জহরে ও তাহির

X জোহরে ও তাহিরের গল্পটি আসলি এবং কেরেমের সাহসিকতার সাথে মিল। নিঃসন্তান সুলতান এবং বুদ্ধিমান তাদের ছদ্মবেশে বাজারে যান। বাজারে এক দরবেশ দেখল দুজনে তাদের পথে চলছে। সুলতান যখন দরবেশকে জিজ্ঞাসা করলেন যে তাঁর এবং বৌদ্ধের ইচ্ছা কি, তখন দরবেশ জানে যে তাদের অন্তরে ইচ্ছা একটি সন্তানের জন্মের ইচ্ছা। এরপরে সুলতান তাকে সাহায্য চান দরবেশ তার পকেট থেকে একটি আপেল নিয়ে যায় এবং সুলতানের কাছে একটি অংশ উপস্থাপন করে একটি অংশকে দুটি ভাগে ভাগ করে দেয়। দরবেশ তাদের আপেল রাতে খেতে বলে। তিনি আরও বলেছিলেন যে সুলতানের একটি কন্যা হবে এবং বিজাতের একটি পুত্র হবে। পুত্র তাহিরের নামকরণের সময় তাদের মেয়েটির নাম রাখা উচিত এবং তারপরে তাদের বিবাহ করা উচিত। তিনি বলেছিলেন যে তারা বিয়ে না করলে সর্বজনীন হওয়া পর্যন্ত তাদের ভালবাসা একটি কাহিনী হয়ে থাকবে। যখন তাহির এবং জোহরে,যারা একই সময়ে জন্মগ্রহণ করেছিল এবং বেড়ে উঠেছিল, বিয়ের বয়সে পৌঁছেছে, সুলতানের স্ত্রী বিরোধিতা করলে দরবেশের কথা অনুসরণ করা হয় না। সুলতানের স্ত্রী সুলতানকে একটি বিশেষ যাদু দিয়ে তাহিরের বিরুদ্ধে পরিণত করেন এবং তাহিরকে অন্ধকূপে প্রেরণ করা হয়। যেহেতু তাহির জহরেকে হাল ছেড়ে দিতে অস্বীকার করেছেন, তাই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে তাকে ফাঁসি দেওয়া হবে। তাহির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ার আগে প্রার্থনা করতে চায় এবং ঈশ্বরের কাছে অনুরোধ করে সেখান থেকে তার জীবনটি নিয়ে যায়। তাহির মারা গেলেন, এবং জোহর তাহিরকে হারানোর বেদনা সহ্য করতে পারেন না এবং তার মন হারান। সে যখন তাহিরের কবর জিয়ারত করে তখন তারও মৃত্যু হয়।সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হবে। তাহির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ার আগে প্রার্থনা করতে চায় এবং ঈশ্বরের কাছে অনুরোধ করে সেখান থেকে তার জীবনটি নিয়ে যায়। তাহির মারা গেলেন, এবং জোহর তাহিরকে হারানোর বেদনা সহ্য করতে পারেন না এবং তার মন হারান। সে যখন তাহিরের কবর জিয়ারত করে তখন তারও মৃত্যু হয়।সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হবে। তাহির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ার আগে প্রার্থনা করতে চায় এবং কাছে অনুরোধ করে সেখান থেকে তার জীবনটি নিয়ে যায়। তাহির মারা গেলেন, এবং জোহর তাহিরকে হারানোর বেদনা সহ্য করতে পারেন না এবং তার মন হারান।সে যখন তাহিরের কবর জিয়ারত করে তখন তারও মৃত্যু হয়। (সংগৃহিত)