বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
মুক্ত বাতাসের খোঁজে-০১
লেখকঃ নাফিজ আহমেদ
চলে আসলাম আধুনিক পৃথিবীর যুবক যুবতীদের কাছে। যারা এখনো পর্যন্ত নিজেদেরকে উন্নত সংস্কৃতির অন্তরালের পিছনে জড়িয়ে রেখেছে এক অসমাপ্ত জগৎ। যাদের একদিন একদিন করে অতিবাহিত হচ্ছে বছরের পর বছর তবুও শেষ হচ্ছে না ঐ নামধারী একদিনটা। আমরা হাজারো যুবক যুবতীরা আবদ্ধ হয়ে আছি সুন্দর মোবাইলটার কালো স্কিনের অশালীন কার্যকালাপের ভিতর। হঠাৎ একদিন মা সর্বপ্রথম আনন্দের খবরটা পৌছে দিল বাবার কানে। বাবাতো একমুহূর্তও দেরি না করে চলে গেল বাজারে মিষ্টি কেনার উদ্দেশ্যে। বাবা আজ সবাইকে মিষ্টি খাওয়াবে কেননা সে কিছুক্ষণ আগে জানতে পারল যে দুঃকের আকাশটায় সুখে উকি দিয়ে এই পৃথিবীতে তার সন্তান আগমন ঘটাবে। যথারীতি সন্তানের জন্ম হলো। আজ মা-বাবা পৃথিবীর সবচেয়ে খুশি ব্যাক্তিদের মধ্যে অন্যতম। দিনদিন বেড়ে উঠছে ছোট মানিকটা। আজ মানিকের বয়স ছয় বছর পূর্ণ হলো। বাবা আদরের সন্তানকে স্কুলে ভর্তি করার জন্য সবথেকে ভালো বিদ্যালয়ে নিয়ে আসল। মানিক নিয়মিত ক্লাস করতে থাকল। ধীরে ধীরে বড় হতে থাকল সে। মানিক এখন স্কুলের সেরা ছাত্রের স্থান দখল করে নিয়েছে৷ মানিকসহ তার সহপাঠীরা সকলে মিলে একসাথে কত রকম খেলাধুলা করে গোল্লাছুট কিতকিত,কুসুম,সাতরঙের পাতা,বুড়ি চু ইত্যাদি। অনেক আনন্দের সাথে পার করে নিজের প্রাথমিক লেখাপড়ার জীবনটা৷ এখন মানিক হাইস্কুলের একজন ছাত্র। এখানেও সে নিয়মিত ক্লাস করে এবং যথারীতি প্রথমও হয়। এইভাবেই বছর গুলা পার করতে থাকল। হঠাৎ একদিন সে বাবার কাছে বায়না করতে লাগল তার টাস মোবাইল কিনে দেওয়া লাগবে।তার সব বন্ধুদের মোবাইল আছে শুধু তারই নেই। তার বাবা কোন রকম দিন আনি দিন খায়। ছেলে এখন ৯ ম শ্রেনীতে পড়ে যদি কিছু করে বসে। হাজার কষ্ট সহ্য করেও নিজের মানিককে মোবাইল কিনে দিল। মানিক তো খুব খুশি আজ তার মোবাইল কিনে দিয়েছে । ধীরে ধীর�
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now