বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

শক্তি থেকে বুদ্বির বল অনেক বেশি

"রূপকথা " বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান Shanto (০ পয়েন্ট)

X এক দেশে ছিল রাজা আর রানি।তাদের ছিলো এক পুত্র।তার নাম ছিল জোয়াগি। সে শুধু রুটি খেতো।আর সেখানের রুটি ছিলো জাদুকরি রুটি।শেই রুটি জমিতে চাষ করলে তা থেকে গাছ হতো। রাজকুমারও রুটি চাষ করলো। তা বড় হলো তা থেকে রুটি হলো। একদিন জোয়াগি গাছে বসে রুটি খাচ্ছিলো এমন সময় গাছের নিজ দিয়ে একটি রাক্ষস যাচ্ছিলো। সে খুব খুধার্ত ছিলো।সে রাজকুমারকে দেখে তার লোভ হলো।সে একটা ফন্দি আটলো। সে রাজকুমারকে বললো তাকে একটি রুটি দিতে। রাজকুমারও রুটি দিলো কিন্ত তা পরলো গিয়ে পস্রাবে। তাই রাজকুমার আবার একটি রুটি দিলো তা পরলো গিয়ে পায়খানায়।তাই রাক্ষস বললো তার হাতে রুটি দিতে।রাজকুমারকে অনেক বুঝানোর পর রাজকুমার রাক্ষসের হাতে যখনই রুটি দিতে গেলো তখন রাক্ষস রাজকুমারকে ধরে তার ঝুড়ির মধ্যে ভরে রাখলো।এদিকে রাক্ষস তার বাড়ির দিকে যাচ্ছে।এমন সময় তার বাথরুম পেয়ে যায়।তাই সে রাজকুমারকে রেখে বাথরুমে যাচ্ছে। এদিকে তো রাজা রানি রাজকুমারকে না পেয়ে তাকে খুছতেছে। হটাৎ সেই ঝুড়ির ভেতর রাজকুমারের আওয়াজ শুোনতে পেয়েছে। রাজা আর রানি ঝুড়ি থেকে রাজকুমারকে বের করে তাতে পচা লাউ,পাথর,আর কাটা বরে দিয়েছে।তিনজন প্রাসাদে চলে গেছে।এদিকে রাক্ষস ঝুড়ি পিঠে করে তার বাড়ির দিকে রওনা দিলো।এমন সময় সেই পচা লাউয়ের রস তার গায়ের উপর পরলো।সে মনে করলো রাজকুমার তার গায়ে পস্রাব করেছে।সে বললো আজ যতই আমার গায়ের উপর পস্রাব করো আজ আমি তোমাকে খাবই। আবার তার পিঠে পাথরগুলো লাগছে।সে বললো আজ যতই আামাকে কিল দাও আমি তোমাকে খাবই।আাবার তার পিঠে কাটা ফুটলো।সে বললো আজ যতই তুমি আমাকে নখ দিয়ে খোচাও আমি তোমাকে খাবই। সে বাড়িতে পৌছালো।রাক্ষস ছাড়া তার বাড়িতে আছে তার রাক্ষসী নানী।সে তার নানীকে বললো আজকে আমি মানুষ এনেছি। তা শুনে তার নানী তো মহা খুশি।নানী ঝুড়ি খুলে দেখলো ঝুড়ির ভেতর কিছু নেই। কি আর করার তাদের মন ভার হয়ে গেলো। আবারও রাজকুমার গাছে বসে রুটি খাচ্ছে। আবার সেই রাক্ষস আসলো। আবার সে রুটি চাইল। আবারও সে ধোঁকা দিয়ে রাজকুমারকে ধরে ফেললো।এবার সে সোজা তার বাড়িতে চলে গেলো।তার নানীকে বলতেই সে বিস্বাস করলোনা।তারপর তাকে রাক্ষস ঝুড়ির ভেতর রাজকুমারকে তার নানীকে দেখালো।এবং বললো সে বাজারে যাচ্ছে তার জন্য রাজকুমারকে রেধে দিতে। এই বলেই সে বাজারে চলে গেলো।তার নানী বটি নিয়ে যখন রাজকুমারকে মারতে যাচ্ছে এমন সময় সে রাক্ষসীর চোখের উপর মরিচের গোরা ছুড়ে মেরেছে। এবং সে রাক্ষসীকে মেরে ফেললো।তারপর রাক্ষসীর মতো সাজলো।এবং রাক্ষসীকে সে রান্না করলো।তারপর রাক্ষস এসে পরলো।সে খেতে চাইলো। রাজকুমার তাকে খেতে দিলো। এবং তাকে পিড়িতে (বসার জন্য যা ব্যবহার করা হয়) বসতে দিলো। আগেই সে পিড়িতে আঠা লাগিয়ে দিয়েছিলো। রাক্ষস বসতেই সে পিড়িতে আটকে গেলো। রাজকুমার তার আসল রুপে আসলেন।সে রাক্ষসকে ভালোমতো বাধলো এবং তাকে পুকুরে ফেলে দিলো।রাজকুমার নিজের বুদ্দির জোরে বেচে গেলেন। তারপর সে রাজা রানিকে নিয়ে সুখে শান্তিে বাস করতে লাগলেন। (বানানের ভুল হলে ক্ষমা করে দিয়েন)


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ১১১৯ জন


এ জাতীয় গল্প

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

  • গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now