বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
আত্মগোপন ৪
"রহস্য" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান mim (০ পয়েন্ট)
X
এশার ব্যাগে একটা পয়েন্ট ৫ নাইটিংগেল থাকে সবসময়। এবারও আনতে ভোলেনি। ওটা বের করেই আন্দাজে দরজা বরাবর ট্রিগার টেনে ধরলো। লোকজন থাকে না বলেই এই অঞ্চলে ভূতুড়ে নিরবতা। তার মাঝে নাইটিংগেলের গর্জনটা যেনো বজ্রপাত। ধুপ করে শব্দ হতেই বুঝলাম শুভংকর কম্পানির গুনডাটা ছিটকে পড়েছে শিড়িতে। মরেনি নিশ্চিত। তবে এটুকু সময়ই যথেষ্ট। এশা সোজা হয়েই সুইচ টিপে ছেড়ে দিলো রক্তচক্ষু দুটো। এরপর এশা তার হাতঘড়িতে রেড বাটন চাপতেই দুজন ছুট দিলাম ব্যালকনি বরাবর। আনুমানিক ৩৫ তলা থেকে লাফ দিতে যাচ্ছি দুজন।
পড়ে যাওয়ার গতির সাথে তাল মিলিয়ে ঈগলটা ধরে ফেলল আমাদের। এখনো চকচক কোরছে উড়োজাহাজটার যান্ত্রিক শরীর। এশা চিৎকার করে বলল,'বিপদ ৮ মাত্রা'।
আমি হেলান দিয়ে বসে পড়লাম। ঈগলে চড়ে ১০ সেকেন্ডের মধ্যে পৌঁছে যাবো ২ কিলোমিটার দুরে। আর তখনই ঐ ভবনটা মিশে যাবে ধূলোয়।
'রুমি। মনে করার চেস্টা করো। জলদি!'
'তার আগে বলো আমাকে আপাতত রুমি কেনো সম্বোধন করেছিলে?' আমি জানি কিছু একটা হয়েছে আমার। আমি হয়ত রুমি নই। '
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now