বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

চিকেন কর্ণ স্যুপ..

"রোম্যান্টিক" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান Opu Ahasan (০ পয়েন্ট)

X -স্যুপ খাবো ! আমি কিছুক্ষন অবাক হয়ে মেয়েটার দিকে তাকালাম । আমার তাকানো দিকে কোন পাত্তা না দিয়ে মেয়েটি আবার বলল -চিকেন কর্ণ স্যুপ ! ! এই ফাজিল মেয়ের ব্যবহার দেখে আমি অবাক না হয়ে পারলাম না । একটু আগে এই মেয়ে আর একটু হলেই আমাকে প্যাদানী খাওরাতো। আর এখন বলছে স্যুপ খাবে । চিকেন কর্ন স্যুপ ! আমি এখন এই বিরান ভূমিতে স্যুপ কই পাবো ! -এখনে স্যুপ পাবো কোথায় ? -আমি তার কি জানি ? -মানে কি ? -মানে কি জানো না । স্যুপ খাবো । খাওয়াতে হবে । খাওয়াতে হবে । না হলে কিন্তু হাসান ভাইকে বলে দিব !! শালার হাসান ভাইয়ের জন্য এই মেয়ের জ্বালাতন সহ্য করতে হচ্ছে !! অবশ্য হাসান ভাইকে কিছু বলার উপায় নাই । হাসান ভাই আমাদের ইউনিভার্সিটির বড় নেতা । আমার পরিচিত । কিন্তু এই পরিচিত ভাই কেমন কালটি খেয়ে আমার বিপক্ষে চলে যাবে আমি ভাবতেই পারি নি । এখন মনে হচ্ছে হাসান ভাইয়ের কাছে যাওয়াটাই ভুল হয়েছে । এই মেয়ে এমনই এক চিজ !! কি ভাবে রফিক ভাই কে পটিয়ে ফেলল !! আমার পেছনে বেশ কয়েক দিন ধরেই লেগেছিল মেয়েটি । কোন উপায় না দেখে রফিক ভাই কে বললাম মেয়েটার হাত থেকে বাঁচাতে । সাথে করে নিয়ে এলাম । কিন্তু মেয়েটাকে দেখে রফিক ভাই বলল -সত্যি মেয়েটা তোর পেছনে লেগেছে ? রফিক ভাইকে দোষ দিয়ে লাভ নাই । যে কেউ প্রথমে এই মেয়েকে দেখলে বলবে না যে এই মেয়ে কোন ছেলের পেছনে লাগতে পারে ! সব ছেলেগুলোর ও তো এই মেয়ের পেছনে লাগার কথা ! আমি রফিক ভাইকে বললাম -সত্যই বলছি ভাই !! কয়দিন ধরে কি পরিমান যে জ্বালাইতাছে । রফিক ভাই আমার দিকে যে ভাবে তাকালো তাতে মনে হল না যে সে আামর কথা খুব বেশি বিশ্বাস করলো । এই মেয়ে যে কোন ছেলের পিছনে লাগতে পারে এটা কারোই বিশ্বাস হবে না । রফিক ভাই এবার মেয়েটাকে জিজ্ঞেস করলো -এই মেয়ে নাম কি তোমার ? -নাবিলা ভাইয়া ! আপনি রফিক ভাই না ? আরে এই রফিক ভাই কে কিভাবে চিনে ? আমি তো খানিকটা চিন্তায় পরে গেলাম । রফিক ভাই বললেন -তুমি আমাকে চিনো ? নাবিলা হেসে বলল -চিনবো না ভাইয়া ?? নিপুন আপনার কথা তো অনেক বলেছে আমাকে । -কিন্তু ও তো বলছে তুমি তো ওকে খুব জ্বালাচ্ছ ? নাবিলার মুখটা কেমন মলিন হয়ে গেল । বলল -কাউকে বেশি ভালবাসার মানে কি জ্বালাতন করা বলুন ভাইয়া ? আমি ওকে বেশি ভালবাসি তো ভাইয়া এটা ওর কাছে জ্বালাতন মনে হয় ! কি সর্ব্বোনাশের কথা !! কি সর্ব্বোনাশের কথা !! নাবিলা আবার বলল -ও এখন আর আমাকে ভালবাসে না !! ও যখন কলেজে পড়তো আমার পেছনে কত ঘুরেছে । আর আমি যখন ওকে ভালবাসতে শুরু করলাম তখন আমাকে কেমন করে এভোয়েট করে !! আমি যেন আকাশ থেকে পড়লাম । বললাম -আমি তোমার পেছনে ঘুরালাম কখন ? রফিক ভাই বলল -তার মানে তুমি নিপুনের এলাকার মেয়ে ? -হ্যা ভাইয়া । ওকে জিজ্ঞেস করেন । আমাদের বাড়ি আর ওদের বাড়ি একদম কাছাকছি । জিজ্ঞেস করেন ওকে ! রফিক ভাই আমার দিকে তাকালো -কথা সত্যি ? আমি কি বলবো ঠিক বুঝতে পারলাম না । -ভাই কথা সত্যি যে আমার আর ওর বাড়ি কাছাকাছি কিন্তু আমি কোনদিন...... আমার কথা শেষ হল না । রফিকভাই বলল -চুপ থাক ! তোমাদের কে আমি চিনি । এবার নাবিলার দিকে তাকিয়ে বলল -তুমি কোন চিন্তা করবা না । এবার যদি নিপুন তোমাকে এভোয়াদ করে আমাকে বলবা ! নাবিলা হাসলো । বলল -অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া । ভাইয়া আজ নিপুন কে নিয়ে বসুন্ধারার কাস বনে যেতে চেয়েছিলাম কিন্তু ও কিছুতেই যেতে চাচ্ছে না । একটু বলেন না যেতে !! -যাবে না মানে !! রফিকভাই যেন হুংকার দিয়ে উঠলো -অবশ্যই যাবে । থাকড়া দিয়ে দাঁত ফেলে দেবো না !!এবার আমার দিকে তাকিয়ে বলল -শোন আজ এখন থেকে তুই সারাটা দিন এই মেয়েটার সাথে থাকবি । না হলে কিন্তু তোর খবর আছে ! হায় হায় !! কি করলাম আমি !! নিজের পায়ে কেউ এভাবে কুড়াল মাড়ে !! রফিক ভাই কিভাবে আমার বিপক্ষে চলে গেল । তা না হলে তো এই পেতনি আমার ঘাড়ে চড়ে বসতে পারতো না । -এই তুমি কি বললে ? কি রে ভাই এই মেয়ে কি মনের কথাও বুঝতে পারে নাকি ! -কি বললাম ? -মনে মনে আমাকে নিয়ে বাজে কোন কথাও বলনি তো ? -না না !! কি বলছো তা বলবো কেন ?? -গুড !! এখন থেকে মনে মনে আমাকে নিয়ে শুধু ভাল ভাল আর রোমান্টিক কথা ভাববা, ঠিক আছে ? এই কথা বলে মেয়েটা হাসলো !! আমি মেয়েটাকে খুব একটা পছন্দ না করলেও আমাকে স্বীকার করতেই হবে যে মেয়েটা আসলেই সুন্দরী । এমন একটা মেয়ে আমার পেছনে কে লেগেছে ঠিক বুঝতে পারলাম না । শুরুটা খুব সাধারন ভাবেই । আমি আননোন নাম্বার থেকে ফোন রিসিভ করি না কখনই । খুব একটা আসে না । কিছু দিন আগে দেখি একটা নাম্বার থেকে লাগাতার ফোন এসেই যাচ্ছে । আমি তবুও ফোন রিসিভ করি না । একটু পর একটা একটা মেসেজ এসে হাজির ! মেসেজে লেখা রাশান শাহরিয়ান, আপনি আসেলই একটা ফাজিল । আরে এ দেখি আমার নাম জানে । পরের বার ফোন আসার সাথে সাথে আমি ফোন রিসিভ করলাম । -যাক ! ফোনটা ধরলেন ? মেয়ে কন্ঠ !!!!! আমি বললাম -কে বলছেন ? -কেন বলবো ? -মানে কি ? -মানে হল আমি কি আপনাকে জিজ্ঞেস করছি যে কে বলছেন !! আপনি কেন করছেন ? -আপনি আমার নাম জানেন । এই জন্য জিজ্ঞেস করছেন না । আমার জনা দরকার আপনি কে ! -আপনি কি আমাকে আপনার নাম বলেছেন ? -না । -আমি নিজে জেনেছি ! আপনিও আমার নাম নিজে জেনে নিন । আচ্ছা পেচালু মেয়েতো !! আমি কি বলবো ঠিক বুঝতে পারলাম না । মেয়েটি বলল -আপনি নাকি ভালবাসায় বিশ্বাস করেন না তাই ? -একথা আপনাকে কে বলল ? -আপনি ব্লগ লেখে না ? -হুম !! -অপু তানভীরের প্রায় গল্পেই আপনার কামন্ট দেখি ! সেখান থেকেই জানলাম । -তা আমার নাম্বার পেলেন কোথায় ? -আহা ! এতো উতলা কেন হচ্ছেন ? সব বলব ! আমার সাথে আগে দেখা করেন তারপর বলব !! আচ্ছা এখন রাখি । আবার ফোন করবো .। মেয়েটি ফোন রেখে দিল । কে হতে পারে ? আর আমার নাম্বার পেল কোথায় ?? আর নামও তো বললা না ! -কি হল ! স্যুপ খাওয়াবে না ? -আরে এই ভর দুপুর বেলা আমি স্যুপ কোথায় পাবো ? -আমি জানি না । আমি খাবো ! এই মেয়েএমন ভাব করছে যেন আমি তার দলিল করা বয়ফ্রেন্ড । যা বলবে তাই করে হবে ! এই একটা কারনেই আমি মেয়েদের থেকে দুরে থাকি !! এমন প্যান প্যান করে ! অসহ্য !! কথা সত্য যে নাবিলা কে আমি চিনি অনেক আগে থেকেই !! নাবিলাদের আর আমাদের বাসা একই এলাকায় । ওকে ভাল করে চিনি তখন থেকেই । মেয়েটা সব সময় খুব মুড নিয়ে চলত । চেহারা সুন্দর ছিলতো ! তাই খুব পচাইতাম । সকালবিকাল কলেজ কোচিং যেখানে দেখা হত সেখানেই মেয়েটাকে টিজ করতাম । মাঝে মাঝে জ্বালানোর পরিমানটা এতো বেশি হয়ে যেত যে নাবিলার চোখে পানি চলে আসতো । কিন্তু একটা ব্যাপার ভেবে অবাক হতাম যে নাবিলা কখনই আমার বাসায় রিপোর্ট করে নি । যখন ঢাকায় চলে আসি মেয়েটার কথা ভূলেই গিয়েছিলাম । ঐ যে ফোন করেছিল পরে জেনেছি আমার বাসা থেকেই নাম্বারটা নিয়েছিল । ফোন করার দুদিন পরেই নাবিলা আমার ক্যাম্পাসে এসে হাজির । আমি ওকে দেখে টাস্কির মত খেলাম । এখন বুঝতে পারছি নাবিলা আমার কাছ থেকে বদলা নিচ্ছে । -কি হল স্যুপ খাওয়াবা না ? হায় রে স্যুপ ! আমি বাচি না আমার জ্বালায় !! এই স্যুপের গায়ে আমি আগুন লাগিয়ে দিবো ! এই কাস বনের ভিতর আমি স্যুপ পাবো কই ? তাও আবার চিকে কর্ণ স্যুপ ! আমি বললাম -দেখো এখন স্যুপ আমি কোথায় পাবো বল ? কেন বুঝতেছ না যে বিকেলের আগে স্যুপ পাওয়া যাবে না । আর এখন জলদি চল দেখছো না আকাশের অবস্থা খুব বেশি ভাল না । বৃষ্টি নামলে মাথা বাঁচানোর মত কোন জায়গা পাওয়া যাবে না । -ওয়াও ! বৃষ্টি নামবে ! যাও স্যুপ খাওয়াতে হবে না । যাক । বাঁচলাম । -এখন বৃষ্টিতে ভিজবো ! -মানে কি ? এই সময়ে কেউ বৃষ্টিতে ভিজে নাকি ? নাবিলা আমার দিকে তাকিয়ে বলল -বৃষ্টিতে ভেজার কোন সময় হয় না । বুঝেছ । চল ঐ পুকুর পাড়টাতে যাই । পানিতে পা ডুবিয়ে বৃষ্টিতে ভিজবো । চল চল জলদি চল । আমাকে প্রায় জোড় করেই নিয়ে গেল পুকুর পাড়ে । তারপর পানিতে পা ভিজিয়ে বসে পড়ল । আমাকেও বসতে বাধ্য করল । এতোক্ষন মেয়েটার আচরনে বিরক্ত লাগছিল এখন কেন জানি অবাক লাগছে । আশ্চর্য মেয়েটা এতো আনন্দিত কেন হচ্ছে ! মেয়েটার আনন্দের সীমা থাকলো না যখন বৃষ্টি নামল । প্রথমে কিছুক্ষন পানিতে পা ভিজিয়ে বৃষ্টিতে ভিজল । তারপর রীতিমত লাফা লাফি শুরু করে দিল । সত্যি বলতে কি আমার ভালই লাগছিল মেয়েটার এই আনন্দ দেখে । কি অদ্ভুদ মানুষের মন । একটু আগে নাবিলার আচরনে বিরক্ত হচ্ছিলাম কিন্তু এখন মেয়েটার আনন্দ দেখে ভাল লাগছে । তবে মনের ভিতর একটা টেনশন কাজ করছিল । বৃষ্টিতে বেশিক্ষন ভিজলে আবার আমার গা কাঁপিয়ে জ্বর আসে । কিন্তু নাবিলা যে আনন্দ নিয়ে বৃষ্টিতে ভিজছে ওর আনন্দটা মাটি করে দিতে ইচ্ছা করলো না । ভিজুক যতক্ষন ইচ্ছা ! -এই কি ভাবছো ? -না কিছু না । -তাহলে এমন চুপচাপ দাড়িয়ে আছো কেন ? -দাড়াও এই বলেই নাবিলা আমার দিকে পানির বল ছুড়ে মারল । তারপর হাসতে লাগল । আমি নেমে গেলাম পানি যুদ্ধে ! বৃষ্টি যখন থামল তখন বিকেল প্রায় । রিক্সায় করে নাবিলাকে হোস্টেলে যখন নামিয়ে দিলাম তখনই টের পেলাম যে গায়ে জ্বর চলে এসেছে । রাত হতে হতে গা কাঁপিয়ে জ্বর এসে হাজির । আমার ঠিক আর হুস রইল না । তারপর যতবারই আমার একটু হুম আসল ততবারই আমি কেবল নাবিলার চেহারাটাই দেখতে পেলাম । কেমন কান্না চোখে চেয়ে আছে আমার দিকে । মোটামুটি সপ্তাখানেক পর আমার জ্বর ছাড়ল । নিজেকে হাসপাতালের একটা কেবিনে আবিষ্কার করলাম । নাবিলা পাশেই ছিল । এই মেয়েটা প্রতিটি সময় আমার পাশেই ছিল ! আশ্চর্য ! হাসপাতাল থেকে রিলিজ হওয়ার সপ্তাখানেক পরের কথা । নাবিলা কেন জানি আমার ধারে কাছে আসে নি । কেন কে জানে ? -হা্ই ! নাবিলা বসেই ছিল পুকুর পাড়ে ! কি যেন ভাবছিল ! আামর কথায় বাস্তবে ফিরে এল । -কি ভাবছো ? -না কিছু না । এখন শরীর কেমন তোমার ? -ভালই । আর ভাল না হলে তুমি আমাকে আামকে ছেড়ে আসতে না । তাই না । নাবিলা আমার দিকে তাকালো । কিন্তু কিছু বলল না । আমি বললাম -এসবের মানে কি ? কয়দিন আমার পেছনে খুব লাগলে তারপর আমি যে কয়দিন হাসপাতালে ছিলাম তুমি সারা সময় আমার পাশে ছিলে । কেউ নাকি জোর করে তোমাকে ওখান থেকে নড়াতে পারে নি । এখন দেখ নাই । কারন কি ? -আসলে আমার কারনেই তো তুমি জ্বরে পরেছ । আমার একটা দায়িত্ব আছে না । -শুধুই দায়িত্ব ? নাবিলা কোন কথা না বলে চুপ করে রইলো !! আমার কেন জানি মনে হল এই মেয়ে সত্য বলবে না কিছুতেই । আমি সোজাসুজি জিজ্ঞেস করলাম -নাবিলা ডু ইউ লাভ মি ? নাবিলা আমার দিকে তাকিয়ে রইলো নিরবে । কিন্তু ওর চোখের ভাষা স্পষ্ট বলে দিচ্ছে যে শি লাভস মি !! -জানো আমি কখনও ভালবাসায় বিশ্বাস করি নি । আমার কাছে ভালবাসার অনুভূতি গুলো ছিল অজানা । কিন্তু যে কয়দিন তুমি আমাকে জ্বালিয়েছ আামর সাথে সাথে ছিলে আমার ভিতর কেমন যেন একটা অনুভূটি হচ্ছিল । আমি কেবলই ভেবে অবাক হতাম তোমার আনন্দ দেখে ! কেউ কেবল আমার উপস্থিতিতেই এতো আনন্দিত কেন হয় । তখন আমি বুঝলাম যে কেন আমি যখন টমাকে টিজ করতাম তুমি কেন আমার বাসায় কেন কম্প্লেইন কর নি ! নাবিলা চুপ করেই রইল !! আমি আবার বললাম -আর একটা ব্যাপার কি জানো ? তুমি যে গত এক সপ্তাহ আমার সামনে আসো নি আমি কেমন যেন তোমাকে খুব মিস করেছি !! আশ্চার্য ভাবেই মিস করেছি !! বারবার মনে হয়েছে মেয়েটা কোথায় গেল ! এবার নাবিলা আমার দিকে তাকাল ! ওর চোখ কেমন যেন একটু আলোকিত হয়ে উঠল !! -আমি ঠিক জানি না এটা কে কি বলে বাট আই লাইক বিইং এরাউন্ড ইউ !! এবার নাবিলা একটা হাসলো !! আমি বললাম -স্যুপ খাবে না । চল তোমাকে চিকেন কর্ণ স্যুপ ! চিকেন কর্ণ স্যুপ দিয়েই আমাদের রিলেশন সেলিব্রেট করা যাক ! নাবিলা হেসে সম্মতি জানালো !!


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ৬০৪ জন


এ জাতীয় গল্প

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

  • গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now
  • Opu Ahasan
    Golpobuzz ৫ বছর, ১১ মাস পুর্বে
    tnx..@Adrishy Tasnin

  • ✨✨ Adrishy Tasnin...
    User ৫ বছর, ১১ মাস পুর্বে
    Awesome!! gjgjgj