বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
তিতুনি এবং তিতুনি পার্ট ৬৪
"মজার গল্প" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান ʀɪᴍᴜ (০ পয়েন্ট)
X
তারপর তার পিছে পিছে এই কবিতা বলতে লাগলাম। মিতুল কেন্দেকেটে একাকার। তার নামই হয়ে গেল হিসুনি। হিস্যু থেকে হিসুনি। সেই যে আমাদের বাসা থেকে গিয়েছে আর কোনোদিন আসে নাই।”
টোটন আনন্দে হাততালি দিয়ে বলল, “তোমার কী বুদ্ধি! ফ্যান্টাস্টিক।” তারপর বলল, “আমরা তিতুনির উপরেও এটা করতে পারি না?”
নাদু বলল, “একশ বার।"
উত্তেজনায় টোটনের চোখ চকচক করতে থাকে, “তিতুনির বেলা কাজটা আরো সোজা হবে। গাধাটা যখন ঘুমায় মড়ার মতো ঘুমায়। কিছু টের পাবে না।”
নাদু গম্ভীর হয়ে বলল, “একেবারে ঠাণ্ডা পানি না নিয়ে পানিটা
একটু গরম করে নিতে হবে, শরীরের সমান টেম্পারেচার, তাহলে
পানি ঢালার সময়ে টের পাবে না।”
টোটন নাদুর কথায় একেবার মুগ্ধ হয়ে গেল, আবার বলল,
“তোমার কী বুদ্ধি নাদু!” দিলু মাথা নাড়ল, বলল, “হ্যা। ভাইয়ার মাথায় অনেক বুদ্ধি।”
“বুদ্ধির তোমরা কী দেখেছ। আরো দেখবে।” দিলু বলল, “আমরা তিতুনিকে নিয়ে কবিতা বানাব না?" নাদু বলল, “কবিতা তো বানাতেই হবে। কবিতা ছাড়া কী আর
এই প্রজেক্ট শেষ হয় নাকি?” টোটন চকচকে চোখে বলল, “তিতুনিকে নিয়ে কবিতা বানানো আরো সোজা হবে-আমরা বলতে পারি
“তিতুনি রে তিতুনি তুই হলি হিসুনি—"
নাদু বলল, “কিংবা
হিস্যু হিস্যু হিসুনি তিতা তিতা তিতুনি।”
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now