বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

বোরকাওয়ালি পিচ্চি বউ ৩

"ইসলামিক" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান FAHAD (০ পয়েন্ট)

X | ঘরের মধ্যে রাতের আধারে এমন ঘুন ঘুন শব্দ শুনে খানিকটা ভয় লাগতে শুরু করলো । কিছু বুজতে পারলাম না । সোনিয়ার ঘর থেকে কিসের ঘুন ঘুন শব্দ শোনা যাচ্ছে । সাত পাচ না ভেবে ওর ঘরের দিকে পা বাড়ালাম । দরজা টা খোলাই ছিলো । এমন কি ঘরের বাতি টাও জালানো ছিলো । দরজা টা হালকা সরিয়ে ঘরের ভেতরে উকি দিতেই আমি থ মেরে দাড়িয়ে গেলাম । নিজেকে বুদ্ধু বলে গালাগাল দিতে লাগলাম। ঘরের ভেতরে দুইবোন মিলে নামাজ পড়ছে । বাহ খুব সুন্দর লাগছে দুজনকেই । দুইটা বোন যেনো একেবারে আসমানের পরির মতো দেখাচ্ছে । আমি তাদের দিকে তাকিয়ে এতটা টা অবাক হই যে বুজতে পারিনাই কখন ওদের নামাজ শেষ হয়ে যায় । পিচ্চিটা আমার সামনে এসে ধমক দিলে বলল -- এই এত রাতে আপনি এখানে কি করছেন হুমম( সোনিয়া) আমি কিছুটা ভ্রুকুচকে জবাব দিলাম -- না মানে আসলে পানি পিপাসা পেয়েছিলো তাই ঘর থেকে বের হয়ে ঘুন ঘুন শব্দ শুনতে পেলাম আপনার ঘর থেকে তাই দেখতে চলে এলাম । কিন্ত এসে দেখি আপনারা দুই জন ই নামাজ পরছেন তাই অবাক হই (আমি). -- এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই । তাহাজুতের নামাজ পরছিলাম। (সোনিয়া) -- এত রাতে (আমি) -- তাহাজুত্তের নামাজ রাতেই পরে ।(সোনিয়া) -- ওও (আমি) (যার কপাল ভালো থাকবে সেই এমন বউ পাবে । আজ কাল এমন মেয়ে পাওয়া খুব কঠিন । আজকালের মেয়েরা রাতে নামাজ না পরে ফেসবুকে ইউটিউবে ভিডিও দেখে । আর আমার হবু বউ টা একদম তাদের থেকে উল্টো । কপাল টা খুব ভালো ) হঠাৎ করে মাজ খান থেকে সূচনা বলে উঠলো । -- আপু দুলাভাই তো দেখছি তোমাকে চোখে হারায় । পানির বাহানা দিয়ে সোজা রুমে চলে আসচ্ছে কেউ দেখলে কি ভাবতো বলো তো (সূচনা) -- এই তুই চুপ কর সব সময় পাকা পাকা কথা বলিস । কে কি ভাবলো তাতে কিছু যায় আসে না । আমি‌ জানি ওনার মনার মন কতটা পবিত্র (সোনিয়া) কথাটা বলেই আমার দিকে মায়াবি দৃষ্টিতে তাকালো । খুব ভালো লাগলো কথাটা শুনে । নিজের অজান্তে মুখের কোনে হাসি ফুটে উঠলো। দুজন দুজনের দিকে তাকিয়ে ছিলাম। হঠাৎ করে সূচনা গলা ছেড়ে কাশি দিলো । মনে মনে বললাম -- কাবাব মে হাড্ডি তারপর সোনিয়া আমাকে বলল -- শুনুন একটা কথা বলি আর আশা করি এই‌কথাটা আপনি রাখবেন । (সোনিয়া) -- জি বলুন অবশ্যই রাখবো ( আমি) -- আমাদের বিয়ের আর তো মাত্র দুদিন বাকি আছে তাই আপনাকে এই দুই দিন আমার থেকে দুরে দুরে থাকতে হবে । আমার সাথে কোনো কথা বলতে পারবেন না (সোনিয়া) একটু অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে বললাম -- কেনো (আমি) -- দেখুন প্রথম দিন যেদিন আপনাকে আমি প্রথম জরিয়ে ধরেছিলাম। সেদিন আমি পাপে লিপ্ত হয়েছিলাম। কারন একটা নারী বিয়ের আগে কোনো পর পুরুষ এর সামনে বেপর্দায় চললেও তার গুন্নাহ হয় । আর আমি তো আপনারকে জরিয়ে ধরেছি কথা বলেছি । আসলে সেদিন নিজের আবেগ টাকে সামলাতে পারিনি । এত দিন এর ভালোবাসার মানুষটাকে কাছে পেয়ে জরিয়ে না ধরে থাকতে পারি নি । কিন্ত সেদিন আবেগ কেটে যাওয়ার পর বুজতে পেরেছি কাজ টা করা ঠিক হয়নি । তাই প্রতি রাতে নামাজ পরে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করি । জানিনা ক্ষমা করবেন না । তবে আমার এই টুকু বিশ্বাস আছে তিনি পরম করুনাময় ও ক্ষমাশিল । তিনি আমাদের দুজনের পাপ নিশ্চয় ক্ষমা করবে । কিন্ত প্রতিবার জেনে বুজে ইচ্ছাকৃত ভাবে যদি আমি আপনার সাথে কথা বলি তাহলে ওনি আমাকে কোনোদিন ক্ষমা করবেন না । তাই আর যাতে আমাদের দুজনের আমল নামায় কোনো পাপ কাজের গুন্নাহ শামিল না হয় । সে জন্য এই দুইটা দিন আমাদের দুজনকে দুজনের থেকে আলাদা থাকতে হবে । কোনো কথা তো দূরে থাক আপনার সামনে ও যেতে পারবো না । তার মানে এই না যে আমার মনে আপনার জন্য ভালোবাসা নেই । আমার মনে আপনি কতটা জায়গায় ঝুরে আছেন তা আমি আপনাকে বলে বুজাতে পারবো না । কিন্ত তার থেকেও বেশি আল্লাহর ভয় আছে । তাই আমাদের দুজনের মঙ্গলের জন্য বলছি । আর মাত্র দুটি রাত আপনাকে আমার চোখের আড়ালে থাকতে হবে । দয়া করে আমার এই ইচ্ছেটা পূরন করুন ।(সোনিয়া) সোনিয়া কথা গুলো বলে চুপ করে রইলো । মাথা নিচু করে দাড়িয়ে ছিলো । আর আমি মনে মনে নিজেকে ধন্য মনে করেছি। সত্যি কি এসব বাস্তব নাকি কল্পনা দেখছি । কতটা ভালোবাসলে একটা মেয়ে তার হবু সামির জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে পারে । কতটা ভালোবাসলে একটি মেয়ে এত রাতে নামাজ পরে তার হবু সামির জন্য আল্লাহর দরবার হাত তুলতে পারে । হয়তো তার ভালোবাসা বিশালতা আমার থেকেও বেশি । আমি কোনো কথা বললাম না শুধু একটু হাসি দিয়ে মাথা নিচু করে বললাম । -- আপনি যা বললেন আমি তাই করবো (আমি) বলেই চলে আসতে চাইলাম তখন সে আবার ডাক দিলো -- শুনুন (সোনিয়া) -- পেছন মুখ ঘুরে দাড়িয়েছি কিন্ত তার দিকে তাকায়নি । মা নিচু করে বললাম . -- জি বলুন(আমি) -- আর একটা কথা ছিলো রাখবেন । (সোনিয়া) -- হ্যা বলুন না (আমি) -- আমাদের বিয়েটা ঘরোয়া ভাবে হলে খুব খুশি হতাম । না মানে কোনো অনুষ্টান বা গায়ে হলুদ করানোর দরকার নেই । কারন বিয়েতে গায়ে হলুদ হারাম । আর অনুষ্টান টাও না করানো ভালো কারন সেখানে অনেক মানুষ থাকবে । আমি বউ সেজে আপনার পাশে বসে থাকবো হাজার মানুষ আমার রুপ সৌন্দর্য উপভোগ করবে ছবি তোলা হবে ভিডিও করা হবে । এই কাজ গুলোর জন্য আমি আরো বেশি পাপের ভাগিদার হবো । আমার রুপ সৌন্দর্য একমাত্র আমার স্বামির জন্য তোলা রয়েছে । তিনি ছারা কেউ আমাকে দেখুক তা আমিচাইনা । এত বড় গুন্নাহের ভাগিধার হওয়ার থেকে এই বিয়েটা না হওয়াই ভালো । কারন এই জিবনে আমি আপনাকে না পেলেও আমার তেমন কোনো ক্ষতি হবে না কিন্ত যেগুলো পাপ গুলো হবে সেগুলোর ক্ষমার জন্য পরকালে অনন্ত্য জিবনের জন্য সাযা ভোগ করতে হবে । তাই এটা আমার আপনার কাছে একটা অনুরোধ । আশা করি আপনি আমার সব কথা বুজতে পেরেছেন । (সোনিয়া) কথাগুলো শুনেই চোখের কোনে নোনা জল এর বিন্দু জমা হতে লাগলো । এটা কোনো কষ্টের না । এটা হচ্ছে খুশির কান্না। .এখন নিজেকে পৃথিবীর সব থেকে সুখি মানুষ মনে হচ্ছে । আমি শুধু মাথা নিচু করে বললাম -- আপনি যেমন টা চাইবেন ঠিক তেমন টাই হবে । (আমি) তারপর ঘর থেকে বেরিয়ে এলাম। খুব খুশি লাগছে এখন নিজেকে । ওর ঘরের দরজার সামনে দাড়িয়ে চোখের জল মুচ্ছিলাম এমন সময় ওদের দুজনের কথা স্পষ্ট শুনতে পেলাম । .-- আপু সত্যি তুমি খুব লাকি । যে ওনি তোমাকে এত টা ভালোবাসে । (সূচনা ) -- ওনার থেকেও বেশি আমি ভালোবাসি ওনাকে কিন্ত বিয়ের আগের ঠিক না আমি কোনোদিন ওনাকে নিজের ভালোবাসা বুজতে দেইনি । এখন হয়তো ওনার একটু কষ্ট হবে কিন্ত এতে আমাদের দুজনের মঙ্গল । (সোনিয়া) -- দুর কিসের কষ্ট বরং ওনি খুশি হয়েছেন । -- হমমম তাই (সোনিয়া) -- যা এখন ঘুমিয়ে পর সকালে আবার স্কুল আছে না । (সোনিয়া). -- আছে ..এখন আর স্কুলে যেতে ভালো লাগে না (সূচনা) -- কেনো (সোনিয়া) -- তোমাদের দুজন এর ভালোবাসা দেখে আমার ও বিয়ে করতে ইচ্ছে হচ্ছে (সুচনা) -- চুপ বেশি পাকা হয়ে গেছিস তাইনা । মারবো এক থাপ্পর । দাড়া কালকে আব্বুর কাছে বিচার দিচ্ছি । (সোনিয়া) -- এই না না আপু আমি তো মজা করলাম। তুমি সিরিয়াসলি নিচ্ছে কেনো হিহিহি (সূচনা) -- হু বুজি চলেক এবার একটু ঘুমাই ভোরে আবার উঠতে হবে তো । (সোনিয়া) তারপর তাদের কথা বলা বন্ধ হয়ে গেলো । আর আমি ও মনে মনে সিধান্ত নিলমা । কখনো কোনোদিন একে কষ্ট দিবো না । তাহলে হয়তো আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করবেন । দুইটাই পাগলি । বলেই হাসতে হাসতে চলে এলাম সেখান থেকে নিজের রুমে । সব পানি পিপাসা মিটে গেছে । এখন শুধু ভাবছি । কবে ওই পিচ্চিটাকে আমার বুকে পাবো । এখন এই দুইটা দিন আমার কাছে দুই বছরের সময়ের মতো লাগছে । ওর সাথে এখন কথা না বলা থাকতে পারছি না । ইচ্ছে হচ্ছে খুব ওর হাত ধরে বসে বসে সারারাত গল্প করতে । কিন্ত কি আর করার পাগলিটার ইচ্ছেটা পুরন করতেই হবে । রাজ কপাল নিয়ে জন্ম আমার তাইতো ওর মতো একটি পাগলি কে আপন করে পেতে যাচ্ছি । এখন তো আমার অনেক কাজ বাকি রয়েছে । আম্মুকে বিয়ের অনুষ্টানের কথা বারন করতে হবে । সকালে এখান থেকে চলেও যেতে হবে । কারন পাগলিটার সামনে থাকলে আমি কথা না বলে থাকতে পারবো না । বিছানায় গা হেলান দিয়ে শুয়ে ভাবছিলাম নিজের ভবিষ্যৎ জিবনসঙ্গীনির কথা । এখন হয়তো ঘুমাচ্ছে । খুব ইচ্ছে করছে ওর ঘুমন্ত মুখ টা দেখতে । জেগে থাকলে এত মায়াবি লাগে প্রতিবার ওর প্রেমে পড়ে যাই । আর রাগলে তো কথাই নাই গাল গুলো লাল টমোটের মতো হয়ে থাকে । বলে বুজাতে পারবো না কি অপুরুপ লাগে । তখন । এসব ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমের দেশে হারিয়ে গেলাম বুজতেই পারলাম না । হঠাৎ আম্মুর গলার আওয়াজ শুনে ঘুম ভেঙে গেলো বুজতে বাকি রইলো না যে সকাল হয়ে গেছে । আম্মু বলল -- মরার মতো ঘুমাস নাকি এত ডাকছি শুনতে পাস না উঠ বলছি । হবু শুশুর বাড়ি তে এসে এত ঘুমাস । লোকে কি বলবে (আম্মু)???? আমি উঠে বসলাম আর আম্মুর হাত ধরে আমার পাশে বসালাম আর বললাম । -- আম্মুর তোমার সাথে আমার কিছু ছিলো । -- হ্যা সব জানি আর কিছু বলতে হবে না (আম্মু)???? -- মানে তুমি কি করে জানো (আমি)???? -- তোর হবুও বউ আমাকে সব কিছু খুলে বলেছে । আর আমি এটা জানি যে ওর থেকে বেশি ভালো তোকে আর কেউ বাসতে পারবে না রে বাবা । একটা মেয়ের মোনাজাতে থাকতে পারাটা যে কতটা সৌভাগ্যের তা তুই কোনোদিন বুজবি না (আম্মু) আর কিছু বললাম না । চুপ করে রইলাম । খুব সুখি মনে হচ্ছে নিজেকে । মনে হয় আমার জিবন এখন পূর্নতা পেয়েছে । -- আচ্ছা শোন তুই শহরে যা আর বৌমার জন্য কিছু গয়না গাটি কিনে নিয়ে আয় । (আম্মু) -- আচ্ছা (আমি) তারপর আম্মু চলে গেলেন । আমি উঠে ফ্রেশ হয়ে নিলাম । আম্মু এসে ঘরে নাস্তা দিয়ে গেলো । তারপর খেয়ে দেয়ে আম্মু আর আংকেল আন্টির কাছ থেকে বিদায় নিয়ে বেরিয়ে পরলাম । শহরে যাওয়ার উদ্দেশ্যে । এর মাজে দুই বোনের থেকে একজন কেউ দেখিনি । হয়তো পরিবারের সবাই সম্মতি দিয়েছে । খুব ভালো হয়েছে । এমন মেয়ে যদি প্রতিটা পরিবারে হতো । তাহলে আজ প্রতিটা বাবা মা তাদের সন্তানদের নিয়ে গর্ব করতে পারতেন । এখন আপন মনে গাড়ি চালাচ্ছি । তবুও বার বার পিচ্চিটার কথা মনে পরছে । দুটো দিন ওকে না দেখে থাকতে পারাটা এখন আমার কাছে পাহার সমান কষ্ট মনে হচ্ছে । বুকের ভেতর হা হা কার উঠে গেছে । হঠাৎ করে পকেটে রাখা ফোনটা টুং‌করে বেজে উঠলো । মেসেজ আসচ্ছে কিন্ত কে দিলো বুজতে পারলাম না । আম্মু তো কোনোদিন মেসেজ দেয়না । ডিরেক্ট ফোন দেয় । তাই আর কিছু না ভেবে গাড়িটা এক সাইটে দাড় করালাম । তারপর পকেট থেকে ফোন টা বের করলাম। . মেসেজ টা দেখে আমার মন যেনো খুশিতে নাচতে শুরু করলো । কারন মেসেজ টা পিচ্চিটার ছিলো । লিখেছে -- সাবধানে যাবেন । একদম জোরে গাড়ি চালাবেন না । ঠিক সময় মতো খেয়ে নিবেন । আপনার জন্য আজ থেকে আপনার নন আমি ও না খেয়ে থাকবো । যতক্ষন না জানতে পারবো আপনি খেয়েছেন কিনা ততক্ষন আমি ও‌ কিছু খাবো না বলে দিলাম। . আর হ্যা রাস্তায় মেয়েদের দিকে একদম তাকাবেন না । তাহলে আপনাকে আর বিয়ে করবো না । কারন আমি চাইনা আপনার ভালোবাসার ভাগ কাউতে দিতে ওটা শুধু আমার জন্য তুলে রাখবেন । নিজের খেয়াল রাখবেন আল্লাহ হাফেজ । মেসেজটা পরে দুচোখের কোনে জল জমে গেলো । এত সুখ কপালে সইবে তো । সত্যি একটা পাগলি । . মেসেজ এর রিপ্লে দিতে গিয়ে ভাবলাম .. রিপ্লে টা দেওয়া কি ঠিক হবে নাকি । চিন্তায় পড়ে গেলাম ও‌ তো বলেছিলো কোনো কথা না বলতে । ভাবছি কি করা যায় এমন সময় মাথায় একটা বুদ্ধি এলো । এর জন্য ওকে কিছু গিফট দিবো । .তবে সেটা বাসর রাতে । বলেই গাড়ি স্টার্ট দিলাম । গাড়ি চলেছে আপন গড়িতে । আর আমার মনে মধ্যে পিচ্ছিটা জন্য টান বেড়েই চলেছে । ইচ্ছে হচ্ছে এখুনি দৌড়ে ওর কাছে চলে যাই ।. চলবে......!! k M H Arif


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ২০৯৫৯ জন


এ জাতীয় গল্প

→ বোরকাওয়ালি পিচ্চি বউ শেষ পর্ব
→ বোরকাওয়ালি পিচ্চি বউ ৪
→ বোরকাওয়ালি পিচ্চি বউ ২
→ বোরকাওয়ালি পিচ্চি বউ ১

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now