বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
আসসালামু আলাইকুম।
স্কুল জীবনে সবারই কোন না কোন মজার অভিজ্ঞতা থাকে। আমারও আছে। কিন্ত আমার আবার একটা স্যারকে নিয়ে বেশ মজার কিছু ঘটনা ঘটছে। কয়েকটা বলবো কারন সব মনে নেই।
স্যারের নাম ছিলো ইমরান হোসেন। মাথায় টাক বেশ মোটা ভুরির অধিকারী এই স্যার আমাদের চতুর্থ শ্রেনির ক্লাসটিচার ছিলেন। এই স্যারকে একদিন আমরা ঘুস দিয়েছিলাম আমরা। না পরীক্ষায় নাম্বার বাড়ানোর জন্য না। ফুটবল খেলার অনুমতি পাওয়ার জন্য⚽। ঘুস কোন টাকা ছিলো না। ঘুস ছিলো পান আর ছোলা। কারন ওই স্যার পান আর ছোলা খুব ভালো বাসতো। আমরা প্রথমে বললে রাজি হননি তিনি। কিন্তু পরে আমরা ৫ টা পান আর ছোলা নিয়ে যেতেই খেলতে দিতে রাজি হলেন। রাজি করানোর কারন আমাদের টিফিন পিরিয়ডে খেলার তেমন অনুমতি ছিল না। বিকেলে খেলবো তখন তো সবাই থাকবে না। কারন অনেকেই গ্রাম থেকে আসে। আর গ্রামের ছেলেরাই ফুটবল ভালো পারে। তো ম্যাচটা ছিলো ৩য় শ্রেনির সাথে। ম্যাচের সময় স্যার ছিলো। যাইহোক আমরা তিন- শুন্য গোলে জিতেছিলাম। স্যার বলছিল তোমরা যা পান দিয়েছো তাতে মোর তিনদিন চলে যাবে। কিন্তু অবাক ব্যাপার আমাদের ম্যাচ শেষ হতে না হতেই চারটা পান শেষ।
আরেকবার আমাদের ক্লাসে তিনি পড়া পড়তে দিয়েছিলেন। ১০ মিনিট সময়। কারও তেমন ভালো পড়া হয় নি মুখ দেখে যতটুক বোঝা যাচ্ছিলো। যথারীতি ১০ মিনিট পর পড়া ধরা শুরু করলেন। তখন প্রায় চারটা বেঞ্চে পড়া ধরেছেন। পাচ নাম্বার বেঞ্চে এসে পড়া ধরা শুরু করলেন। বেঞ্চে চারজন ছিলো। একেবারে কোনায় যে ছিলো তার আবার পড়া হয়নি। স্যার তাকে মাড়তে গেলেন। প্রায় তিনজন ছাত্র পাশাপাশি বসলে যতটুক দুরুত্ব হয় ততটুক দুর থেকে হাতটা হাই বেঞ্চে ভর দিয়ে মারতে গেলেন। কিন্তু হাতটা তার মোটা শরীরের ভর বইতে পারলো না। তিনজন ছাত্রের উপর পড়ে গেলেন তিনি:। ক্লাসে হাসির রোল পড়ে গেলো। স্যার উঠে একটা ধমক দিয়ে তার চেয়ারে বসলেন। আমরা বেচে গেলাম মারের হাত থেকে।
আরেকবার পরীক্ষার সময় । হলে দুইজন স্যার গার্ডে পড়লো। ওর ভিতর ইমরান স্যার ছিলো। পরিক্ষার তখন দেড় ঘন্টা তখন দুই স্যারই টহল মানে প্রথম বেঞ্চ থেকে শেষ বেঞ্চ পর্যন্ত কয়েকবার হাটা হাটি করে বসলেন। ইমরান স্যার একটু ঘুম কাতুড়ে ছিলেন। তখন তিনি একটু মাথাটা হাতে ভর দিয়ে চোখ বুঝলেন☀। হয়তোবা তন্দ্রা পড়েগেছিলেন। তখনই হেড স্যার আসলো। এসে প্রথমে স্যারের দিকে তাকাননি। হেড স্যারের হঠাৎ আসা দেখে আরেকটা স্যার ইমরান স্যারেকে একটু ঠেলা দিলো। চোখ খুলেই তো তিনি দেখলেন সামনে হেডস্যার। তখন তার মুখখানা দেখার মতো হয়েছিলো। আরও বেশ মজার ঘটনা ঘটছে কিন্তু মনে নেই। যাও বা আছে তাও ভাসা ভাসা তাই লিখতে পারলাম না।☹।
পড়ার জন্য আইসক্রিম
^485
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now
ivnat
User ৩ বছর, ৩ মাস পুর্বেivnat
User ৩ বছর, ৩ মাস পুর্বেবকুল রায়
Golpobuzz ৩ বছর, ৩ মাস পুর্বেসিয়াম
User ৩ বছর, ৮ মাস পুর্বে⭐☕☕ EHSRAT JAHAN ☕☕⭐
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেশিখা
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSushmita
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমোহাম্মদ মফিজুল হোসেন
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেফারহান
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমাহিন
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেLutfun Nahar (Sabira)
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমাহিন
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বে