বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

Black Magic

"অদ্ভুতুড়ে" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান মোঃ ফেরদৌস ইবনে আবু বকর (০ পয়েন্ট)

X কালো জাদু বা অন্ধকার জাদু (Black Magic) হলো এমন এক ধরনের চর্চা যা অন্যের অনিষ্ট সাধনে কিংবা নিজের স্বার্থ সিদ্ধির জন্যে করা হয়। এটি অতিমানবিক ও অশুভ শক্তির সংশ্লিষ্টতা । কালো জাদু সাধারনত অতিমানবিক শক্তি দ্বারা করা হয় । তবে অনেকে বলেন এতে ভূত, প্রেত, আত্মা , প্রেতাত্মা ব্যবহার করা হয় । অর্থাৎ বলা হয়ে যে কালো জাদু দিয়ে ভুত, প্রেত, প্রেতাত্মা ইত্যাদি বশ করে তাদের দিয়ে নানা কাজ করা যায়। যারা কালো জাদু করে তাদের কালো জাদুকর বলা হয়। কালো জাদু ঐতিহ্যগতভাবে অলৌকিক শক্তি বা মন্দ এবং স্বার্থপর উদ্দেশ্যের জন্য জাদুর ব্যবহার উল্লেখ করা হয়েছে। আধুনিক সময়ে, কেউ কেউ "কালো যাদু" সংজ্ঞাটিকে "কালো যাদু" হিসাবে অস্বীকার করে। এমন যাদু বা রীতিগত অনুশীলনগুলিকে সংজ্ঞায়িত করে, তাদের দ্বারা সংকুচিত করা হয়েছে। ভারতে কালো যাদুর রাজধানী হিসেবে"মায়ং গ্রাম"-কে বিবেচনা করা হয়। কালো জাদু বিভিন্ন ধর্মীয় বিশ্বাসের অন্তর্ভুক্ত। ইসলাম, খ্রিস্টান ও ইহুদি ধর্মে এ জাদুর কথা উল্লেখ আছে। হিন্দু ধর্মেও এর উল্লেখ আছে। ইসলাম ধর্মে এ জাদুর থেকে রক্ষা পাওয়ার সূরা আছে। কালো জাদুর লক্ষণঃ আপনি কখনো বালিশের নীচে হঠাৎ একটা ফুল পেয়েছেন কী? বা ছুঁচ! সাবধান! কেউ তাহলে আপনার ওপর কালো যাদু করার চেষ্টা করছে। আপনি বলবেন এসব কী? কিন্তু বিশ্বাস করুন, কালো যাদু আপনার ক্ষেত্রে হতে পারে ক্ষতিকর। তাই এই বিষয়ে আমাদের সচেতন হতে হবে। আজ তাই আমরা এই বিষয়ে কিছু জানাবো। আসুন শোনা যাক। বালিশের নীচে কাগজ   কালো যাদু আমরা মূলত খারাপ বা নেগেটিভ অর্থে গ্রহন করি। আপনি ধরুন আপনার বালিশের নীচে একটা কাগজ পেলেন যার মধ্যে নানারকম দাগ কাটা আছে। বা অনেকসময় হয়তো কিছু সংখ্যাও লেখা থাকতে পারে। অনেকসময় এটা আপনি পেতে পারেন সাদা কাগজেও, আবার রঙিন কাগজেও হতে পারে। কখনো দেখতে পারেন কাগজের একটা প্রান্ত হয়ত পোড়া। আপনি নিশ্চিত থাকুন, কেউ আপনার ওপর কালো যাদু করার চেষ্টা করছে। বালিশের নীচে ছুঁচ  অনেকসময় আপনি দেখতে পারেন আপনার বালিশের তলায় ছুঁচ। এমনিতেই বিষয়টা খুবই ভয়ঙ্কর কারণ আপনার গায়ে ছুঁচ ফুটতে পারে, ও রক্ত পড়া ও অন্যান্য অনেক সমস্যা হতে পারে। কিন্তু এই ছুঁচ আপনার ওপর কালো যাদুর প্রভাব বিস্তার করতেও ব্যবহার করা হতে পারে। ছুঁচ তান্ত্রিক আচারে নানাভাবে ব্যবহার করা হয়। অনেকসময় যার ক্ষতি করার জন্য কালো যাদু করা হয় তার বালিশের নীচে ছুঁচ রেখে সেই ছুঁচ এনে কোনো মাটির পুতুলে বেঁধানো হয়। এতে সেই মানুষটার ক্ষতি হবে বলে ধরা হয়। বালিশের নীচে শুকনো ফুল   বিছানার নীচে ফুল রেখেও অনেকসময় কালো যাদু করা যায়। দেখতে হবে ফুলটা টাটকা নাকি শুকিয়ে গেছে। শুকনো ফুল ফেলে দেওয়া উচিৎ আর তাই কালো যাদু করতে শুকনো ফুলই ব্যবহার করা হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই ফুলটা জবা ফুল হয়। শুকনো ফুলে কালো কালো দাগ দেখতে পাচ্ছেন কিনা দেখুন। অনেকসময় এই কালো দাগগুলো যজ্ঞের দাগও হতে পারে। যদি তাই হয় তাহলে বুঝবেন আপনার ওপর কালো যাদু করার চেষ্টা হচ্ছে। বালিশের নীচে শিশি   বালিশের তলায় আপনি যদি কোনো শিশি পান তাহলে বুঝবেন আপনার ওপর কালো যাদু করার চেষ্টা হচ্ছে। অনেকসময় কোনো তান্ত্রিকের থেকে জল বা তেল বিশেষভাবে মন্ত্র পড়ে ও পুজো করে আনা হয়, যাকে জলপড়া বা তেলপড়া বলে। অনেকসময় সেই শিশির মুখের দিকে লাল সুতো জড়ানো থাকে। সেই জল বা তেল ভরা শিশি আপনার বালিশের তলায় রেখে দিয়ে আপনার ক্ষতি করার চেষ্টা হতে পারে। আমি জানি আপনি এইসবে বিশ্বাস করেন না। কিন্তু এইরকম অনেক রিপোর্ট আছে, যারা বলছে যে তাদের ওপর কালো যাদুর প্রভাব পড়েছে। আপনি জানতেও পারছেন না হয়তো হঠাৎ করে আপনার বমি হওয়া বা মাথা ঘোরার কারণ কী! ডাক্তার তো বলছে অল রাইট। তাহলে কারণ কী! দেখে নিন আপনার চারপাশে ওপরে লেখা জিনিসগুলো আছে কি না। শোবার আগে বালিশ ঝেড়ে ঘুমোন। শারিরীক লক্ষণঃ যাদু মানুষকে রোগাক্রান্ত বা অসুস্থ বানিয়ে দিতে পারে। এটা বিভিন্ন রকমের হয়, কখনো শরীরের কোনো অঙ্গ একেবারে বিকল হয়ে স্থায়ী ক্ষতি হয়ে যায়। কখনো চিকিৎসা করলে আবার সুস্থ হয়। এরকমও হয়, কোনো অঙ্গ মাঝেমধ্যে নাড়াচাড়া করতে পারে, মাঝেমধ্য অচল হয়ে যায়। কারো পুরো শরীর আক্রান্ত হয়। তো যাদুর ক্ষেত্রে সাধারণ লক্ষণগুলো এরকম বলা যায়- ১. শরীরের কোনো অঙ্গে সবসময় ব্যথা থাকা ২. কোনো অঙ্গ একেবারে অচল হয়ে যাওয়া ৩. পুরো শরীর নিশ্চল হয়ে যাওয়া ৪. মাঝেমধ্যেই শরীর ঝাঁকুনি বা খিঁচুনি দিয়ে বেহুঁশ হয়ে যাওয়া। ৫. কোনো ইন্দ্রিয়শক্তি নষ্ট হয়ে যাওয়া (যেমন: স্বাদ বা গন্ধ না বুঝতে পাওয়া, শুনতে না পারা) যাদু টোনার চিকিৎসায় বিখ্যাত শায়েখ ওয়াহিদ আব্দুস সালাম বালী বলেন যে_ বিয়ে না হওয়ার বান বা যাদু টোনা করার কিছু লক্ষণ হলোঃ ১-বিভিন্ন সময়ে মাথা ব্যাথা হওয়া যার চিকিৎসা কোন ঔষধ এ হয়না। ২-মানষিক অশান্তি বিশেষ করে আসর এর পর হতে অর্ধ রাত পর্যন্ত। ৩-বিয়ের প্রস্তাব কারীকে খুব খারাপ মনে হওয়া। ৪-সর্বদাই মস্তিষ্কে অশান্তি বিরাজ করা। ৫- ঘুমের মাঝে স্বস্তি না পাওয়া। ৬-পেটে সর্বদাই ব্যাথা অনুভব করা। ৭- পীঠের নিন্মাংশের জোড়ে ব্যাথা অনুভব হওয়া। কিছু কালো যাদু দ্বারা দূর থেকে অন্যকে মেরে ফেলাও সম্ভব হতে পারে (যেমনঃ ভুডু) কালো জাদুর প্রভাব থেকে বাচতে করণীয়ঃ কালো যাদুর প্রভাব থেকে বাচতে ইসলামি সমাধান হলো "রুকইয়াহ"। এটি হলো কুরানের আয়াত দ্বারা অসুস্থ, জ্বিন ঘটিত সমস্যা ও যাদু থেকে মুক্তি পাবার পদ্ধতি। নিম্নে এই পদ্ধতি উল্লেখ করা হলোঃ ১- ৫ ওয়াক্ত নামাজ সুন্দরভাবে পড়তে হবে ঠিকমত। ২-গান বাজনা টিভি দেখা হতে বিরত থাকতে হবে। ৩- ঠিকভাবে পর্দা করবে। ৪-শোয়ার সময় আয়াতুল কুরসি পড়বে। সুরা এখলাস, ফালাক ও নাস পড়ে হাতে ফুঁ দিয়ে তা সারা শরীরে বুলাবে। (এভাবে তিনবার করবে) ৫- আয়াতুল কুরসি ও সুরা নাস,ফালাক, ও ইখলাস এর তিলাওয়াত আলাদা করে এক ঘন্টা শুনবে প্রতিদিন। ৬- এক বালতি পানি তা এমন পরিমাণ হওয়া চাই যা দ্বারা গোসল করা সম্ভব হয়। এরপর উক্ত পানিতে কুরআনের এ আয়াতগুলো পড়ে ফুঁক দিবে: আয়াতুল কুরসী, সূরা ইখলাছ, সূরা ফালাক, সূরা নাস, সূরা আরাফের (১১৭ থেকে ১২২) নং আয়াত, সূরা ইউনুসের (৭৯ থেকে ৮২) নং আয়াত এবং সূরা ত্বহার (৬৫ থেকে ৭০) নং আয়াত। তারপর উক্ত পানি থেকে কিছু পানি যাদু আক্রান্ত ব্যাক্তি পান করবে এবং অবশিষ্ট দিয়ে গোসল করবে। ইনশাআল্লাহ এদ্বারা যাদু কেটে যাবে। এরুপতিনদিন করবে। ৭- ঝাড়ফুঁক এর আয়াত সমূহ এর তেলাওয়াত ও এক ঘন্টা শুনবে প্রতিদিন। অর্থাৎ প্রতিদিন কম পক্ষে দুই ঘন্টা মনোযোগ দিয়ে রুকইয়াশুনবে। -সূরা ফাতিহা। -সূরা বাকারা ১-৫ -সূরা বাকারা ২৮৪-২৮৬ -আরাফ ৫৪-৫৬ -ইউনূস ৮১-৮২ -জ্বীন ১-৯। ৮- প্রতিদিন ফজরের নামাজের পর অবশ্য ই একশত বার পড়বে, (অথবা অন্তত দশ বার পড়তেই হবে) ﻻَ ﺇِﻟَﻪَ ﺇِﻻَّ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻭَﺣْﺪَﻩُ ﻻَ ﺷَﺮِﻳﻚَ ﻟَﻪُ، ﻟَﻪُ ﺍﻟْﻤُﻠْﻚُ ﻭَﻟَﻪُ ﺍﻟْﺤَﻤْﺪُ، ﻭَﻫُﻮَ ﻋَﻠَﻰ ﻛُﻞِّ ﺷَﻲْﺀٍ ﻗَﺪِﻳﺮٌ ( অর্থঃ একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নেই, তাঁর কোনো শরীক নেই, রাজত্ব তাঁরই, সমস্ত প্রশংসাও তাঁর, আর তিনি সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান) উচ্চারণ - লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ্দাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু, ওয়া লাহুল হামদু, ওয়া হুয়া ‘আলা কুল্লি শাই’ইন ক্বাদীর [বুখারী, নং ৩২৯৩; মুসলিম, ৪/২০৭১] বিচ্ছেদের যাদুর জন্য রুকইয়া: ১. এই যাদুর ক্ষেত্রে জ্বিনের সাহায্য নেয়া হয়, তবে কম। তাই শুধু রুকইয়া করে দেখা যেতে পারে, তবে রুকইয়ার সময় অবশ্যই কাউকে কাছে রাখবেন, যেন সে পর্যবেক্ষণ করতে পারে আপনার অবস্থা। আর একজন আলেমের সাথে যোগাযোগ রাখা তো এমনিতেই সবার জন্য জরুরী,অথবা একজন ভালো তান্ত্রিক এর পরামর্শ গ্রহণ করা যেতে পারে, যদি নিজে নিজে রুকইয়ার সময় অস্বাভাবিক এটিচিউড দেখা যায়, তাহলে আলেমের বা রাক্বীর সাহায্য নিতে হবে। এবং সামনাসামনি রুকইয়া করতে হবে। ২. নিজে রুকইয়া করতে চাইলে প্রথমে পাকসাফ হয়ে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়ুন। এরপর দু’হাত তুলে আল্লাহর কাছে আপনার সমস্যা থেকে পরিত্রাণের জন্য এবং সুস্থতার জন্য দু'আ করুন, তারপর দরুদ ইস্তিগফার পড়ে ট্রিটমেন্ট শুরু করুন। এক গ্লাস পানি, কালোজিরা এবং কালোজিরার তেল রাখুন কাছে। এরপর প্রথমে সিহরের রুকইয়া বা অন্য কারো কমন রুকইয়া শুনুন। সমস্যা থাকলে তো অবশ্যই বুঝতে পারবেন, উপরে যেমন বলা হয়েছে। তেমন কিছু হলে বুঝবেন যাদুর সমস্যা আছে। ৩. যদি বুঝতে পারেন সমস্যা আছে। তবে এক গ্লাস পানি নিয়ে "আয়াতুল কুরসি, সুরা আ'রাফ ১১৭-১২২, ইউনুস ৮১-৮২, সুরা ত্বহা ৬৯" এই আয়াতগুলো পড়ে পানিতে ফুঁ দিন। এবং খেয়ে নিন, কষ্ট হলেও খাবেন। সাথেসাথে যদি ভেতর বমি হয়, তবে অনেকের তখনই ভালো হয়ে যাইয়। নইলে সমস্যা একদম ভালো হয়ে যাওয়া পর্যন্ত নিচের প্রেসক্রিপশন ফলো করুন। ৪. একমাস পর আবার শুরু থেকে রুকইয়া করে দেখুন, সমস্যা বুঝতে পারলে প্রেসক্রিপশনের মেয়াদ বাড়িয়ে নিন। প্রেসক্রিপশন: ১. "সুরা ফাতিহা, আ'রাফ ১১৭-১২২, ইউনুস ৮১-৮২, সুরা ত্বহা ৬৯, সুরা ইখলাস, ফালাক্ব, নাস" একবার এবং ﻭَﻧُﻨَﺰِّﻝُ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﻘُﺮْﺁﻥِ ﻣَﺎ ﻫُﻮَ ﺷِﻔَﺎﺀٌ ﻭَﺭَﺣْﻤَﺔٌ ﻟِّﻠْﻤُﺆْﻣِﻨِﻴﻦ َ (বনি ইসরাইলের ৭৬নং আয়াতের প্রথমাংশ) ৭বার, এরপর - ﺍﻟﻠَّﻬُﻢَّ ﺭَﺏَّ ﺍﻟﻨَّﺎﺱِ ﺃَﺫْﻫِﺐْ ﺍﻟْﺒَﺎﺱَ ﺍﺷْﻔِﻪِ ﻭَﺃَﻧْﺖَ ﺍﻟﺸَّﺎﻓِﻲ ﻟَﺎ ﺷِﻔَﺎﺀَ ﺇِﻟَّﺎ ﺷِﻔَﺎﺅُﻙَ ﺷِﻔَﺎﺀً ﻟَﺎ ﻳُﻐَﺎﺩِﺭُ ﺳَﻘَﻤًﺎ - ﺑِﺴْﻢِ ﺍﻟﻠّﻪِ ﺃَﺭْﻗِﻴﻚَ .. ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻳﺸْﻔِﻴﻚ .. ﻣِﻦْ ﻛُﻞِّ ﺩﺍﺀٍ ﻳُﺆْﺫِﻳﻚَ .. ﻣِﻦْ ﺷَﺮِّ ﻛُﻞِّ ﻧَﻔْﺲِ .. ﺍَﻭْ ﻋَﻴْﻦِ ﺣَﺎﺳِﺪٍ، ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻳَﺸْﻔِﻴْﻚَ ৩বার করে পড়ে কালোজিরায় এবং কালোজিরার তেলে ফুঁ দিন। ২. ওই কালো জিরা প্রতিদিন অল্প করে খাবেন, আর দিনে দুইবার সকাল-বিকেল কালোজিরার তেল কপালে এবং যে অঙ্গে ব্যথা সেখানে মালিশ করবেন। ৩. প্রতিদিন আয়াতুল কুরসি এবং তিনকুলের রুকইয়া কয়েকবার, আর সুরা ইয়াসিন, সফফাত, দুখান, জ্বিন এর রুকইয়া একবার শুনবেন। সময় কম পেলে শুধু তিন ক্বুলের রুকইয়া শুনবেন। ৪. রুকইয়া ভালোভাবে কাজ করার জন্য গানবাজনা শোনা যাবেনা। নামাজ-কালাম ঠিকঠাক পড়তে হবে। ফরজ ইবাদাতে যেন ত্রুটি না হয়। (মেয়েদের জন্য পর্দা করাও ফরজ) ৬. সকাল সন্ধ্যার মাসনুন দোয়া-কালাম, এবং ৩ ক্বুল (সুরা ইখলাস, ফালাক, নাস)এর আমল ঠিকমত করবেন। উপরের আমলগুলো পালন করলে আশা করা যায় যে আপনার সমস্যা দূর হবে।। তথ্যসূত্রঃ 1. http://peacfulgarden.blogspot.com/2017/10/blog-post_6.html?m=1 2. https://m.facebook.com/nk7420/posts/1790732207698242 3. https://dusbus.com/bn/kalo-jadu-baliser-niche-kalo-jadu-soti-ki-janun-bistarito/ 4. https://bn.m.wikipedia.org/wiki/কালো_জাদু


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ১৩৯২ জন


এ জাতীয় গল্প

→ Black Magic

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

  • গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now
  • মোঃ ফেরদৌস ইবনে আবু বকর
    Golpobuzz ৩ বছর, ১০ মাস পুর্বে
    Thanks gj gj

  • SIAM The Deadman☠
    User ৩ বছর, ১০ মাস পুর্বে
    খ খুব ভালো লাগলো জেনেgj

  • Mr.Mahin
    User ৩ বছর, ১০ মাস পুর্বে
    wow

  • মেহেরাজ হাসনাইন
    Golpobuzz ৩ বছর, ১০ মাস পুর্বে
    হুম, কালো জাদু অথবা ব্ল্যাক ম্যাজিক । gj

  • M.H.H.RONI
    Golpobuzz ৩ বছর, ১০ মাস পুর্বে
    ভালো লাগল।আগে কিছু জানা ছিল এখন বিস্তারিত জানলামgj