বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

তোমার আমার গল্পটা এমন না হলেও পারতো

"রোম্যান্টিক" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান DESERT SHADOW PANTHER (০ পয়েন্ট)

X PART -1 * প্রথম পার্ট* গল্পটি সম্পূর্ণ পড়ার অনুরোধ রইল।আর গল্পটি সম্পূর্ণ না পরে আজে বাজে কমেন্ট না করার জন্য অনুরোধ রইল।। সকাল সকাল খুব জোরে চিল্লাচিল্লি করে আমাকে কেউ ডাকছে।এমনিতেই আমি ঘুমাতে ভালোবাসি তার উপর এই রকম চিল্লাচিল্লি আমার মোটেও পছন্দ না।তাই রাগ মাখা মুখ নিয়ে চোখ খুলে তাকাতেই দেখি আমার খালাতো বউ আয়েশা।মানে আয়েশা আমার খালাতো বোন।পরে কিছু ভুল বোঝাবুঝির কারণে আমাদের বিয়ে দিয়ে দিয়েছে পরিবারের সকলে।তাই রাগটা কন্ট্রোল করে বললাম কি সমস্যা এমন করে ডাকছো কেনো??এমন ভাবে ডাকছো মনে হচ্ছে ভারত আর পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে আর আমাকে যুদ্ধে যেতে হবে।।আয়েশা কিছু না বলে আমাকে বললঃ"আপনার অফিসের সময় হয়ে গেছে তাড়াতাড়ি উঠে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করতে আছেন!আমি ঘড়ির দিক তাকিয়েই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করতে নিচে গেলাম!!আজ আফিসে একটা জরুরি মিটিং আছে তাই তাড়াতাড়ি নাস্তা করে রেডি হয়ে অফিসের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম।।অফিসে যেতে যেতে আপনাদের আমাদের পরিচয় দেয়া যাক!! আমি আবীর।আমরা ২ ভাই।একসময় বাবা মায়ের আদরের ছোট ছেলে ছিলাম। আর যে সকালে আমার ঘুম ভাঙ্গালো সে আমার একমাত্র বউ।পৃথিবীতে এখন আপন বলতে একমাত্র আয়েশাই আছে।গত ১ বছর আগে কিছু ভুল বোঝাবুঝির কারণে আমাদের বাসা থেকে বের করে দেওয়া হয়।তার কারণটা না হয় আপনাদের গল্পের পরের অংশ তে জানাবো!! আপনাদের সাথে কথা বলতে বলতে অফিসে পৌঁছে গেলাম।।অফিসে ডুকেই আমার কেবিন থেকে মিটিংয়ের কিছু জরুরি ফাইল নিয়ে স্যারের রুমে চলে গেলাম।স্যার আমাকে দেখে একটা সিট দেখিয়ে বসতে বললেন আমিও কিছু না বলে বাধ্য ছেলের মতো বসে পরলাম কিছুক্ষণ পর মিটিং শুরু হলো।মিটিংটা শহরের অনেক নাম করা একটা কোম্পানির সাথে ছিল।তাই সকলে কিছুটা ভীত ছিল।প্রায় দুপুর ১ঃ১৫ এ মিটিং শেষ হলো।মিটিং শেষে কেবিনে চলে গেলাম কিছুক্ষণ পর।। ইকবাল আর আফিফা আমার কেবিনে চলে এসে বললেন কি লিজেন্ড সাহেব দুপুরে খেতে যাবেন না??আমি ও খুব তাড়াতাড়ি আয়েশাকে ফোন করে খেতে চলে গেলাম।বিয়ের ১ বছর হতে চলেছি কিন্তু আয়েশা এখনো আমার আগে খায় না।।তবে আপনারা হয়তো ভেবে অবাক হবেন আয়েশা আর আমার মাঝে তেমন কোনো সম্পর্ক নেই। এমনকি আজ পর্যন্ত তাকে একটু ছুঁয়েও দেখি নি।।তার কারণটা কিছুক্ষণ পরি জানতে পারবেন।।ততক্ষণ মন দিয়ে গল্পটা পরতে থাকেন।। দুপুরে খাওয়া শেষে ইকবাল ভাই মানে অফিসের বস আমাদের কেন্টিনে এসে বলল।।Attention Guys:একটা গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ আছে।এই বলে তিনি আমার দিকে তাকালেন আমি তো ভয়ে ঘামতে শুরু করেছি।কারণ অফিসের এই মিটিংয়ের সম্পূর্ণ দায়িত্ব ছিল আমার উপর।।বস এবার মুখে একটা হাসি ফুটিয়ে বললেন আমরা মিটিংয়ে successful হয়েছে।।আমরা এখন থেকে ঐ কোম্পানির পার্টনার।।তাদের সব শেয়ারের অর্ধেক আমাদের কোম্পানির।।তিনি এবার আমার দিকে তাকিয়ে বলতে লাগলো এই মিটিংয়ের success হওয়ার পিছনে সব থেকে বড় ভূমিকা আবীরের।আমি কিছুটা অবাক হলাম।বস বললো আবীরের এত সুন্দর উপস্থাপনার ফলে সেই কোম্পানির সকলে আবীরের নামে অনেক প্রশংসা করেছে।আমার পাশ থেকে আফিফা বলতে লাগলো এইজন্য আবীরকে আমরা লিজেন্ড ডাকি!!আমি মোটামুটি একটু লজ্জা পেলাম তবে অনেক গর্বও হচ্ছিল। একটু ভাব না নিতেই বস আমাকে ডেকে তার সাথে বাহিরে নিয়ে গেলো।। বাহিরে এসে বললাম কি ব্যাপার শামীম ভাই আমাকে এই ভাবে নিয়ে আসার কারণ।তিনি কিছু না বলে আমাকে তার গাড়িতে উঠতে বললেন আমি কিছু না বলে তার গাড়িতে উঠে বসলাম।।অফিসের বসকে ভাই ডাকার কারণ হলো শামীম ভাই আমার ভাবীর দূর সম্পর্কের ভাই হয় তাই আমি সেই সম্পর্ক ধরেই তাকে ভাই বলে ডাকি।আমাদের বাসা থেকে বের করে দেবার পর শামীম ভাই ই আমাকে একটা চাকরি আর থাকার ব্যবস্থা করে দিয়েছিল।কিছুক্ষণ পর শামীম ভাইয়ের ডাকে বাস্তবে ফিরলাম। শামীম ভাইঃআবীর নাম গাড়ি থেকে! গাড়ি থেকে নেমে তিনি আমাকে সাথে করে নিয়ে একটা বড় ফ্লাটে ডুকে পরলেন।আমাকে ফ্লাট টা ঘুরে ঘুরে দেখাতো লাগলেন! কিছুক্ষণ পর আমাকে বলল কিরে তোর পছন্দ হয়েছে??আমিঃ আরে কি বল! এত্ত সুন্দর একটা ফ্লাট পছন্দ না হয়ে কি পারে??নতুন নিয়েছ নাকি?? শামীম ভাইঃআমার হাতে কিছু চাবি ধরিয়ে দিয়ে বলল এই নে আজ থেকে তুই এই ফ্লাটে থাকবি।আমি বললাম মানে?? শামীম ভাইঃতুই আজ থেকে আমাদের অফিসের CO আর আমাদের অফিসের CO কে তো আর যেমন তেমন করে রাখতে পারি না!!অফিস থেকে তোকে এই ফ্লাট গিফট করা হলো।আর রাতে তুই তোর গাড়ি পেয়ে যাবি!!আমি আবেগের ঠেলায় শামীম ভাইকে জড়িয়ে ধরলাম।।ভাই আমাকে বলল যা বাসায় যা বাসায় গিয়ে বাসার জিনিস পত্র গুলো নিয়ে আসার ব্যবস্থা কর।।আর শোন তোকে ৫ দিনের ছুটি দিলাম বাসার জিনিস পত্র গুছিয়ে নিয়ে ২/১ দিন রেস্ট নিয়ে অফিসে চলে আসবি।আর সমস্যা হলে আমাকে জানাস!এই বলে শামীম ভাই চলে গেলো আমিও আর দেরি না করে বাসায় চলে আসলাম।আয়েশা আমাকে দেখে বলল আজ এত সকাল সকাল? আমিঃ আজ তেমন কোনো কাজ ছিল না তাই তাড়াতাড়ি চলে আসলাম।তাকে সারপ্রাইজ দিবো বলে সত্যিটা জানালাম না।।আর বললাম সন্ধ্যায় রেডি থেকো। তোমাকে নিয়ে একটা জায়গায় যাবো।আয়েশা কিছু না বলে চলে গেলো। সন্ধ্যায় আয়েশাকে নিয়ে আমাদের ফ্লাটে চলে আসলাম।আয়েশা বাসাটা ঘুরে ঘুরে দেখছে। কিছুক্ষণ পর।আমিঃ আজ অফিস থেকে ভালো কাজের জন্য আমাকে এই ফ্লাটটা গিফট করেছে। আমি কথা বলতে বলতে এক লোক কলিং বেল বাজালো আমি গেট খুলতে দেখি একলোক হাতে কিছু কাগজ নিয়ে দাড়িয়ে আছেন।আমাকে দেখে বললঃ আপনি কি আবীর সাহেব? আমি বললাম জি কেনো? বললঃ স্যার এখানে একটা সাইন কনে দেন।আমি সাইন করে দিলাম। লোকটা বললঃ স্যার আপনার গাড়ি নিছে রাখা আসে।আমি বললাম ঠিক আছে।লোকটি চলে যাবার কিছুক্ষণ পর শামীম ভাইয়ের ফোন। শামীম ভাইঃকিরে গাড়ি পেলি আমি বললাম জি ভাই পেয়েছি।তিনি আর কিছু না বলে বলল আচ্ছা ঠিক আছে বলেই কলটা কেটে দিল!!আমি আয়াশাকে বললাম তুমি থাক আমি আসতেছি।আয়েশাঃসন্ধ্যা বেলা কোথায় যাবে? আমিঃএকটু কাজ আসে! বলে বাসা থেকে বের হয়ে কিছু লোক নিয়ে আমাদের পূরণ বাসায় চলে গেলাম। লোকদের দেখিয়ে বললামঃ এই জিনিস গুলো এই ঠিকানায় নিয়ে যেতে হবে। লোক গুলো বলল ঠিক আছে আপনার কাজ হয়ে যাবে! আমি তাদেরকে বিদায় দিয়ে বাসার মালিকের সাথে বাসা ছেড়ে দিবার কথা বলে চলে আসলাম। বাহির থেকে কিছু খাবার নিয়ে এসে আমি আর আয়েশা খেয়ে নিলাম। আর আয়েশাকে পুরান বাসার কিছু জিনিস পত্র দিলাম।।(আয়েশা আর আমার কিছু কাপড় আর আয়েশার কিছু মেকাপ। জানেনি তো মেয়েরা মায়দা ছাড়া চলতে পারে না।।)কিছুক্ষণ পর কলিংবেলের আওয়াজ শুনতে পেলাম। গেট খুলে দেখি সেই লোক গুলো বাসার জিনিসপত্র নিয়ে এসেছে।তাই আমিও তাদের সাহায্য করলাম জুনিসগুলো সাজাতে আর সকলে মিলে জিনিস গুলো গুছিয়ে নিলাম।জিনিসগুলো গুছিয়ে তাদের টাকা পরিশোধ করে তাদের বিদায় দিলাম।কাজ শেষ করতে করতে রাত ২ টা বেজে গেছে।তাই কিছু না বলে ফ্রেশ হতে চলে গেলাম।।পরেরদিন সকালে উঠে ফ্রেশ হয়ে নামাজ পরে নিলাম।নামাজ পরে উঠে আয়েশার দিক তাকাতে দেখি জানালার গ্লাস ভেদ করে সূর্যের আলো আয়েশার মুখর এসে পড়েছে।কিযে অপরূপ লাগছিলো তাকে তা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব না।তাকে দেখে এক আলাদা রকম অনুভূতি কাজ করতে শুরু করেছে ইচ্ছে হচ্ছে তাকে নিজের করে নেই।।কিছুক্ষণ পর কারো ডাকে বাস্তবে ফিরলাম।তাকিয়ে দেখি আয়েশা। আয়েশাঃ এই যে মশাই এমন চোখ বড় বড় করে কি দেখছেন? আমিঃতোমাকে!!???? আয়েশাঃকি?????? আমি কোনো মতে নিজেকে বাঁচাতে বললামঃযাও গিয়ে ফ্রেশ হয়ে আসো।আয়েশা আর কিছু না বলে ফ্রেশ হতে চলে গেলো।ফ্রেশ হয়ে এসে নিচে গেলে। কিছুক্ষণ পর। আয়েশাঃএই যে নিচে আসেন নাস্তা করবেন। আমিও বাধ্য ছেলের মতো নিচে চলে গেলাম।নাস্তা করতে করতে আয়েশাকে বললাম। নাস্তা করে রেডি হও মার্কেট যাবো কিছু জিনিস পত্র কিনতে হবে।আয়েশা আমার সাথে সস্মতি দিল। কিছুক্ষণ পর আমি রেডি হয়ে নিচে দাড়িয়ে আছি প্রায় আধা ঘন্টা ধরে কিন্তু আয়েশার আসার কোনো নামি নাই।আমি রাগ হয় তাকে ডাকতে যাবে এমন সময়।আয়েশা একটা নিল শাড়ি পরে নিচে নেমে এলো আমি আয়েশাকে দেখে আবার এক বাল্টি ক্রাশ খেলাম।আর অপলক দৃষ্টিতে তার দিকে তাকিয়ে আছি আর মনে মনে ভাবছি এত্ত সুন্দর একটা বউ আমার।।তবুও আপন করে পেলাম না। আয়েশাঃএই যে যাবেন না??আমি আয়েশার ডাকে বাস্তবে ফেললাম।আর বললাম কি?? কি হয়েছে??কিছু বললা? আয়েশাঃআমাদের মার্কেটে যাবার কথা আপনি কি যাবেন নাকি যাবেন না?? আমিঃ হ্যাঁ যাবো!বলেই আয়েশাকে নিয়ে গাড়িতে উঠে পরলাম।কিছুক্ষণ পর আয়েশাকে নিয়ে একটা মার্কেটে এসে নামলাম।আয়েশাকে নামিয়ে গাড়িটা পার্ক করে এসে ওকে নিয়ে ভিতরে ঢুকে আয়েশার আর আমার জন্য কিছু জিনিস পত্র কিনে ওকে বললামঃ আমাদের বাসাটাতো মোটামুটি অনেক বড় যেহেতু আমাদের কোনো ফুটবল কিংবা ক্রিকেট টিম নেই মানে বাচ্চা নেই তাই বাসাটার ফাঁকা অংশগুলে সাজানোর জন্য কিছু নিয়ে যাই।।(আয়েশাকে রাগানোর জন্য বললাম)।যেই ভাবনা সেই কাজ আয়েশা চোখ দুটি বড় বড় করে আমার দিক তাকালো।মনে হয় একা পেলে আমাকে এখানেই গিলে খেতো।আমি চারিদিকে একটু ইশারা করলাম।(লোকদের দিখিয়ে)আয়েশা শান্ত হয়ে বলল হু। তাই আয়েশাকে নিয়ে বাসার জন্য কিছু জিনিস কিনে নিয়ে বাসায় ফিরলাম।বাসায় এসে জিনিস গুলো সাজিয়ে ফ্রেশ হয়ে খাবার খেয়ে এক ঘুম।ঘুম থেকে উঠে দেখি বিকাল চারটা বাজে।ফ্রেশ হয়ে এসে আয়েশাকে ডেকে বললাম এই আমি একটু বাহিরে যাচ্ছি। তুমি কি যাবে? আয়েশাঃনা ভালো লাগছে না আপনি যান। আমিঃকেনো কি হয়েছ তোমার?শরীর খারাপ ঔষধ খেয়েছো? আয়েশাঃনা আমার কিছু হয় নি। আমার ভীষণ ঘুম পাচ্ছে আমি ঘুমাবো। আমিঃও আচ্ছা।তাহলে থাকো আমি গেলাম।।বাসা থেকে বের হয়ে নিচে গিয়ে যেই গাড়ি বের করবো। আমি তো পুরাই অবাক।????তাকিয়ে দেখি সোহেল। আমার বেস্ট ফ্রেন্ড। তাকে দেখে আমার জীবনের সেই অতীতের কথা গুলো মনে হতে শুরু করলো।। প্রিয় পাঠক ও পাঠিকারা জানিনা আপনাদের কেমন লাগছে আমার এই গল্পের কাহিনীটা।।তবে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে pls কমেন্ট করবেন।।আর খারাপ লেগে থাকলেও আমাকে জানাবেন।।তবে পরের পাটে আপনাদের জন্য কিছু চমক অপেক্ষা করছে।মানে পরের পাঠে বুঝতে পারবেন আমি আসলে কে আর কিভাবে কি হয়েছে।পরের পার্টের জন্য অপেক্ষা করার জন্য অনুরোধ রইল।। আসসালামু আলাইকুম,,,,,, খোদা হাফেজ।


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ৪৬৩ জন


এ জাতীয় গল্প

→ তোমার আমার গল্পটা এমন না হলেও পারতো
→ তোমার আমার গল্পটা এমন না হলেও পারতো

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

  • গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now