বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

♦আমার ছেলেবেলা♦

"স্মৃতির পাতা" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান মফিজুল (০ পয়েন্ট)

X গল্পঃ আমার ছেলেবেলা লেখকঃ rasrasras -------------------------------------- হেই গাইস কেমন আছেন আপনারা rasসকলেরই শৈশব স্মৃতি থাকে তাইনা। আমারও শৈশব স্মৃতি রয়েছ। হুম রইবেই তো ছোটবেলার স্মৃতি তো ভুলা যায়নাblush তো কথা না বাড়িয়ে মূল বিষয়ে চলে যাইras শৈশব হলো মানুষের জীবনের মধুতর সময়।শৈশব ফেলা আসা সময়ের এক ফালি রঙিন অধ্যায়- স্মৃতির ঝাপি ভরা দূরন্ত গোধূলি বিকেল।ঘুড়হ আর নাটাই নিয়ে ছুটাছুটি করার সময় শৈশব।পাঠশালার সমস্বর নামতা পাঠ হলো শৈশব।কানামাছি গোল্লাছুট,ডাংগুলি ইত্যাদি এসব নিয়েই আমাদের জীবনে শৈশব উজ্জ্বল হয়ে আছে।শৈশব স্মৃতি কখনো কখনো আমাকে অশ্রুসিক্ত করে আবার কখনো কখনো আনন্দে উদ্বেলিত করে। আমার শৈশবের সব ধরনের রঙিন ছবিই মানের গভীরে দাগ কেটে আছে।সেগুলো মাঝেমধ্যেই সবাক হয়ে উঠে।আমরা বন্ধুরা মিলে একসাথে স্কুলে যেতাম।একবার স্কুল ফাঁকি দিয়ে ম্যাজিক আর বানর খেলা দেখতে গিয়েছিলাম।শাস্তি হিসেবে দাদু আমাকে পঞ্চাশবার কানে ধরে উঠবস করিৈছিলেন grin আমি যখন উঠোনে কানে ধরে উঠবস করছিলাম তখন ফুটবল টিমপর সদস্রা দাঁত বের করে হাসছিল। আমার ইচ্ছে হচ্ছিল তাদের দাঁতগুলো ভেঙে গুড়িয়ে দেইyuckyyucky আমাদের বাড়ির ধারে অনেক আম জাম সুপুরি নারিকেল কাঁঠালের গাছ ছিল।আমরা গাছে উঠে অনেক আম জাম কাঁঠাল নারিকেল খেয়েছিgj আমাদের বাড়িতে কাজ করতেন হনুফার মা cool সে সব সম ভয় দেখিয়প বলত ঐসব গাছে ভূত আছে কিন্তু আমরা তা কানেই নেয়নিblush সে প্রায়ই বলত বাসন মাজতে গিয়ে ভূত দেখেছে কাপড় কাঁচতে গিয়ে ভূত দেখেছে ইত্যাদিইত্যাদ। কিন্তু তার কথা শুনে আমিশুধু হাসতামlaughlaughএকদিন আমি গাছের নিচে বসে বই পড়ছিলাম।বইটাকে খুব মনোযোগ দিয়ে পড়ছিলাম। বইটার নাম মনে নেই।এত বছর আগে ছোটবেলায় কি বই পড়ছিলাম তা মনে থাকে নাকিras তো বইটা পড়তে পড়তে একদম লাস্ট পৃষ্ঠা পড়ে শেষ করব এমন সময় কে যেন আমার সামনে একটা নারিকেল ছুড়ে মারল। আমি তো পড়িমরি করে বই রেখে দেই দৌ। এক দৌড়ে নিজের বাসায় এরপর জ্ঞান হারাই। জ্ঞান ফিরার পর সকলের কথায় আর ওমুখো হয়নি আমি।তারপরেও দু-রাত আমার ঘুম হয়নিgj ক্রমেে ক্রমে বড় হতে লাগলাম।আমার চিন্তাধারায় পরিবর্তন আসতে শুরু করল।আগে ছোটদের অনেক মারতাম বকাঝকাকরতাম তাদের দেখলে সহ্য করতে পারতাম না কিন্তু যতই বড় হচ্ছ তাদের প্রতি মায়া জম্মে গেছে এখন আর শাশন করহনা বকাঝকাকরিনা তাদের ভালোইবাসিlovelove পড়ালেখার প্রতি আমার আকর্ষণ বাড়তে থাকে। স্কুলে লেখাপড়ার পর বসায় এসে হাতমুখ ধুয়ে কিছু খেয়ে পড়তে বসতাম তারপর সন্ধ্যায় অনেকক্ষণ পর্যন্ত লেখাপড়া করতাম। ছুটওর দিনে পড়ার নামও নিতাম না শুধু খাইতাম ঘুমাইতাম আর টিভি দেখতাম।আমি খেলাধুলার জন্যও পরিশ্রম করতমা খেলতে অনেক ভালো লাগত। স্কুলে খেলাধুলার সময় অংশগ্রহণ করতাম হারি আর জিতি খেলাধুলা করাটাই ছিল আমার আসল লক্ষ্য। ধীরে অনেককিছু বুঝতে শিখলাম এখন যতই শিখি মন চায় আরও শিখতে। মানুষ নিজের জীবনের অগ্রগতির সাথেসাথে প্রয়োজন অপ্রয়োজনের কষ্টিপাথরে সবকিছুকে বিচার করতে চাশ।শৈশবের নির্বিকার আনন্দবোধ থেকে সরে এসেছি অনেকবছর হলো।এখনো মন চায় শৈশবে ফিরে যাই।শিশু কোনকালে বড় হবার সপ্ন দেখেনা একটা রঙিন কাচের ভিতর দিয়ে সবকিছু দেখে।কিন্তু বয়স যতই বাড়তে থাকে সেই রঙিন কাচ থেকে চোখ দূরে সরিয়ে নেয়।পৃথিবীর রং যায় মুছে। শিশুজীবন থেকে ঠিকই সরে এসেছি কিন্তু মন এখনো সরে যায়নি।সেই জীবনের সকল হাসি কান্না আনন্দ বেদনার চিএ সংবলিত সকল অনুভতি মধুর থেকে মধুরতর হচ্ছেgj আজ অনুভব করি শিশিুজীবন কতই সুন্দর না ছিল।তাই মনে হয় আবার যদি শিশুজীবনে ফিরে যেতে পারতামgj ------------------------সমাপ্ত----------------- ভূল ক্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। ছোট করেই লিখলাম বেশী বড় করলাম না আর প্লেজিয়ারিজম করা থেকে দূরে থাকবেন ✋✋ গল্পটি ৯০°ফারেনহাইটে শেষ করা হলোgjgjgj


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ৭৪৫ জন


এ জাতীয় গল্প

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

  • গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now