বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
লেখক: হৃদয়
বেলকনিতে রাখা ইজি চেয়ারটা বারবার দোল খাচ্ছে,,, এটা সাধারন ব্যাপার,,,বাতাসে দোল খেতেই পারে,,,কিন্তু ইজি চেয়ারটার এমন দোল খাওয়া দেখে রোশনির কাছে স্বাভাবিক লাগছে না।তার মনে হচ্ছে এখানে সে এসে বসে আছে,,, তার দিকে হয়তো এক দৃস্টিতে তাকিয়ে আছে সে,,,সেই দৃস্টি অপলক অনেকটা মরা মাছের মতো শীতল দৃস্টি,,,আর তার মুখে রয়েছে সেদিনের সেই বিদঘুটে হাসি। না আর এর চেয়ে বেশি ভাবতে পারছে না রোশনি,,,কারন এতটুকু ভাবতেই তার শরীরের সব লোম দাড়িয়ে যাচ্ছে,,,চেস্টা করেও ভাবনাটাকে সড়াতে পারছে না ও মন থেকে। মানুষ মাত্রই সহজে দুঃখের জিনিস ভুলতে পারে না,,,যত ভুলবার চেস্টা করে তত বেশি মনে পড়ে। রোশনিরও ঠিক এমন অবস্থাই হচ্ছে,,,ভুলতে চেয়েও ভুলতে পারছে না। এদিকে ইজি চেয়ারটার নড়াচড়া আগের চেয়ে বেড়ে গেছে মনে হচ্ছে,,,আর হালকা শব্দও হচ্ছে।রোশনি আর সেদিকে দেখতে চায় না,,,মনের মধ্যের ভয়টাকে চেপে রেখে নাকে মুখে কাথা দিয়ে শুয়ে পড়ল।
কিছুদিন আগে,,,
১ সেপ্টেম্বর,,,
রোশনি অফিসের কাজ শেষ করে বাসায় আসল।অফিসে আজ প্রচুর চাপ গিয়েছে,,,গত দুদিন প্রচন্ড জ্বরের জন্য অফিস যেতে পারে নি সে।আজ যদিও পুরোপুরি সুস্থ্য হয় নি সে তারপরও আজ অফিস জয়েন করল।আর যাওয়ার পরই দুদিনের জমানো কাজের চাপ আর বাদবাকি অন্য বিষয়গুলোর চাপও তাকে ঘিরে ধরল।রোশনির একটা দিক নিয়ে সবাই তার প্রশংসা করে,,,আর সেটা হলো রোশনির ধৈর্য্য।রোশনি অসুস্থ্য থাকলেও সে মন দিয়ে কাজ করতে পারে,,,তার কাছে মনে হয় কাজ করলে সময় দ্রুত চলে যায়,,,শরীর মন দুটোই অসুস্থ্যতার একঘেয়েমির থেকে মুক্ত থাকে।আজও প্রচুর ধৈর্য্য ধরে সে তার জমানো কাজগুলো সহ আজকের দিনের কাজ করে এসেছে,,,শুধু বাকি রয়েছে একটা ফাইল।সেটাও সাথে করে নিয়ে এসেছে সে,,,তবে সে জানে না সেটা আজ কম্প্লিট করতে পারবে কিনা ও।একদিকে সবেমাত্র জ্বর ছাড়ল তারপর আবার একটানা কাজ করার কারনে রোশনির মাথাব্যাথা শুরু হয়ে গেছে।সে ফ্রেস হতে গেল।
ফ্রেস হয়ে বের হয়ে রান্নার কাজটা শেষ করল।একা মানুষ সে তাই অতোবেশি কিছু রান্না করতে হয় না।রান্না শেষে বেলকনির লাইটটা অন করে ফাইলটা হাতে নিয়ে ইজি চেয়ারটায় বসল রোশনি।হাতে এক কাপ কফি,,,কফিতে চুমুক দিতে দিতে ফাইলের কোথায় কী করতে হবে আর কোনো ভুল আছে কিনা পূর্বেই সেটা চেক করতে লাগল ও।এমন সময় ফোনে একটা নোটিফিকেশন আসল মেসেঞ্জার থেকে,,,রোশনি সাধারনত কাজের সময় ফোন হাতে নেয় না।তবে আজ কেন যেন ফাইলটা কোলে রেখে ফোনটা হাতে নিয়ে নোটিফিকেশন চেক করল ও।আর চেক করতেই তো হাজার ভোল্টের শক খেল রোশনি,,,
রোশনি:এটা কী করে সম্ভব,,,না এটা হতে পারে না।কোনোভাবেই সম্ভব নয় এটা হওয়া।
২ সেপ্টেম্বর,,,
আজ অফিসে এসেও ঠিকমতো মনোযোগ দিতে পারছে না রোশনি।বারবার শুধু গতকালের ঘটনাটা মাথায় আসছে ওর। তাই সে মনোযোগ দিতে পারছে না কিছুতে। তার মনে বারবার প্রশ্নটা ঘুরপাক খাচ্ছে এটা কী করে হতে পারে। তবুও প্রশ্নটাকে পাশে রেখে কাজ চালিয়ে যেতে লাগল রোশনি। এরকম করে কাজ করতে করতে লাঞ্চ ব্রেকের সময় চলে আসল।
অন্যদিনের মতো রোশনি আজ সবার সাথে আড্ডা দিতে দিতে লাঞ্চ করছে না। অফিস ক্যান্টিনের একটা কর্নারে ফাঁকা একটা টেবিলে একা একা বসে আছে ও,সামনে খাবার আছে।তবে খাওয়ার দিকে ওর মন নেই।একটা সময় সে চুপ করে চোখটা বন্ধ করে গতকাল কী দেখল সেটা আবার মনে করতে চেস্টা করল,,,
গতকাল নোটিফিকেশন আসল সময় কী মনে করে ফোনটা হাতে নিল রোশনী।মেসেঞ্জারে ঢুকে দেখল স্নেহার মেসেজ। প্রথমেই স্নেহা নামটা দেখে মোটামোটি বড় রকমের একটা ধাক্কা খেল রোশনী।সেই ধাক্কাটাকে কোনোমতে সয়ে নিয়ে মেসেজ ওপেন করল সে কাপা হাতে,,,মেসেজে একটা ভিডিও সেন্ড করা হয়েছে রোশনীকে। রোশনী ভিডিওটা ওপেন করল,,,প্রথমে হালকা ঝিরঝির করল স্ক্রিন তারপর দেখা গেল রোশনীর হোস্টেলের রূমটা।সেখানে একটা চেয়ার মাটিতে পড়ে রয়েছে,,,আর চেয়ারের কাছে পড়ে আছে একটা মৃত দেহ।আর সেই দেহটা আর কারোর নয়, বরং সেটা স্নেহার।আর তারপর,,, হঠাৎ চোখ খোলল রোশনী।ভাবনাটাকে বন্ধ করে দিল।বরং ভাবতে লাগল,,, স্নেহা মারা গেছে দুই বছর হলো।গতকাল দুই বছর পূর্ন হয়েছে।দুই বছর আগে মারা যাওয়া একজন মানুষ কী করে তাকে মেসেজ করতে পারে আর সেই গোপন ভিডিওটাও কী করে পাঠাল।কিছুই মাথায় ঢুকছে না রোশনির।
এদিকে লাঞ্চ টাইম প্রায় শেষ,অথচ কিছুই খাওয়া হলো না রোশনীর। তবে আজ চিন্তার কারনে খিদেটাও যেন তার অস্তিত্ব হারিয়ে ফেলেছে।লাঞ্চ টাইম শেষে কাজে জয়েন করার আগে রোশনী রায়ানকে কল দিল।রায়ান রোশনীর প্রেমিক।আর এই শহরে রোশনীর একমাত্র কাছের মানুষ হলো রায়ান,তাই বিষয়টা রায়ানকে জানানোই রোশনীর ঠিক মনে হলো।
সেদিন সন্ধ্যায়,,,
রোশনির অফিস ছুটি হয়ে গেছে সন্ধ্যা ৬:০০ টায়। একটা কফিশপে সে এসে বসে আছে,,,এখানেই রায়ানের সাথে দেখা করার কথা। রায়ানের অফিসও একই সময়ে ছুটি হয়,সে হিসেবে তারও উপস্থিত থাকার কথা।কিন্তু সে এখনও আসে নি,,,যখন আধঘন্টা পার হওয়ার পরও রায়ান আসল না,,,তখন রোশনী রায়ানকে ফোন করল। কিন্তু বারবার কল করার পরও ফোনটা কেউ রিসিভ করছে না। রিং হয়েই চলেছে,কিন্তু রিসিভ করছে না কেউ। ওদের রিলেশন শুরু হওয়ার পর হতে কখনও এমন হয় নি।প্রচুর দুশ্চিন্তা হতে লাগল রোশনীর,,,বারবার মনে হতে লাগল রায়ানের কিছু হয় নি তো আবার। আবার কখনও কখনও এমনও মনে হতে লাগল,,,হয়তো রায়ান ভুল করে অফিসে তার ফোন ফেলে এসেছে।কিন্তু এই সম্ভাবনাকেও সে দূরে ঠেলে ফেলে দিল,,,কারন রায়ান এতটাও ভুলোমনা নয়।" কিন্তু তাহলে কী হতে পারে রায়ানের,,,ফোন কেন তোলছে না সে",,,বারবার নিজেকে এই প্রশ্ন করছে রোশনী।
২০ বার কল দেওয়ার পর অপর পাশ থেকে ফোনটা রিসিভড হলো।
রোশনী: হ্যালো রায়ান,,,আজ এতবার কল দেওয়ার পরও রিসিভ করছ না কেন???কী হলো তোমার???
অপর পাশে: হ্যালো রোশনী ম্যাডাম,,,আমি রায়ান স্যার না। রায়ান স্যার এখন হাসপাতালে,,,আমি ওনার কলিগ আয়ান বলছি।
রোশনী: রায়ান হাসপাতালে কেন??? ওর কী হয়েছে???
আয়ান:ডাক্তার বলল চিন্তার তেমন কিছু নেই।তবে আপনি হাসপাতালে আসুন,,,তারপর সবটা বলছি কী করে কী হলো।
রোশনীর চোখ দিয়ে না চাইতেও অঝোরে কান্না আসতে লাগল।কারন রায়ানকে সে অনেক ভালোবাসে,,,রায়ানের কিছু হলে সে কী করে বাঁচবে। তাড়াহুড়ো করে কোনোমতে হাসপাতালে পৌছুল রোশনী।গেইটের কাছে আয়ান অপেক্ষা করছিল রোশনীর জন্য।রোশনী আর আয়ানের আগে তেমন কথা হয় নি,,,রায়ানের সাথে রোশনী বেশ কয়েকবার অফিসে এসেছিল,,,তখন জাস্ট দেখেছিল সেই থেকে পরিচয়। তবে আজ এমন একটা পরিস্থিতিতে তাদের কথা হচ্চে যখন ভালো করে আন্তরিকতার সাথে পরিচিত হবার সুযোগ নেই,,,সুযোগ নেই বলা ভুল হবে,,,আসলে কারও মনোভাব আজ ওমন নেই।
আয়ান: রোশনী ম্যা'ম,,, রায়ান স্যারের সেন্স ফিরতে সময় লাগবে।আপনি চলুন,,,ওনাকে একটা সিঙ্গেল কক্ষে রেখেছে।এর পাশে নিয়ে যাচ্ছি আপনাকে।
রোশনী কিছু বলল না,,,শুধু সম্মতিসূচক মাথা নাড়িয়ে আয়ানের পিছনে চলতে লাগল।তিনতালার একদম শেষের দিকের একটা কক্ষে রায়ানকে রাখা হয়েছে। কক্ষটার বাইরে টুল রাখা আছে,,,সেখানে রোশনী ও আয়ান বসল।প্রথমেই রূমে ঢুকতে চেয়েছিল রোশনী,,,কিন্তু ডাক্তার নাকি আগামী তিন ঘন্টা পর দেখা করার অনুমতি দিয়েছে,,,তার আগে কেউ প্রবেশ করতে পারবে না। দুজনেই চুপ করেছিল,,,তবে নিরবতা ভাঙ্গল রোশনী,,
রোশনী :এবার বলুন মি.আয়ান কী করে রায়ানের এমন দুর্ঘটনা ঘটল???
আয়ান : রায়ান স্যার সিড়ি দিয়ে নামছিল সময় পড়ে গিয়ে সেন্সলেস হয়ে গিয়েছিল।আর স্যারের হাত আর পায়ের কিছু অংশ ছিলে গেছে।
রোশনী : কী করে পড়ল ও??? ও তো যথেস্ট সাবধানতার সাথেই সব করে।
আয়ান : সেটাই অবাক করার বিষয় ছিল ম্যা'ম।স্যার যখন সিড়ি দিয়ে নামছিল তখন লাফ দেওয়ার মতো করে এক দেড় ফুট উপরে উঠে গিয়ে নিচে পড়ে যান। তিনি তো বাচ্চা না যে সিড়িতেও লাফালাফি করবেন।
রোশনী : আসলে কেন এমন করেছিল ও সেটা ওর সেন্স আসলেই জানা যাবে।
তারপর দুজনেই চুপ করে রইল।তিন ঘন্টা সময় যেন আজ ৯ ঘন্টার মতো দীর্ঘ লাগল।তিন ঘন্টা সময় পার হওয়ার পর রোশনী প্রবেশ করল রায়ানের রূমে।তাকে আগেই বলে দেওয়া হয়েছে যেন শব্দ না করে।শব্দ না করলেও রোশনীর ফুপিয়ে ফুপিয়ে কান্না করার শব্দ অনিচ্ছা সত্বেও হচ্ছে। রোশনী গিয়ে রায়ানের পাশে বসল। রায়ান ঘুমিয়ে আছে,,,ঘুমের ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়েছে,,,আর ৩ ঘন্টা পর ঘুম ভাঙ্গবে ওর। রোশনী যতটা সম্ভব ফুপানোর শব্দ আটকিয়ে কান্না করছে,,,আর রায়ানকে দেখছে। রিলেশনের পর হতে রায়ানের সাথে তার কাটানো সময়গুলো নিয়ে সে ভাবছে।
সময় অতিধীরে পার হলো,,,তিনঘন্টা পর রায়ান এখনও ঘুমাচ্চে।তবে ডাক্তারের পারমিশন আছে এ সময় তার ঘুম ভাঙ্গানোর। রোশনী চেয়ার থেকে উঠে রায়ানের বেডের কাছে যাবার জন্য উঠল।আর তখনই সে হঠাৎ করে রায়ানের পায়ের কাছে স্নিগ্ধাকে বসে থাকতে দেখল। শিড়দাড়া দিয়ে ঠান্ডা স্রোত বয়ে যাওয়ার কথা এতকাল সাহিত্যের পাতায় পড়েছে রোশনী,,,আজ সে সত্যিকার অর্থে এটা কেমন সেটা বোঝল। স্নেহার চেহারাটা ফ্যাকাসে,,,একদম সাদা হয়ে আছে।রোশনী যেই রায়ানকে জাগানোর জন্য ধরতে যাচ্ছিল তখনই চোখের পলকে স্নেহা রায়ানের গলার কাছে চলে আসল পায়ের দিক থেকে।স্নেহার চোখ এখন কেমন যেন আগুনের মতো হয়ে গেল,,,চেহারাটাও বিকৃত হয়ে গেছে।স্নেহা গলার কাছে এসেই সরাসরি রায়ানের গলায় চাপ দিতে নিল ,,,আর তখনই নিরবতার নিয়ম ভেঙ্গে জোরে চিৎকার দিয়ে সেন্সলেস হয়ে গেল রোশনী।
যখন রোশনীর সেন্স আসল সে দেখল সে রায়ানের পাশে শুয়ে আছে।রায়ান এখন জেগে আছে এবং রোশনীর মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে। রোশনীকে জাগতে দেখে রায়ান বলল,,,
" তোমার কী হয়েছিল রোশনী??? চিৎকার করে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিলে তুমি."
রোশনী বলল,,," তুমি কী করে জানলে আমি চিৎকার দিয়ে অজ্ঞান হয়ে গেছি???"
রায়ান বলল,,," আমি তোমার চিৎকার শুনে সজাগ হয়ে গেছিলাম।তবে শরীরে বল পাচ্ছিলাম না বলে কিছু দেখতে পারি নি।সম্ভবত তোমার চিৎকারে ঘুম ভাঙ্গল বলেই আমার মাথাটা এখনও বেশি ব্যাথা করছে,,,না এটা হয়তো পড়ে যাওয়ার জন্য হয়েছিল।"
রোশনী রায়ানের দিকে তাকিয়ে বলল,,," তুমি তাহলে কী করে আমার অবস্থা জানলে??? আর মাথা কি খুব বেশি খারাপ লাগছে???"
রায়ান মুচকি হাসল আর বলল,,," মাথায় খারাপ লাগছে না তেমন,,,মাথাব্যাথা করছে এটাই শুধু।আর তোমার অবস্থা জানলাম আয়ানের থেকে।তোমার চিৎকার শুনে আয়ান নাকি এই কক্ষে এসেছিল,,,আর এসে দেখে তুমি সেন্সলেস হয়ে পড়ে আছ।আর তোমার চিৎকার আর সেন্সলেস হয়ে পড়ে থাকা দেখেই সবটা বোঝল ও। তা চিৎকার করতে গেলে কেন তুমি??? ডাক দিলেই তো উঠে যেতাম।আর চিৎকার দিলে তো দিলে এমন জোরে চিৎকার দিলে যে নিজেই একদম অজ্ঞান হয়ে গেলে,,,হা হা হা"
বেডের পাশের চেয়ারটার দিকে দেখল রোশনী,আয়ান সেখানে বসে আছে।লোকটা এতটাই চুপচাপ যে তার উপস্থিতি বোঝাই যায় না।তবে আয়ানের দিকে মন নেই রোশনীর,,,সেই সময়ের ভয়ঙ্কার কথাটা সে ভাবছে।ফলে রোশনীর মুখটায় চিন্তার ছাপ পড়ল। চিন্তিত ভঙ্গীতে বলল,,," আমি তোমায় জাগাতে চিৎকার করি নি।আমি আসলে ভয় পেয়ে,,,"
এমন সময় আয়ান বলে উঠল,,," এখন এ বিষয়ে কথা বলা থামান। ডাক্তার আপনাদের এখন বিশ্রাম নিতে বলেছে আর বলেছে যতটা সম্ভব কম কথা বলতে। তাই সবটা কথা নাহয় আপনাদের বাসায় গিয়ে বলবেন।এখন রেস্ট নিন।"
রোশনী আর রায়ান দুজনেই মাথা নেড়ে আয়ানের কথায় সম্মতি দিল।
[অনেকদিন পর লেখালেখি শুরু করলাম,,,এখনও সময় পেলে লিখব। এই গল্পটার বিষয়ে সবার মতামত আশা করছি,,,গল্পের পরের পর্ব কেমন হতে পারে আর এটাতে কী ভুল আছে,,,সেগুলো বলে দিল খুশি হবো।]
বি.দ্র.: যথেস্ট সময় আর শ্রম ব্যায় করে গল্প লিখি।আর আমার প্রেফাইলে সব গল্প আমার নিজের লেখা,,,তাই বিনা অনুমতিতে কপি করবেন না
চলবে,,,
আল বিদা,,,
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now
丂ᕼᗩᕼᗩᖇᓰᗩᖇ
User ৩ মাস পুর্বে丂ᕼᗩᕼᗩᖇᓰᗩᖇ
User ৩ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ১০ মাস, ২ সপ্তাহ পুর্বেমেহেদী হাসান হৃদ্ধ
User ১০ মাস, ২ সপ্তাহ পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ১০ মাস, ২ সপ্তাহ পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ২ বছর, ৬ মাস পুর্বেজান্নাতুল মাওয়া
User ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেZAiM
User ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেজান্নাতুল মাওয়া
User ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেBaby Boss
User ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেBaby Boss
User ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেMustafizZ II
User ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেRadiyah Ridhi
Golpobuzz ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেFarhan
User ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেDuaa...
Golpobuzz ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেRadiyah Ridhi
Golpobuzz ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেনাহার
User ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেTARiN
Golpobuzz ২ বছর, ৭ মাস পুর্বে★ রোদেলা রিদা ★
User ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেZAiM
User ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেTARiN
Golpobuzz ২ বছর, ৭ মাস পুর্বে★ রোদেলা রিদা ★
User ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেFarhan
User ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেFarhan
User ২ বছর, ৭ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ২ বছর, ৭ মাস পুর্বে❂ শাহারিয়ার ❂
User ২ বছর, ৭ মাস পুর্বে❂ শাহারিয়ার ❂
User ২ বছর, ৭ মাস পুর্বে