বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
অফিসারটিকে থামাল। পুলিশ অফিসার বলল, “এই বাসাটিতে এই ফ্যামিলি থাকে।”
একজন মানুষ বলল, “ঠিক আছে, আমি দেখছি।” তারপর চারজনকে নিয়ে তারা ট্রেইলারের ভেতরে ঢুকে গেল।
আব্বু-আম্মু বা অন্য কেউ এর আগে কখনো এ রকম ট্রেইলারে ঢুকেননি। ভেতরে ঢুকে অবাক হয়ে গেলেন। দেখতে একটা বাসার মতো কিন্তু এই বাসার প্রত্যেকটা স্কয়ার ইঞ্চি যন্ত্রপাতি দিয়ে ঠাসা। যন্ত্রপাতির নিজস্ব একটা শব্দ থাকে, সেই শব্দের জন্যে ভেতরে একটা বিচিত্র চাপা শব্দ । ট্রেইলারের ভেতরে বসার বিশেষ জায়গা নেই। এর মাঝে দুইজন বিদেশিসহ কয়েকজন বসেছিল, আব্বু-আম্মুকে বসানোর জন্যে দুইজন উঠে জায়গা করে দিল।
আব্বু-আম্মু কিংবা টোটন কিছুই বুঝতে পারছিল না। শুধু অন্য তিতুনি পুরোটা জানে, তাকে ধরার জন্যে এই আয়োজন এবং সে নিজেই এখন তাদের সামনে বসে আছে। আব্বু বললেন, “এখানে কী হচ্ছে আমাদের একটু বলবেন?”
জিন্স এবং টি-শার্ট পরা মানুষটি কিছু একটা বলতে যাচ্ছিল তখন
টিশটাশ মেয়েটা বলল, “দাঁড়াও এখানে দুজন বাচ্চা আছে তাদের
সামনে কথা বলা কি ঠিক হবে?”
জিন্স-টি-শার্ট পরা ছেলেটা বলল, “আমার মনে হয় পুরো ফ্যামিলির সামনেই কথা বলা উচিত। ফ্যামিলির বড় মানুষদের থেকে হয়তো ছোটরাই আমাদেরকে বেশি ইনপুট দিতে পারবে।”
টিশটাশ মেয়েটা তখন বিদেশি দুইজনের সাথে কথা বলল, তারা আবার নিজেরা নিজেরা গুনগুন করে কিছুক্ষণ কথা বলল, তারপর মাথা নেড়ে সায় দিল। তখন জিন্স আর টি-শার্ট পরা ছেলেটা কথা বলতে শুরু করল। গলা পরিষ্কার করে বলল, “আমি শামীম। ডক্টর শামীম। মহাকাশ বিজ্ঞানে আমার পিএইচ.ডি আছে। আমি আই.এস.এ.এল.-এ কাজ করি। আই.এস.এ.এল. হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল সার্চ ফর এলিয়েন লাইফ। আমাদের টিম লোকাল সাপোর্ট নিয়ে এখন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ...