বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
আসসালামু আলাইকুম
ওই দুই গাড়িতে প্রায় সবাই গল্পবাজ। আর আছেন জিজের প্রতিষ্ঠাতা সাঈদ আমিন ভাই। প্রথমটা থেকে সাঈদ আমিন ভাই, আবদুল্লাহ ভাই, উৎস ভাই, সিয়াম ভাই, রকি ভাই, মিজান ভাই, মিশকাত ভাই, মানসুর ভাই, শরীফ ভাই, মুনতাসির ভাই, রেজা ভাই, রুহুল ভাই, বাপ্পি ভাই, মনির ভাই, আতিক ভাই, আরাফাত ভাই, তৌহিদ ভাই আরও কয়েকজন নামলো। দ্বিতীয়টা থেকে সিফাত ভাই, রায়হান ভাই, বকুল ভাই, সজীব ভাই, শেইমাস সোহান ভাই, আরজু ভাই, তুহিন ভাই, তাজু ভাই, পার্থ, রাফি অরটন ভাই, রাজ ভাই, শাহরিয়ার ভাই, তাহরিম ভাই, আরও কয়েকজন ছিলো। তাছাড়া মীম আপু,সুমাইয়া আপু, মৌ আপু, সর্ণা আপু এরা নামলো। তাছাড়া ভাইরাস ভাই, ফাহিম আহমেদ ভাইও ছিলো।
তাছাড়া জিজের দুজন অথর রিয়েন ভাই আর শুভ ভাইয়াও ছিলো।
আমি সহ বেশ কয়েকজন এবং এডমিন তিনজন অর্থাৎ সাইমন ভাই,তুর্য ভাই,ঝুমুর আপু স্বাগত জানালো। দুপুর দুইটায় অনুষ্ঠান শুরু হবে। অনুষ্ঠানে জিজের প্রতিষ্ঠাতা অর্থাৎ সাঈদ ভাই কিছু কথা বলবেন। তারপর কিছু বিভাগে ভালো অথবা বেশি গল্প দেওয়ার জন্য আ্যাওয়ার্ড দেওয়া হবে। তারপর শুরু হবে খাওয়া দাওয়া।
এখন অনেকে নানা রকম কাজ থুক্কু আকাজ করছে। কেউ আড্ডা দিচ্ছে। কেউ আবার একে অপরের সাথে পরিচিত হচ্ছে। এককথায় সবাই এখন বিচ্ছিন্ন। কিন্তু পরিবেশটা আনন্দঘন । আমি বেশ কয়েকজনের সাথে পরিচিত হলাম। রনি ভাইকে দেখলাম জিজের পুরোনো ইউজারদের সাথে গল্প করছে। সাইম ভাই আমাকে অবাক করে দিয়ে তিনিও কয়েকজনের সাথে পরিচিত হলেন। হার্ট ভাই আর জাহিদ ভাই কিছু পুরোনো গল্পবাজদের সাথে কথা বলছে। এদিকে ফারহান আবার ফারহানার সাথেই আছে। দুজন গল্প করছে।
সামিরকে দেখলাম কিছু ছোট ভাই মানে মফি, সৃজন, মাহিন,রাহিন,জয় এদের ইসলামি কথা বলছে। বড় আপু যেমন রেহনুমা আপু, তাহিরা আপু, লাকি আপু, সুমাইয়া আপু, সিন্গ্ধা আপু, রিয়া আপু, ইশিকা আপু, নামিকা আপু আরও কয়েকজন গল্প করছে। টুবা আপু আবার পান্থ শাহরিয়ার ভাইয়ের সাথে কথা বলছে। মেহেদি ভাইকে দেখলাম কোকাকোলা খেতে খেতে মাতালের মতো করছে। আর খালি বলছে সখিনা কই তুমি?
শাহেদ চাচা, ফাহাদ ভাই, সাবির ভাই মেহেদি ভাইকে এরকম করতে নিষেধ করছে। এইভাবে সবার কর্মকান্ড দেখতে দেখতে যোহরের নামাজের ওয়াক্ত হয়ে এলো। মানসুর ভাই,সিয়াম ভাই, রনি ভাই, নুরনবি ভাই এরা সবাই জিজের ছেলেদের নামাজের জন্য ডাকলো। তাহিরা আপুও সব মেয়েদের নামাজের জন্য ডাকলো। আমরা ছেলেরা মাঠের একপাশে কার্পেট বিছিয়ে নামাজ পড়বো। কারন এতজন মসজিদে গেলে বাকি মুসল্লিরা আর নামাজ পড়তে পারবে না। যদিও মসজিদ এখান থেকে ৪০০ মিটারের মধ্যে। যাইহোক আযান শেষ হওয়ার পরপরই নামাজ শুরু হলো। ইমামতি মানসুর ভাই। আর রনি ভাই ইকামত দিলো। নামাজ শেষ হলে আবার সবাই ফিরে আসলো। মেয়েদের নামাজও শেষ। ওরা যতসম্ভব অফিসের ভিতরের একটা বড় রুমে পড়েছে নামাজ। তুর্য ভাই এসে বললো
- তোমরা তাড়াতাড়ি প্যান্ডেলে যাও।আর বসে পড়ো। মনে রেখো ২:০০ টায় অনুষ্ঠান শুরু হবে।
মিজান ভাই:- আচ্ছা যাচ্ছি।
তারপর সবাই প্যান্ডেলে ঢুকলাম। জিজের প্রথম দিকের ইউজার ও গল্পবাজদের আগে বসিয়ে দিয়েছি। আর আমরা যারা জুনিয়ররা পিছনে বসছি। যদিও তারা বসতে চাচ্ছিলো না আগে। কিন্তু জোর করেই বসিয়ে দিয়েছি আমরা । অবশ্য এই ভাইরাই খাওয়াদাওয়ার সময় খাদেমদারি করবে। আমরা বসে বসে খাবো। যাইহোক দুপুর দুইটায় স্টেজে জিজের প্রতিষ্ঠাতা সাঈদ আমিন ভাই, সাইমন ভাই,তুর্য ভাই, ঝুমুর আপু এসে আসন গ্রহন করলো। পুসস্পিতা আর সুস্মি তখন গল্প করছিলো। আমি ওদের ধমক দিয়ে চুপ করিয়ে দিলাম। যাইহোক প্রথমে সাইমন ভাই বলা শুরু করলো।
সাইমন ভাই:- আসসালামু আলাইকুম। আজকে জিজে পরিবারের একটি স্বরনীয় দিন। কারন আজ জিজের গেট টুগেদার বা জিজেসদের সাক্ষাৎকার। সবার অনেক সহযোগিতা ও আল্লাহর অশেষ রহমতে আমরা এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে পেরেছি। আশা করি ভালো করে শেষও করতে পারবো। এখানে অনেকেই ব্যস্ত থাকেন নানা কাজে। তবু যারা এসেছেন কষ্ট করে সময় নিয়ে তাদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। তোযাইহোক এখন আমাদের মাঝে বক্তব্য রাখবেন এই গল্পেরঝুড়ির প্রতিষ্ঠাতা যার জন্য এরকম একটা সাইটের জন্ম সাঈদ আমিন।
সবাই:- clap:
সাঈদ আমিন ভাই মাইক হাতে নিয়ে বলা শুরু করলেন।
সাঈদ ভাই:- আসসালামু আলাইকুম। সবাই নিশ্চয় ভালো আছেন। আজকে গল্পেরঝুড়ির সদস্যদের গেট টুগেদার। এটা যারা আয়োজনে আমাদের সহযোগিতা করেছে তাদের কৃতজ্ঞতা জানাই। গল্পেরঝুড়ি প্রতিষ্ঠা করার মুল উদ্দেশ্য ছিলো দুটো। এক সব গল্পকে একজায়গায় নিয়ে আসা যেন পড়তে সবার সুবিধা হয়। আমি যখন দেখলাম ফেসবুকে নানা রকম গল্প দেওয়া হয়। কিন্তু গল্পগুলো থাকে একেক গ্রুপে। যেমন শিক্ষনীয় গল্পের জন্য এক গ্রুপ। আবার ভৌতিক গল্পের জন্য আরেক গ্রুপ। এরকম ভিন্ন রকমের গল্প পড়তে বারবার ভিন্ন গ্রুপে যাওয়া বেশ ঝামেলা এবং ব্যায়বহুল। তাই চিন্তা করলাম এমন কোন সাইট আনা যায় যাতে সব গল্প একজায়গায় থাকবে। আবার অর্থও খরচ হবে না। এই চিন্তা থেকেই জিজের প্রতিষ্ঠা। আরেকটা কারন আছে সেটা হলো আমি দেখেছি অনেক মানুষ লেখালেখি করে। আমি দেখছি অনেক ছোট ছোট ছেলেমেয়েরাও ভাল লেখে। কিন্তু তাদের লেখা কেবা প্রকাশ করবে আর কেবা পড়বে এই চিন্তা থেকেই জিজের প্রতিষ্ঠা। জিজে প্রতিষ্ঠা করার পর আমরা সবাই দেখেছি যে অনেক ছেলেমেয়ে সে ছোট হোক বা বড় হোক গল্প লিখছে। তার গল্প পঠন হচ্ছে। অর্থ খরচ হচ্ছে না। এই দিকদিয়ে আমাদের প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য সফল। অনেকে এখানে অবসরের সময় কাটায়। গল্প লিখে অথবা পড়ে যার কোনটাই তার জ্ঞান কমায় না বাড়ায়। তোযাইহোক জিজের যারা গল্পদিচ্ছেন পড়ছেন উন্নতি করতে চেষ্টা করছেন তাদের ধন্যবাদ। জিজে অনেকদুর যাক। আর হয়ে উঠুক বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ গল্পের ওয়েবসাইট। এই কটা কথা বলেই আমার বক্তব্য শেষ করছি। আসসালামু আলাইকুম।
সবাই:-
সাইমন ভাই:- এবার জিজেতে কিছু শ্রেনিতে বেশি অথবা ভালো গল্প দেওয়ার জন্য কয়েকজনকে পুরষ্কিত করা হবে বা আ্যাওয়ার্ড দেওয়া হবে।
তো প্রথমে আ্যওয়ার্ড দেওয়া হবে জিজেতে সবচেয়ে বেশি গল্প যে দিয়েছে তাকে এবং সে হলো,,,,,,, ,, ,,,,, রিয়েন সরকার।
সবাই:-
রিয়েন ভাই স্টেজে ওঠে আ্যাওয়ার্ড নিলো।
সাইমন ভাই:- এবার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গল্প দেওয়ার জন্য নির্বাচিত হয়েছেন,,,,,,,,,,,,,,,,,,রিয়াদুল ইসলাম রুপচান(কাব্য)।
সবাই:-
কাব্য ভাইও স্টেজে ওঠে আ্যওয়ার্ড নিলো
সাইমন ভাই:- এবার সবচেয়ে বেশি ভালো ভৌতিক গল্প দেওয়ার জন্য আ্যওয়ার্ড পাচ্ছেন ,,,,,,,,,,, রিয়াদুল ইসলাম রুপচান।
সবাই:-
কাব্য ভাই পুনরায় আ্যওয়ার্ড গ্রহন করলো।
এবার রোমাঞ্চকোর বিভাগে বেশি গল্প এবং জনপ্রিয় গল্প দেওয়ার জন্য আ্যওয়ার্ড পেয়ে যাচ্ছেন,,,,,,,,, মোজাম্মেল হক হৃদয়।
সবাই:-
হার্ট ভাই স্টেজে উঠে পুরষ্কার গ্রহন করলো।
সাইমন ভাই:- এবার সবচেয়ে জনপ্রিয় সিরিজ। রোম্যানটিক গল্প "শেষ বিকেলের মায়াবতী" গল্পের জন্য আ্যওয়ার্ড পেয়ে যাচ্ছে ,,,,,,,,,,,, তুবা রুবাইয়েত।
সবাই:-
টুবা আপু স্টেজে উঠে আ্যওয়ার্ড গ্রহন করলো।
সাইমন ভাই:- এবার ইসলামিক বিভাগে সুন্দর , এবং ধর্মতত্ব বিষয়ে গল্প দেওয়ার জন্য আ্যওয়ার্ড পাচ্ছে,,,,,,,,,,, মো: রনি হোসেন এবং,,,,,,,,সাইম আরাফাত
সবাই:-
রনি ভাই ও সাইম ভাই স্টেজে উঠে আ্যওয়ার্ড গ্রহন করলো।
আরও কিছু বিভাগে গল্প দেওয়ার জন্য অনেকে পুরষ্কার দেওয়া হলো। ওগুলো আর বললাম না লোকজন পিটাবে।
এরপর বিশ্ব, মুসলিম উম্মাহ, জাতি, জিজের যে দুজন মারা গেছে ™ তাদের জন্য দোয়া করা হলো।।
এবার খাওয়া দাওয়ার পালা। আমরা সবাই কিছুক্ষনের জন্য প্যান্ডেলের বাইরে আসলাম। কারন কিছু ক্ষন লাগবে টেবিল স্থাপন করতে। ২০ মিনিট লাগলো। সবাই একসাথে খাবে না। তিনবার পালা করে খাওয়াদাওয়া হবে। প্রথমে কয়েকশজন, ২য়তে কয়েকশজন, এবং শেষে অবশিষ্ঠ এবং খাদেম(যারা সার্ভ করবে)। টেবিল সাজানো হয়ে গেলে অনেকেই ঢুকলো প্রথমে ছোটরাই বেশি এককথায় যারা স্কুলে পড়ে আর কলেজ কেবল শুরু করলো। আমি,মফি,সামির, জয়, ফাহাদ ভাই ,আরফান,শিখা,ঐশি এক টেবিলে বসলাম। এদিকে সুস্মিতা,পুসি,সাবিরা, আফরা, আরোশী,তানজিন, এরা আমাদের টেবিল থেকে একটু দুরে বসেছে। তাছাড়া অবন্তী আপু, ইভা আপু, রামিশা আপু, নামিকা আপু, ইরা আপু একজায়গায়। হার্ট ভাই, আনিকা আপু, ফারহানা,টুবা আপু , ফারহান, তানিম চাচা, শাহেদ চাচা এরা অন্য টেবিলে বসছে♡.♡। খাবার আসলো। আরে সাইম ভাইও খাদেম দারী করছে। ভালো। খাবার দেওয়া হলো। খুদা সবার ছিলো। তাই গড়পড়তায় কেউ কম খায়নি। মফি আরামে হাড্ডি চিবাচ্ছে। সামিরের আবার পুরাই নিরিবিলি ভাব। ইভা আপুরা গল্প করতে করতে খাচ্ছে। কিন্তু সাবিরা, সুস্মিতা, পুষ্পিতার, চোখ নাক দিয়ে পানি পড়তে দেখলাম। পড়ে জেনেছিলাম ওরা মরিচ মুখে নিয়ে ফেলছিলো। আমার কথা আর নাই বললাম। খাওয়ার শেষের দিকে মফি বললো
মফি:- সিয়াম খালু। খাওয়া প্রায় শেষ হাতে তেল লেগে গেছে। হ্যান্ডওয়াশ পর্যাপ্ত নেই কি করবো?
সামির:- রুমাল দিয়ে মুছে নে।
আমি:- আরে ওসব লাগবে না। মফি যখন দই আসবে। একটু বেশি করে নিবি। তারপর যেখানে তেল লেগেছে সেখানে মাখবি। দেখবি তেল তেল ভাব থাকবে না
মফি:- সত্যিইইইই।
আমি:- হুমম
ঐশি:- জানতাম না। আজ জানলাম।
খাওয়া দাওয়া শেষ হলে আমরা বাইরে যেয়ে বিশ্রাম নিলাম। একে একে সবার খাওয়া হলো। বড় ভাই আপুরাই শেষ দিকে খেয়েছিলো। তানিম চাচার কুকুরটাও খেয়েছে। এরপর সবাই মিলে আড্ডা দিলো। কি আড্ডা দিলো তা আর বললাম না। বললে মহাকাব্য মহাভারতের চেয়ে বড় হয়ে যাবো। এখন বিদায়ের সময়। সবারই একটা মন খারাপ ভাব।
সিয়াম ভাই:- খুব আনন্দের ছিলো দিনটা।
হার্ট ভাই:- হুম এই দিন কখনো ভুলবো না
রুবা আপু:- একসাথে ফটো তোলা হবে না।
ঝুমুর আপু:- হ্যা এখানই হবে।
এরপর সবার একসাথে ফটো তোলা হলো।
এখন সবাই বিদায় নেবে। তুর্য ভাই, সাইমন ভাই, ঝুমুর আপুরা বিদায় দিতে আসলো।
তুর্য ভাই:- তোমরা কেউ মন খারাপ করো না। সময় সুযোগ হলে আবার আয়োজন করা যাবে।
সবাই:- হুম।
অতঃপর সবাই যার যার মাইক্রোবাসে উঠে যাওয়া শুরু করলো।
™➡ জিজের যে দুজন মারা গেছে সেটা ওমর ফারুক ভাইয়ের কমেন্টে দেখেছিলাম। পরে তাকে জিজ্ঞেস করলে তিনি স্বিকার করেন যে দুজন মারা গেছে। কিন্তু আমাকে নাম বলতে চাননি। মফিকেও বলেননি।
পড়ার জন্য আইসক্রিম
^498
সমাপ্ত,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now
PRINCE FAHAD
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেPRINCE FAHAD
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSᴋ᭄Sᴀʙɪʀᴮᴼˢˢ
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেESHRAT JAHAN
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেসিয়াম
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেLutfun Nahar (Sabira)
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেতানিম
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেMofizul
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেতুহিন
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSushmita
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বে⁜Samir⁜
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেসিয়াম
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেসিয়াম
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেFarhan Hossain
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমেহেরাজ হাসনাইন
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেTuba Rubaiyat
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেTuba Rubaiyat
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেসামিয়া
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেসাইম আরাফাত
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেলাকি
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেলাকি
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বে[".~"মাহিন"~."]
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বে