বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

শহুরে রোমান্টিক বউ ৬ ( শেষ পর্ব)

"রোম্যান্টিক" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান PRINCE FAHAD (০ পয়েন্ট)



X " ঈশিতার কথা শুনেই রুবি বলতে লাগলো..... - ভাবি, ভাইয়া নাকি আবার রিতা আপুকে বিয়ে করতে চায়। আই মিন তোমাকে রেখে দ্বিতীয় বিয়ে করতে চাচ্ছে। এটা নাকি ভাইয়ার অনেক দিনের স্বপ্ন। " রুবির কথা শুনে থো হয়ে গেলাম। বলে কি মেয়ে টা? আমাকে এ কোন বিপদে ফেলার ধান্দায় আছে। পাঁচশ টাকার জন্য এতো বড় মিথ্যা কথা? " ঈশিতার দিকে ভয়ে ভয়ে তাকিয়ে ঢোক গিলে বললাম....... - ঈশিতা,তুমি বিশ্ব....... - চুপ কর। তোরে বেশ ভালো করেই জানি। তোর আবার বিয়ে করার ইচ্ছে নাহ? রুমে চল তোর দ্বিতীয় বার বিয়ে করার শখ মিটাবো। - ঈশিতা, রুবি ডাহা মিথ্যা বলছো...... - ওই, মিথ্যা বলছে নাকি তুই বলছিস? রুমে চল...... " ঈশিতা কথা গুলো বলেই হাত ধরে রুমের দিকে টানতে টানতে নিয়ে যেতে থাকলো। ঈশিতার দিকে অসহায় ভাবে তাকালেও ঈশিতার কোনো মায়া দয়ার লক্ষণ নেই। কে যে বলছি এমন দজ্জাল মাইয়ারে বিয়ে করার জন্য। না জানি কপালে আজ কি আছে.....?? " রুবি আর রিতার দিকে একবার রেগে তাকালাম। দু'জনেই দেখি মিটমিট হাসছে। একবার পেয়ে নিই তোদের মজা দেখাবো। এমন বরের কাছে বিয়ে দিবো না তিন বেলা নিয়ম করে পেটাবে। দরকার হয় জামাই কে নিজে শিখিয়ে দিবো। এমন বজ্জাত মেয়েদের কে যদি না পিটায় তাহলে কপালে শান্তি থাকবে না। " ঈশিতা এসেই দরজার লক করে দিলো। শাড়ির আঁচল কোমড়ে গুছে আমার দিকে তীক্ষ্ণ ভাবে রেগে তাকিয়ে রইলো। ঈশিতার চাহনী দেখে ভয়ে ভয়ে বললাম....... - সোনা, বউ তুমি বিশ্বাস করো এমন কোনো কথা বলেনি। সব মিথ্যা কথা,রুবি এই সব মিথ্যা বলেছে। হঠাৎ করেই ঈশিতা হুংকার দিয়ে বলে উঠলো..... - শা** রুবি মিথ্যা বলেছে নাকি তুই বলছিস? আবার ইচ্ছে হলে বিয়ে করাবো তবে আমার অধিকার একটুও ছাড় দিবো না। বিয়ে করেছি, কড়ায় গন্ডায় আমার অধিকার চাই। " ঈশিতার কথার অর্থ কিছুই বুঝতে পারছি না। কি বলছে এই সব? সব কেমন মাথার উপর দিয়ে যাচ্ছে গুলিয়ে যাচ্ছে। " ঈশিতার দিকে ভয়ে তাকিয়ে রইলাম। হঠাৎ করেই অভিমানী কন্ঠে অন্যদিকে ফিরে বলতে লাগলো........ - শা*** কত আশা ছিলো আমার বর টা একটু রোমান্টিক হবে। যখন রান্না করবো জড়িয়ে ধরবে। দুষ্টমি করবে, আদর করে খাইয়ে দিবে। সবার আড়ালেই কাছে টেনে নিবে আর এতো দেখছি পুরাই উল্টো......! এ কেমন বর জুটলো...?? - মানে? কি বলছো....??? - তুই বুঝবি না। শিখাতে হবে..... " ঈশিতা কথা গুলো বলেই কিছু বুঝার আগেই বুকের উপর ঝাপিয়ে পড়লো। ঈশিতাকে সরাতে চেষ্টা করেও আবার কি মনে করে কাছে টেনে নিলাম। ঈশিতার ঠোঁটের উষ্ণতার অনুভবে নিজেকে হারিয়ে গেলাম। একে অপরের উষ্ণতা গুলো অনুভব করছি ঠিক তখনি...... " বাহিরে আম্মুর কন্ঠ শুনা গেলো। ঈশিতাকে ডাকছে তাড়াতাড়ি রেডি হয়ে মার্কেটে যাওয়ার জন্য। এক ঝটকায় ঈশিতা সরে গেলো আম্মুর কন্ঠ শুনেই। ঈশিতার কাছে যেতে চাইলে বুকের উপর হালকা কিল দিয়ে পালিয়ে গেলো। " সারাদিনের মাঝেও ঈশিতা কাছে আসে নি। কাছে যেতে চাইলে আম্মুর পিছুপিছু আর মিটিমিটি হাসে। একবার পেয়ে নিই মজা দেখাবো। " এর মাঝেই সব ঠিক করে ফেললো আব্বু। পরের দিন রাতে আমাদের রওনা দিতে হবে। ঈশিতা আম্মুকে রান্নার কাজে সাহায্য করছে। বেশ কয়েক বার গিয়েও ব্যার্থ হয়ে ফিরে আসি। যখন রান্না ঘরে বার বার যেতে থাকি তখন আম্মু বলে উঠে..... - এতো বিলাইয়ের মতো ঘুরঘুর করছিস কেনো? যা রান্না হলে খেতে দিবো। আম্মুর কথা শুনে ঈশিতার দিকে তাকালাম। কি দরকার ছিলো রান্না ঘরে আসার। আম্মু তো বারণ করে ছিলো নতুন বউ রান্না করতে হবে না। অবশ্য ফিরে আসার ইচ্ছে ছিলো না তবে ঈশিতার রাগী চোখ আর আম্মুর ধমক শুনে মন খারাপ করে ফেরি আসি। সেটা দেখে ঈশিতা হেসেই শেষ। " রাতের খাবার খেয়ে রুমে এসে চুপচাপ টিভি দেখছি। ঈশিতা আম্মুর কাছে হেল্প করে এসে আমার পাশে বসলো। ঈশিতাকে দেখেও না দেখের ভান করে টিভির দিকে তাকিয়ে রইলাম। " হঠাৎ করেই ঈশিতা বুকের মাঝে মাথা দিয়ে বললো..... - ওরে আমার জানু, রাগ করেছে বুঝি। " কথা বলতে না চাইলেও জোর করে জড়িয়ে ধরে। হুট করেই গাল কিস দিয়ে বসে। হঠাৎ জোর করো টিভির রিমোট নিয়ে বললো.... - এই সব খেলা দেখে কি শিখছো? রোমান্টিক কিছু দেখতে পারো না। তাহলে তো রোমান্টিক হতে পারো। " কথা গুলো বলেই সেই বিখ্যাত জলসার টিভির সিরিয়ালে নিয়ে গেলে। ঈশিতার দিকে চাইতেই........ " না থাক!" এতো কিছু বলার দরকার নেই.....???? " সারাদিনের ব্যাস্ততা শেষে পরের দিন রওনা দিলাম।আমাদের গাড়ি নষ্ট বিদায় বাসে যেতে হলো। ঈশিতা জানালার পাশো বসলো। বাতাস এসে ঈশিতার চুল গুলো এলেমেলো করে দিলো। বারবার ঈশিতার মুখ ঢেকে যাচ্ছিল। অপূর্ব সুন্দর লাগছি, মাঝে মাঝেই চুল গুলো সরিয়ে দিয়ে অপলকভাবে তাকিয়ে রইলাম। এতো সুন্দর.........!! " ঈশিতার চুল গুলো বার বার মাথার কাছে চলে আসে। ঈশিতা বাহিরের দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলো। চাঁদের আলোয় মন মাতানো দৃশ্য। অনেক দুষ্টমি করেই রাস্তায় কাটালো। মাঝ রাতে ঈশিতা বুকে মাথা দিয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। " খুব ভোর বেলায় পৌঁছে গেলাম। সবাই ফ্রেশ হয়ে রেস্ট নিতে চলে গেলেও ঈশিতার পাগলামির জন্য বাধ্য হয়ে রুম থেকে বের হতে হলো। বিশাল সমুদ্র দেখে যেনো ছোট্ট শিশু পানি দেখলে যেমন খুশি হয় তাঁর থেকেও বেশি। নিষেধ সত্বেও পানিতে ভিজলো। শুধু একা নই আমাকেও ভিজালো....অনেক হৈচৈ করে কাটলো। " তিন দিন থাকার কথা। বাহিরে বের হলে অবুঝ শিশুর মতো বায়না ধরে গোসল করবে। ওখানে যাবে ওখানে যাবে আর রুমে এসেই শুরু হয় আরেক অত্যাচার। " বাবু,আমার জ্বর আসবে। একটু জরিয়ে ধরো, তোমার বুকে মাথা রেখে ঘুমাবো।ঈশিতার রোমান্টিক অত্যাচারের জ্বালায় আমার ঘুমের বারোটা বেজে গেলো সেই সাথে শান্তির। কে যে বলেছিলো শহুরে রোমান্টিক বউ বিয়ে করার জন্য। আর এতো রোমান্টিক হতে হয়। " একবার ঈশিতাকে বেশ রেগে ধমক দিয়ে বলেছিলাম..... - জ্বর আসছে। তখনি তো বারণ করেছি এতো গোসল করতে হবে না। কে শুনে কার কথা? " আমার কথা শুনেই অভিমান করে কান্না কান্না কন্ঠে বলে উঠলো...... - তুমি, আমাকে বকা দিয়েছো? " কিছু বলার আগেই কান্না শুরু করে দেয়। অনেক কষ্টে সেই কান্না থামালাম। যদি কেউ জানে হানিমুনে এসেছি তারপর বউ কান্না করছে মান সম্মান কিছু থাকবে না। তাঁর থেকে অত্যাচার গুলো মেনে নেওয়া টাই ভালো। আমারো তো অনেক ভালো লাগে। " পরের দিন আবার শুরু হলো। সবার সাথে ঈশিতা গোসল করছে আমি ছাতার নিচে বসে আছি। ঈশিতার ছেলে মানুষি দেখছি। তখনি পাশ থেকে একজন বলে উঠলো...... - ভাই, হানিমুনে এসেছেন বুঝি? " লোকটির কথা শুনে চমকে উঠে। পাশ ফিরে দেখি আমার সমবয়সী হলেও কেমন হতাশার ছাপ। মাথা নেড়ে সম্মতি জানিয়ে বললাম.... - হ্যা, ভাই...... " তখন লোকটি বললো..... - ভাই, জীবনটা ত্যানা ত্যানা করে ফেললো। আগে জানলে বিয়ে করতাম না। বউয়ের বায়নার শেষ হয়না। এই দেখেন এখন গোসল করছে।মাঝ রাতে হুট করে বায়না ধরে গান শোনাতে....ভাই আগে জানলে হানিমুন নামক এই কথা মুখেও আনতাম নাহ। " লোকটি একগাধা ফিরিস্তি দিলো। অনেক হতাশা মনে হচ্ছে বউয়ের অত্যাচারের। মনে মনে বলতে ইচ্ছে হলো... - ভাই,আসেন কপাল ঘষা দেই। আপনার দেখেও কম নাহ আমি। " তখনি ঈশিতা ডাক দিলো গোসল করতে। কিছু না বলেই মুচকি হেসে চলে গেলাম। কিছুক্ষণ পর দেখি লোকটিও মলিন মুখে আসলো। বেশ কিছুক্ষণ গোসল করে রুমে চলে আসি। তবে আজকের গোসল বেশি হয়ে যায়। যার দরুন ঠান্ডা লেগে যায়। তখন তো আরো বিপদ। ঈশিতার কি শাসন? কে বলেছিলো গোসল করতে? এটা করো না ওটা করো না। এটা খাও....... " তখন নিজেকে মনে হলো জেলখানার আসামি। বাসায় ফিরে আসি সবাই মিলে। বাসায় এসেই ঈশিতা চলে গেলো ফ্রেশ হতে। তখনি রুবি বলে উঠলো..... - ভাইয়া, ঈশিতা ভাবি তো অনেক রোমান্টিক। তোর কত খেয়াল রাখে। ভাগ্যগুনে পেয়েছিস..... " রুবির কথা শুনেই বলে উঠলাম..... - রোমান্টিক না ছাই! আমাকে তেজপাতা করছে ফেলছে। এটা করো না ওটা করো না....বাবা রে বাবা....আগে জানলে শা** র বিয়ে করতাম নাহ! - কি? ভাবির নামে এই কথা। আমি এখনি বলছি..... - এই শোন.... " তখনি ঈশিতা এসে কোথা থেকে হাজির। আমার দিকে রেগে তাকিয়ে বলতে লাগলো..... - কয় বার ডাক দিলাম? কানে যায়নি? এখনি রুমে এসে..... " ঈশিতার কথা শুনে ভয়ে ভয়ে তাকালাম।শুনে ফেললো না তো?রুবি দেখি মুচকি মুচকি হাসছে। ঈশিতার সাথে সাথে রুমে আসতেই দরজা লক করে বললো..... - ওখানে বসে কিসের কথা হচ্ছিলো? রুমে আসার মন থাকে না? - না মানে..... - না মানে কি?? কোন শাড়িটা পড়বো চয়েজ করো। " ঈশিতার কথা শুনেই রেহাই পেলাম। যাক কিছু শুনতে পাই নি। ভয় পাবার কিছু নেই। ঈশিতার দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে নীল শাড়ি হাতে নিয়ে বললাম..... - আমার রোমান্টিক বউকে নিয়ে কথা হচ্ছিলো। এই নীল শাড়িতে বেশ ভালো মানাবে.... - হু, রোমান্টিক না ছাই। " হুট করে ঠোঁটে স্পর্শ করলো।যেই ধরতে যাবো এক ধাক্কায় সরিয়ে দিয়ে পালিয়ে গেলো। ঈশিতাকে ধরতে গিয়েও ধরতে পারেনি। চলে যাওয়ার দিকে তাকিয়ে রইলাম। যাওয়ার সময় তাড়াতাড়ি ফ্রেশ হয়ে রেডি হতে বললো। আজকে বাহিরে খাবো সবাই মিলে। " ঈশিতা চলে যেতেই বাধ্য ছেলের মতো রেডি হয়ে গেলাম। বেশকিছু পর ঈশিতা ফিরে আসলেও ধরা দেয়নি। মুচকি হেসে চলে যায়। ঈশিতাকে আজ অপূর্ব সুন্দর লাগছে, নীল শাড়িতে.! " সবাই একসাথে রেডি হয়ে বাহিরে যাওয়ার জন্য নিচে নামতেই রুবি আর রিতা এসে হাজির। রিতা আর রুবিকে দেখে দূরে সরে গেলাম। না জানি হারামি দুইটা আবার কি মতলব করে আছে। মনে আছে দুইটার বাদরামির শাস্তি........ ???? " রুবিকে তো আম্মুর চোখের আড়াল হতেই দেয়নি। আম্মুকে বলেছিলাম...... " দেখো আম্মু, অচেনা জায়গা। রুবিকে একা ছেড়ে দিও না। না জানি আবার কো বিপদ হয়। " আমার কথা শুনেই রুবিকে এক মূহুর্তের জন্য হাত ছাড়া করেনি। রুবির আনন্দ টাই মাঠি হয়ে যায়। " সেই থেকে রুবি আমার উপর ক্ষেপে আছে। আর রিতা ওহ! রিতার তো ফোনই জব্দ করে রাখি। সেই সাথে চাচির চোখের আড়াল হতে দেয়নি। " রিতার যখন ফোনের দিকে নজর তখন চাচিকে দেখিয়ে বলেছিলাম...... - এতো ফোনের দিকে তাকিয়ে থাকে। চোখ গুলো নষ্ট হয়ে যাবে। কি আছে এই ফোনে? আর ওকে দেখে রাখবেন দেশের পরিস্থিতি ভালো না। " তারপর বাকীটা ইতিহাস। এক ঝটকায় ফোন কেড়ে নিলো। চোখের আড়াল হতে পারেনি। তারা দুজনেই ক্ষেপে আছে আমার উপর। এর প্রতিশোধ নিয়ে ছাড়বে। এদের দেখছি আর নিজের বিপদ গুনে যাচ্ছি। না জানি মনে মনে কি ফন্দি আটছে। আর চোখে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। মনে মনে ঈশিতার কথা ভাবছি এখন না জানি কোথায় আছে। ঈশিতা থাকলে ধারে কাছে আসার সাহস পাবে না। " হুট করেই কে যেনো এসে হাত ধরে ফেললো। পাশ ফিরে তাকাতেই দেখি ঈশিতা। " আমার চোখে চোখ পড়তেই লজ্জায় মাথা নিচু করে ফেললো। সবার আড়ালেই জড়িয়ে ধরে কপালে স্পর্শ করে বললাম.... - আমার শহুরে রোমান্টিক বউ। এমন ভাবে বাকীটা সময় পাশে থাকলেই হবে। " ঈশিতা লজ্জা কন্ঠে বলে উঠলো...... - বিয়ে করেছি কি ছেড়ে যাওয়ার জন্য? হু.... " তখনি রুবি এসে ফিসফিস করে বললো..... - ভাইয়া, কিসের এতো রোমান্টিক কথা বলিস? " রুবি কে ধমক দিয়ে বললাম...... - সেটা তোর শুনতে হবে না। আমার শহুরে রোমান্টিক বউ শুনলেই হবে। তুই তোর রাস্তা মাপ.....তাই না বউ। - হুম....... " আমাদের কথা শুনে রুবি মুখ ভেংচি কেটে চলে গেলো। হয়তো ভেবে ছিলো একটা ঝগড়া লাগাবে..তবে সেটা হয়নি। যতই ইতরামি করো এখন সেটা বুঝা হয়েছে। " দুজন দুজনের দিকে তাকিয়ে এক অপূর্ব হাসি দিয়ে পথ চলতে শুরু করি। সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে আজ শহর টা ঘুরে দেখবো। দুজনে রিকশায় পাশাপাশি বসে কিংবা হাতে হাত রেখে পিচ ঢালা পথটা হাঁটবো। পাশে যে শহুরে রোমান্টিক বউ। এমন শহুরে রোমান্টিক বউ পাশে থাকলে আর কি চাই......gj --------- সমাপ্তি ----------- [বাচ্চারা গল্পত শেষ হয়ে গেলো আমাকে icecream দেও] .


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ৩০২ জন


এ জাতীয় গল্প

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now