বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
বটতরুর তিথি - পর্ব ৩
~~~~~~~~~~~~~
লেখাঃ সাদ আহমেদ
কিভাবে আমি বাড়ি আসলাম কিভাবে চার (সাকো) পার হোলাম কিছুই আমি জানিনা. বাড়ির কাছাকাছি আসতেই মাগরিবের আজান দিয়ে দিলো.
সোজা মসজিদে ঢুকলাম. এসেই শুয়ে পরলাম মেঝেতে.. ঘুমিয়ে পরেছিলাম নাকি জ্ঞান হারিয়েছিলাম জানিনা.. ইমাম সাহেবের ডাকে উঠলাম , নামাজ শেষ করে এই অন্ধকারে বাড়ি যেতেও ভয় লাগছিলো..
দুলাভাইকে ফোন দিয়ে বললাম চলেন চা খেয়ে আসি, আমি মসজিদে আছি.. আসলে একা বের হতে ভয় লাগছিলো.. যাই হোক সেই রাতটা গেল ভয় মিশ্রিত ভাবে.. ভাগ্না একটা শুয়েছিল পাশে.. না হলে কি হত আল্লাহ মালুম..
স্বপ্নে ঘুরে ফিরে সেই মেয়েটা চলে আসছিলো.
কি যেন বলছিল.. বুঝতে পারছিলাম না.. তবে লাল জামা গায় ছিলনা তার নিলচে একটা ফ্রক গায় ছিল.. মেয়েটা কি বলতে বলতে বট গাছের পাশের ঝোপের কাছে গিয়ে উধাও হয়ে যায়...
সকালে দেরি করে ঘুম ভাংলো.. আসলে ঘুমিয়েছিলামই সকাল বেলা.. রাতে ঘুম হয়নি সকাল ঠিক বারোটায় ঘুম ভাংলো.. নাস্তা করে বাইরে বের হলাম.. আহা! রাতের পরিবেশ আর দিনের পরিবেশ! কত পার্থক্য! সব স্বাভাবিক মনে হচ্ছিলো.. ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করতে বসলাম.. কি হল কাল?? ব্যাপারটা আসলে ভয়ের কিছু নাও হতে পারত!.. গ্রামের অনেক মেয়েই গাছে উঠতে পারে.. স্বাভাবিক বিষয় এটা.. খুতখুতে লাগছিলো.. নাহ আবার যাব অইখানে! আবার চললাম.. এই ভর দুপুরে.. সহজেই চলে গেলাম বটতলায়.. ত্রিসিমানায় কেউ নেই.. তবে তেমন কিছুই দেখলাম না যেটা অস্বাভাবিক.. তবে আমড়ার আটি খুজে পেলাম... ফিরে আসলাম আবার.
পুকুর থেকে মাছ ধরলাম মজা করলাম খেলাম ভুলেই গিয়েছিলাম ব্যাপারটা.. কিন্তু বিকেল বেলা আবার মনে পরলো বেপারটা.. আবারো যাব অইখানে..'
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now