বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
শিশুদের উপর করোনা ভাইরাস কিংবা লকডাউনের প্রভাব।
প্রত্যেক মা ই চাই তার সন্তান সু্স্থ স্বাভাবিক থাকুক। আর তার জন্য সে আপ্রাণ চেষ্টা করে।২০২০ সালে বিশ্বের বড় আতঙ্কের নাম করোনা ভাইরাস। এই করোনা ভাইরাসের কারণে অনেক শিশু মানসিক অবসাদগ্রস্ত।সে রকমই একটি শিশু তন্ময়।
তন্ময় গ্রামের হাসি খুশি, চঞ্চল, ডানপিটে একটা ছেলে। সে সারাক্ষণ গ্রামের মাঠঘাট, রাস্তা, বিভিন্ন বাগানে বন্ধুদের সাথে নিয়ে ঘুরে বেড়ায়।তন্ময় এর বাবা প্রবাসী তাই সে তার মায়ের সাথে থাকে। তন্ময় ক্লাস ৪ এ পড়ুয়া। পড়ালেখায় মোটামুটি।
তন্ময় মায়ের সাথে থাকায় তাকে মায়ের শাসনে থাকতে হয়।চীনের উহান শহরে যখন প্রথম করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয় এবং ভয়াবহ আকার লাভ করে কিন্তু বাংলাদেশে না হওয়ায় বাংলাদেশের মানুষ সে ভাবে সচেতন ছিল না।কিন্তু যখন বাংলাদেশে শনাক্ত হয় তখন সবার মতো তন্ময়ের মা ও সচেতন হয়ে ওঠে।
তন্ময় ডানপিটে হওয়ায় তার মা তাকে ঘরে বন্দি করে রাখে।তন্ময় তার মাকে অনেক বোঝায় যে সে আর বাইরে যাবে না। সে তার মায়ের সাথে সারাক্ষণ থাকবে আর মাকে ঘরের কাজে সাহায্য করবে।কিন্তু তার মা তার কথা শোনে না।
তন্ময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দি থাকার ফলে সে মানসিক অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়ে।সে এখন আর তার মায়ের সাথে কথা বলে না।
হঠাৎ একদিন তন্ময় প্রচণ্ড মাথাব্যথায় ছটফট করে।তার মা তখন তাকে গ্রাম্য ডাক্তারের থেকে বিভিন্ন ঔষধ খাওয়ায়।কিন্তু এক পর্যায়ে তন্ময় মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে। আর তার মা নিজের ভুলের জন্য নীরবে চোখের জল ফেলে।
আমাদের সমাজে তন্ময়ের মতো এরকম হাজারো শিশু হয়তো মানসিক অবসাদে ভুগছে।প্রত্যেকটা বাবা মায়ের উচিত এই সময় তাদের সন্তানকে সময় দেওয়ার।যাতে তারা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে না পড়ে।
বি.দ্র. এটি লিখতে নিজের মেধা,শ্রম ও সময় ব্যয় হইছে।তাই কেউ নাম ব্যতীত কপি করবেন না।ধন্যবাদ( জানি যে এই ফালতু লেখা কেউ কপি করবে না)
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now