বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
আছে সেটি গ্রাস করে ফেলে তমাল। এক-পা দু-পা করে তমাল এগিয়ে যায় বাথরুমের দরজার দিকে। প্রীতির হাত ভেজা। সে হাত বাড়ি টয়েল নিয়েই খট করে আবারও দরজা বন্ধ করে দেয়……এখানেই ঘটে তমালের এক বিষন্য দুপুরের উপখ্যান।
প্রীতি ফ্রেশ হয়ে গোলাপী রাঙা টয়েল দিয়ে নিজের বুকের অর্ধেকটা ঢেকে বের হয়। প্রীতির ফর্সা দেহ আর মেকাপ ছাড়া চেহারায় যেন এক ভিন্ন ধরণের মাদকতা আছে। যে মাদকতা যে কোন পুরুষের নার্ভ দূর্বল করে দিয়ে পৌরষস্বত্তাকে প্রবলভাবে উন্মাদিত করে তুলতে পারে। তমাল অবশ্য বাথরুমে গিয়ে চোখ বুজে প্রীতির গায়ের গন্ধ পাওয়ার জন্য লম্বা একটি নিশ্বাস নেয়। সে নিশ্বাসে সুগন্ধি সাবানের সাথে তমালের নাকে ভেসে যায় অদ্ভুত সম্মোহনী এক ঘ্রাণ। যে ঘ্রাণে শৈশবে তমাল আহত হয়েছিলো। যে ঘ্রাণ শৈশবে তমালকে দায়িত্ববান পুরুষ বানাতে চেয়েছিলো। তমাল অবশ্য হেয়ার কন্ডিশনার দিয়ে নিজের পৌরষবোধের ক্ষুধা মিটায়। যখনই তার শরীর থেকে বসন্তে নতুন করে উৎপন্ন রস নির্গত হয়। ঠিক তখনই দরজায় টোকা পড়ে প্রীতির।
– ছেলেদের ফ্রেশ হতে এত সময় লাগে? কি করিস এখনো?
তমাল উঠে গোসল সেরে বের হয়। প্রীতি ততক্ষণে ফ্রেশ ড্রেস পরে নিয়েছে। প্রীতি কি তবে টয়েলটা ছেড়ে তারপরে জামাকাপড় পড়েছে?
তমালের মাথায় চলে জন্মান্তরের নৃশংস ক্ষুধার নগ্ন আক্রোশ।
[চলবে]………
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now