বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন
বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

Addicted to you????

"রোম্যান্টিক" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান আয়েশা আক্তার আশা (guest) (০ পয়েন্ট)

X লেখক:আয়েশা আক্তার আশা ভালোবাসতে ভালো মানুষ হতে হয়? খারাপ মানুষ কি ভালোবাসতে পারে না?? জীবনে অনেক মানুষ আসে সারাজীবন পাশে থাকার কথা দিয়ে আবার কোথায় যেন হারিয়ে যায়। আবার কিছু মানুষ হুটহাট জীবনে চলে আসে আর পুরো জীবনটায় বদলে দেয়। আর কিছু মানুষ তো শুধু আসে তাদের নিজের সার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে! শহরের রাস্তা সব সময় জ্যামজট হট্টগোল লেগেই থাকে। কলেজ শেষে রিকশার জন্য দাঁড়িয়ে আছি হঠাৎ একটি কালো রঙের প্রাইভেট কার এসে থামলো আমার সামনে।প্রথমত কিছু বুঝতে পারছিলাম না কিন্তু যখন দুটো লোক এসে আমাকে জোরপূর্বক গাড়িতে উঠানোর চেষ্টা করলো তখনই বুঝতে পারলাম তারা আমাকে কিডন্যাপ করতে চাইছে। কিন্তু কেন????? চলবে...... Addicted to you???? লেখক :আয়েশা আক্তার আশা গল্প কপি করা নিষেধ ???????? ২ বছর আগে..... কিরে তন্নি দে না আমার ক্লিপটা আমি যে আর দৌড়াতে পারছি না। এইভাবেই তন্নি সব সময় আমায় জ্বলায় আমি ও বিরক্ত হয় না। অনেকটাই উপভোগ করি ওর এসব মজা দুষ্টামি।তন্নির বয়স মাএ সাত বছর আমার ছোট বোন। আমরা তিন বোন এক ভাই। বড় ভাই রাদিফ শিকদার কানাডাই বাবার সঙ্গে বিজনেসটা সামলাই। আমার বড় বোন জুই শিকদার তারও বিয়ে হয়েছে ৩,৪ বছর হবে। এখন তো তার ২ বছরের একটা মেয়ে ও আছে। তারপর আমি আশিয়া শিকদার সবাই আমাকে বাটপার, ফাজিল আরও কত কি নামে ডাকে তাতে আমার কি? আমি তো অলওয়েজ চিল মোডে থাকি। কে কী বলল আই ডোন্ট কেয়ার। আমার ছোট তন্নি সবার আদরের মেয়ে। আর আদরে আদরে মেয়েটাও বাদর হয়ে গেছে। সেই কখন থেকে আমার ক্লিপ টা নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করছে। আমি: কিরে তুই কি আমার ক্লিপ টা দিবি নাকি আমি মার কাছে তর নামে নালিশ করব? তন্নি : আপু আমার ক্লিপ টা পছন্দ হয়েছে আমি এটা নিয়ে নেই? আমি: তোকে আমি থাপ্পড়বো বেয়াদব আমার ক্লিপ দে। এই বলে ক্লিপটা নিয়ে নেই আর তন্নি ও ওটার জন্য কি কান্না মনে হচ্ছে তার জামাই মারা গেছে। কাদুক তাতে আমার কী? তন্নির হাত থেকে ক্লিপ টা নিয়ে পিছনে ঘুরব তখনই দেখি মা আমার দিখে রাগি চোখে তাকিয়ে রয়েছে। আমার মা রেহানা শিকদার অনেকটা সরল সহজ স্বভাবের একজন দায়িত্বশীল নারী। সংসার আর ছেলে -মেয়ে ছারা তিনি কিছুই বোঝেন না। মা : আশো তুই কী আর বড় হবি না?এত বড় দামড়া মেয়ে হয়ে তুই বাচ্চাটার সাথে এমন করছিস কেনো?কি হয় ক্লিপ টা দিয়ে দিলে? আমি : আআআ এত বড় মেয়ে নাকি বাচ্চা। আম্মু তোমার কোন দিক দিয়ে ৭ বছরের এই বুইড়া মেয়েটাকে বাচ্চা মনে হচ্ছে?? মা : ৭ বছরের হয়ে ও ওর মাথায় যা বুদ্ধি আছে তার ১% ও তোর মাথায় নাই। যা তর্ক বাদ দিয়ে খেতে বস। আম্মুর কথা শুনে একটু রাগ হলো আমার পক্ষ না নিয়ে ওনি ওনার ছোট মেয়ের পক্ষ নিচ্ছে তাই খাবার না খেয়েই কলেজের জন্য বের হলাম।মা ও আর পেছন ডাকে নি কারণ জানে আমি কথা শোনার মেয়ে না। চলবে.....


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ২১ জন


এ জাতীয় গল্প

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now