বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

বকুলাপ্পু পার্ট ১

"মজার গল্প" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান Ridiyah Ridhi (০ পয়েন্ট)

X ব্যাপারটা শুরু হয়েছিল এভাবে। চন্দ্রা নদী তীর ভাঙতে ভাঙতে এগিয়ে এসে পলাশপুর গ্রামের বড় হিজল গাছটা পর্যন্ত এসে হঠাৎ করে থেমে গেল। হিজল গাছটার অর্ধেক তখন শুন্যে নদীর কালো পানির উপর ঝুলছে, বাকী অর্ধেক কোন ভাবে মাটি কামড়ে আটকে আছে দেখে মনে হয় যে কোন মূহুর্তে পুরো গাছটা বুঝি পানিতে হুড়মুড় করে ভেঙ্গে পড়বে। এই গাছটা ছিল পলাশপুর গ্রামের বাচ্চা কাচ্চাদের সবচেয়ে প্রিয় গাছ। তারা এর মোটা ডাল বেয়ে উপরে উঠত, মাঝারী ডালগুলিতে ঘোড়ার মত চেপে বসে দুলত, সরু ডালগুলি ধরে ঝুল খেয়ে নিচে লাফিয়ে নামত। নদীর ভাঙ্গনের মাঝে পড়ে যাওয়ায় প্রথম প্রথম বাচ্চারা কেউ এই গাছে উঠতে সাহস করত না। এক দুই দিন যাবার পর গ্রামের দুর্দান্ত আর ডানপিটে কয়েকজন একটু একটু করে গাছটায় আবার ওঠা শুরু করল, কিন্তু ঠিক তখন জমিলা বুড়ী একদিন নদীর তীরে দাড়িয়ে হিজল গাছটা নিয়ে তার বিখ্যাত ভবিষ্যত্বাণীটা ঘোষণা করল। তারপর আর কাউকে হিজল গাছের ধারে কাছে দেখা যায় নি। এই এলাকার সবাই জানে জমিলা বুড়ীর বয়স কম করে হলেও একশ পঞ্চাশ, তার কমপক্ষে এক ডজন পোষা জীন আর পরী রয়েছে এবং জোত্স্না রাতে সে গাছ-চালান দিয়ে শ্যাওড়া গাছে বসে আকাশে উড়ে বেড়ায়। তার মাথার চুল পাটের মত সাদা, এই গ্রামের যারা থুরথুরে বুড়ো তারাও দাবী করে যে জনের পর থেকেই তারা জমিলা বুড়ীর পাকা চুল দেখে আসছে। মানুষের বয়স বেশী হয়ে গেলে মাথার চুল পাতলা হয়ে যায় কিন্তু জমিলা বুড়ীর মাথা ভরা সাদা চুল এবং সে দুই হাতে সবসময় তার মাথার চুল বিলি কাটতে থাকে। বয়স বেশী হওয়ার কারণে সে আর সোজা হয়ে দাড়াতে পারে না, হাতে একটা লাঠিতে ভর দিয়ে কেমন জানি তাঁজ হয়ে দাড়ায় জমিলা বুড়ীর লাঠি নিয়েও নানারকম গল্প রয়েছে- এটা আসলে একটা শঙ্খচূড় সাপ, জমিলা বুড়ী যাদু করে লাঠি তৈরী করে রেখেছে। কবে নাকী এক চোর জমিলা বুড়ীর কুড়েঘরে চুরি করতে গিয়েছিল তখন বুড়ী তার লাঠি ছুঁড়ে দিতেই সেটা ফনা তুলে চোরকে ধাওয়া করেছিল, কোন মতে প্রাণ নিয়ে পালিয়ে এসেছে সেই চোর। জমিলাবুড়ীর পিঠে থাকে তালি দেওয়া একটা ঝোলা। সেই ঝোলার ভিতরে কী থাকে সেটা নিয়েও নানারকম গবেষণা হয় যদিও সবাই একমত হতে পারে না। কেউ বলে ছোট ছোট বাচ্চাদের যাদু করে ইঁদুর না হয় ব্যঙে পাল্টে ফেলে সে কোলার মাঝে রেখে দেয় কেউ বলে তার ঝোলার মাঝে আটকা পড়ে আছে বেয়াদপ ধরনের কিছু জীন। জমিলা বুড়ী সব সময় বকবক করে কথা বলছে, দেখে মনে হতে পারে সে বুঝি নিজের সাথে কথা বলে কিন্তু অভিজ্ঞজ্ঞ মানুষেরা দেখেই বুঝতে পারে যে সে তার পোষা জীনদের সাথে কথা বলছে। কী বলছে সেটা অবশ্যি বোঝা খুব কঠিন, দাঁতহীন তোবড়ানো মুখের কথা শোনা গেলেও ঠিক বোঝা যায় না। ছোট ছোট বাচ্চারা জমিলা বুড়ী থেকে দূরে দূরে থাকে, কোন সময় তাদের ধরে তার ঝোলার মাঝে ঢুকিয়ে নেবে সেই ভয়ে তারা ধারে কাছে আসে না। যারা একটু বড় এবং একটু বেশী সাহসী তারা মাঝে মাঝে জমিলা বুড়ীকে দেখলে দূর থেকে চিৎকার করে জিজ্ঞেস করে, জমিলা বুড়ি জমিলা বুড়ী পাশ না ফেল ?জমিলা বুড়ী সাধারনতঃ এই রকম প্রশ্নের উত্তর দেয় না, আপন মনে বিড় বিড় করে হাঁটতে থাকে। হঠাৎ কখনো কখনো ফোকলা মুখে ফিক করে হেসে বলে, 'পাশ।' যাকে বলে তখন তার আনন্দ দেখে কে, জমিলা বুড়ী বলেছে 'পাশ' অথচ সে পরীক্ষায় পাশ করেনি এরকম ঘটনা পলাশপুর গ্রামে এখনো ঘটেনি। সবাইকেই যে জমিলা বুড়ী 'পাশ' বলে তা নয়। মাঝে মাঝে তার মেজাজ গরম থাকে তখন সে তার লাঠি নিয়ে তাড়া করে বলে, 'ফেল ফেল তোর চৌদ্দগুষ্টি ফেল। যাদেরকে এরকম অভিশাপ দেওয়া হয় তারা সাধারনতঃ পড়াশোনা করা ছেড়ে দেয়। দেখা গেছে তারা শুধু যে পরীক্ষায় ফেল করে তাই নয় তাদের বাবারা মামলায় হেরে যায়, চাচাদের বাড়ীতে চুরি হয়, মামাদের গরু মরে যায়, বোনদের বিয়ে হয় না (যদি বা বিয়ে হয় যৌতুক নিয়ে জামাইয়েরা বউদের মার ধোর করে)- এই রকম হাজারো রকম ঝামেলা শুরু হয়ে যায়। এই মিলা বুড়ী একদিন নদীর তীর ধরে হাঁটতে হাঁটতে হিজল গাছটাকে দেখতে পেয়ে থমকে দাড়াল। যারা আশে পাশে ছিল তারা দেখল জমিলা বুড়ী গাছটাকে কিছু একটা জিজ্ঞেস করল এবং গাছ যে উত্তরটা দিল সেটা তার পছন্দ হল না বলে লাঠি নিয়ে ঠুক ঠুক করে হেঁটে হেঁটে কাছে গিয়ে গাছকে কষে লাথি দিয়ে গালি গালাজ করতে শুরু করল। গাছের সাথে জমিলা বুড়ীর কী নিয়ে কথাবার্তা হয়েছে সেটা সাধারণ মানুষদের পক্ষে বোঝা কঠিন কিন্তু তাদের দুজনের মাঝে যে খুব রাগারাগি হচ্ছে সেটা নিয়ে কারো কোন সন্দেহ রইল না।শেষ পর্যন্ত দেখা গেল জমিলা বুড়ী তার লাঠি তুলে গাছকে অভিশাপ দিল, আগামী 'চান্দের' আগে এই গাছ নদীতে ভেসে যাবে। শুধু তাই না এই গাছ যখন পানিতে হুড়মুড় করে পড়বে তখন একজন মানুষের জান 'কজা' করে নিয়ে যাবে। যে গাছ নূতন চাঁদ ওঠার আগে একজন মানুষের জান নিয়ে নদীর পানিতে ধ্বসে পড়বে সেই গাছের ধারে কাছে যে কেউ যাবে না তাতে অবাক হবার কী আছে ? কাজেই পলাশপুর গ্রামের বিশাল হিজল গাছটা অর্ধেক ডাঙ্গায় আর অর্ধেক নদীর পানির উপর বিস্তৃত হয়ে দাড়িয়ে রইল, এক সময় যার ডালে ডালে ছোট ছোট বাচ্চারা লাফ ঝাপ দিত এখন সেটি জনশূন্য নির্জন, কেমন যেন চাপা ভয় ধরানো থমথমে। গাছে ওঠা দূরে থাকুক তার নিচেও কেউ যায় না। একেবারে কেউই কখনো হিজল গাছটার নিচে যায়নি সেটা অবশ্যি পুরোপুরি সত্যি নয়, কাজী বাড়ীর ছোট মেয়ে বকুলকে এক দুই বার সেই গাছের নিচে হাঁটাহাটি করতে দেখা গেছে। বকুল কাজীবাড়ীর মেজো ছেলের ছোট মেয়ে। তার বয়স বারো। তার বড় দুই বোনের বিয়ে হয়ে গেছে এবং তারা সুখে ঘর সংসার করছে। তার বড় দুলাভাইয়ের সদরে মনোহারী দোকান রয়েছে, মেজো দুলাভাই ইউনিয়ন কাউন্সিলের মেম্বর। বকুলের ছোট ভাই শরীফ নেহায়েৎ শান্তশিষ্ট ছেলে, বড় হয়েও যে সে শান্তশিষ্ট থাকবে এবং একটা স্কুলের (কিংবা কে জানে হয়তো কলেজের) মাস্টার হয়ে যাবে সেটা নিয়ে কারো কোন সন্দেহ নেই। তবে বকুলকে নিয়ে কী হবে সে ব্যাপারে শুধু কাজীবাড়ীর নয় পুরো পলাশপুর গ্রামের সব মানুষের মনে সন্দেহ রয়েছে। তার বয়স বারো আর কয়েক বছরের মাঝেই এই গ্রামের নিয়মে তার বিয়ের বয়স হয়ে যাবে কিন্তু বকুলের কথাবার্তা আচার আচরণে তার কোন ছাপ নেই। তার সমবয়সী কোন মেয়ের সাথে তার ভাব নেই সে ঘোরাফেরা করে ছেলেদের সাথে। তার মত ফুটবল কেউ খেলতে পারে না, মারবেল খেলে সে এলাকার সবাইকে ফতুর করে দিয়েছে। চোখের পলকে সে যে কোন গাছের মগডালে উঠে পড়তে পারে, বর্ষা কালে বানের পানিতে যখন চন্দ্ৰা নদী ফুলে ফেঁপে উঠে তখন সে আড়াআড়ি ভাবে সাঁতরে নদী পার হয়ে যায়। পলাশপুর গ্রামে কোন হাই স্কুল নেই বলে বড় বড় সব মেয়েদের পড়া বন্ধ হয়ে গেছে কিন্তু বকুল একরকম জোর করে পাঁচ মাইল দূরে হাইস্কুলে পড়তে যায। ভোর বেলা সে পলাশপুর গ্রামের বাচ্চা কাচ্চাদের নিয়ে গ্রামের সড়ক ধরে হেঁটে হেঁটে স্কুলে যায়, যাবার সময় সড়কের দুই পাশের গাছ গাছালী পুকুর খাল বিল সবকিছু চষে বেড়ায়।বকুলের সমবয়সী মেয়েরা যারা কয়েক বছরের মাঝে বিয়ে করে ঘর সংসার করার জন্যে রান্না বান্না আর ঘর সংসারের কর্ম শিছে, তারা রকুলের কাজকর্মের কথা শুনে একেবারে হাল ছেড়ে দেবার ভঙ্গীতে মাথা নাড়লেও ভিতরে ভিতবে সব সময় কেমন যেন হিংসা অনুভর করেছে। বকুলকে যারা পছন্দ কবে তাদের সংখ্যাও খুব কম নয়। তাদের বেশীর ভাগের বয়স পাঁচ থেকে দশের মাঝে। ভরা একেবারে বাধ্য সৈনিকের মত বকুলের পিছনে পিছনে ঘুরে, বকুল তার এই অনুগত ভক্ত ছেলেমেয়েদেরকে কেমন করে গাছে চড়তে হয় শেখায়, নদী সাঁতরে প'র হওয়৷ শেখায়, পাখীর বাচ্চা ধরে এনে দেয় গুলতি তৈরী করে দেয়, ফুটবল খেলায় কেমন করে ল্যাং মারতে হয় আবার অন্য কেউ ল্যাং মারার চেষ্টা করণে কীভাবে লাফিয়ে পাশ কাটাতে হয় তার কায়দ। কানুন হাতে কলমে বুঝিয়ে দেয় এই বকুল ভর দুপুরবেলা তাদের বাড়ীর পিছনের পেয়ারা গাছের মগডাল থেকে একটা ভাশ পেম্বার ছিঁড়ে নিচে নেমে আসছিল। তার ছিপছিপে শরীরে প্রায় কাঠবেড়ালীর মত গাছ বেয়ে ওঠা এবং নামা হিংসার চোখে দেখতে দেখতে পাশের বাড়ীর সিরাজ একটা লম্বা নিঃশ্বাস ফেলে বলল, “মেয়ে ছেলেদের গাছে ওঠা ঠিক না ।বকুল নেমে এসে গাছের মাঝামাঝি সৃন একটা ডালে পা ঝুলিয়ে বসে পেয়ারায় একটা বড় কামড় দিয়ে বলল, “মেরে আবার ছেলে হয় কেমন করে ? আর কী হয় মেয়েরা গাছে উঠলে?" সিরাত গভীর হয়ে বলল, “দোষ হয়। মেয়ে ছেলেদের কাজ হচ্ছে মার সংসারের কাজ বকুল গাছের ডালে বসে থেকে পিচিক করে নিচে ক্ষুণ্ডূ ফেলে বলল। “তোকে বলেছে। মেয়েরা আজকাল পকেটমার থেকে শুরু করে প্রধান মন্ত্রী পর্যন্ত সবকিছু হয় তুই জানিস ?" মেয়েরা প্রধান মন্ত্রী হয় শুনে সিরাজ বেশী অবাক হল না কিন্তু পকেটমার হয় শুনে সে চোখ বড় বড় করে বলল, “সত্যি? মেয়েরা পকেটমারও হয় " বকুল তার মাথার এলোমেলো চুল থাকিয়ে বলল, “খালি পকেটমার? আজকাল মেয়ে ডাকাত পর্যন্ত হয়। জরিণা ভাঝাতের নাম শুনিস নি?” সিরাজ নামটা শুনে নি, কিন্তু ছেলে হয়ে মেয়েদের এত বড় বীরত্বের কাহিনীট। সে এত সহজে মেনে নেবার পাত্র নয়, মাথা নেড়ে বলল, “কিন্তু সাহসের কাজ বেশী করে ছেলেরা।বকুল গাছের উপর থেকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বলল, “কচু। ছেলেরা যখন একটা সাহসের কাজ করে মেয়েরা তখন করে একশটা।"কে বলেছে ।“বলবে আৰৱ কে ? সবাই জানে। পৃথিবীর যত মানুষ আছে সবার জন্ম হয়েছে মায়ের পেট থেকে বাচ্চা জন্ম দেওয়া কত বড় সাহসের কাজ তুই জানিস? আছে কোন ব্যাটাছেলে যে বাচ্চা জন্ম দিয়েছে? আছে সিরাজ খানিকটা বিভ্রান্ত হয়ে বলল, “কিন্তু-” “কিন্তু আবার কী? জানা কথা মেয়েদের সাহস বেশী ছেলেদের কম জমিলা বুড়া হচ্ছে মেতে আর তাকে দেখে সব হেরে কাপড় চোপড়ে- হি হি হি ....." বকুল কথা শেষ না করে খিল খিল করে হাসতে শুরু ক বকুল যে ঘটনাটা মনে করে হাসতে শুরু করেছে সেই ঘটনার নায়ক সিরাজ নিজে। সে যখন ছোট হঠাৎ একদিন জমিলা বুড়ীকে দেখে ৩৪০ পেরে পরনের কাপড়ে ছোট দুর্ঘটনা ঘটিয়ে দিয়েছিল এতদিন পরেও কারণে অকারণে স্টো মনে করিয়ে তাকে নানাভাবে অপদস্ত করা হয়। কাজেই সিরাজ বকুলের কথাটা খুব সহজ ভাবে নিল না। চোেখ মুখ লাল করে বলল, “তার মানে তুই বলতে চাস তুই জমিলা বুড়ীকে ভয় পাস না ?” কুল পেয়ারার শেষ অংশ মুখে পুরে কচ কচ করে চিবুতে চিবুতে বলল, “একটা বুড়ীকে আবার ভয় পাবার কী আছে “তার মানে তার মানে সরাজ রাগের চোটে তার কথা শেষ করতে পারে না। বকুল গাছের সরু ডালে একটা দোল খেয়ে নিচে নামতে নামতে বলল, “তার মানে কী?" “তার মানে তুই জমিলা বুড়ীর কথা বিশ্বাস করিস না!” "পাগল মানুষের কথা বিশ্বাস করলেই কী আর না করলেই কী?” "তুই বলতে চাস তুই তুই"আমি কী ?" “তুই হিজল গাছে উঠতে পারবি।” বকুল একটু চমকে উঠল। সখন জমিলা বু আশে পাশে নেই তখন তাকে অবিশ্বাস করা, তাকে নিয়ে হাসি ঠাট্টা করা এর তথা আর যে গাহটি একজন মানুষের জান কব্জা করে পানিতে ভেসে যাবে সেই গাছে ওঠা সম্পূর্ণ অন্য ব্যাপর। হুকুল থতমত খেয়ে চুপ করে রইল, তাই সিরাজের মুখে একটা বকা হাসি ফুটে উঠে. সে চোখ ছোট ছোট করে বলল, “পারবি না, না ?" বকুল একটা বড় নিঃশ্বাস নিয়ে বলল, “কে বলেছে পারব না ?”


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ২১১ জন


এ জাতীয় গল্প

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

  • গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now