বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
প্রতিরোধ
লেখকঃ নাফিজ আহমেদ
লেখাটা পড়ার অনুরোধ রইল।
আমি কত বোকা! নিজের পকেটের টাকা অন্যের বাড়ি দিয়ে আসি শুধু তার একটু উপকারে জন্য। কিন্তু দিনশেষে সে কি করে আমাকেই এড়িয়ে চলে। অন্যের দোকানে গিয়ে নিজের বিকাশে টাকা ভরে, সেই টাকা আবার অন্যকে সেন্ড করি অথবা রিচার্জ করি, কিন্তু সে কি করে আমাকেই এড়িয়ে চলে। আসলে আমার মতো কিছু মানুষ এইগুলোর শিকার হয়ে আজ সমাজ থেকে কর্জ-হাসানা উঠেই গেছে বললে চলে। ( কর্জ হাসানা অর্থাৎ সৌজন্যে মূলক ঋণ) সুদ আমাদের মাথার উপর চরে বসেছে এবং হাজার টা পরিবার ধ্বংস করছে। অথচ কি এক আজব সময়ে আমরা বসবাস করছি দিনশেষে আমরাই জুব্বা টুপি পরে ঐসমস্ত সুদখোরদের সাথে একই টেবিলে বসে খাবার খাচ্ছি, তাদের সাথে সুসম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য তাদেরকে কত রকম সুযোগ সুবিধা করে দিচ্ছি। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো এই সমস্ত আচরণ যখন বাড়ির পাশের দিনমজুর লোকটা দেখে তখন সে ঠিকই নিজের চোখের কোনায় জমে থাকা জলটা গলায় থাকা গামছা দিয়ে মুছে নেয়। আর কিই বা করবে সে! হয়তো একটু বেশি হলে দুঃখের সাথে বলবে, আমাদের রক্ত শোষণ করে যারা, তাদেরকেই এই সমস্ত তথাকথিত জুব্বা টুপি ধারি কিছু মানুষ সমর্থন করছে। এই জন্য আসুন আমরা নিজেরা সমাজে কর্জ হাসানা প্রতিষ্ঠিত করি এবং সমাজ থেকে সুদকে বিতারিত করি। আমার জীবণে আমি সবথেকে বেশি সুদকেই ঘৃণা করি। Because we are victim of it.
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now