বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

রুপকথার মতো অপূর্ব দেশ সুইজারল্যান্ড ভ্রমণে জিজেসগণ

"ভ্রমণ কাহিনী" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান চিন্তার চুম্বক (০ পয়েন্ট)

X আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। আল্লাহুম্মা আংতাস সালাম ওয়ামিনকাস সালাম তাবারাকতা ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম। দুরুদ ও সালাম রহমাতুল্লিল আলামীন, আল্লাহর হাবীব,ঈমানদারের প্রাণের স্পন্দন, আমাদের জান এবং সবকিছুর চাইতেও প্রিয় হাবিবে কিবরিয়া নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর প্রতি। loveআল্লাহুম্মা সল্লি আ'লা মুহাম্মাদিন আফদ্বলা সলাতিকাlove gjআসসালাতু আসসালামু আলাইকা ইয়া রাসুলুল্লাহ।আসসালাতু আসসালামু আলাইকা ইয়া হাবীব আল্লাহ।আসসালাতু আসসালামু আলাইকা ইয়া রহমাতুল্লিল আলামীন।gj হেই মাশাআল্লাহ, মেহেরবান,কোরবান,কলিজার টুকরা পোলাপান, হেয়ার ইজ বিজয়(পিচ্চি হুজুর) দীর্ঘদিন পর আবার তোমাদের জন্য নিয়ে আসলাম আরও একটি ব্রেন্ড নিউ রোমাঞ্চকর ভ্রমনমূলক গল্প। লকডাউনের পর যখন সব কিছু আবার আগের মতো চলতে শুরু করেছে তখনই আঘাত হেনেছে পরীক্ষা নামের সাইক্লোন, সেই পরীক্ষা নামক সাইক্লোন এর তান্ডব চলেছে অনেক জিজেসদের উপরও।এসাইনমেন্ট এর ঝড়ো হাওয়া শেষ না হতেই পরীক্ষা নামক সাইক্লোন আঘাত হানে জিজেসদের উপর, তবে আলহামদুলিল্লাহ সবাই সেই সাইক্লোন পড়াশোনা করে মোকাবিলা করেছে, পরীক্ষা তো শেষ এখন সবাই অলস সময় পার করছিলো, কেউ গেইম নিয়ে ব্যাস্ত,কেউ মেসেঞ্জার গ্রুপে আড্ডার আসর বসিয়েছে,আবার কেউ বিভিন্ন ফ্রীল্যান্সিং কোর্স করে সময়টাকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছে। এই একঘেয়ে জীবন থেকে সবার মন চাচ্ছিলো কোথাও ঘুরে আসতে, কোথায় যাওয়া যায় এই নিয়ে বসলো বিশাল এক জুম মিটিং, সবাই সবার মতামত জানাচ্ছিলো। তো সবাই মিলে জায়গা সিলেক্ট করে সুইজারল্যান্ড। মুখে বললেই তো সুইজারল্যান্ড যাওয়া যায় না, এর জন্য সবার পাসপোর্ট তৈরি করতে হবে,ভিসা নিতে হবে, আর জিজেসরা এতো বড় ও না যে নিজে নিজে বিদেশে ঘুরতে পারবে, সবার বাসা থেকে এতো দূরে যেতে দিবে না তাছাড়া টাকা পয়সারও ব্যাপার স্যাপার আছে। সবার মন খারাপ হয়ে গেলোgj কিন্তু তানিম কোথা থেকে খবর নিয়ে আসলো সরকার সুইজারল্যান্ড এর ঐতিহ্য,ঐশ্বর্য,অর্থনৈতিক কাঠামো নিয়ে গবেষনা করার জন্য ৩০০ তরুন তরুনী এবং ২০০ জন ভ্রমণ বিশ্লেষক কে সুইজারল্যান্ডে পাঠানো হবে। তবে লিখিত পরীক্ষা,ভাইভা তে টিকতে হবে এবং ৯০০০টাকা করে সরকারি কোষাগারে জমা দিতে হবে। ব্যাস সবাই মিলে উরাধুরা গ্রুপ স্টাডি শুরু, মাত্র ৯ হাজার টাকায় সরকারি স্কলারশিপসহ পর্যটক সার্টিফিকেট এবং সুইজারল্যান্ড ভ্রমন কে মিস করতে চাইবে! এই ৫০০ আসনের বিরুদ্ধে দেখা গেলো অ্যাপ্লিকেশন জমা পড়লো ৭৫ হাজার।এতো বিজ্ঞ মানুষের ভিতরে সিলেক্ট হওয়া চারটি খানি কথা না, তবুও বুকে আশা বেঁধে জিজেসরা সবাই পড়াশোনা করতে ব্যাস্ত হয়ে পড়ে, তাদের পড়াশোনা দেখে বাড়ির লোকজন অবাক যাকে বকাঝকা পড়ার টেবিলে বসানো যায় না সে কিনা নতুন নতুন বই কিনে ওয়েবসাইটে রিসার্চ করে দিনরাত পড়াশোনা করছে ভাবা যায় এগুলা! তাদের আগ্রহ দেখে সবার আব্বু আম্মু ৯ হাজার টাকা দিবে বলে প্রেষণা দেয়, যা জিজেসদের আগ্রহ আরও কয়েকগুন বাড়িয়ে দেয়। পরীক্ষার দিন চলে আসলো সবাই পরীক্ষা দিলো কিন্তু লিখিত পরীক্ষায় জিজেসরা মাত্র ৩৫ জন সিলেক্ট হয়েছে ভাইবার জন্য, আলহামদুলিল্লাহ ভাইবা পরীক্ষার পর ভ্রমনে যাওয়ার জন্য চূড়ান্ত ৫০০ জনের মধ্যে ২৩ জন জিজেস সিলেক্টেড হয়ে গেলো, তাদের আনন্দ দেখে কে! সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো তাদের স্ব স্ব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান প্রত্যয়নপত্র দিয়েছে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সকল স্যার, ম্যাডাম এবং শিক্ষার্থীদের সামনে ক্রেস্ট প্রদান করেছে। যে ২৩ জন জিজেস সিলেক্টেড হয়েছে তারা হলো, মিশুপু, তানিম, রিসু, নামিকা সাবতি, হৃদয়, বিজয়(পিচ্চি হুজুর),শাহরিয়ার, জাঈম, রিয়াদা, শাহানা, নাহার, তুবা, নাতিয়া টিয়া, ফারহান, লিখন, আদিবা বুশরা, লাকিপু, সাবিরা, মুস্তাফিজ, লিমা, ফারহান, লুমি ব্রো। ৫০০ জন পর্যটক নিয়ে ঢাকার রেডিসন হোটেলে একটি বিশাল কনফারেন্স এর আয়োজন করা হলো, সেখানে সবার টিকেট, ভিসা, ভ্রমন এর জন্য প্রয়োজনীয় কিছু জিনিসপত্র সরকার কতৃক দেয়া হলো। জানুয়ারি এর ১৫ তারিখ রাত ৯ টায় রিজেন্ট এয়ারওয়েজে ফ্লাইট নির্ধারন করা হলো, সবাই লাগেজ নিয়ে ৭ টায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হাজির, সবার আব্বু আম্মু, এবং পরিবারের লোকজন বিদায় দেয়ার জন্য এসেছে এবং নানা উপদেশ দিতে লাগলেন। ইমিগ্রেশন পার হয়ে সবাই বিমানে উঠছি একটা সেইরকম ভালো লাগা কাজ করছিলো সবাই মিলে যাওয়াতে, দুষ্টুর দল তানিম, বিজয়, আর শাহরিয়ার এইখানেও দুষ্টামি শুরু করছে, তারা ওয়েটিং লাউঞ্জ থেকে কে আগে বিমানে উঠতে পারে সেটি নিয়ে দৌড় প্রতিযোগিতা লাগবে, যে জিতবে তার কথা মতো বাকী ২ জন এর ২৪ ঘন্টার জন্য বস হবে,মানে তার কথা মান্য করতে হবে, বিমানবন্দরে তাদের দৌড় দেখে সিকিউরিটি সহ অন্যান্য যাত্রীরা অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে, সবার আগে তানিম এতো জোরে দৌড় দিছে যে, বিমানে উঠে সুন্দরী বিমানবালার উপর গিয়ে ধড়াম করে পড়ছে, ২ জনই বিমানে চিৎ পটাংgj এই অবস্থা দেখে অন্যারা হাসলেও অন্যান্য কেবিন ক্রু রা তানিম সহ দুষ্টুর দলকে সতর্ক করে দিয়েছে। রিজেন্ট এয়ারওয়েজের বিজনেস ক্লাস সিটে সবাই বসেছে, কিছুক্ষন পর সেই চিৎপটাং সুন্দরী বিমানবালা খাবার এবং ড্রিংস নিয়ে এসেছে আমরা কিছুই খেলাম না খালি জুস আর চকোলেট খেলাম, ওই সুন্দরী বিমানবালা তানিমের দিকে তাকিয়ে মিটি মিটি হাসতেছিলো এবং ১ টা চকলেট বেশি দিছে তানিমরে, সুন্দরীর এমন আপ্যায়ন দেখে তানিম তো ফিদা, বিমানবালা লাজুক একটা হাসি দিয়ে তার কাজে ব্যাস্ত হয়ে পড়লো, কিন্তু আমরা খেয়াল করলাম তানিম এখনও কি যেনো ভাবতেছে আর মুচকি হাসতেছে। সুইজারল্যান্ডের জেনেভা বিমানবন্দরে বিমান ল্যান্ড করলো সেখান থেকে আলাদা রিজার্ভ করা গাড়ি দিয়ে আমাদের হোটেলে নিয়ে যাওয়া হলো, ৭ দিনের সফরে আসছে সবাই। সকাল ৯ টায় সবাই গোসল করে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করলো, এবং জেনেভার একটি টুরিস্ট কনফারেন্স এ যোগ দিলো, সারাদিন সেখানে থাকার পর বিকালে সবাইকে নিয়ে যাওয়া হলো সুইজারল্যান্ডের পাহাড় এবং মেঘেদের রাজ্যের এক গ্রামে। সবাই সেখানে ঘুরাঘুরি করছিলো, ফটোসেশন করছিলো, ঐ গ্রামে কি কি উৎপাদন হয়, তাদের ভাষা, ঐতিহ্য, পোশাক, খাবার ইত্যাদি নিয়ে সবাই থিসিস লিখতেছিলো কারন সেটি ভ্রমন শেষে জমা দিতে হবে। ঘুরতে ঘুরতেই পাহাড়ে নেমে এসেছে রাত। চারদিকে গাঢ় অন্ধকার। কিন্তু এই রাতেও স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে সামনে পাহাড়ের সারি। আকাশভরা তারা। প্রকৃতি আলো করে উঠেছে পূর্ণিমার চাঁদ। মায়াবী এই আলো চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে কেমন যেন রহস্যময় করে তুলেছে। আমরা অনেকজন, মন্ত্রমুগ্ধের মতো দাঁড়িয়ে শুনছি ব্যাঙের ডাক—ঝিঁঝি পোকার একটানা শব্দ। জোনাকি পোকার দল আলো জ্বেলে আমাদের চারপাশে উড়ছে। মাঝে মাঝে শোনা যাচ্ছে প্যাঁচা বা বাদুড়ের ডাক। আরও, আরও অনেক দূরে দেখা যাচ্ছে জাহাজবন্দরের বৈদ্যুতিক বাতির আলোকসজ্জা। এ যেন অপার্থিব কোনো দৃশ্য, যা আমাদের কাছে খুব অচেনা। ভালো লাগায় ভরে গেল মনটা। রাতের এই রূপ দেখতে দেখতে একসময় আমরা হোটেলে গিয়ে ঘুমিয়ে গেলাম। পাখির ডাকে সকাল হলো। কিন্তু এ কী! সূর্য কোথায়? এ যে মেঘের পালক। চারদিকে হাওয়ায় ভেসে বেড়াচ্ছে সাদা সাদা মেঘ। এমনকি ঘরের জানালা–দরজা দিয়ে মেঘ ঢুকে ভিজিয়ে দিচ্ছে আমাদের। একসময় একপশলা বৃষ্টিও নিয়ে এল সেই মেঘ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সূর্যের দেখা পাওয়া গেল। হঠাৎ করেই যেন দৃশ্যপট পাল্টে গেল। উজ্জ্বল সোনালি আলোয় ঝকঝক করে উঠল প্রকৃতি। চারদিকে সবুজের সমারোহ। পাখির ডাক শোনা যাচ্ছে। রঙিন প্রজাপতি, ফড়িংয়ের দল উড়ে উড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আবারও মনে হলো এ কী স্বপ্ন, না সত্যি? আমাদের চারপাশের এই সৌন্দর্য কোনো কল্পনা নয়, এ সত্যি। আমরা দাঁড়িয়ে আছি সুইজারল্যান্ড এর উঁচু পাহাড়ের ওপর হিল রিসোর্ট সাইরুর খোলা অলিন্দে। খোলা চত্বরে দাঁড়িয়ে সামনে তাকিয়ে মনে হলো নজরুলের সেই সাহিত্য , ‘আকাশে হেলান দিয়ে পাহাড় ঘুমায় ঐ।’ খোলা বারান্দায় সকালের নাশতা করতে করতে দেখা যায় নীল আকাশ, পাহাড়, সবুজ বনবনানী, নিচে বয়ে চলেছে নদী। পাহাড়ের কোলজুড়ে সাজানো আছে ছোট ছোট পাহাড়ি বাড়িঘর। এখানে নাশতা পর্বের শেষে ঘুরে বেড়ানো যায় রিসোর্টের চারপাশ। একদম উঁচুতে রয়েছে অভিনব একটি সেতু, যা দুটি পাহাড়কে এক করেছে। সেখানেই তৈরি হচ্ছে সুইমিংপুল। ইচ্ছে হলে গা এলিয়ে দিয়ে বসে চা পান করতে পারেন বা গান শুনতে পারেন। একা বসে বই পড়তে চান? খোলা বারান্দায় বসে ছবি আঁকতে চান? দল বেঁধে বসে গল্প করতে বা গান গাইতে বা আড্ডা–হুল্লোড় করতে চান? অথবা দুজনে নিভৃতে বা পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে চান—তাহলে পাহাড়ের পাশে এই সাইরুতে যেতে পারেন। রিসোর্টটির সুন্দর স্থাপত্য, আধুনিক সুবিধা, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মুগ্ধ করবে সহজেই। সকাল গড়িয়ে দুপুর। বারান্দায় বসে সামনে তাকিয়ে থাকতে থাকতে দেখতে পেলাম আকাশজুড়ে মেঘের যে খেলা চলছে, তারই ছায়া পড়েছে পাহাড়ে। যেখানে কালো মেঘ, সেখানে পাহাড় কালো; যেখানে রোদ, সেখানে প্রকৃতি উজ্জ্বল। পাহাড়ে একসঙ্গে এত রূপ, আমরা কখনো দেখিনি আগে।কবির ভাষায়, ‘আকাশজুড়ে মেঘের খেলা, কোথায় বা সীমানা/ দেশে দেশে খেলে বেড়ায় কেউ করে না মানা। শীতকালটা আবার অন্য রকম ভালো। মেঘ আর রোদের আনাগোনা চলতেই থাকে।জিজেসরা সবাই একসাথে পাহাড়ের উপর রিসোর্টে পা দুলিয়ে কপি খাচ্ছি আর কে কি থিসিস লিখেছি সেটি নিয়ে আলোচনা করছি। ঘুরতে ঘুরতে আর থিসিস লিখতে লিখতে কখন যে ৭ দিন পার হয়ে গেলো কেউ টেরই পেলাম না, কালকেই ফ্লাইট, সবার মন চাইতেছিলো ইশ যদি থেকে যেতে পারতাম! অবশেষে জেনেভা বিমানবন্দর থেকে আমরা উড়াল দিলাম ঢাকার উদ্দেশ্যে। লেখকের কিছু কথাঃ আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। হেই মাশাআল্লাহ প্রিয় জিজেবাসী আল্লাহর জন্যই তোমাদের ভালোবাসি,তোমাদের খুনসুটি,আড্ডা সত্যিই অনেক আনন্দ দেয়।গল্পটি কাল্পনিক হলেও অনেক ইচ্ছা সব জিজেসরা মিলে যদি এভাবে ঘুরতে যেতে পারতাম। তবুও নিজের ইচ্ছা গুলো সামান্য পরিমান তুলে ধরার চেষ্টা করেছি এই গল্পে।কিছু কনসেপ্ট ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করা। তোমাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্য আমার মতো পুচকু, অধম, অযোগ্য লেখককে নতুন গল্প লিখতে প্রেরণা জোগাবে ইনশাআল্লাহ। gj ভালোবাসা অবিরাম ভুল ত্রুটির কাফফারা স্বরুপঃ- সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়াবিহামদিকা আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লা আনতা আস্তাগফিরুকা ওয়াতুবু ইলাইক। আলহামদুলিল্লাহ


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ৪১৮ জন


এ জাতীয় গল্প

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

  • গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now