বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
লেখক: রিদিয়া রিদি
আসসালামু আলাইকুম। নিয়ে এলাম দ্বিতীয় পর্ব।
গল্প শুরু
কেবল মাত্র ৮টা বাজে।
আমার ভাই: অর্নি জিজেরা কখন আসবে।
আমি: কে জানে বান্দররা কখন মাথার উপর এসে পড়ে।
আমার ভাই: তুমি একটু ওদের কল দিয়ে দেখো।
আমি: আচ্ছা। হ্যালো তামিম ভাইয়া কখন আসবেন।
তানিম ভাইয়া: এই তো বনফুলে আছি। দুই মিনিটের মধ্যে আসছি।
আমি: ও আচ্ছা।
কলিংবেল বাজছে টিং টিং।
দরজা খুলে দেখি বান্দর জিজেরা!!!
আমার আম্মু: আসো আসো তোমরা সবাই। তোমাদের জন্য আলুবোখারা দিয়ে বিরিয়ানি রান্না করেছি।
এ কথা শুনে সবাই হুড়মুড় করে বাসায় ঢুকে পড়ল। এমন সময় ফাহাদ ভাইয়া আমার পায়ে পারা মেরে দিল।
আমি: আহ আহ।
আমি মনে মনে বললাম, এটির বদলা আমি নিয়েই ছাড়বো।
তানিম ভাইয়া: এই নেন আন্টি আমাদের সবার পক্ষ থেকে মিষ্টি।
আকিল: আন্টি এখানে আমি দুই টাকা বেশি দিছি।
আমার আম্মু: ও আচ্ছা।
সাইম আরাফাত ভাইয়া: এই নেন আন্টি হাদিসের বই।
আমার আম্মু: ধন্যবাদ।
ইসরাত আপু: আন্টি বিরিয়ানির সাথে চা আনিয়েন আমার খুব পছন্দ।
রিদা আপু: চাপি কেউ কি বিরিয়ানির সাথে চা খায় নাকি?
ইসরাত আপু: আমি খাই।
আকিল: আন্টি বিরিয়ানি কই বিরিয়ানি।
পিচ্চি হুজুর ভাইয়া: ওই আকিল বেশি বিরিয়ানি বিরিয়ানি করবি না। না হলে লাথি মারব তরে।
হৃদয় ভাইয়া: ঠিক বলেছেন ভাইয়া এই পাগলটারে লাথি মারা দরকার। কথায় আছে না লাথের ভূত বাতে মানে না।
পরের পর্ব খুব শীঘ্রই দেওয়া হবে। ধন্যবাদ।
কোন ভুল হলে ক্ষমা করবেন।
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now