বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
এই লেখাটা সম্পূর্ণ সত্য।২০১৫ এর কথা।বৈশাখ মাস।আমি আমাদের গ্রামের বাড়িতে এসেছি।পুরো ফ্যামিলি সহ।আগে একবার এসেছিলাম ছোট বেলায়।তখনকার কথা ঠিক মনে নাই।গ্রামের সুন্দরযের কথা না বললে হয় না। অনেক সুন্দর গাছপালা ও হাও্যা বাতাস।সেই সাথে আমার চোখ মেয়েদের দিকে বেশি থাকতো।যাকে দেখলে সুন্দর লাগে তার দিকেই হ্যাঁ করে তাকিয়ে থাকি।কিন্তু একা একা বন্ধু-বান্দব ছাড়া ভাল লাগছিল না।তবুও মায়ের অনুরোধে থাকতে হচ্ছে।
এমনি একদিন হাটতে হাটতে কিছুদুর আসার পর আমার পেটে পায়খানার সিগনাল পেলাম।আমি ভাবলাম বাসায় গিয়ে টয়লেট করবো।কিন্তু হঠাত তা এত বেশি সিগন্যাল দিতেছে আর ধরে রাখতে পারছিলাম না।এমন সময় রাস্তার পাশে একটা আধ-ভাঙ্গা টয়লেট দেখতে পেলাম।চারপাশে তাকিয়ে দেখি কেও নেই তাই তারাতারি ডুকে গেলাম।ডুকে দেখি এটার অবস্তা খারাপ।কিন্তু আমার অবস্তা সিরিয়াস তাই…………..
শেষে যখন মনে পড়লো এখানে তো পানিই নাই!এখন তো আমি টেনশনে পড়ে গেছি।কাওকে যে বলব সেই ক্ষমতাও নাই।তাই এখানে গন্দের ভিতর বসে বসে চিন্তা করতেছি কি করা যায়।ভাঙ্গা দিয়ে একটু উকি মেরে দেখি রাস্তায় কিছু কলেজে পড়া মেয়ে যাইতেছে।তাদের রুপ দেখে আমি টয়লেটে বসেই উকি মেরে মেরে দেখতেছি।হঠাত চিন্তা করলাম এই অবস্তায় যদি এরা আমাকে দেখে তাহলে আমার কি হবে।তাই আবার চিন্তা করতে লাগ্লাম কি করা যায়।হঠাত মনে পড়লো পকেটে টিস্যু আছে।ব্যাস ওইটা দিয়েই কোন রকম কাজ সারালাম।
এরপর আর কোন দিখে না তাকিয়ে বাসায় গিয়ে গোসল করে আবার ভদ্র হয়ে গেলাম।তারপরের দিনেই আমি ঢাকায় চলে যাই।
কিন্তু এই খারাপ অভিজ্ঞতা ভুলার মত না।আপনারা হয়তো হাসতেছেন।কিন্তু এটা শুধু হাসির নয় শিক্ষনীয়ও বটে।তাই সাব্ধান।আগে সব পরীক্ষা করে তারপর শুরু করবেন।
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now