বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
বড় আপুর সাথে প্রেমের গল্প
তৃতীয় পর্ব শেষে....
মাস্তান তো বলা যায় না বলতে গেলে বলতে হয় টোকাই ছেলে, আমি একটু বেশি কথা বলতে গিয়ে প্রায় এক সপ্তাহ মেডিকেল ছিলাম। পরে যখন হোস্টেলে ফিরলাম জানিনা এরই মাঝে কি হয়েছে। তবে যখন আমার জ্ঞান ফিরেছে তখন শুধু আমার বন্ধু অনুপম বলল যে ভাগ্য ভালো যে বাসায় জানানোর দরকার পরে নাই। আমি শুধু জিঙ্গাসা করেছিলাম অয়ন্তিকার কিছু হয়নি তো।
অনুপম বলছে যদি আর একবার নামটা আমার সামনে নিস তাহলে বন্ধুত্ব এখানেই শেষ। আমি তো ডরাই গেছিলাম।
হোস্টেলে এসে গোসল করলাম। যদিও আমার বাঁ হাতটায় তখনো ব্যান্ডেজ ছিলো। খাওয়া করে শুধু বিছানায় বসলাম অনুপম বলা শুরু করল
শালা বাসা থোকে টাকা নিয়ে নষ্ট করার জন্য আসচ্ছিস না। পড়াশুনা নাই প্রেম ভালোবাসা মারাইছে.....
আরে ভালো করে পড় মেয়ে তোর পিছনে লাইন ধরে দ্বাড়াবে।
আমি তো একেবারে চুপ।। এমনিতেই ছেলেটার খুব ধকল গেছে কয়দিনে, সবসময় আমার পাশে ছিল। মেডিকেলে ছিলাম বলে কিছু বলে নাই।
এমনিতেই আমরা দুইজন ভালো বন্ধু। সব সময় আমাদের মাঝে টুকটাক বিষয় নিয়ে ঝগড়া লেগেই থাকে। ওটা কোন বিষয় না। কারন এগুলো আমাদের মাঝে কমন বিষয়। অনুপমকে ভাই ঘুমাই প্রচুর ঘুম পাইছে... হুম। আমরা দুজনেই ঘুমিয়ে গেলাম। খাওয়া দাওয়া আর ঘুম এইভাবেই প্রায় এম মাস পার হলো......
এদিকে অয়ন্তিকার কোন খোঁজ নাই। আমি এই দিকে তাকে নিয়ে ভাবতে মনে হয় বেশিই তাকে ভালো বাসতে শুরু করছিলাম। সেদিন অনুপম বাসায় গেছে রাতে। আমি যেন একা হয়ে গিয়েছিলাম তাড়াতাড়ি খেয়ে দোকান থেকে দুইটা সিগারেট আনলাম। একটা তখনে খেলাম আর একটা যদি ঘুম না আসে তখন খাবো। হঠাৎ করে অয়ন্তিকার ফোন আসলো তখন প্রায় রাত দুইটা। ভাবছি ফোনটা ধরবো কিনা। এতদিন কোন খোজ নাই, আচ্ছা সে আবার হঠাৎ কেনইবা... নাকি অনুপম বাসা গেছে জেনে ফোন দিল ভাবতে ভাবতে ফোনটা কেটে গেল। সে আবার ফেন দিল এবার ফোনটা ধরলাম।
হ্যালো কে বলছেন?
অয়ন্তিকা:- আমি অয়ন্তিকা বলছি, ঘুমাইছেন বুঝি।
আমি:- না, চুরি করতে বেরিয়েছি!
অয়ন্তিকা:- আম্মু অসুস্থ বাসায় কেউ নাই প্লিজ একজন ডাক্তার নিয়ে আসবেন একটু।
আমি:- কোন দিকে না ভেবে বললাম জাস্ট দাড়াও আমি আসতেছি।
বেশি সিরিয়াজ না। পেসারের কারনে মাথা ঘুরে পরে গেছে এখন সুস্থ আছে এখন। এখন রাত ৩টা বাজে আন্টি আমাকে আর হোস্টেলে ফিরতে দিলন না। আমার এমনিতে অয়ন্তিকার প্রতি খুব রাগ। শেষে কিনা ওদের বাড়িতেই রাতটা থাকতে হবে। কি আর করা যাবে। পরের দিন অয়ন্তিকার ডাকে ঘুম ভাংলো। দেখি ১১টা বেজে গেছে।
অয়ন্তিকা বলল ফ্রেস হয়ে আসেন মা আপনার জন্য টেবিলে ওয়েট করছে। আমি বললাম হুম। আমরা সবাই মিলে খাওয়া দাওয়া শেষ করলাম। এখন হোস্টেলে ফেরার পালা। অয়ন্তিকার মা অর্থাৎ আন্টি বলল বাবা একটু দ্বাড়াও কেন আন্টি। তখন একটা কার্ড দিয়ে বলল প্রথম কার্ড টা তোমাকেই দিলাম। আমার তো ছেলে নাই তাই অয়ন্তিকার বিয়ের কেনাকাটা থেকে শুরু করে সমস্থ দ্বায়িত্ব তোমাকে দিলাম। কি বাবা আমার ছেলে হবে না। আমি তকে প্রনামঃ করে বেড়িয়ে আসলাম আর ভাবতেছি যাকে বিয়ে করার স্বপ্ন দেখেছি তার বিয়ে কি না আমাকেই দিতে হবে।
ফলোয়ার আপনার পুরো গল্পটা কেমন লেগেছে জানাবেন কিন্তু। কেননা আপনার একটা মন্তব্যে গল্পের মার্ধুযতা বৃদ্ধি পায়।
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now
Mithun sarker
User ৪ বছর, ২ মাস পুর্বেMithun sarker
User ৪ বছর, ২ মাস পুর্বেMofizul
Golpobuzz ৪ বছর, ২ মাস পুর্বেMithun sarker
User ৪ বছর, ২ মাস পুর্বেMofizul
Golpobuzz ৪ বছর, ২ মাস পুর্বেMithun sarker
User ৪ বছর, ২ মাস পুর্বেAsif islam jibon
User ৪ বছর, ২ মাস পুর্বেAsif islam jibon
User ৪ বছর, ২ মাস পুর্বেAsif islam jibon
User ৪ বছর, ২ মাস পুর্বেAsif islam jibon
User ৪ বছর, ২ মাস পুর্বেAsif islam jibon
User ৪ বছর, ২ মাস পুর্বেAsif islam jibon
User ৪ বছর, ২ মাস পুর্বেAsif islam jibon
User ৪ বছর, ২ মাস পুর্বেAsif islam jibon
User ৪ বছর, ২ মাস পুর্বেAsif islam jibon
User ৪ বছর, ২ মাস পুর্বেAsif islam jibon
User ৪ বছর, ২ মাস পুর্বেAsif islam jibon
User ৪ বছর, ২ মাস পুর্বেMithun sarker
User ৪ বছর, ২ মাস পুর্বেসাঈদ বিন দুলাল
User ৪ বছর, ২ মাস পুর্বেMd Mozahidul Islam
User ৪ বছর, ২ মাস পুর্বেMithun sarker
User ৪ বছর, ২ মাস পুর্বেইস্কান্দার আলী খান
User ৪ বছর, ৩ মাস পুর্বেবকুল রায়
Golpobuzz ৪ বছর, ৩ মাস পুর্বেকাব্য চৌধুরী (পাগল-ছেলে)
User ৪ বছর, ৩ মাস পুর্বে