বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
রনি বললো,"শাড়ি কিনতে এসেছেন?"
"হুমম।"
"কার জন্য?"
"আমার।"
রনি একটা শাড়ি দেখিয়ে দিয়ে বললো,"ঐযে ওই শাড়িটা ব্ল্যাক শাড়ি এইটা পড়লে আপনাকে সুন্দর লাগবে।"
রনি শাড়িটা ইসরাতের গায়ে ধরে বলল,"আপনি ফর্সা মানুষ আপনাকে অনেক সুন্দর বানায় শাড়িটা।"
ইসরাত শাড়িটা হাতে নিয়ে বললো,"হুমম সুন্দর শাড়ি।আচ্ছা এটাই কিনি।আপনি এখানে কেন শাড়ির দোকানে?"
"ঐযে আমার থেকে শাড়ি কিনে নিবে।"
"বাহ ভালোই তো।কিনে দেন।"
রনি মনে মনে ভাবলে লাগলো,"ভালো না ছাই।তোমার জন্যই আজকে শাড়ি কিনে নিচ্ছে।"
রনি রিফাহকে ডাক দিল।রিফাহ কাছে এসে বললো,"ইসরাত শাড়ি কিনেছিস?"
"হুমম এখন কি করবি?"
"জুতা কিনতে যাবো।"
"জুতাখোর যা জুতা কিনে আন।"
"আচ্ছা টাটা।"
রনি বললো,"জুতাখোর কেন?"
"আর বলো না ভাইয়া ইসরাতের না হলেও ১৩-১৪ জোড়া জুতা আছে।আবার জুতা কিনতে যাচ্ছে।"
"শখ নাকি জুতা কেনা!"
"হ্যা মাসে মাসে জুতা কিনে।"
"আমার বিবি যখন হবে তখন তাকে অনেকগুলা জুতা কিনে দিবো।"
"এই দেখ ভাইয়া তোমার ধারের কাছেই আসেনি আর তুমি বিয়া নিয়ে পড়ে আছো।চলো শাড়ি কিনি।"
বিকেলে রনি বারান্দায় বসে আছে।হাতে চিকেন ফ্রাই।এখনি কামড় তখনি দেখলো ইসরাত একটা ছেলের সাথে রিক্সায় যাচ্ছে।খাওয়া বন্ধ করে রিফাহকে কল দিলো।রিফাহ কল ধরে বলল,"কি হয়েছে ভাইয়া?"
"এই ইসরাত কার সাথে রিক্সায় গেল?"
"ওহ শওকতের সাথে।"
"শওকত কে?"
"আমাদের ফ্রেন্ড।ভাইয়া তুমি কিছু ভেবো না এই নিয়ে।ইসরাত আর শওকত অনেক ভালো ফ্রেন্ড।"
"আচ্ছা।"
রনি ফোন রেখে দিয়ে পিছনে তাকিয়ে দেখে আয়শা তার চিকেন ফ্রাই খাচ্ছে।রনি বলল,"তুই খাচ্ছিস কেন?তোকে কি এনে দেই না!"
"আজকে কি এনে দিয়েছিস যে।ভাইয়া ইসরাত কে?"
"কেউ না যা।"
"আমি কিন্তু রিফাহ আপুর থেকে সব শুনবো।"
"যা বলছি।"
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ...