বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

মিঃ দুষ্টু

"রোম্যান্টিক" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান উৎস বিশ্বাস (০ পয়েন্ট)

X / =>ব্যাস্ত??? আনিসা নামের একটা মেয়ে উপরের মেসেজটা পাঠিয়েছে।মেয়েটার সাথে আগে কোনদিন কথা হয়নি।নিজে থেকে যখন মেসেজ পাঠিয়েছে,তখন রিপ্লে দিয়ে দেখি কি বলে! তাছাড়া রিপ্লে না দিলে আবার বলবে ভাব নেই।তাই রিপ্লে দিলাম.....! =>নাহ।কিছু বলবেন?(আমি) =>হ্যাঁ বলবো(আনিসা) =>জ্বী,বলুন। =>কেমন আছেন? =>ভালো।আপনি? =>ভালো।আপনি কোন ক্লাসে পড়েন? =>ইন্টার ১ম বর্ষ। =>আমি ইন্টার ২য় বর্ষ।আচ্ছা আপনার জন্ম তারিখটা বলুন তো। =>কেনো? =>আগে বলুন / জন্ম তারিখ বলার পর...! / =>আপনি তো আমার সমান।তাহলে পড়ালেখায় এক বছর পিছনে কেনো?(আনিসা) =>ছোটবেলায় একটা সমস্যার কারনে সময়মতো স্কুলে ভর্তি হতে পারিনি। =>ওওও।আচ্ছা।দুঃখজনক ব্যাপার। =>একটা কথা ছিলো? =>হ্যাঁ বলুন। =>আপনি আমার আইডি কিভাবে পেলেন? =>আপনার ফ্রেন্ডের কমেন্ট বক্স থেকে। =>ওওও।আচ্ছা বাই। =>বাই। / তারপর থেকে মাঝে মাঝে আনিসার সাথে টুক টাক কথা হতো।আস্তে আস্তে আমাদের ইনবক্স ভারী হতে লাগলো। এভাবেই প্রায় এক মাস কেটে গেলো। / =>এই যে মিঃ দুষ্টু(আনিসা) =>আমি দুষ্টু?(আমি) => হ্যাঁ।আপনি অনেক দুষ্টু। =>কিভাবে জানলেন? =>আপনি যখন ফ্রেন্ডদের সাথে কমেন্টে দুষ্টুমি করেন তখন আমি লুকিয়ে লুকিয়ে সব কমেন্ট পড়ি। =>ওওও।এই ব্যাপার। =>আপনাকে আমি মিঃ দুষ্টু বলে ডাকবো। =>আপনার ইচ্ছা। =>আপনার গল্পগুলো অনেক ভালো লাগে। =>শুকরিয়া। =>আপনাকে তুমি করে ডাকতে পারি? =>সমস্যা না হলে ডাকতে পারেন। =>আপনিও আমাকে তুমি করে ডাকবেন? =>চেষ্টা করবো। =>আপনার সরি তোমার একটা ছবি দিবা? =>সরি।আমি ছেলেদেরকেই ছবি দেই না। আপনিতো মেয়ে।সরি। =>প্লিজ,প্লিজ,প্লিজ। =>আগে আপনার ছবি দেন। / অতঃপর আনিসা ৩টা ছবি দিলো।ছবি দেখে রীতিমত আমি ক্রাশিত।লম্বা আর ঘনকালো চুলের মেয়েগুলোকে আমার অনেক ভালো।তাছাড়া ছবিতে আনিসাকে দেখতে বড্ড সুন্দর দেখাচ্ছিলো। / =>আমার ছবি তো দিলাম।এবার তোমার একটা ছবি দাও? (আনিসা) =>সরি আগেই বলেছি।আমি ছবি দেই না।(আমি) / আনিসার ছবি দেখার পর থেকেই কেনো জানি মনে হচ্ছিলো আমার রাজকন্যাকে পেয়ে গেছি। আনিসা দেখতে ঠিক আমার কল্পনার রাজকন্যার মতো।এখন থেকে আনিসার সাথে প্রতিদিন কথা বলবো। / =>একটা রিকুয়েষ্ট রাখবা?(আনিসা) =>কি রিকুয়েষ্ট?(আমি) =>তুমি করে বলো প্লিজ।আপনি করে বললে কেমন পর পর লাগে। =>আচ্ছা ঠিক আছে। ডাকবো। =>মিঃ দুষ্টু।ইনবক্সে তো ভালোই নম্র ভদ্রভাবে কথা বলো। =>সবার সাথে তো আর দুষ্টুমি করা যায় না। =>আমার সাথে দুষ্টুমি করা যাবে? =>নাহ। =>কেনো? =>এমনিতেই। =>প্লিজ,প্লিজ,প্লিজ। =>একটা থাপ্পড় দেবো ফাজিল মাইয়া!তোমার সাথে দুষ্টুমি করবো নাতো কার সাথে করবো? =>এতো মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি।সত্যিই আমার সাথেও দুষ্টুমি করবা? =>হুমমমম। / যতোদিন যাচ্ছে ততো আমাদের সম্পর্কটা গভীর হচ্ছে।ইনবক্স,ভয় েস মেসেজে সবসময় কথা হতো।কেউ একটু দেরিতে মেসেজের রিপ্লে দিলে অপরজন অভিমান করতাম।সকালে ঘুম থেকে উঠে বা রাতে কে কাকে আগে শুভ সকাল বা শুভ রাত্রি উইশ করতে পারে এটার একটা অঘোষিত প্রতিযোগিতা লেগেই থাকতো আমাদের মাঝে। / আনিসার ছবি দেখার পরই আমি ওর প্রতি একটু দূর্বল হয়ে পরি।এতো সুন্দর একটা মেয়ে।যে কেউ ওকে জীবন সাথী বানাতে রাজি হবে।যেকোন ছেলে আনিসাকে প্রথম বার দেখলে দ্বিতীয়বার তাকাতে বাধ্য।যদিও আমি আনিসাকে বাস্তবে দেখিনি। তবে ওর অনেকগুলো ছবি আমি দেখেছি।যখন মন চাইতো আনিসার কাছে ওর ছবি চাইতাম।আনিসাও কোন কিছু না জিগ্যেস করেই দিয়ে দিতো।আনিসা যতোগুলো ছবি দিয়েছে সবগুলো ছবিতেই দেখতে সুন্দর লাগছিলো। / এভাবেই আরও দু মাস কেটে গেলো।আমি ততোদিনে আনিসার প্রেমে হাবু ডুবু খাচ্ছি।আনিসাও আমার মেসেজে কথা বলার ধরন দেখে ব্যাপারটা বুঝতে পারছে।অবশ্য আনিসাকে সরাসরি কিছু বলিনি। তবে বলবো!সামনা-সামনি যেদিন দেখা হবে সেদিন বলবো। / আজকেই আনিসাকে দেখা করার কথা বলবো। =>আনিসা(আমি) =>হ্যাঁ দুষ্টু বলো।(আনিসা) =>একটা সিরিয়াস কথা বলবো? =>অনুমতি নেয়ার কি আছে? =>অহ!তাইতো..... =>হুমম।এবার সিরিয়াস কথাটা বলো...! =>তোমাকে সামনা-সামনি দেখবো। =>মানে কি? =>মানে আমরা দেখা করবো। =>কিভাবে,কখন? =>যেভাবে,যখন বলবা। =>আমার কিন্তু ভয় করছে। =>ভয়ের কি আছে?আমরাতো যাষ্ট দেখা করছি। =>এতো দূর থেকে কিভাবে আসবা? =>ট্রেন দিয়ে আসবো। =>আচ্ছা।তাহলে কাল বিকালেই ট্রেনে উঠে পরো।তাহলে পরদিন দুপুরেই আমার এখানে পৌঁছাতে পারবে। =>তারপর কিভাবে তোমার কাছে যাবো? =>কোথাও যেতে হবে না।আমি ষ্টেশনেই তোমার জন্য অপেক্ষা করবো। =>তোমার ফোন নাম্বারটা দাও? =>কেনো? =>ষ্টেশনে নেমে যাতে তোমাকে তাড়াতাড়ি খুঁজে পাই। =>দিতে পারি।তবে শর্ত আছে! =>কি শর্ত? =>ষ্টেশনে পৌঁছানোর আগে তুমি ফোন দিতে পারবা না। =>ঠিক আছে। =>017017......... =>ধন্যবাদ। =>শর্তের কথা মনে থাকে যেনো। =>অবশ্যই থাকবে। / পরদিন বিকালে আনিসার কথা মতো নরসিংদী রেল ষ্টেশন থেকে রাজশাহীর উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম।রাত বারোটা পর্যন্ত আনিসার সাথে ফেইসবুকে কথা বলেছি।তারপর কানে হেডফোন গুঁজে দিয়ে ইমরানের গান শুনেছি আর কাল আনিসার সাথে দেখা হলে কি বলবো,কি করবো এসব ভাবতেই সারা রাত কেটে গেছে। / সূর্যটা পুব আকাশে উঁকি দিবে দিবে করেও দিচ্ছে না।ট্রেন তাঁর আপন গতিতে ছুটছে।চার পাশের গাছ পালা গুলো চোঁখের পলকেই হারিয়ে যাচ্ছে। বেশ ভালোই লাগছিলো ট্রেন ভ্রমনটা।সারা রাত ঘুমোই নি।কখন যে ঘুমিয়ে পরেছি খেয়াল নেই। পাশের ছিটে বসা ভাইয়াটার ডাক শুনে সজাগ হলাম। ভাইয়াটা জানতো আমি রাজশাহী যাচ্ছি।আর ভাইয়াটাও রাজশাহী যাচ্ছিলো। =>এই যে ভাই,উঠে পড়ো।রাজশাহী চলে এসেছি।(ভাইয়াটা) =>সরি ভাইয়া।চোঁখটা একটু লেগে গেছিলো আরকি।(আমি) =>ব্যাপার না।এখন তাড়াতাড়ি নামো। / ট্রেন থেকে নেমে ভাইয়াটাকে বিদায় দিলাম। তারপর আনিসার নাম্বারে কল দিলাম। =>কোথায় তুমি?(আমি) =>ষ্টেশনে(আনিসা) =>আমিও তো ষ্টেশনে =>ষ্টেশনের শেষ মাথায় একটা হোটেল আছে। ঐখানে আসো। =>ঠিক আছে / তারপর হোটেলে গেলাম।হোটেলটা ভালোই। ভিতরে প্রবেশ করে আনিসাকে দেখে আমি পুরো থ হয়ে গেলাম।ছবিতে যেমন দেখেছি তার থেকেও বেশি সুন্দর।আনিসার পাশে বসলে আমাকে বড্ড বেমানান লাগবে।দেখেই বুঝা যাচ্ছে আমার অপেক্ষায় অধীর আগ্রহে বসে আছে।নিশ্চিত হবার জন্য আবার আনিসাকে ফোন দিলাম।হ্যাঁ এটাই আনিসা। তারপর আনিসা যেই টেবিলে বসে আছে সেই টেবিলে গিয়ে ওর সামনে বসলাম।আমাকে দেখে আনিসা একটা ভূবন ভোলানো হাসি দিলো।আনিসার এক হাসিতে আমার ক্লান্তি,ঘুম সব চলে গেলো।মানুষের হাসি যে এতো সুন্দর হতে পারে তা আগে জানা ছিলো। আনিসার মিষ্টি কন্ঠটা শুনে আমার ভাবনার সমাপ্তি ঘটলো। =>আসতে পারছো তাহলে?(আনিসা) =>তুমি আমাকে চিনছো কিভাবে?(আমি) =>তুমি ছাড়া তো আর এখানে কেউ আমার জন্য আসবে না।আর এখানের কেউ আমাকে চিনেও না। আমার বিশ্বাস ছিলো।তুমি আমাকে দেখেই চিনতে পারবে।তাছাড়া তুমিতো আমার ছবি দেখছো। =>হুমম।খুব ক্ষিদা লাগছে।খাবার অর্ডার করো? =>না।তুমি হোটেলের খাবার খাবে না। =>কি বলো।ক্ষিদায় মরে যাচ্ছি তো। =>হুমম।তুমি হোটেলের খাবার খাবে না।কারন,আমি নিজ হাতে তোমার পছন্দের নুডলস আর কাঁচা গোল্লা বানিয়ে নিয়ে আসছি। =>তাহলে আর দেরি কেনো।তাড়াতাড়ি দাও। / তারপর ওর নিজের হাতে রান্না করা নুডলস আর কাঁচা গোল্লা খেয়ে ওকে নিয়ে ঘুরতে বের হলাম। রিক্সায়,নৌ কায়,পাশাপাশি হেটে অনেক ঘুরাঘুরি করলাম।দেখতে দেখতে সন্ধা হয়ে যাচ্ছে।ওর বাসায় চলে যেতে হবে শুনে মনটা খারাপ হয়ে গেলো। আমার ট্রেন রাত দশটায়।এতক্ষন একা একা ষ্টেশনে বসে থাকতে হবে।আনিসাকে এখনি মনের কথাটা বলতে হবে।একটু পর ও বাসায় চলে যাবে। =>আনিসা একটা কথা বলবো?(আমি) =>অনেক কথাই তো বলেছো।এখন আবার নতুন করে কি বলবা?(আনিসা) =>একটা কথা বলা এখনো বাকি আছে।বলবো? =>বোকাদের মতো বার বার অনুমতি চাও কেনো। যা বলবা আপন ভেবে সরাসরি বলবা। =>আনিসা।একটা কথা বলার জন্যেই এতো দূর থেকে ছুটে এসেছি।জানিনা তুমি আমাকে নিয়ে কি ভাবো?কিন্তু আমি তোমাকে নিয়ে অনেক কিছুই ভাবি।অনেক ভালোবাসি তোমাকে। =>জানি =>তুমি আমাকে ভালোবাসো না? =>তোমার কি মনে হয়? =>একটু কনফিউজড। =>বোকা সব কথা মুখে বলতে হয় নাকি।আমার লজ্জা করে না বুঝি....! আবারও আনিসা তাঁর ভূবন ভোলানো হাসি দিলো। যেই হাসি দেখতে দেখতে আমি মরে যেতেও রাজি। =>এবার আমাকে যেতে হবে!(আনিসা) =>আরেকটু থাকো।প্লিজ!(আমি) =>পাগল একটা।সন্ধা হয়ে যাচ্ছে।এমনিতেই আজকে বাড়িতে গেলে আমার দফারফা শেষ। =>ও আচ্ছা তাহলে যাও।(মন খারাপ করে) =>প্লিজ মন খারাপ করো না।মন খারাপ করে থাকলে কিন্তু যাবো না। =>আচ্ছা।ঠিক আছে।আবার আমাদের দেখা হবে। ভালো থেকো। / তারপর আনিসাকে একটা রিক্সায় উঠিয়ে দিয়ে ষ্টেশনের দিকে আসছিলাম। হঠাৎ পিছন থেকে কেউ আমাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো।পিছন ফিরতেই আবারও শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো।আমি কিছু বলতে যাবো ঠিক তখনি আনিসা বললো...! =>এই দুষ্টু আমাকে রেখে কোথায় যাওয়া হচ্ছে শুনি।(আনিসা) =>তুমি যাওনি?(আমি) =>তোমাকে ছেড়ে যেতে মন চাচ্ছিলো না।তাই আবার চলে আসছি।অনেক ভালোবাসি তোমাকে। =>তাই? =>হুমম।অনেক! =>আচ্ছা সন্ধা হয়ে যাচ্ছে বাসায় যাও নাহলে তোমাকে সবাই সন্দেহ করবে। / তারপর আবার আনিসাকে একটা রিক্সায় তুলে দিলাম। আনিসার চোঁখের দিকে তাকাতেই দেখি শেষ বিকেলের রোদের আলোয় আনিসার চোখের জল মুক্তার মতো চিক চিক করছে।যতোক্ষন আনিসার রিক্সা দেখা গেছে ততোক্ষন ওর রিক্সার দিকে তাকিয়ে ছিলাম।আনিসাও পিছন ফিরে তাকিয়ে ছিলো।আনিসা চলে যাবার পর খুব খারাপ লাগছিলো। তারপর রাতের ট্রেন ধরে আবার বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। / ৪ বছর পর......! / আজ আমাদের বাসর রাত।বিয়েটা দুই পরিবারের সম্মিলিত ভাবেই হয়েছে। বাসর ঘরে ঢুকে দেখি আনিসা লম্বা ঘুমটায় খাটের উপরে বসে আছে। আমাকে দেখে নেমে এসে সালাম করলো। আমি ওকে জড়িয়ে ধরতে যাবো তখনি এক ঝটকায় নিজেকে ছাড়িয়ে নিলো। =>কি হলো আনিসা?(আমি) =>তুমি আমাকে টাচ করবে না(আনিসা) =>মানে কি? =>আমাকে এতো দিন অপেক্ষা করানোর শাস্তি। / কি আর করা।বাতিটা নিবিয়ে মন খারাপ করে সোফায় শুয়ে পরলাম।কিছুক্ষন পরে মনে হলো আমার উপরে একটা আঁটার বস্তা এসে দপ করে পরেছে। ও মাগো বলে চিৎকার দেয়ার আগেই আমার মুখটা চেপে ধরলো। =>এই যে মিঃ দুষ্টু!!!একে তো এই দিনটার জন্য ৪ বছর অপেক্ষা করিয়েছো।তারপর আবার আজকের রাতে তুমি আমার সাথে না ঘুমিয়ে সোফায় ঘুমাচ্ছো। কতো স্বপ্ন আমার এই রাতটাকে ঘিরে।খাটে চলো আজ তোমার খবর আছে।(আনিসা) =>হঠাৎ এরকম গুন্ডি হইলা কিভাবে।আগে তো এরকম ছিলা না।(আমি) =>তোর জন্য গুন্ডি হইতে বাধ্য হইছি।চল খাটে চল।আজকে তোর খবর আছে। / অতঃপর শাস্তি স্বরুপ আনিসা আমাকে বাসর রাত্রে ইমরান হাসমির ছোট ভাই হতে বাধ্য করলো।


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ৯০২ জন


এ জাতীয় গল্প

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

  • গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now