বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

মরিচের Face pack

"মজার অভিজ্ঞতা" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান FaBiHa (০ পয়েন্ট)

X ইফার পরিক্ষা শেষ। নানু আর নানা বার বার ফোন করছে বেরাতে যাওয়ার জন্য।কিন্তু ইফার ভাল লাগছে না মাকে ছাড়া যেতে। মা যাবে না এখন নিপুর স্কুল খোলা। নিপু হলো ইফার ছোট ভাই। ইফার ভাল না লাগার কারন নানু বাড়িতে নানা নানু আর মামা ছাড়া কেউ নেই। এখন অবশ্য নতুন মামি এসেছে। ইফা এখনো মামি কে দেখেনি। নানা নানুর অনেক অনুরোধের পর যাওয়া হলো নানু বাড়ি।???? বাড়িতে গিয়ে রিকসা থেকে নামতেই দুজন এসে আমাকে এমন ভাবে জরিয়ে ধরল যে আর একটু হলে মাটিতে পরে যেতাম। এরা হলো আমার ইচরে পাকা দুই খালাতো বোন। আমরা নামে খালাতো বোন। আমাদের মধ্যে ভালোবাসা আপনের মত।ওরা দিন কিছু আগে আমেরিকা থেকে এসেছে। একটা হলো আলিসা অন্য জন নাতাসা। ওরা আমার সমবয়সি। ☺: আচ্ছা নানু আমাকে বলল না কেন তোদের কথা। হটাৎ শব্দ হলো নানু:সারপ্রাইজ। তোরা কি বাইরেই দাঁড়িয়ে থাকবি। ☺:আলিসা নতুন মামিকে যে দেখছি না? নানু:রান্না আছে দেখ। ☺:মামিকে রান্না ঘরে অবশ্য পেলাম না। যেখানে পেলাম তা দেখে কে বলবে দুদিনের নতুন বউ। পেয়ারা গাছের মাথায় বসে পেয়ারা খাচ্ছে। আমি সালাম দিলাম ।সালামের উওর দিয়ে।নেমে এসে আমার সাথে কথা বলেন। সন্ধ্যায় আমরা কেরাম খেলা শুরু করলাম। নাতাসা: ইফা মামিকে ডেকে আনতো? আমি মামির রুমে নক করে যখন ঢুকলাম।দেখলাম মামি দুই পিচ পেপে বাটিতে নিয়ে নরম করছে। আমি জিঙ্গাসা করলে বলল পেইজ পেক বানাবেন। মামি: ঊফ কাচা হলুদ তো নেই।নো প্রোবলেম। ইফা রান্নাঘর থেকে হলুদের পটটা নিয়ে এসো তো। ☺: হলুদের পট আনতে যখন গেলাম হটাৎ কারেন্ট চলে গেল। অন্ধকারে যেন কাল একটা হাত আমাকে ধরতে আসছে। চিৎকার দিয়ে দিলাম দৌড়। সবাই আমাকে নিয়ে এক চোট হাসলো। আমি ভিষন লজ্জা পেলাম। নতুন মামি আমাকে কি ভাবল। কেন যে এমনভাবে চিল্লানি দিলাম। সবাই খেলা আরম্ভ করে দিয়েছে । আর আমি বসে এসব ভাবছি। হটাৎ কেমন যেন একটা শব্দ শুনলাম। দোড়ে গিয়ে দেখি মামি বিছানায় যন্ত্রনায় কাতরাচ্ছে। উনার গাল দুটো ফুলে লাল মরিচেরমত কেমন যে অবস্থা হয়েছে। সবাই জিঙ্গাসা করছে কি হয়েছে? আমি অবশ্য টেবিলের উপর বাটি দেখেই বুঝলাম সারে বারোটা বেজেছে মামির। অন্ধকারে ভূলে হলুদের গুরা মনে করে মরিচের গুরা দিয়ে কাজ সেরেছেন। সবাই হাসবে না কি করবে বুঝতে পারছেনা। আমার মামির জন্য খারাপ লাগল তারাতারি ফ্রিজ থেকে বরফ এনে দিলাম। পাঠক চুপিচুপি বলছি এটা কিন্তুু সত্যি করেছিল আমার মামি। কাউকে বলবেনা ঠিকআছে । কথা হয়তো ভাল করে গুছাতে পারিনি। ভুল হলে ক্ষমা করবেন।


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ৫৪১ জন


এ জাতীয় গল্প

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

  • গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now
  • শিখা
    User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বে
    laughlaughlaugh

  • safaet hossen
    User ৩ বছর, ১০ মাস পুর্বে
    হাহাহাlaughlaughlaugh ভালো লাগলো।

  • Rubaiya Islam
    User ৩ বছর, ১০ মাস পুর্বে
    wowwowwowgj

  • Fabiha tasnim
    User ৩ বছর, ১০ মাস পুর্বে
    তুবা Thanks

  • Fabiha tasnim
    User ৩ বছর, ১০ মাস পুর্বে
    may i come in gj

  • Puspita
    User ৩ বছর, ১০ মাস পুর্বে
    gjgjgj মরিচের ফেইচ প্যাক laughlaugh খুব সুন্দর হয়েছে আপিgj

  • Mehedi Hasan Prova
    User ৩ বছর, ১০ মাস পুর্বে
    ও আল্লাহ!laughএটা কীইই হয়ে গেল? আমিও চুপি চুপি বলছি এরপর ঐ মরিচগুলো কী তরকারিতে ব্যবহার করা হয়েছিল?gjgj

  • SIAM The Deadman☠
    User ৩ বছর, ১০ মাস পুর্বে
    ওরে আল্লাহ পেয়ারা গাছে gj. আবার হলুদের বদলে মরিচlaugh

  • Tuba Rubaiyat
    User ৩ বছর, ১০ মাস পুর্বে
    এটাকি তোমার সেই টুনটুনি মামির কান্ড???gj