বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

আংটি

"রোম্যান্টিক" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান Sayemus Suhan (০ পয়েন্ট)

X রফিক সাহেবের বাড়ির সবাই একটা জিনিস নিয়ে অন্যরকম চাপা উত্তেজনায় আছেন গত কাল বিকেল থেকে। তিনি নিজেও এই উত্তেজনার গোলকধাঁধায় ঘুরপাক খাচ্ছেন বার বার। ঘটনা হলো, গতকাল বিকেলে বাড়িতে ফেরার সময় তিনি রাস্তায় একটা আংটি খুঁজে পেয়েছেন। আংটিটা দেখতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশখানিকটা বড় আর অনেক গুলো পাথর বসানো। আংটির সারা শরীর জুড়ে অপুর্ব কারুকার্য। গ্রামের রাস্তা দিয়ে বেশ খানিকটা পথ হাটার পর উনার বাড়ি, বাড়ি ফিরছিলেন উনি। বিকেলের পড়ন্ত রোদে হঠাৎ উনার চোখের সামনে রাস্তার পাশে পড়ে থাকা কিছুএকটা ঝলমল করে উঠলো। উনি কুড়িয়ে নিলেন জিনিসটা তার পর দেখলেন একটা আংটি। আশেপাশেও কাউকে দেখতে পেলেন না। জিনিসটা কি নেয়া ঠিক? হবে এক বার ভাবলেন তিনি তার পর আংটিটা হাতে নিয়ে রওনা দিলেন বাড়ির দিকে। বাড়ির পথে ছোট একটা বাজার পরে, রফিক সাহেব স্কুল থেকে ফেরার পথে বাজারে বন্ধুর লাইব্রেরীতে কিছুটা সময় আড্ডা দেন কিন্তু আজ লাইব্রেরীতে না গিয়ে সোজা উনার পরিচিত এক জন স্বর্ণকারের দোকানে গেলেন। - বাবু দেখেন তো এই আংটিটা। স্বর্ণকার বেশ কিছুটা সময় নিয়ে আংটিটা নিয়ে নাড়াছাড়া করলেন তারপর বললেন। - কোথায় পেলেন এটা, দেখেতো মনে হয় এটা কোন রাজা বাদশার আংটি। রফিক সাহেব চুপ, স্বর্ণকার বলে যাচ্ছেন, -- যদি আমার ধারণা ঠিক অয় তবে এটা খুব দামী একটা আংটি কেনোনা এগুলো আসল পাথর যা সচরাচর পাওয়া যায় না। - এই আংটির পাথর গুলো সম্পর্কে স্পষ্ট একটা ধারণা হলে ভালো হতো -- আমার ধারণা মোটামুটি তবে আমার থেকে আরো ভালো বলতে পারবেন একজন। উনি আমার কাকাতো ভাই, শহরেই দোকান। আমি ঠিকানা দেই আপনি যোগাযোগ করুন। রফিক সাহেব ঠিকানাটা নিয়ে আর দেরী করলেন না সোজা বাড়িতে চলে আসলেন। আজ একটু তাড়াতাড়ি ফিরতে দেখে রফিক সাহেবের স্ত্রী শরীফা বেগম জানতে চাইলেন, -- কি ব্যাপার আজ এতো তাড়াতাড়ি ফিরলেন, শরীর খারাপ নাকি আপনার?? রফিক সাহেব কোন কথা বললেননা, ঘরে ঢুকে, কাপড় চোপড় ছেড়ে হাতমুখ ধুতে পুকুরের দিকে গেলেন।রফিক সাহেবের ছোট ছেলে কবির, উনার নিষেধ সত্ত্বেও সে প্রতিদিন বিকেলে ফুটবল খেলতে যায় সে আর ফিরে আযান দেয়ার পর। অবশ্য তাতে তার কোন সমস্যা হয়না কারণ রফিক সাহেব সন্ধ্যে ৭ টা নাগাদ বাড়িতে ফেরেন কিন্তু আজ আগেই ফিরে আসায় তাকে পেয়ে গেলেন উঠনে কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার হলো কবিরকে অন্য দিন এই খেলাধুলা নিয়ে অনেক কিছু বললেও আজ কিছুই বললেন না বরং তাকে পাশ কাটিয়ে চলে গেলেন। কবির হাঁফ ছেড়ে বাঁচলো। ২ রফিক সাহেব এক জন স্কুল শিক্ষক, হাজী পুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যাথের শিক্ষক তিনি। চাকরীর বয়স প্রায় ১৭-১৮, গ্রামের সবাই উনাকে " বেতাং স্যার " নামে চিনে কারণ উনি ক্লাসে বেতের ব্যবহার খুব বেশি করে থাকেন। ভীষন কড়া মেজাজের স্যার তিনি আর ছেলেমেয়েরা অত্যাধিক ভয় পায় উনাকে। তাই এই বেতাং স্যার নামটা বেশ মানিয়ে যায় উনার সাথে। স্কুল, বাড়ী আর গ্রামের বাজারে বন্ধুর লাইব্রেরীতেই উনার সারাদিন কাটে। উনার দুই মেয়ে আর এক ছেলে। বড় মেয়ে ডিগ্রীতে, ছোটটা এবার ইন্টারমিডিয়েটে আর ছেলেটা এবার টেনে, সে উনার স্কুলে পড়েই। উনার ছেলেটা পড়ালেখায় ততটা ভালো নয় সে আর এটা নিয়ে রফিক সাহেবের অনেক আক্ষেপ। গতকাল এই স্কুল থেকে ফেরার পথেই তিনি আংটিটা কুড়িয়ে পেয়েছেন। গতকাল রাতে খাবারের পর সবাইকে উনার রুমে ডেকে নিয়ে গিয়ে সবাইকে আংটিটা দেখালেন।আংটিটা দেখে উনার ছেলেমেয়েদের চোখ ছানাবড়া। উনার স্ত্রী প্রথমে ঠিক বুঝতে পারেননি জিনিসটা কি তবে যখন রফিক সাহেব নিজেই বললেন, "এটা হয়তো বাদশাহী আংটি হতে পারে " তখন উনার স্ত্রী বিষম খেলেন আর ধপ করে বসে পড়লেন বিছানায়। গতকাল রাতে রফিক সাহেব, আংটিটা বালিশের নিচে রেখেই ঘুমাতে গেলেন কিন্তু সারা রাত এক ফোটা ঘুম হলো না উনার। বার বার আংটিটা বের করে দেখছিলেন আর চিন্তা করছিলেন, আংটিটা কার হতে পারে? কিন্তু এই ভাবনার কোন কূল কিনারা পেলেন না। পরের দিন মানে আজ উনি স্কুলে গেলেন ঠিকই কিন্তু মন পড়ে রইলো ঐ আংটিতে। কখনোই ক্লাস ফাঁকি না দেয়া রফিক সাহেব আজ ক্লাসে চিন্তায় বিভোর হয়ে রইলেন। আংটিটা কার হতে পারে আর গ্রামের কারো জিনিস হারালে জানাজানি হয় ব্যাপারটা কিন্তু এটাও হচ্ছেনা। উনি করবেন কি? এই সব চিন্তা করতে করতে স্কুল থেকে বাড়ি ফিরলেন। এ দিকে আজ উনার দুই মেয়ে সারা দিন এই আংটি নিয়ে বিস্তর গবেষণা করেছেন সাথে ছিলো কবির বেচারা খেলতেও যায় নি আজ। রাতে আংটিটাকে কেন্দ্র করে সবাই বসে আছেন। রফিক সাহেবের বড় মেয়ে তৃষা কথা বলছে, -- বাবা, কয়েকদিন আগে আমি একটা গল্পে পড়েছি, আওরঙ্গজেবের নাকি খুব আংটির শখ ছিলো। তিনি হাতের ৫ টি আঙুলেই নাকি আংটি পড়তেন? রফিক সাহেব চুপ করে করে রইলেন, সারা জীবন বীজ গণিত, ত্রিকোণমিতি আর পীথাগোরাস নিয়ে কাটিয়েছেন। এই সব রাজা - মহারাজা কখনোই উনাকে টানে নি। তাই তিনি এই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারলেন না।তৃষা কথা বলছে আর ঘরের বাকী সব এক মনে শুনছে -- পৃথিবীতে দামী পাথর গুলোকে চারটা ভাগে ভাগ করা হয়েছে আর সে গুলো হলো, ১- স্যাফায়ার যার বাংলা নীল কান্ত মণি, ২- রুবি যার অর্থ চুনি, ৩- এমারেল্ড হচ্ছে পান্না, আর নাম্বার ৪ হলো "টোপ্যাজ" যার অর্থ পোখরাজ। এটা অবশ্য রফিক সাহেব জানেন কিন্তু এমন ভাব প্রকাশ করছেন যেনো তিনি আজ প্রথম শুনছেন। তবে রফিক সাহেব বেশ আনন্দিত বোধ করছেন, উনার কোন সন্তান বিজ্ঞানে পড়েনি অথছ উনার প্রচন্ড ইচ্ছা ছিলো এরা বিজ্ঞানে পড়ুক কিন্তু সেটা হয়নি। তবে আজ কেনো জানি মনে হচ্ছে ওরা ঠিক রাস্তায় পড়েছে, কারন ইতিহাস জানা আর মনে রাখা দুটোই কঠিন কাজ। তৃষা বলে যাচ্ছে, -- বাবা যে আংটিটা পেয়েছেন সেটার মাঝখানে যে পাথরটা আছে আমার ধারণা এটা নীল কান্ত মণি। কারন এর রং নীল আর আশে পাশের ছোট গুলো রুবি অথবা পান্না কেনোনা টোপ্যাজের বর্ণ হয় হালকা সবুজ হয় আর এখানে এই বর্ণের কোন পাথর নেই। " তুমি এতো কিছু জানলে কিভাবে?? " কবিরের প্রশ্নে তৃষা উত্তর দিলো, - ঐ গল্পে পড়েছি পাথর গুলো সম্পর্কে। একটু পর শরীফা বেগম চা নিয়ে ঘরে ঢুকলেন। চা খেতে খেতে রফিক সাহেবের ছোট মেয়ে বর্ষা উনাকে জিজ্ঞেস করলো -- আংটিটা কি করবে বাবা? শরীফা বেগম কথা টেনে নিলেন, বললেন -- কি করবেন মানে!!! আলবৎ বেঁচে দিবেন। রফিক সাহেব বললেন, - কার না কার আংটি আর আমি কিনা বেঁচে দিবো? -- কারো হলে এতো দিনে সারা গ্রামে খবর রটে যেতো। - হুম, আচ্ছা কাল শহরের দিকে একবার যাবো। দেখি খোঁজ নিয়ে দেখবো এটার ব্যাপারে। ৩ রাতে বেশ ভালোই ঘুম হলো রফিক সাহেবের, শেষ রাতের দিকে একটা স্বপ্নও দেখলেন তিনি। দেখলেন আওরঙ্গজেবের সাথে কথা বলছেন, উনি আওরঙ্গজেবের পুত্রকে ত্রিকোণমিতির সাইন, কস, টেন এই গুলোর মান পড়াচ্ছেন। পরীক্ষার রেজাল্ট ভালো হওয়ার জন্য আওরঙ্গজেব সন্তুষ্ট হয়ে একটা আংটি দিলেন উনাকে। উনি আংটিটা পড়তে যাবেন ঠিক তখন কারো চিৎকারে ঘুম ভেঙ্গে গেলো, কি উদ্ভট স্বপ্ন, নিজেই মনের অজান্তে হেসে উঠলেন। এপাশে ফিরেই দেখলেন শরীফা বেগম ঘরের দেয়ালের সাথে ঠেস দিয়ে কাঁদছেন। - কি হলো?? এই সাত সকালে কি শুরু করছো? কাঁদো কাঁদো গলায় শরীফা বেগম বললেন, -- তৃষা গরম পানি ফেলে পা পুড়িয়ে দিয়েছে। রফিক সাহেব ধড়ফড় করে বিছানা থেকে উঠে রান্না ঘরে গেলেন। অনেকটা জায়গা জুড়ে বড় ঠোসা নিয়েছে পোড়াটা।বর্ষা অনবরত পানি ঢালছে তৃষার পায়ে আর একটু পর পর কেঁদে উঠছেন শরীফা বেগম। ডিম ভেঙ্গে দেয়া হলো তৃষার পায়ে তার পর ঘরে একটা মলম ছিলো সেটাও দেয়া হলো। এই সব ঝামেলা মিটিয়ে রফিক সাহেব স্কুলে পৌছালেন একটু দেরীতে। সারাদিন ক্লাস নিয়ে ব্যস্ত থাকায় শহরের যাবার কথা মনেই থাকলো না উনার বরং সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরেতেই আরেকটা দুসংবাদ পেলেন, উনার ছেলে আবির ফুটবল খেলতে গিয়ে হাত ভেঙ্গে ফেলেছে। বিকেলে গ্রামের ছেলেপেলে ধরাধরি করে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গিয়েছিলো, প্লাষ্টার করে আসছে। বেচারা এখন বিছানায় পড়ে পড়ে ব্যাথায় কাতরাচ্ছে। এর পরের টানা কয়েকদিন আরো কিছু দূর্ঘটনা ঘটলো রাফিক সাহেবের জীবনে। তার মধ্যে, স্কুলে একটা ছেলেকে বেত্রাঘাত করে বেহুশ করে ফেললেন পরে এর জন্য কলিগদের কাছে লজ্জা পেতে হলো আর ঐ ছেলেটির গার্ডিয়ানের কাছে অনুশোচনা করতে হলো তার পর উনার ছোট মেয়েটার অত্যাধিক জ্বর হলো। এই সব নিয়ে প্রচন্ড মানসিক চাপে থাকায় উনার আর আংটিটার কথা মনে থাকলো না। ৪ সকাল থেকেই শরীফা বেগমের প্রচন্ড পেটে ব্যথা। প্রথম প্রথম গুরত্ব না দিলেও সময়ের সাথে এই ব্যথা পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। প্রথম প্রথম ভাবলেন বদহজম হয়তো, স্যালাইন খাওয়ানো হলো উনাকে কিন্তু না মোটেও কমলো না তার পর গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ সহ যাবতীয় প্রাথমিক চিকিৎসাও শেষ। কিন্তু কোন ফল হলোনা শেষে রফিক সাহেব কে স্কুল থেকে ডেকে আনানো হলো আর শরীফা বেগমকে শহরে নিয়ে আসা হলো। ডাক্তার দেখেই বললেন, -- সর্বনাশ!!! এটা এপেন্ডিসাইটিসের পেইন। কখন থেকে এই পেটে ব্যথা ?? শরীফা বেগম উত্তর দিলেন, -- আজ ভোর থেকে -- জলদি অপারেশন করতে হবে। ডাক্তার আর কথা বাড়ালেন না, সোজা ওটিতে নিয়ে গেলেন। অপারেশনের টাকা ম্যানেজ করতে রফিক সাহেবের কিছুটা বেগ পেতে হলো। অপারেশনের পর শরীফা বেগমকে ওয়ার্ডে আনা হয়েছে, পাশে বসে আছেন রফিক সাহেব। উনার চোখ মুখ শুকনো, রাতটা বসে বসেই কাটিয়েছেন এই হাসপাতালের করিডোরে। শরীফা বেগম অস্পষ্ট স্বরে বললেন, -- আপনি আংটিটা যেখানে পেয়েছেন সেখানে ফেলে দিয়ে আসেন। রফিক সাহেব অবাক হলেন, তিনি আংটির কথা বেমুলাম ভুলে গিয়েছিলেন। জিজ্ঞেস করলেন, - কেনো!!!!! আংটি কি দোষ করলো? -- এই আংটিটা যে দিন থেকে আমার ঘরে ঢুকেছে ঠিক সেই দিন থেকে একটা না একটা দূর্ঘটনা ঘটে চলেছে। রফিক সাহেব প্রথম প্রথম বিশ্বাস করলেন না, এই সব কুসংস্কারকে তিনি কখনোই পাত্তা দেন নি। কিন্তু প্রশ্ন যখন সন্তান, নিজের পরিবার তখন কি আর যুক্তি মানে। তবুও তিনি জোর গলায় বললেন, -- কি আবোলতাবোল বকছো!! শুয়ে থাকো চুপচাপ। তিন চার দিন পর শরীফা বেগম কে বাড়িতে নেয়া হলো। রফিক সাহেবের মাথায় উনার স্ত্রীর কথা গুলো ভন ভন করে ঘুরছিলো। তিনি বাড়িতে ফিরেই স্টীলের আলমারি খুলে আংটিটা বের করলেন। হাতের অনামিকায় এক বার পড়লেনও তার পর আবার আগের জায়গায় না রেখে আলমারির অন্য আরেকটা জায়গায় লুকিয়ে রেখে দিলেন। আপাদত এটা নিয়ে কিছু করার ইচ্ছে নেই উনার। কয়েকদিন পরের কথা, শুক্রবারে, জুম্মার নামাজ পড়ে রফিক সাহেব ভাত ঘুম দেন। আজো এর ব্যতিক্রম হয়নি, তিনি ঘুমোতে গেলেন। তার পর একটা স্বপ্ন, তিনি দেখলেন, আওরঙ্গজেবের পুত্র পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়েছেন তাই রফিক সাহেবকে বন্দী করা হয়েছে, উনার গর্দান নেয়া হবে। জল্লাদ প্রস্তুত, তখন আওরঙ্গজেব ঐ আংটিটা ফেরত চাইলেন রফিক সাহেবের কাছে। ধড়ফড় করে জেগে উঠলেন রফিক সাহেব, তড়িঘড়ি করে আলমারি খুললেন কিন্তু আংটিটা সেখানে দেখতে পেলেন না।


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ২৭৬ জন


এ জাতীয় গল্প

→ পথের পাঁচালী (২৩) (আম আঁটির ভেঁপু)
→ আংটি
→ আম আঁটির ভেঁপু - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
→ "আংটি"
→ রহস্যময় আংটি
→ আংটি; এক অদ্ভুত রহস্য গল্প
→ তোর দেওয়া আংটিটা এখনো খুলতে পারিনি গাধা রাম
→ আংটি
→ শ্রী আংটি !
→ নিদ্রা আংটি
→ আংটি – এক অদ্ভূত রহস্য গল্প
→ রহস্য গল্প - আংটি।

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

  • গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now