বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
সে কুড়মুড়িকে বলতে লাগল যে কাকন(মণিমালার ছদ্মনাম)মোটেও সুবিধার নয়।সে সুযোগ পেলেই কুড়মুড়ির ক্ষতি করবে।কারণ হাজার হোক সে একজন মানুষ।এভাবেই তার কান ভারী করা হচ্ছিল।কিন্তু কুড়মুড়ি তার একটা কথাও বিশ্বাস করলো না।এদিকে মণিমালা মায়াবনের গভীরে প্রবেশ করলো।সে একটা গুহা দেখতে পেল।গুহার কাছে আসতেআ এক জিন বেরিয়ে আসলো।সে মনিমালাকে ভেতরে যেতে বাধা দিলো।মণিমালা বললো কুড়মুড়ি আমাকে পাঠিয়েছে।আমাকে ভেতরে যেতে দাও।জিন এবার তার প্রমান চায়ল।মণিমালা তখন তাকে কুড়মুড়ির দেওয়া গলার হর দেখালো।জিন তখন তাকে ভেতরে প্রবেশ করতে দিলো।ভেতরে প্রবেশ করার পর সে এক বৃদ্ধাকে দেখতে পেলো।তাকে দেখেই বৃদ্ধা বলে উঠল আমাকে মেরোনা।দয়া করো।আমি কাউকে বলবনা।মণিমালা তখন তাকে অভয় দিয়ে বললো আমি তোমার কোন ক্ষতি করবনা বুড়ি মা।আমি এখানে রাক্ষস মারার উপায় জানতে এসেছি।তুমি যদি কিছু জেনে থাক তাহলে আমাকে বল।বুড়ি তখন আমি শুধু জানি চাঁদের বুড়ি একমাত্র এ কথা জানে।আমি চাঁদের বুড়ির কথা জানি বলেই আমাকে এভাবে বিশটা বছর বন্দী জীবন কাটাতে হলো।তবে আমা জানি একদিন রাজকন্যা আসবে আর এদের ধ্বংস করবে।মণি বললো তুমি তাকে মন ভরে দোয়া করো বুড়ি মা।সে যেনো তোমার আশা পূরণ করতে করতে পারে...
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now