বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
রিয়াদুল ইসলাম রূপচাঁন কে?
আপনারা আমার সম্পর্কে জানতে চান? লাভ নেই , তবে লোকসান বেশি।
আমি একটা পাগল-ছেলে। বাড়ি শেরপুর শহরে, বিভাগ ময়মনসিংহ । আমরা ৩ ভাই ও ১বোন। আমিই সবার বড়। আর সবার ছোট আদরিনী বোন।
আমার মায়ের দেওয়া নাম রূপচাঁন । আমার খুব পছন্দ এই নামটা৷ আমি ছোট থেকেই অন্য রকম। খুব মিশুক। সব মানুষকে খুব ভালোবাসি আর খুব বিশ্বাস করি। তবে একবারই - বারবার নয়। মানে হচ্ছে --- প্রথমে সবাইকে একবার করে ভালোবাসি আর বিশ্বাস করি । যদি কেউ একবার বিশ্বাসঘাতকতা করে বা ভালোবাসার মূল্যায়ন না করে৷ তবে দুটোই মুছে ফেলি তার জন্য । আমি বড্ড বেশি অভিমানী । যদি একবার অভিমান করে কারো কাছ থেকে দূরে সরে যায় ! তবে তার দিকে আর মুখ ফেরাই না। আমি আমার মতো সবার মতো না।
আমি এই পৃথিবীর বিশাল পাঠশালাতে পড়ি । যেখানে নেই ক্লাস, নেই কোনো ভেদাভেদ , রেষারেষি । এখানে শিক্ষার কোনো শেষ নেই। আমি অনিল আহরণ করতে শেষ বিকেলে নদীর পাড়ে হাটি। বৃষ্টির দিনে ভালো লাগে মাখতে কাদামাটি। আমি ভ্রমণপ্রিয়৷ আমার সবচেয়ে কাছের একটা বন্ধু আছে । মাই বেস্ট ফ্রেন্ড । বন্ধু বলাও কম ভাইয়ের মতোই৷ আমরা সুযোগ পেলেই ভ্রমণ করি। ও অনেক মেধাবী। বাল্যকাল থেকেই আমাদের সম্পর্ক । তবে সবার ক্ষেত্রে যা লক্ষণীয় তা হল -- কলেজে উঠার পর বন্ধুত্ব ঝরে যায় । কিন্তু আমাদের বন্ধুত্ব এখনও অটুট। আমার ফ্রেন্ডের নাম আনার হোসাইন । আমাকে এতোটাই ভালোবাসে যা মুখে বলে শেষ হবে না। ও মেধাবী হওয়াই ওর ধনী ধনী বন্ধু ছিলো। বাট ও যখন বিপদে পড়েছিলো, কেউ পাশে দাড়ায় নি। আমি আর্থিকভাবে সাহায্য না করলেও সাহস যুগিয়েছি। কারণ আমি ওকে ভালোবাসি। একদিন আমাকে বলল, তোর মতো মানুষ পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। আমি বলছিলাম আমি তো তুচ্ছ বালক , যার দিকে পড়েনা কারও পলক। ও অনেক হেসেছিলো আর বুকে জড়িয়ে নিয়েছিলো। যাই হোক বন্ধুর জন্য দোয়া করবেন । আমার জীবনজুড়ে কষ্ট নামের একটা বাগিচা আছে। আমি প্রতিদিনই ফুল হয়ে ফুটি৷ অশ্রু অবিরত ঝরে। ঝরবে, ঝরুক, মৃত্যুর আগের সেকেন্ডেও ঝরবে। এই কষ্ট প্রেম ভালোবাসার কষ্ট নয়। যাই হোক সেটা আমি কখনও সেই কষ্ট কাউকে বুঝতে দিইনা। আমি এমনভাবে চলাফেরা করি। যেন পৃথিবীর সবচেয়ে সুখি মানুষ আমিই। বাইরে থেকে কেউ বুঝতে পারবেনা। আমি কবিতা লিখতে খুব ভালোবাসি। ছন্দের খেলা সারাদিন হলে আমি না খেয়ে খেলতে পারি অবিরত। গল্প তো জীবনজুড়েই। প্রতিটি মানুষই এক একটা গল্পের ভান্ডার। আমি নেত্রে আভা দেখতে চাই -সৃষ্টিকর্তা যদি দেয় তবে। সবাই বলে কপাল বড় লোকের ভাগ্য অনেক ভালো । কিন্তু আমার ললাট তো বড়ই। কিন্তু কিসমত মেরা ঝুটা হে। তবে ধৈর্য আল্লাহর উপর । আমি নিজেকে লেখকই ভাবিনা। কারণ সব লেখকই আগে গল্পের বই পড়ে। তারপর লেখালেখি করে। আমি আবার সবার উল্টা বই পড়িইনা। তবে লেখালেখি করি। ইদানীং বই পড়া শুরু করছি। জানবার জন্য । বন্ধু বলে আমার ভেতরে নাকি সুপ্ত প্রতিভা লুকানো আছে। কাজে লাগাতে বলছে। আমি গানও লিখি, পাশাপাশি বাচ্চাদের নিয়ে কৌতুক করি। বাচ্চারাও আমার ভক্ত। তবে ইদানিং গৃহবন্দী । বাচ্চাদের আগের মতো কেয়ার করিনা। আমি স্বপ্নবিলাসী --স্বপ্ন দেখতে খুব ভালোবাসি । কারণ এটা কেউ মানা করতে পারবেনা। আমি ক্রিকেট খেলা সবচেয়ে বেশি পছন্দ করি । আগে তো রোদের মধ্যে না খেয়ে লেগে পড়তাম৷ তারপর দাবা ও কেরামও আমার প্রিয়।
আমার প্রিয় রং নীল। আমার শিল্পপতী হওয়ার খুব শখ। একটু দোয়া করবেন সবাই। আমি কিন্তু অনেকটা অলসও। ভারী কোন কাজ করিনা। মানুষের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তুলতেই ব্যস্ত। কখনো কাগজের নৌকো বানিয়ে ঘুরি, কখনো বিমান বানিয়ে উড়ি।
আমার কোনো ডায়েরী খালি থাকে না। কারণ লেখালেখি করেই ভরিয়ে দিই। আর ওগুলো বন্ধুদের হাতে উধাও হয়ে যায় । খুজে পাওয়া যায় না ।
আরেকটা মজার বিষয় হচ্ছে । আমি কিন্তু স্বপ্নে সুপারম্যানের মতো উড়ি। তখন খুব ভালো লাগে । যে কেউ এটা ভাবতেই ভালো লাগবে।
আমি একটু দুষ্টু প্রকৃতিরও হয়ে যাই মাঝে মাঝে । তাই রাতে গাছের ডালে বসে থাকি, মানুষ এলেই লাফ দিয়ে দৌড় লাগায়। ডালহীন কোনো গাছে উঠতে পারিনা।
সবচেয়ে প্রিয় ঋতু শীতকাল। প্রিয় খাবার সকল মাংস ও মাছ। মাছ ও মাংস কখনো বাছাবাছি করিনা।
আমি কখনো কখনো আমার রাজকন্যাকে নিয়ে ভাবি। তবে ভাবনা গুলো থমকে দাড়ায় কষ্টের ভীড়ে৷ মানুষকে আনন্দ দিতে আমার খুব ভালো লাগে।
ধুরররর সারাদিন বকবক করলেও আমার সম্পর্কে বলা শেষ হবেনা।
ধন্যবাদ সবাইকে ।
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now
জান্নাত
User ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেMd.Mofizul Hossain
Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেরিয়াদুল ইসলাম রূপচাঁন
Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বে[s][A][h][E][d]
User ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেরিয়াদুল ইসলাম রূপচাঁন
Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেMd.Mofizul Hossain
Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেরিয়াদুল ইসলাম রূপচাঁন
Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেMd.Mofizul Hossain
Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেMd.Mofizul Hossain
Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেFarhan Hossain
User ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেরিয়াদুল ইসলাম রূপচাঁন
Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বে[s][A][h][E][d]
User ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেরিয়াদুল ইসলাম রূপচাঁন
Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেAnik hasan
User ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেMd.Mofizul Hossain
Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেরিয়াদুল ইসলাম রূপচাঁন
Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেরিয়াদুল ইসলাম রূপচাঁন
Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেTuba Rubaiyat
User ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেFarhan Hossain
User ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেRubaiya Islam
User ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেরিয়াদুল ইসলাম রূপচাঁন
Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেTuba Rubaiyat
User ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেরিয়াদুল ইসলাম রূপচাঁন
Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেMR.RAHIN
User ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেরিয়াদুল ইসলাম রূপচাঁন
Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেTuba Rubaiyat
User ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেরিয়াদুল ইসলাম রূপচাঁন
Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেRubaiya Islam
User ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেM.H.H.RONI
Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেরিয়াদুল ইসলাম রূপচাঁন
Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বেRehnuma Ahmed
Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বে