বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

কে বড় ?

"মজার গল্প" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান Md.aliraj (০ পয়েন্ট)

X সুজন নামে একটি ছেলে ছিল। একদিন সে মাকে বললো মা আমার বন্ধুর সাথে দেখা করতে যাব। কিছু খেতে দাও।ঘরে দুই মন মসুরের ডাল ছিল।সে ডাল এক মন লবন দিয়ে ভেজে মা সুজনের পকেটে ঢুকিয়ে দিল।সুজন নাচতে নাচতে বন্ধুর সাক্ষাতে চলে গেল। বন্ধুর বাড়ি ছিল অনেক দুর।ডাল খাওয়া শেষে সুজনের খুব পিপাসা লাগলো।তাই সে পানির সন্ধান করতেই পাশে একটি পুকুর দেখতে পেলো।সে পুকুরে মুখ লাগিয়ে সব পানি খেয়ে ফেললো।একটুপর সে গাছতলায় ঘুমিয়ে পড়লো। পাশের জঙ্গল থেকে তখন একপাল হাতি এলো পানি খাওয়ার জন্য। পুকুর পানি শূন্য দেখে সরদার হাতি রেগে গিয়ে ঘুমন্ত সুজনের পেটে পাড়া দিতে চাইলো ঠিক তখনই সুজন জেগে উঠলো এবং হাতিকে এক থাপ্পড় মারল। থাপ্পড় খেয়ে হাতি দশ হাত দুরে গিয়ে পড়লো এবং হাতিটি মারা গেল।তখন বাকি হাতিগুলো ভয়ে পালালো। তখন সুজন তার বন্ধুর সন্ধানে চললো। পথিমধ্যে বন্ধুর সাথে দেখা হয়ে গেল।দুজনে খুব কোলাকুলি করলো।সুজন বলল বন্ধু তোমার সাথে অনেক কথা আছে বসো। সুজনের বন্ধু মানিক বলল কথা তো আমার ও আছে চলো বাড়ি যাই খাওয়া দাওয়া করে তারপর মনের সুখে গল্প করবো। কিন্তু সুজন নাছোড়বান্দা সে বলল কথা এখনই বলবো। মানিক বলল না বাড়ি গিয়ে কথা হবে।সুজন বলল না কথা এখানেই হবে। কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে হাতাহাতি শুরু হলো।সে পথ দিয়ে ছাগলের পাল নিয়ে যাচ্ছিল একবুড়ি মাথায় নিয়ে লাকড়ির বোঝা। দুই বন্ধুর পায়ের তলে পড়ে ছাগলের পাল চেপটা হয়ে গেল।বুড়ি রেগে গিয়ে দুই বন্ধুকে একঝটকায় মাথার উপর তুলে নিলো।সে সময় হঠাৎ ঝড়ো হাওয়া শুরু হলো।ঝড়ো বাতাস বুড়িকে উড়িয়ে নিয়ে ফেললো এক রাজকুমারির চোখে। রাজকুমারী তার দাসীদের বলল দেখতো আমার চোখে কি পড়েছে। তখন রাজকুমারীর চোখে জাল ফেলে দেখা গেল তার চোখে একবুড়ি মাথায় লাকড়ির বোঝা এবং দুটো বালক মারামারি করছে। বন্ধুরা বলুনতো এই গল্পে বড় কে ? আল্লাহ হাফেজ।


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ৪২৮ জন


এ জাতীয় গল্প

→ বিশ্বের সবচেয়ে বড় পরিবারের কর্তা
→ বড়ই আজব [ ১০]
→ বড়ই আজব { ৯}
→ বড়ই আজব [ ৮]
→ গরিবের মেয়ে আর বড়লোকের ছেলের প্রেমের গল্প
→ বিশ্বের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে স্রষ্টাকে ভুলে যাওয়া
→ "কারণ তুমি বড়ো হয়ে গেছো
→ বড়দিদি/চতুর্থ পরিচ্ছেদ( পর্ব -২১)
→ বড়দিদি/চতুর্থ পরিচ্ছেদ( পর্ব -২০)
→ বড়দিদি/চতুর্থ পরিচ্ছেদ( পর্ব -১৯)
→ বড়দিদি/চতুর্থ পরিচ্ছেদ( পর্ব -১৮)
→ বড়দিদি/চতুর্থ পরিচ্ছেদ( পর্ব -১৭)
→ বড়দিদি/তৃতীয় পরিচ্ছেদ( পর্ব -১৬)
→ বড়দিদি/তৃতীয় পরিচ্ছেদ( পর্ব -১৪)

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

  • গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now
  • PRINCE FAHAD
    User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বে
    huh কিছু বুঝি নাই

  • Sakib Ahmed
    User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বে
    laugh যতদূর মনে পরে এই গল্পটা আরও বড়।কিন্তু এখানে এতটুকু দিলেন কেনো? huh

  • Mahin Hasan Robin
    User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বে
    খুব ভালো লাগল।