বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
আব্বু মাথা নাড়লেন, “জি, সমস্যা। আমি আমার বাসায় যেতে পারছি না।”
“আপনার বাসা কোথায়?”
“এই রাস্তায়, এখান থেকে চারটা বাসার পর।” পুলিশ অফিসার কেমন যেন ইলেকট্রিক শক খাওয়ার মতো চমকে
উঠল। বলল, “দোতলা বাসটা? সামনে নারকেল গাছ?”
জি ।পুলিশ অফিসার বলল, “মাই গড!”
আম্মু ভয় পাওয়া গলায় বললেন, “কী হয়েছে?
পুলিশ অফিসার বলল, “আমরা কেউ জানি না কী হয়েছে ঐ বাসায়। টপ সিক্রেট। আমাদের ওপর দায়িত্ব প্রটেকশান দেওয়া ৷ আপনাদের জন্যে কন্ট্রোল টিম অপেক্ষা করছে।
“কোথায়?”
“আপনাদের বাসার সামনে একটা ট্রেইলারে কন্ট্রোল সেন্টার
তৈরি হয়েছে। সেখানে। চলেন আমাদের সাথে।” আম্মু বললেন, “আমাদের জিনিসপত্র?”
“আমরা দেখব।” তারপর যে পুলিশটা তাদের আটকানোর চেষ্টা করছিল তাকে বলল, “এই মালপত্রগুলো দেখে রাখো। খবরদার যেন
কিছু না হয়।”
“হবে না স্যার।”
ঠিক তারা যখন পুলিশ অফিসারের সাথে হাঁটতে শুরু করবে তখন অন্য-তিতুনি আব্বুর হাত ধরে বলল, “আব্বু।”
“কী হলো?” “রিকশা ভাড়া।”
“ও, তাই তো।” তাড়াহুড়াতে আব্বু রিকশা ভাড়ার কথা ভুলেই যাচ্ছিলেন। বড় একটা নোট দিয়ে ভাংতির জন্যে আর অপেক্ষা করলেন না, পুলিশ অফিসারের সাথে হাঁটতে শুরু করলেন।
বাসার সামনে যাওয়ার আগে আরো কয়েকটা ব্যারিকেড পার হতে হলো। সবার শেষে দুজন মানুষ দাঁড়িয়েছিল, তারা পুলিশ
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now