বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

বড় আপুর বান্ধবি ৫ (শেষ পর্ব)

"ফ্যান্টাসি" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান FAHAD (০ পয়েন্ট)

X তারপর নিধী কে নিয়ে শপিং এ গেলাম ও একটা নীল শাড়ি কিনলো,,ও জেনে গেছে আমার পছন্দের রং নীল। আমাকে একটা নীল পান্জাবী গিফ্ট করলো। ও বললো এটা পড়ে কালকে পার্টিতে যেতে হবে। তারপর বাসায় চলে গেলাম। রাতে এসে ডিনার করে গুমিয়ে পড়লাম। তারপরের দিন সকালে আম্মু আর আপু নিধী আপুর বাসায় চলে গেলো। আব্বু ব্যস্ত তাই যেতে পারবে না। তারপর আমি গুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা করে বাহিরে চলে গেলাম আড্ডা দিতে। দুপুরে বাসায় এসে শাওয়ার নিয়ে এসে,রেডি হয়ে চলে গেলাম নিধী আপুর বাসায়।বাহ্ দারুন সাজিয়েছে বাড়িটা। তারপর ভিতরে গেলাম দেখা হলো মিম আপুর সাথে। মিম আপুঃ কেমন আছো নীল? আমিঃ ভালো, তুমি? মিম আপুঃ ভালো। আজকে তোমাকে যা লাগছে না। আমিঃ ধন্যবাদ আপু, আর তোমাকেও অনেক সুন্দর লাগছে। তারপর মিম আপুর সাথে কথা কিছু কথা বলে বাড়িটা গুড়ে গুরে দেখতে লাগলাম। তখনি নিধী আপু আসলো নিধীঃ কেমন আছো নীল আমিঃ ভালো তুমি? নিধীঃ ভালো। তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে কিন্তুু আমিঃ তোমাকেও। তারপর নিধী কেক কাটলো প্রথমে তার মা বাবা কে তারপর আপুকে মীম আপু কে আমাকে এমন অনেক কেই কেক খাওয়াই দিলো। তখন নিধী আপু সবার উদ্যেশ্য বললো আমি কিছু কথা বলতে চায় পরে বলা শুরু করলো নিধীঃ নীল তোমাকে প্রথম যেদিন কলেজে দেখি ওইদিন ই আমার অনেক ভালো লাগে, আস্তে আস্তে তোমার সাথে থাকতে থাকে কখন যে তোমাকে ভালোবেসে ফেলছি নিজেও জানি না। তোমাকে অনেক ভালোবাসি নীল। লাভ ইউ নীল। নিধী আপুর কথা শুনে আমি পুরোই অবাক হয়ে গেছি আমি জানতাম ওনি আমাকে প্রপোজ করবে তা এমন বড়া মজলিসে করবে তা জানা ছিলো না। সবার নজর এখন আমার দিকে আমি কি বলবো তা শুনার জন্য সবাই অদির আগ্রহে আছে। নিধীঃ কি হলো কিছু বলছো না কেনো? আমিঃ এটা কখনো পসিবল না। নিধীঃ কেনো? আমিঃ জানি না। এটা বলেই বাসা থেকে বেরিয়ে আসলাম। ডাইরেক্ট বাসায় এসে পড়লাম। একটু পড়ে আম্মু আর আপু আসলো বাসায়। তারপর আমার রুমে আসলো আর বললো। আপুঃ তকে দিয়ে আমি এইটা আশা করি নায়। আমিঃ তাছারা কি করবো আপু। আম্মুঃ কেন মেয়েটা দেখতেও অনেক সুন্দর এবং লক্ষী। আমিঃ কি বলতে চাচ্ছো। আপুঃ দেখ নিধী তকে অনেক ভালোবাসে অকে ফিরিয়ে দিস না। আম্মুঃ হুম জয়া ঠিক বলছে। তখনি আপুর ফোনে একটা ফোন আসে আর আপু শুধু বলে আমরা আসতেছি। আপুঃ নীল তারাতারি চল নিধী পাগলামি শুরু করছে। আর সব কিছু ভাংচুর করছে। আমিঃ ওকে। তারপর আমি আর আপু নিধীর বাসায় চলে গেলাম।। বাসায় গিয়ে দেখি অনেক কিছুই ভাংগা। তারপড় নিধীর রুমের সামনে গেলাম। তখনি নিধীর আম্মু বললো বাবা আমার মেয়ে তোমাকে অনেক ভালোবাসে প্লিজ ওর ভালোবাসা ফিরিয়ে দিও না। আমিঃ কিন্তুু আন্টি সমাজ এটা মানবে না আংকেলঃ রাখো তোমার সমাজ আমার মেয়ের সুখ ই আমার কাছে সবকিছু,, তারপড় আপু নিধীকে অনেকক্ষন ডাকলো বাট কোনো সারা নেয়। আমি বললাম আপনারা জান আমি দেখছি তারপড় সবাই চলে গেলো। আমিঃ নিধী নিধীঃ চুপ আমিঃ দরজা খোলবা না এবারো চুপ আমিঃ ওকে তাহলে আমি চলে জাচ্ছি। তখনি নিধী এসে দরজা খোলে জরিয়ে দরলো। আমিও কিছু না বলে কোনা দ্বিদা না রেখে জরিয়ে দরলাম। আমিঃ ছারো এবার কেউ এসে পরবে। নিধীঃ না। আমিঃ তাহলে ভিতরে তো যেতে দাও। নিধীঃ ওকে। তারপর ভিতরে গেলাম আমিঃ কান্না করে মুখ কে কি করছো একবারে পেত্নির মতো লাগতাছে। নিধীঃ পেত্নি বলো যাই বলো তোমারি কিন্তুু। আমিঃ এখনো কিন্তুু ভালোবাসি বলি নি এই কথা বলতে আমার বোকের উপর থেকে উঠে বললো কি বললি কুত্তা এখনি প্রপোজ কর। আমিঃ I love U Nidi নিধীঃ Love u 2 Nil আমিঃ হয়ছে এখন ছারো নিধীঃ না আমিঃ কিছু খাইছো। নিধীঃ না আমিঃ কেনো? নিধীঃ তুমি তখন কিছু না বলে চলে গেলা কেন? আমিঃ তাই বলে না খেয়ে থাকবা? নিধীঃ এখন তো না খেয়ে আছি।এরপড় এমন করলে দেয়খো কি করি। আমিঃ ওকে ছারো নিচে থেকে খাবার নিয়ে আসি। নিধীঃ খাবার ত তোমার কাছেই আছে। আমিঃ মানে? নিধীঃ মানে এইটা (আমার ঠোঁটে হাত দিয়ে বললো)। আমিঃ এটা খেলে পেট বরবে। নিধীঃ হুম বরবে। এই বলে নিধী চার ঠোঁট এক করে দিলো, অনেক খন দরে কিস করার পড় বললো হুম পেট ভরে গেছে। তারপড় আমি মিম কে ছারিয়ে নিচে আসলাম তারপড় আবার খাবার নিয়ে রুমে আসলাম। তারপড় নিজ হাতে খাইয়ে দিলাম আমাকেও দিলো। এভাবেই চলতে থাকলো আমাদের প্রেম কাহিনী। তারপড় দুই পরিবারের সম্মতিতে আমাদের বিয়ে ঠিক হলো পড়ালেখা শেষ হলেই আমাদের বিয়ে হবে। #সমাপ্ত


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ১০১২ জন


এ জাতীয় গল্প

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now