বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
পাঞ্জাবী আমি পছন্দ করে দেবো।
শুভ্রঃ আরে!! কি বলিস! আমার পকেটে একশ টাকার একটা নোট আর কিছু
খুচরা ছাড়া কিচ্ছু নাই।
কি দিয়ে কিনবো?
বন্যাঃ সেটা আমার মাথা ব্যাথা। চল।
এইযে মামা, যাবেন? বসুন্ধরা সিটি?
রিকশাওয়ালাঃ হ। উঠেন।
বন্যাঃ ওঠেন।
শুভ্র রিকশায় চেপে বসলো। পাশে বন্যা। রিকশা ছুটে যাচ্ছে।
বন্যাঃ আচ্ছা, আমরা কি বিয়ের পরও একজন আরেকজনকে তুই করেই ডাকবো?
শুভ্রঃ সমস্যা কি! তুই তুমির মাঝে সমস্যা কি?
একটা ডাকলেই তো হয়।
বন্যাঃ মানুষজন কি বলবে? শুনতে তখন কেমন দেখাবে না? ( নাক কুঁচকে বললো)
শুভ্রঃ আজিব তো! এই ছোট ব্যাপার
নিয়ে তোর এত মাথা ব্যাথা কেন?
What the…. কিছু বললাম না।
বন্যাঃ হয়েছে। আর মেজাজ
দেখাতে হবে না। চ্যান্স পেলেই ভাব
নেয়া তো তোর পুরোনো অভ্যাস।
শোন, আমাকে বিয়ে করতে হলে তোর এইসব বাজে অভ্যাসগুলো ছেড়ে দিতে হবে। পারবি না?
শুভ্রঃ পারবো না মানে!! আবার জিগায়!
একশবার পারবো।
বন্যাঃ একশবার পাবার কোনো প্রয়োজন নেই
বাপু। একবার পারলেই হবে।
শুভ্রঃ ওই হলো একটা…
বন্যাঃ ফাজিলের হাড্ডি কোথাকার।
( মুচকি হেসে বললো)
শুভ্রঃ এই যে! এই যে, এই হাসিটা দেখার জন্যই তো আমি সারাক্ষণ ব্যাকুল হয়ে থাকি। কই থাকে এই হাসি! এই হাসি দেখার জন্যই তো এত আয়োজন।
বন্যাঃ দুইদিন পর করবি বিয়ে।
ঢং দেখলে মনে হচ্ছে বাচ্চা ছেলে। বাঁদর কোথাকার।
শুভ্রঃ হেঃ হেঃ হেঃ
বন্যাঃ থামা তোর ক্যাবলামো মার্কা হাসি। এই দুটো নেই?
শুভঃ দুটো কেনো?
বন্যাঃ হলুদটা বৌভাতে পড়বি। আর
খয়েরিটা গাঁয়ে হলুদে। বিয়ের
শেরওয়ানী আন্টি কিনেছেন।
আমাকে বলেছেন।
শুভ্রঃ হ্যাঁ। আম্মু আর মীরা গিয়ে পছন্দ
করেছে। আমি যাইনি। যাইহোক,
একটা ব্যাপার বুঝলাম না, হলুদ
পাঞ্জাবী পড়বো হলুদে।
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now