বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
৫১ টা সুন্দরী মেয়ের শরীরের- সেদ্ধ করা মাংস দিয়ে পুতুলটা বানিয়েছি।
ওহ পুতুল না-একটা প্রাণহীন রমণী বানিয়েছি।
এর সাথে শারিরীক সম্পর্ক হবে পুরুষের কাছে অমৃতের মতো।
কোনো মানুষ এত কোমল মসৃণ রমনী হাত দিয়ে ধরেনি।
আজ এই মৃত পরীর সাথে আমি শারীরিক সম্পর্ক করবো।।
২ বছরের চেষ্টায় অবশেষে আমি এর সাথে দৈহিক সম্পর্ক করতে যাচ্ছি।
ঠোটে গালে চুমু।
তারপর স্পর্শকাতর মুহুর্ত।
হঠাৎ ভয় লাগতে শুরু করলো,আমার শরীরে চাহিদার আনন্দের চেয়ে আত*ঙ্ক বেশি অনুভুত হতে লাগলো।
এটা তো আমার তৈরি পুতুল মাত্র-
তাহলে -অন সেক্সে- পুতুলের থেকে মেয়েদের মতো অরগাজম কিভাবে বের হচ্ছে?
ওর তো প্রাণ নেই, এই রিয়েল অরগাজম কিভাবে সম্ভব।
আমার পুরো হাত ভিজে যাচ্ছে।
এতটা তীক্ষ্ণ ঘ্রাণ অরগাজম থেকে কিভাবে আসছে।
অসম্ভব!
আমি পুতুলের ওপর থেকে উঠে পড়লাম.............।
**
আমেরিকার টয় প্রোডাকশন কোম্পানির কেমিস্ট আমি।
বিবাহিত জীবন যেখানে ফেলে দেয়া উচ্ছিষ্ট খাবারের মতো নোংরা হয়ে যাচ্ছে।।
সেখানে দৈহিক পার্টনার হিসেবে হিউম্যান টয় বা সে*ক্স টয় দ্রুতই সাড়া পাচ্ছে।
ঝগড়াহীন সংসারে অমলিন সম্পর্ক।
অপর পাশ থেকে কোনো অভিযোগ নেই।
টয় গুলোর চাহিদা তাই হয়তো বাড়ছে।
সিলিকন আর রাসায়নিক কেমিক্যাল দিয়ে অনেক টয় বানিয়েছি।।
ভালো সাড়াও পেয়েছি।
মানুষের মতো স্কিন তৈরিতে আমার থেকে ভালো কেমিস্ট দ্বিতীয় কেউ নেই।
একদম হবুহু মানুষের মতোই অনুভুতিদায়ক পুতুল গুলো।
একদম মেয়েদের মতো-
হট বডি ফিটনেস, ইলেক্ট্রিক অরগাজম সহ ভেজা ঠোট।
কিন্তু সিলিকনে কি আর মানুষের মতো নরম উষ্ণ শরীর পাওয়া যায়!
আচ্ছা কেমন হবে যদি মানুষের মাং*স দিয়ে পুতুলের বডি বানানো যায়?
তাহলেই তো আসল অনুভুতি পাওয়া যাবে।
কিন্তু মেয়ে পাবো কিভাবে?
যেমন তেমন মেয়ে হলে তো চলবে না।
বলা হয়- সুস্বাদু খাবার, আর বিলাসবহুল পরিবেশ শরীরে সুন্দর ঘ্রাণ এবং সুন্দর মাংস তৈরি করে।
এমন মেয়ের শরীরে*র মাংস দিয়ে যদি পুতুল বানানো যায় তাহলে সেই পুতুল হবে
পৃথিবীর সেরা সুন্দর মৃ*ত পরী।
এখন শুধু ১৮ থেকে ২২ বছরের মেয়েদের দরকার.............।
গাড়ি নিয়ে বের হলাম।
রাতে সাধারণত ক্লাব ছাড়া আর কোথাও আভিজাত্যের সুন্দরী মেয়ে দেখা যায় না।
কোনো মেয়ে ইম্প্রেস করতে আমার বেশিক্ষণ সময় লাগে না।
এখনো আমার ৩০ পার হয়নি।
গ্লাসে হুই*স্কি নিতে নিতে একটা মেয়ের সাথে পরিচয়-।
তারপর গাড়িতে করে সোজা রুমে।
এরপর আদর করে মেরে ফেললাম।
একদম কষ্ট দেয়া যাবে না।
আমার নরম কোমল মাংস লাগবে।
মেয়েটা ঘুমিয়েছে-
ব্রেইন অকেজো হবার ইনজেকশন দিলাম।
ঘুমেই মারা গেলো।
রক্ত ঠান্ডা হবার আগেই
মেয়েটা শরীর থেকে মাংস ছাড়িয়ে নিচ্ছি।
শরীরে আলাদা আলাদা অংশের মাংস গুলো আলাদা আলাদা সংরক্ষণ করতে হবে এবং আলাদা প্রক্রিয়াকরন।
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now