বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
‘জীবনযুদ্ধে মালয়শিয়ে ভ্রমণ’ বইটি অত্যান্ত সহজ –সরল ভাষায় লিখিত একটি ডাইরী। একজন বেকার যুবক কিভাবে জীবনের হতাশা দূর করার জন্য মালয়শিয়ে পাড়ি জমায়। সেখানে জীবনযুদ্ধে বেঁচে থাকার জন্য আপ্রাণ সংগ্রাম করে। সেই সংগ্রাম এবং মালয়শিয়ার বিভিন্ন স্থানের ভ্রমণ ‘জীবনযুদ্ধে মালয়শিয়ে ভ্রমণ’ বইয়ের মুল কাহিনী।
হতাশায় থাকলে সিদ্ধান্ত নিতে ভুল হয়। এছাড়া আদম দালালের মিষ্টি কথার তোয়াক্কা না করে সঠিকভাবে ট্রেড বা এগ্রিমেন্ট দলিল দেখে প্রবাস যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে হবে। বিদেশে লোক পাঠানোর ব্যাপারে সরকারের ভূমিকা কি তা পরোক্ষভাবে বইয়ে জানা যাবে। আদম দালাল অফিসগুলো মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিদেশ লোক প্রাচারে সরকারের কোন ভূমিকাই কি নেই?
এই বইটি বিশেষ করে যুবক শ্রেণির ভাইদের পড়া উচিত। জীবনের সিদ্ধান্ত নিতে, প্রবাসে যাওয়ার আগে ভেবে নিন্তা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। লক্ষ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে প্রবাসে গেলে বিনিয়োগের টাকা পরিশোধ করে সঞ্চয় কত হবে তা ভাবতে হবে।
প্রবাস এক খোলা-মেলা জীবন্ত জেল খানা। প্রয়োজনে বা অসুখ বিসুখে বাবা-মা অথবা আত্মীয়-স্বজন কাছে পাওয়া যায় না। প্রবাসীর মাথায় শুধু টাকা আর দেশের আত্মীয় স্বজনের সুখ থাকে তাই নিজের জীবনের কোন খোঁজ থাকে না।
‘জীবনযুদ্ধে মালয়শিয়ে ভ্রমণ’ ২০০৭/২০০৯ সালের বাস্তব পেক্ষাপটে লিখিত। বর্তমানে জীবন যাত্রা বা নিয়ম কানুন কিছুটা পরিবর্তন হতে পারে তবে বিদেশ গেলে অবশ্যই দালালের খপ্পরে না পরে বুঝে শুনে সিদ্ধান্ত নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
‘জীবনযুদ্ধে মালয়শিয়ে ভ্রমণ’ এর লেখক মোহাম্মদ শাহজামান শুভ। বইটি প্রকাশ করেছে বেহুলা প্রকাশনা এবং পরিবেশক রকমারি ডট কম। বাংলাদেশে যেকোন প্রান্ত থেকে পেতে যোগাযগ করতে পারেন রকমারি ডট কমে অথবা বেহুলা বাংলা প্রকাশনায়।
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now