বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
লেখক: রিদিয়া রিদি
আসসালামু আলাইকুম। নিয়ে এলাম তৃতীয় পর্ব আর এটাই শেষ পর্ব।
গল্প শুরু
তারপর আমার আম্মু সবাইকে বিরিয়ানি দিল। যখন আমার আম্মু ফাহাদ ভাইয়াকে বিরিয়ানি দিবে তখন আমি আমার আম্মুকে বলি, মা একটু প্লেটটা দেন তো?
আমার আম্মু: কেন দিব তোকে?
আমি: আম্মু ফাহাদ ভাইয়া একটু বিরিয়ানিতে বেশিই লবণ খায়। তাই তার খাবারে একটু লবণ ছিটিয়ে দিব।
আমার আম্মু: ও আচ্ছা এই নে।
আমি এই সুযোগে আমার বদলাটাও নিয়ে নিব।
তাই আমি ফাহাদ ভাইয়ার খাবারে কিছু জামাল গুটা মিশিয়ে দেই।
তারপর ফাহাদ ভাইয়াকে দিয়ে দেই।
সবাই বলছে আন্টি বিরিয়ানিটা অনেক মজা হয়েছে।
তানিম ভাইয়া যে একটু বেশিই বলে নিচ্ছে।
তানিম ভাইয়া:আন্টি এই রকম মজার বিরিয়ানি আমি জন্মেও খাই নি ।
আমি মনে মনে বললাম, মানুষের আলুবোখরা তো তাই এতো মজা লাগছে।
রিদা আপু:আন্টি বিরিয়ানির মধ্যে এটি কীসের মাংস।
আমার আম্মু:এটি উটের মাংস।
মেঘলা আপু:ও তাই.... এজন্য এতো মজা।
ইসরাত আপুর অবস্থা দেখলে মরা মানুষও হাসবে।
ইসরাত আপু পুরো বিরিয়ানির মধ্যে চা ☕☕☕☕ দিয়ে খাচ্ছে।
সবার খাওয়া-দাওয়া শেষ।
সবাই এখন আড্ডা দিচ্ছে।
এমন সময়.....……………………
ফাহাদ ভাইয়া:আন্টি ওয়াশরুমটা কোথায়।
আমার আম্মু:এইতো বামে।
আমি মনে মনে বলছি, কাম শারছে।
এখন বুঝেন ঠেলা।
ফাহাদ ভাইয়া ২০মিনিট পর বের হলো আবার গেলো।
এরকম করে ফাহাদ ভাইয়া ১০বার ওয়াশরুমের চক্কর কেটে আসলো।
ফাহাদ ভাইয়ার অবস্থা আমি টাইয়েড করে দিয়েছে।
এখন ফাহাদ ভাইয়া বুঝবে কত ধানে কত চাল।
এ রকম গপ্প-শপ্প করে জিজেরা চলে গেলো:Wavecry::Wavecry:।
তো এখানেই গল্পটা শেষ।
পুরো গল্পটি কাল্পনিক।
কোনো ভুল হলে ক্ষমা করবেন।
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ...