বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

রিটার্নিং

"সাইন্স ফিকশন" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান Erfanul Haque Atik (০ পয়েন্ট)

X সকাল ৯টা বাজাতেই ঘড়িতে এলার্ম বাজল।ঘুৃম থেকে উঠেই কম্পিউটারের সামনে বসলেন মিঃ টমাস।কিন্তু না, পৃথিবীর সাথে সকল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। মঙ্গলগ্রহে পৌছে মঙ্গলের মাটিতে পা রাখলেন মিঃটমাস, মিঃ বন্ড, কণার্র এবং প্রপেসর জন।৪জনে একটি গ্রুপ ৫দিন আগে A77R নামক একটি রকেটে মঙ্গল গ্রহের উদ্দ্যেশ্য যাত্রা করেন। মঙ্গলগ্রহে পৌছে রকেটের যান্রিক গোলমাল দেখা দেয়।রকেট থেকে নেমে কণার্র বললেন, আমি ইন্জিন রুমে যাচ্ছি।কিন্তু বেশ কিছুক্ষণ পর মুখে চিন্তার চাপ নিয়ে ইন্জিন রুম থেকে বের হলেন মিঃ কণার্র। মি বন্ড জিঙ্গাসা করলেন, কোন বড় ধরনের সমস্যা? জবাবে মিঃ কণার্র বললেন, রকেটের পাওয়ার সিস্টেম খারা হয়ে গেছে। পাওয়ার সিস্টেম ঠিক করতে কত সময় লাগতে পারে? জিঙ্গাসা করলেন টমাস। কণার্র বললেন, পাওয়ার সিস্টেম ঠিক করা সম্ভব নয়, এটা একেবারে ড্যামেজ হয়ে গেছে। তাহলে উপায়? বন্ড বলল।কণার্র বললেন, আমি জানি না। অনেক্ষণ পর প্রপেসর জনের মুখ খুলল,তিনি বলেন এই খানে সময় নষ্ট করে লাভ নেই, চলুন যে কাজে এসেছি সে কাজে যাই। এরপর তারা ৪জন চলে গেলেন নমুনা সংগ্রহ করতে।নমুনা সংগ্রহ করে তারা চলে এলেন রকেটের কাছে।৪জনই রকেটটি ভালো ভাবে দেখলেন এবং তারপর যে যার রুমে চলে গেলেন। রাতে সবাই এক সাথে বসলেন। বন্ড জানালেন, তাদের কাছে যে পরিমাণ অক্রিজেন ও খাবার আছে তাতে দুই তিনদিন চলবে। সবাই বুঝতে পারল যে তাদের জীবন হয়ত দুই তিন আছে। প্রপেসর জন উঠে দাড়ালেন এবং বললেন, আমাদের দিশেহারা হলে চলবে না, আমাদের কঠোর হতে হবে।সমস্যা যেহেতু আছে তার সমাধানও আছে। (চলবে)


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ৩০২ জন


এ জাতীয় গল্প

→ রিটার্নিং(২য়)

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

  • গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now