বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
আজকাল মামা ঘনঘন বাসায় আসে। বসে চুপচাপ ফোন টিপে আর মিটমিটিয়ে হাসে।
আমি আশেপাশে থাকলে ফোন রেখে দেয়, দূরে গেলে ফোন টিপে।
আমার সাথে তেমন কথাও বলেনা।
আজকে পাশে বসে বললাম মামা টাকা দেন।
কিসের টাকা?
এই যে বাসায় এসে ওয়াইফাই চালান এটা কি মাগনা আসে? টাকা লাগে। ওয়াইফাই বিল দেন।
আমার দিকে না তাকিয়ে মামা উত্তর দিলো- আমার বোনের বাসায় আমি ওয়াইফাই চালাবো না কি করবো সেই কৈফিয়ত তোকে দিতে হবে কেন? চার-আনাও দিবো না।
আমি রাউটার এক্সেস করে মামার আইপি ব্লক করে দিলাম। ঘন্টা দুয়েক বসে থাকার পর বিরক্ত হয়ে মামা বললো ধুর তোদের বাসায় নেটের প্রচুর ঝামেলা। নেট-ই থাকেনা। গেলাম।
আম্মাকে বললাম আম্মা তোমার ভাইকে বলে দাও এ বাসার নেট মাগনা আসেনা। এভাবে বসে বসে নেট চালালে রাজার ধনও ফুতুর হয়ে যাবে। আমার আব্বা রাজা না। তোমার ভাইকে বলবা নেট বিল দিতে। আম্মা উত্তর না দিয়ে পাশ কাটিয়ে চলে গেলো।
ইদানীং আম্মার কাছেও তেমন ঘেষতে পারিনা। আম্মা কেমন কেমন যেন করে। মাঝরাতে আমাকে হুটহাট ফোন দিয়ে ফেলে। মিসড কল দেয়। ফোন ধরার আগেই কেটে দেয়। মাঝ রাতের পর আমার ক্ষিদা পায়। ফ্রিজে কিছু আছে কিনা দেখতে যাবো বলে দরজা খুলি, খোলার পর দেখি দরজার সামনে আম্মা ওঁত পেতে দাঁড়িয়ে আছে। কিছু বলার আগেই চলে যায়। আম্মার সামনে ফোন টিপলে উঁকি মেরে থাকে। কার সাথে চ্যাট করছি, কি লিখি তা পড়ার চেষ্টা করে। আম্মার এমন উদ্ভট ব্যবহার একটুও ভালো লাগছেনা।
ঘটনা কি তা জানতে চাই, আম্মা কিছু বলেনা। শুধু মন খারাপ করে থাকে।
আম্মার এমন আমার পিছু লাগার রহস্য উদঘাটন করতে পারছিনা।
আম্মাকে বললাম রাতের বেলা এমন হুটহাট ফোন দিয়ে ফেলো কেনো? আমি যে গেইম খেলি তা জানো না? বিরক্ত লাগে কিন্তু।
আম্মা কাঁদো কাঁদো ভঙিমায় উত্তর দেয় জানিতো জানি, এখন তো মাত্র শুরু। কয়দিন পর তো মাকে ভুলেই যাবি। সব বুঝি আমি।
আশ্চর্য তোমাকে কেন ভুলতে যাবো? এসব কি বলো?
আম্মা কিছু বলেনা। মন খারাপ করে নিজের রুমে চলে যায়।
আমারো মন খারাপ হয়ে যায়। আম্মার মন ভালো না থাকলে আমারো কিছু ভালো লাগেনা। মন খারাপ করে বসে আছি, বান্টির মা আন্টি আসলো।
কি ব্যাপার সজিব মন খারাপ?
একটু খারাপ আন্টি। আম্মা ইদানীং কেমন যেন করে। আমার সাথে ঠিকঠাক ভাবে কথা বলে না।
আন্টি উত্তর দিলো কি বলো এসব? ভাবীর আবার কি হলো? বলেই আম্মার রুমে চলে গেলো।
আন্টির কথা শোনা যাচ্ছে। আম্মাকে বললো ভাবী অবস্থা কি? কতদূর?
আম্মা বললো ভালো না। ছেলেটা বোধহয় গেছে। মতিগতি ভালো ঠেকছেনা।
আমার বুঝা শেষ। আম্মার এ অবস্থার জন্য যে বান্টির মা আন্টি দায়ী আর কোন সন্দেহো নেই।
অবস্থা যা বুঝলাম তা হচ্ছে অবসরে আন্টি আর আম্মা একসাথে বসে নাটক সিনেমা দেখে। এরমধ্যে একটা নাটক ছিলো ছেলে বিয়ে করে মা বাবাকে ভুলে যায়। বৌয়ের শলা-পরামর্শে বাবা মাকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসে। বৃদ্ধাশ্রমে সেই মা বাবার করুন মৃত্যু হয়। এই নাটক দেখার কাহিনী আমি আগেই জানতাম। কারন নাটক দেখে আম্মা দুইদিন কান্নাকাটি করেছে। আমার আম্মা এতোই ইমোশনাল যে, সিনেমায় গুন্ডারা নায়ককে মারলে দুঃখে অস্থির হয়ে যায়। গুন্ডাকে মারার সময় টিভির সামনে বসে নায়ককে উৎসাহ দেয়- মার ওরে, দে ইচ্ছামত দে। ভাব এমন আম্মার দোয়া আর উৎসাহ না থাকলে কোন সিনেমাতেই নায়ক ভিলেনকে হারাতে পারবেনা।
তো সেই নাটক দেখার পর আন্টি ফুসলিয়েছে- ভাবী সজিব তো আপনার একমাত্র ছেলে। ও যদি এমন করে তখন কি হবে বলেন? আজকাল যা হয়। সব ছেলেরাই প্রেম করে, নিজের বিয়ে নিজে করে ফেলে। পরে বৌয়ের কথায় উঠে বসে। জমানা ভালো না। দেখে শুনে রাইখেন।
আমার ইমোশনাল আম্মা কাইত হয়ে যায়। রাতে আমার ফোন ওয়েটিং থাকে কিনা তা বুঝার জন্য ফোন দেয়, মেসেঞ্জার বা হুয়াটসএপে কথা বলি কিনা শোনার জন্য দরজার সামনে দাঁড়িয়ে থাকে।
এর মধ্যে মামা ফোন দিলো। তোদের বাসায় তো নেট ছিলো তাইনা? তুই আমারে ব্লক করে দিছিস। ব্যাপারটা এতোক্ষণে ধরতে পেরেছি। আমি কিন্তু সব জানি। প্রেম পিরিতি যে শুরু করছো আপা ধরে ফেলছে। আমার ব্লক খুলে দিবি। না হয় আপারে উল্টাপাল্টা বলে তোর খবর করে দিবো।
মতিগতি ভালো ঠেকছেনা। বিষয়টা নিয়ে মামীর সাথে একটু বসা দরকার। মামী আমার একমাত্র ভরসার জায়গা।
মামার বাসায় গিয়ে দেখি মামীর মন খারাপ। আমাকে দেখেই বলে উঠলো- সজিব আসছো! তোমাকে ফোন দিতাম আসার জন্য।
জিজ্ঞাসা করলাম মামী সব ঠিকঠাক?
- ঠিক নাই বাবা। তোমার মামা আজকাল ফোন নিয়ে খুব ব্যস্ত থাকে। সারাক্ষণ চ্যাট করে আর মিটমিটিয়ে হাসে। আমি দেখতে গেলে লুকিয়ে ফেলে। কি যে করি।
- মামী আমারো তেমন সন্দেহো হয়। আমাদের পাশের বাসার আন্টি আছে না? ওই যে বান্টির মা? তার সাথে মামার কি যেন চলে। মামা একদিন চ্যাট করছে, উঁকি মেরে দেখি ওটা বান্টির মা আন্টি! আর এখন প্রায় সারাদিন ই আমাদের বাসায় পরে থাকে। আগে তো একবারও যাইতোনা। এখন প্রতিদিন যায় কেন বলেন?
মামী মোটামুটি ধরনের একটা চিৎকার দিয়ে বললো, বলো কি! যা বলতেছো সত্যি?
মামীকে ইশারায় বুঝালাম আস্তে মামী, সজিব কখনো মিথ্যা বলেনা। এখনি এতো হাইপার হওয়ার কিছু নেই। চোরদের হাতেনাতে ধরতে হবে।
মামী বললো শুধু ধরিয়ে দাও, তোমার জন্য বড় পুরষ্কার আছে।
আমার অবুঝ বালিকা আইডি দিয়ে মামাকে মেসেজ দিলাম-
কি ব্যাপার মেসেজ সিন করো না কেন? আজকাল খুব ইগ্নোর করো দেখি!
- আরে না না, কি যে বলো। আসলে আমার শয়তান ভাগিনাটা এসেছিলো বাসায়। ওর সামনে কথা বলা রিস্কি। আর এমন হবে না।
অবুঝ বালিকা আইডি দিয়ে মামার সাথে প্রেম হয়েছে মোটামুটি তিনমাস। মামার কাছ থেকে টাকা আদায় করার একটা ফাঁদ পেতেছি। এম্নিতে টাকা পয়সা চাইলে খুব ছ্যাচড়ামি করে। দিতে চায়না। এই আইডি দিয়ে মামার সাথে দৈনিক গড়ে ৪-৫ ঘন্টা চ্যাট করতে হয়। চ্যাট করার সময় মামার উদ্ভট রোমান্টিক ছন্দ আর কথাবার্তা পড়ে আমি দাত চেপেও হাসি আটকে রাখতে পারিনা। আর আম্মা এসব নিয়মিত দেখে ভেবেছে তার ছেলের কেল্লা ফতে। মামার সাথে প্রেম বলা চলেনা, সে বলে নিয়েছে তার বৌ আছে সংসার আছে। যা হওয়ার তা ফ্রেন্ডশিপ থেকে হবে।
কিন্তু আমি প্রেমিকার মতো বিহেভ করি, দিনে ২০-২৫ বার আই লাভ ইউ বলি। মামাও বলে। তবে আই লাভ ইউ টু লিখে শেষে স্পেস দিয়ে লিখে 'বন্ধু হিসেবে'!
বিপত্তি হচ্ছে মামা এখন ঘনঘন ফোনে কথা বলতে চায়। কি করে কি করবো বুঝে উঠতে পারছি না। পিড়াপিড়িতে না পেরে অবশেষে বান্টির মা আন্টির নাম্বার দিয়ে দিলাম। বললাম যখন ইচ্ছে ফোন দিও সোনা।
আম্মার মন ভালো করার জন্য বিভিন্ন ধরনের পায়চারি করে যাচ্ছি। কিন্তু কিছুতেই মন ভালো করতে পারছিনা। বুঝাতে পারছিনা আমি নাটকের সেই অভিনেতার মতো স্বার্থপর কোন ছেলে না। বলে কয়ে আম্মার সাথে লুডু খেলতে বসেছি। বেশ কয়েকবার গুটি কাটার সুযোগ পেয়েও কাটিনি, আম্মা ভেবেছে আমি দেখিনি। খুশী হয়েছে।
খেলা ছেড়ে আম্মার কোলে মাথা রাখলাম, বললাম- তুমি যে একটা বাচ্চা জানো?
- কেন?
- এই যে বাচ্চাদের মতো নাটক সিনেমা দেখে কেমন করো। বাবা মা বড় হলে যে ছেলেরা বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসে তাদের নৈতিক শিক্ষার অভাব। ওদের মানুসিকতা সস্তা কাঠের মতো। ঘুই পোঁকা খেয়ে ফেলে, ভিতরটা শেষ করে দেয়। উপরটা ভালো রাখে। আমিতো ওদের মতো না আম্মা। যখন থেকে শিখতে শুরু করেছি তখন থেকেই তোমার মতো একজন মা পেয়েছি পাশে, আমার কোন শিক্ষার অভাব থাকতে পারে বলো?
আদরের ভঙিতে মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে আম্মা বললো হু হইছে তোর ঢং। একটা মেয়ের সাথে যে চ্যাট করোছ, সারাক্ষণ মিটমিটিয়ে হাসোছ আমি দেখিনা? কই আমারে তো একবারো বললি না!
- সময় হলে জানবা আম্মা।
- মা'র সাথে সময় অসময় কি? এখনি বল। মেয়েটাকে দেখা।
কিছু বলতে যাবো তখনি বান্টি দৌড়ে বাসায় ঢুকলো। আম্মাকে ডেকে বললো আন্টি আব্বু আম্মু ঝগড়া লাগছে। আম্মুর মাথা ফাটিয়ে ফেলছে আব্বু। একটু আসবেন প্লিজ?
আম্মা উঠে দৌড় দিলো। আমি বান্টিকে ডাকলাম।
বান্টি দাড়াও। বিষয়টা কি? আন্টি আঙ্কেল এ বয়সে ঝগড়া লাগলো কি নিয়ে?
ভাইয়া আম্মুকে নাকি কোন লোক প্রতিরাতে ফোন দেয়। ফোন রিসিভ করতেই জান সোনা ডাকা শুরু করে। ফোন গুলো রিসিভ করে আব্বু। এসব নিয়ে ঝগড়া। কথা গুলো এক নিঃশ্বাসে বলে বান্টি চলে গেলো। আমিও দৌড়ে গেলাম। মাথা ফেটেছে কথাটা ভুল। মাথা হালকা ফুলেছে। আঙ্কেল জিদ করে মোবাইল মাথায় মেরে বাসা থেকে বের হয়ে গেছে। আম্মা আন্টির মাথায় বরফ ডলে দিচ্ছে আমি বান্টিকে বললাম ফোনটা আনো। দেখি কোন লোক ফোন দেয়। মোবাইল হাতে নিয়ে চোখ গুলো যতো বড় করা সম্ভব বড় করে বললাম আম্মা এইটা দেখি মামার নাম্বার!
আম্মা কাছে এসে বললো দেখি? কি বলিস এসব।
- দেখছো আম্মা আগে থেকেই জানতাম মামার বান্টির মার সাথে কিছু একটু চলে। না হলে সারাদিন আমাদের বাসায় এসে পরে থাকে কোন টানে বলো? আর আন্টিও আমাদের বাসায় গিয়ে সারাক্ষণ নাটক সিনেমা দেখে। আগে তো যাইতো না। হিসাব পরিষ্কার আম্মা।
বান্টির মা আন্টি চিৎকার দিয়ে বললো সজিব মুখ সামলে কথা বলো। অসভ্যের মতো কথা বলো কেনো?
আপনি চুপ থাকেন আন্টি। আপনার মেয়ের বিয়ের বয়স হয়েছে, আমারো হয়েছে, এসব চোখে দেখেন না? বিয়ের বয়সী ছেলে মেয়ে গুলোকে সামনে রেখে এ বয়সে এসে আমার মামার সাথে ইটিশপিটিশ করতে লজ্জা লাগেনা আপনার?
মুখের কথা মুখে থাকতেই আম্মা চড় বসিয়ে দিলো। সজিব বেয়াদবি করতেছস কেন?
সত্য সব সময় বেয়াদবির মতো শুনায় আম্মা বলে সাথে সাথে মামীকে ফোন দিলাম।
- হ্যালো মামী! বলছিলাম না হাতেনাতে ধরে দিবো সব? জ্বলদি আসেন।
মামীও জ্বলদি চলে আসলো। দেখলো বান্টির মাকে নিয়মিত ফোন দেওয়া নাম্বারটা মামার-ই।
সুযোগ বুঝে আমি রুমে এসে দরজা আটকে দেই। মামী বান্টির মাকে ইচ্ছেমত বকে গেলো, আম্মাকে বলেছে আপনার ভাইয়ের সাথে আর থাকবো না আমি।
নিজ রুমে বন্দি আছি গত দুই ঘন্টা। দরজার সামনে মামা বটি দা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আম্মা দাঁড়িয়ে আছে জুতা নিয়ে। মামা কতোক্ষণ দরজা কুপিয়েছে, তরকারি কাটার বটি দা দিয়ে দরজা কুপিয়ে খুব একটা সুবিধা করতে পারেনি। মামা একটু পর পর বলতেছে দেখবো তুই কতোক্ষণ দরজা না খুলে থাকোছ। আজকে তোরে মাইরা আমি এখান থেকে যাবো।
আম্মাকে ডেকে বললাম দেখেছো আম্মা তোমার ছেলেকে বহিরাগত একটা সন্ত্রাস হত্যার হুমকি দিচ্ছে, তুমি কিছু বলবানা?
আম্মা চিৎকার দিয়ে বললো তুই একটু বাইর হো, তরে আমিই মাইরা ফেলাবো।
হ্যা আমিতো বলদ। বের হবো মরার জন্য।
মামাকে বললাম মামা মামী কি ডিভোর্স দিয়ে দিছে?
মামা কোন কথা বলছেনা। ধপাস ধপাস করে দরজায় মারছে।
মামা আপনার অবুঝ বালিকার তো মাথা ফেটে গেছে। একটু যাবেন না তার কাছে? বরফ ডলে দিয়ে আসেন মামা। তার বোধহয় কষ্ট হচ্ছে।
মামা ঠ্যাডা পড়ার মতো চিৎকার দিয়ে বললো হারামজাদা খালি দরজাটা ভাঙতে দে। দেখ আজকে তোর কি করি।
আমি আর কোন কথা বলিনা। আরো বেশী রাগালে রাগের চোটে অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে।
আমার ভালো লাগছেনা। বান্টির মা অপমানিত হয়েছে খুব। মায়ের অপমানে বান্টিও মনে হয় ভালো নেই। বান্টির মন খারাপ হয়েছে ভেবে আমারো মন খারাপ হয়ে যাচ্ছে। শত হলেও বান্টি আমার পাশের বাসার সিসি ক্যামেরার মেয়ে।
বান্টিকে মেসেজ দিলাম ' bunty mon kharap korona'. আর সেটা অটোকারেক্ট হয়ে সেন্ড হয়েছে 'bunty monkey korona'!
মেজাজটা কেমন লাগে? ধ্যাত! জীবনটা বেদনা!
★★
গল্পঃ 'পাশের বাসার সিসি ক্যামেরার মেয়ে'
লিখাঃ sajib sikder
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now
মোহাম্মদ মফিজুল হোসেন
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমেহেরাজ হাসনাইন
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেM.H.H.RONI
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমোহাম্মদ মফিজুল হোসেন
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমটু,সমচা খাও আর শুরু করে দাও
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেTuba
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেইশিকা ইশু
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেMehedi Hasan Prova
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমোহাম্মদ মফিজুল হোসেন
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেMehedi Hasan Prova
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমোহাম্মদ মফিজুল হোসেন
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেতানিম★
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSamia Aktar
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমোহাম্মদ মফিজুল হোসেন
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেফারিহা তাছনিম ঐশী
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেরুবাইয়া ইসলাম
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমোহাম্মদ মফিজুল হোসেন
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেPiNk fAirY {sHiKhA}
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেThe White Tiger {Siam}
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেPRINCE FAHAD
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমোহাম্মদ মফিজুল হোসেন
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSushmita
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমোহাম্মদ মফিজুল হোসেন
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSushmita
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমোহাম্মদ মফিজুল হোসেন
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSushmita
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমোহাম্মদ মফিজুল হোসেন
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বে♥♥Samir♥♥
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমোহাম্মদ মফিজুল হোসেন
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেFarhan
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেLutfun Nahar (Sabira)
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমোহাম্মদ মফিজুল হোসেন
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেLutfun Nahar (Sabira)
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমোহাম্মদ মফিজুল হোসেন
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSHUVO SUTRADHAR
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বে