বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
ফেলুদার গল্প – সমাদ্দারের চাবি – সত্যজিৎ রায়।
♠♠♠♠♠♠♠♠♠♠♠
রহস্য-উপন্যাসগুলোর ধারাবাহিকতায় আজ ফেলুদার আরেকটি দুর্দান্ত গোয়েন্দাগল্প। সমাদ্দারের চাবি গল্পটির শুরু হয় রাধারমণ সমাদ্দার নামের এক ধনী বৃদ্ধ প্রয়াত হওয়ার সূত্র ধরে। রাধারমণ বাবু পেশায় উকিল হলেও তাঁর ঝোঁক ছিল গান-বাজনার দিকে, তাই পয়সা ও পসার হয়ে গেলে তিনি ওকালতি ছেড়ে শুধু গান ও বাদ্যযন্ত্র সংগ্রহের দিকে মন দেন। সঙ্গীতের নেশা আর কৃপণস্বভাবের কারণে হাতেগোণা দুয়েকজন বাদে
রাধারমণ বাবুর সাথে কারোরই খুব একটা যোগাযোগ ছিল না, তাই তিনি মারা গেলে মণিমোহন সমাদ্দার নামের এক ভাইপোর হাতে তাঁর বিষয়-সম্পত্তির ভার এসে পড়ে। সদ্যপ্রয়াত কাকা যে যথেষ্ট ধনী ছিলেন, মণিমোহনবাবু তা জানতেন, কিন্তু কাকার ঘর তন্ন তন্ন করে খুঁজেও বাদ্যযন্ত্র ছাড়া আর কিছু খুঁজে না পেয়ে শেষ পর্যন্ত তিনি ফেলুদার শরণাপন্ন হন। অনুরোধটি অভিনব, তাই ফেলুদা হারানো টাকার হেঁয়ালী সমাধানে রাজি হয়, কিন্ত তাঁর ধারণা ছিলনা যে প্রয়াত রাধারমণের বুদ্ধি ও বর্তমান চরিত্রদের কার্যকলাপ রহস্যটিকে কতটা প্যাঁচালো করে তুলবে।
হেঁয়ালী যারা ভালবাসেন, তাদের জন্যে গল্পটি থেকে একটি লাইন তুলে দেই – “যার নামে সুর থাকে, তার গলায়ও সুর থাকে।” পড়বার আমন্ত্রণ রইল। ????
******************★******************
তথ্যঃ সাহিত্য জগত।
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now