বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
“জানি।”
“খপ করে চুলটা ধরে ফেলে। এমনি করে ঝাঁকুনি দেয়।” তিতুনি হাত দিয়ে দেখাল । “গত মাসে ফারিয়ার চুল ধরে ঝাঁকুনি দিয়ে বেঞ্চে মেরেছে, নাকটা বোঁচা হয়ে গেছে।”
"জানি।”
“ফারিয়ার নাকটা অবশ্যি আগে থেকেই একটু বোঁচা।”
“জানি।”
“তাই আমি বলছিলাম ফাক্কু স্যারের ক্লাশে গিয়ে তুমি তার মাথার
মাঝে ঢুকবে। ঢুকে সে যে হোম ওয়ার্ক দিয়েছে সেটা ভুলিয়ে দেবে।” অন্য-তিতুনি মুখটা শক্ত করে বলল, “অসম্ভব।"
“অসম্ভব?”
“হ্যা। তোমাদের পৃথিবীর কোনো কিছু আমাদের পরিবর্তন করার
কথা না।"
তিতুনি গরম হয়ে বলল, “এই রকম বড় বড় বোলচাল করা বন্ধ
করো। আমাদের পৃথিবীতে এসেছ, পৃথিবীর নিয়ম মেনে চলো।” “হ্যা। পৃথিবীর নিয়ম হচ্ছে বদমানুষকে সাইজ করা। ফাক্কু স্যার
“পৃথিবীর নিয়ম?”
হচ্ছে বদ নাম্বার ওয়ান। কাজেই তাকে সাইজ করা দরকার।” অন্য তিতুনি মুখটা আরো শক্ত করে বলল, “অসম্ভব।” “তুমি করবে না? শুধুমাত্র ছোট একটা জিনিস তাকে ভুলিয়ে
দেবে না?"
না ।তিতুনির এমন রাগ উঠল সেটা আর বলার মতো না। কিন্তু রাগ
করে তো আর লাভ নেই, তাই কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে বলল, “ঠিক আছে, তুমি তাহলে ফাক্কু স্যারের ক্লাশে যাও। আমি যাচ্ছি না ।“তুমি কী করবে?”
“আমি এইখানে বসে থাকব।” অন্য তিতুনি রাজি হয়ে গেল, বলল, “ঠিক আছে।”
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now