বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
নুসরাত চিঠিটা খুলে তো আবাক হয়ে গেলো একি কান্ড,,সুমন তো ক্লাস 8 পযন্ত পড়ালেখা যানে ওতো ইংরেজিও ভালো করে যানেনা।কিন্তুু এই লেটার টা তো পূরো ইংরেজিতে লেখা কোনো বাংলা ওয়াড নেই,, দেখে মনে হবে কোনো ইংরেজি লেটার,,নুসরাত চিঠিটা মন দিয়ে পড়ে তাতে খেলা ছিলো যে প্রিও মিম: নুসরাত পূরো অবাক যে লিখেছে যে কি করে নুসরাতের নাম জানলো( মিম হলো নুসরাতের ইস্কুলে দেওয়া নাম ওই নামে তো গ্রামের কেউ ডাকেনা বা জানেনা তাহলে যে লিখছে সে কিভাবে জানলো তার নাম ভাবতে ভাবতে ইস্কুলে চলে গেলো আজ ওর পরিক্ষা শেষহলো। নুসরাত যাবার সময় একায় চলে গেলো ও শুধু একটা কথায় ভাবছে সুমনের কাছে সব কিছুর উওর আছে,, বাড়ি গিয়ে সে চিঠিটা খাতার ভিতর রেখে দেয় কারন নুসরাত যানে ওর বোন পড়তে পারবেনা এর পর খেয়ে নিয়ে একটু মার কাজে হেল্প করে আজকে আর বেশি পড়ার চাপ নেই কাল প্রাইভেটে যেতে হবে বলে রাতে টিভি দেখতে বসে অনেখন টিভি দেখে তার পর খাবার খেয়ে শুয়ে পড়ে ওদিকে সুমন সিমাকে বলে নুসরাত কিছু বলছে কিনা,চিঠির উওর দিলো নাকেনো। সিমা বলো ওকে তো কিছুই বলেনাই কাল পড়তে যাবে তখন জেনে নিবে সুমন ঘরে চলে যাই ঘুমাতে এবং ঘুমিয়ে পড়ে। সকালে উঠে ফজরের নামাজ পড়ে সুমন ঠিক সেই যাই গায় দাড়িয়ে তাকে প্রায়১০ মিনিট পরে নুসরাত আসে সুমন কিছু বলতে যাবে তার আগেই সুমনের গেলে একটা থাপ্পড় মাড়ে নুসরাত সুমন: এটা কি হলো নুসরাত : কেনো বুঝতে পারছেন না কি হলো,,,, সুমন; চরটা মারলে কিসের জন্য বলো। নুসরাত : কালকের ওই লেটারটা কে দিছে,,, সুমন,আমি দিছি নুসরাত : লেখা টা কার ঔইটা তো আপনার লেখা নয়। সুমন: ও ওইটা তো শিহাবের হাতের লেখা আসলে আমার হাতের লেখা ভালো না তাই ওকে বলছিলাম লিখে দিতে ও বাংলা কম পাড়ে তাই( নুসরাত থাক) বলে থামিয়ে দেই নুসরাত : ছি:ছি:ছি: আমার অবাক লাগছে আপনি শিহাব ভাইকে দিয়ে চিঠি লেখে আমাকে দিলেন,আপনি আমাকে নাকি ভালোবাসেন তাহলে আপনি চিঠি লিখতেন। হে হাতের লেখা যতই খারাপ হোক না কেনো এটা ঠিক করেননি একদম।সুমন ওতো তোমার নাম জানেনা আমি মিম লেখায়ছি,,,,,নুসরাত এই নিন আপনার চিঠি আপনাকেই দিলাম,,আর কখন কাউকে দিয়ে চিঠি লেখাবেন না ওকে আর শিহাব ভাই যেনো কিছু না যানে ( একটু পিছনে আসি) শিহাব সুমনের চাচাতো ভাই ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ে।ও আবার একটু লুচ্চা টাইপের লোক।গ্রামের এমন কোনো মেয়ে নাই যার সাথে ও প্রেম মানে টাইম পাস করেনাই শুধু নুসরাত বাদে,,শিহাব দেখতে খুব হেনছাম আর বিলিআন্ট ছাএ,,এবার নুসরাতের কথা নুসরাত বলে আমি চাইনা আর আপনার সাথে দেখা করতে ভালো থাকে,বলে পড়তে যাই পড়া শেষে বাড়ি আসে তার সারাদিন বাড়ি থাকে ওদিকে সুমন প্রতিদিন কোথায় যেনো যাই আসে ২/৩ দিকে সিমা নুসরাতের বাড়ি যাই একটা বই আনতে সিমা নুসরাতকে বলে,মামাকে বই কিনতে বলছি কিন্তু মামা তো এখন আবার পড়া লেখা শুরু করছে তাই সময় পাচ্ছেনা বলে চলে যাই নুসরাত ভাবে যা সুমন তাহলে পড়াটা আবার শুরু করছে ভালো,,,সুমন আর নুসরাতের সাথে দেখা করেনা প্রায়১ মাস হয়ে গেলো নুসরাতের রেজাল্টের কথা শুনের দেখা করলো না নুসরাত মনে করে হয়তো সেদিন থাপ্পড় টা মারাতে ও কষ্ট পেয়েছে। এই সব ভাবে,, অন্য দিকে সুমন তো নুসরাতকে সারপ্রাইজ দিবে সামনে১৪ ফ্রেব্রয়ারি বিশ্বভালোবাসা দিবস ওই দিন আবার পূনরায় ফুল দিয়ে ভালোবাসার কথা বলবে সুমন তাই এই ১৫ দিন আর দেখা করবে না সুমন। কিন্তু সুমন তো যানতো না ১৪ ফ্রেব্রয়ারি নুসরাতের জবনে কাল হয়ে দাড়াবে.....।।।।।,,,,,,,,,,চলবে,,
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now