বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
নাদু মেঘম্বরে বলল, “যেটা জানো না সেটা নিয়ে কথা বলো না। কম্পিউটার ভাইরাস একটা প্রোগ্রামকে অন্য কিছু করে দিতে পারে না। এটা খালি নষ্ট করে দিতে পারে, না হলে বন্ধ করে দিতে পারে।” অন্য তিতুনি বলল, “তাহলে কম্পিউটার ব্যাক্টেরিয়া।”
নাদু বলল, “কম্পিউটার ব্যাক্টেরিয়া বলে কিছু নাই । বোকার মতো
কথা বলো না।”
অন্য-তিতুনি ফিক করে হেসে ফেলল, বলল, “বোকাদের সাথে
বোকাদের মতো কথা না বললে কেমন করে হবে!” ঠিক তখন ঘরের দরজায় বড় ফুপু ধাক্কা দিলেন, বললেন, “কী হলো? দরজা বন্ধ করে তোরা কী করছিস? বের হয়ে আয়, টেবিলে
খাবার দিয়েছি।” তিতুনি দরজা খুলে বের হয়ে এলো, তার হাত ধরে মিলুও বের হয়ে গেল। ঘরের ভেতর টোটন, নাদু আর দিলু । নাদু বলল, “টোটন, তোমার এই বোনটা খুবই জ্বালাতন করে।"
টোটন বলল, “একবার বাসায় নিয়ে নিই তখন টাইট করে
ছেড়ে দেব।” “বাসাতে নিয়ে না, এইখানেই একবার টাইট করা দরকার। কী সাহস, আমাকে বোকা বলে। আমাদের ক্লাশে সবচেয়ে বেশি বুদ্ধি আমার। গত সপ্তাহেই আমি ফারজানাকে মার খাইয়েছি।” টোটন জিজ্ঞেস করল, “ফারজানা কে?”
“আমাদের ক্লাশের একটা মেয়ে। হেভি নেকু। আমি নেকু মেয়েদের দুই চোখে দেখতে পারি না।”
টোটন বলল, “আমি মেয়েদেরকেই দেখতে পারি না।" দিলু এক টিমে থাকার জন্যে বলল, “আমিও।" নাদু বলল, “আজকে খাবার টেবিলে একবার টাইট দেই।" “কীভাবে?”
নাদু কয়েক সেকেন্ড মুখ সুচালো করে চিন্তা করল তারপর বলল, “খাবার সময় তিতুনির প্লেটে এক খাবলা লবণ ঢেলে দিই। নাম যেহেতু তিতুনি, একটু তিতা খাবার খেয়ে দেখুক।”
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now