বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
লেখক:অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় হৃদয় [MH2]
সকলেই রেডী হলো তাদের জিনিস পত্র নিয়ে,গাছ হতে বিছানা খোলে নেওয়া হয়েছে।হাড়িপাতিল সহ যা যা ছিল সব নেওয়া হলো। তবে এবার একেকজনকে একেক বোঝা বাইতে হচ্ছে।যেমন লাকড়ির বোঝা নিচ্ছে তানিম ভাই আর রনি ভাই।হাড়ি পাতিলের ইয়া বড় বোঝা মাথায় নিয়ে কাহিল মেহেদী ভাই।দেশে তাকে এভাবে দেখলে সবাই ভাবত ফেরীওয়ালা, এসব হাড়ি পাতিল বিক্রি করছে।কিন্তু এ জায়গায় তো বাধ্য হয়ে নিয়ে যাচ্ছে।অন্যদিকে সকলের বন্দুক কাধে এবং হাতে নিয়ে হাটছে মফিজুল এবং ফারহান।এদের দেখে মনে হচ্চে অস্ত্র ভর্তি মেশিন।সিয়াম, মাহিন, মেহরাজ ভাইয়া, শুভ ভাইয়া নিয়েছে পানি ভর্তি কলস।সামির আর সাঈম ভাইয়া নিয়েছে বইয়ের বোঝা।জাহিদুল, মাহমুদ ভাই আর সাফায়েত ভাইয়া নিয়েছে খাবারের টিন।আরও উপজাতি যোদ্ধারা বাকি টিনগুলো নিল।আমি আর হৃদয় নিলাম বিছানাগুলো।বাকি ছেলেরা অন্য বোঝা নিচ্ছে।মেয়েরা কোনো বোঝা নিল না,কারণ তারা বোঝা নিলে হাটতে পারবে না।
চলা শুরু হলো।আকাশ মেঘমুক্ত, সম্পূর্ণ গাঢ় নীল।অন্যদিন হলে আজ আমরা অপূর্ব অনুভূতি প্রবণ হয়ে হয়তো তাকিয়ে থাকতাম।কিন্তু আজ তা করছি না,কারণ আজ সবাই ব্যাস্ত। জিজের কোলাহল প্রবণ মেয়েগুলোও আজ কোনোপপ শব্দ করছে না।খুবই নিরব হয়ে আছে সবাই।প্রচন্ড গরমে ঘেমে গিয়ে অস্থির হয়ে আছে সবাই।তবে এই নিরবতা ভেঙ্গে কথা বলে উঠল সর্বপ্রথম চিরচঞ্চল সারা।
সারা: হাটতে কতো কষ্ট হচ্ছে আজ।ইশ নৌকায় চড়তে কতোই না মজা ছিল।
ফারহান: নৌকায় চড়তে তো মজা হবেই,কারণ আমরা নৌকা বাইছিলাম আর তোমরা ফ্রী তে চড়ছিলে।
সারা খানিকটা অভিমানের সূরে বলল,
সারা: ফারমার থুক্কু ফারহান মেয়েরা ও নৌকা বেয়েছে,মনে করে দেখ রুবি আপুও বেয়েছিল,আমিও একবার বেয়েছি।
মফিজুল: নৌকাই ভালো ছিল,এতো বোঝা সব নৌকায় করেই নেওয়া যেত।কিন্তু আজ,মাথায় করে নিতে হচ্ছে।
সুস্মিতা: হুমম,নৌকাই ভালো ছিল।হাটতে হাটতে হাঁপিয়ে গেলাম।
শিখা: আমিও হাঁপিয়ে গেছি,পা ব্যাথা করছে।
ফাহাদ: এক ঘন্টা হেটেই এসব,আর আমরা যে বোঝা বাইছি আমাদের কী খবর ভেবে দেখ।
রুবি আপু: আমি একদম ফ্রেস, এদের মতো হাপিয়ে উঠি না আমি সহজে।আরও হাটতে পারব।
সুরভি: আপু তুমি হাটতে পারলেও আমি পারব না।আমার অতো জোর নাই।
মেহেদী ভাই:হাটাহাটি সবচেয়ে উপকারী ব্যায়াম।হাটলে ডায়াবেটিস রোগ হতে বাঁচতে পারবে,শরীরের নানাবিধ উপকার হবে।আরও তোমাদের,,,
তুবা: ওই ফেরিওয়ালা মিয়া আর জ্ঞান দিতে হবে না আমায়।আমি জানি,তাই তো হা্টছি,না হলে কখন বসে পড়তাম।
তানিম ভাই: তুবা রুব্বান বসে পড়ত, আর তখনি যদি তার সামনে অ্যানাকোন্ডা আসত,তাহলে তো ও মনে হয় অলিম্পিকের দৌড় দিত।
রুবি আপু: চুপ কর তানিম্মা,শান্তিতে হাঁটতে দে।
তানিম ভাই: শান্তিতে হাঁট,তোকে ভেঙ্চাতে কে বলেছে।
ওইদিকে তুবার বান্ধবী তানহা তুবাকে উদ্দেশ্য করে বলল,
তানহা: তুবা,তানিম ভাই তোকে রুব্বান বলেছে,তুই কী সত্যিই রূব্বান???
তুবা: চুপ কর,আর তানিম ভাই আর একবার যদি রুব্বান বলেছেন আমায় তো আপনাকে হামানদিস্তায় পিষে শরবত বানিয়ে সকলকে খাইয়ে দিব।
আনিকা: শরবত না হয় পরে বানাবে তুবা, আগে কেউ বল তো কতোটা হাটতে হবে,আমার জান শেষ।
হৃদয়: মি.A আর কতক্ষন হাটব???
মি.A : আর ধর ৩০ মিনিট হাটার পর থামব।তবে পথ চলা কিন্তু শেষ না, তার পর আরও ১ ঘন্টা হাটলে একটা বাগান আসবে,সেই বাগানের মাঝখানে কোনো জায়গায় একটা সুরঙ্গ আছে।সেটা খুঁজতে হবে।
তৌমি: আরও ৩০ মিনিট হাঁটতে হবে, জান তো পুড়া কয়লা হয়ে যাবে আমার।
শুভ ভাই: ওই দেখ রনি ভাই আকিতা ভাবীর সাথে কথা বলতে বলতে কতো সুন্দর করে যাচ্চে,ওনার কোনো কাহিল লাগা নাই।
মফিজুল: রনি বাবু তো সারাজীবন হাটতে পারবে বলে মনে হচ্ছে।
মেহরাজ ভাই : ওনার মতো করে হাটতে পারলে তো আমাদেরও ক্লান্তি লাগত না।
রনি ভাইয়া এতোক্ষণ আকিতা ভাবীর সাথে কথা বলছেন,মাথায় বোঝা সমেত হাটছেন তবুও এসবে খেয়াল নাই।আকিতা ভাবীও রনি ভাইয়ের কাছ থেকে হালকা হালকা বাংলা শিখেছে।মেহরাজ ভাইয়ার কথাটা মনে হয় রনি ভাইয়ের কানে গেল,তাই বললেন,,,
রনি ভাই: ভালোবাসতে মন লাগে, আমার মতো হতেও হবে।তবেই না কাওকে পেয়ে আমার মতো হাটতে পারবে।
রুবি আপু: দাদু দাদীকে পেয়ে তো আমাদের ভুলেই গেলেন।
হৃদয়: রনি ভাই,দেখুন আগের বারের মতো ঝামেলায় পরবেন না।আর ভাবীর কথা ঠান্ডা মাথায় ভাবুন,না হলে কিন্তু আগের ওই দশাটা হবে।
রনি ভাই: আকিতা অমন মেয়ে নয়,আর পাগল হতে হবে না আমায়।
সাঈম ভাই: সব চুপ করো তো, বইয়ের বোঝায় কাহিল আমি,চুপ করে চল না।
পুষ্প: আপনি দরকার হলে কানে তোলা দেন,আমরা কথা চালিয়ে যাব।
আনিকা: আরে আরে আর কথা বাড়িও না।আমাদের থামার সময় হয়ে এসেছে।সবাই রেস্ট নাও।
শিখা: হ্যা,আর হাটতে পারব না।এবার সবাই থাম।
এই জায়গাটায় থামলাম।পানি খেয়ে নিলাম সবাই।পানি গরম হয়ে গেছে, তবে গলা শুকিয়ে আছে সবার, তাই গরম পানিই সবার কাছে অপূর্ব লাগছে।খেয়ে বিশ্রাম নিলাম আমরা।
কিছুক্ষণ বিশ্রামের পর আবার রওনা হয়ে গেলাম সবাই।মি.A বলেছিলেন এক ঘন্টা হাটতে হবে।কিন্তু সবাই কথা বলে হাটছি,তাই সময় কখন চলে গেল বুঝলাম না।পৌছে গেলাম বাগানটায়।অনেক সাজানো বাগান।রাস্তা চলে গেছে পাশ দিয়ে।মাঝখানে একটা টিলা আছে বাগানটার।বাগানে অনেক ফল আর ফুলের গাছ।কলা গাছ প্রচুর,তবে অন্যান্য ফলও আছে।পৌছে গিয়ে আমরা সব জিনিস পত্র নামালাম।এবার খানিকটা বিশ্রাম নিব।
নায়রা: জিজে'সদের সাথে সময় কতো দ্রুত কেটে যায় ভাবাই যায় না।
সারা: হ্যা,জিজে'সদের সাথে সময় খুব দ্রুত কাটে।
সুস্মিতা: আমি ফোন দিয়ে যখন জিজেতে আসতাম,তখন সময় কখন কেঁটে যেত বুঝতামই না।
এইসময় শিখা আর সিয়াম আমাদের কাছে দৌড়ে আসল,
আমি: কী হয়েছে সিয়াম আর শিখা??? হাপাচ্ছ কেন???
শিখা: হাপাচ্ছি কী আর সাঁধে।সিয়াম দেখা তো কী পেয়েছি।
সিয়াম এক ঝুড়ি লাল রংয়ের ফল বের করল তার ঝুড়ি থেকে।টকটকে লাল এবং গোলগোল ফল।
মেহেদী ভাই:কী সুন্দর ফল,খেয়ে দেখা দরকার।
তানিম ভাই: আমিও খাব,তবে বিষাক্ত ফল নয়তো আবার।
মি.A : না,বিষাক্ত ফল না,বরং প্রচন্ড মিষ্টি ফল।আর আরেকটা কথা T.R. Smith বলেছিল এই রকম ফল নাকি সঙ্গে রাখতে।কিন্তু কেন তা বলে নি।
সাঈম ভাই: লোকটা প্রচুর রহস্য রেখে দিয়েছে বইটায়।অনেক জায়গায় কিছু পয়েন্ট মিসিং।প্রায়১০ বর পড়েছি,ওই মিসিং পয়েন্ট কেন তা বোঝা যায় নি।
ফারহান: ফেলুদা ইউ আর জিনিয়াস,তোমার পক্ষেই সম্ভব এতোবার পড়া।
সাঈম ভাই: ধন্যবাদ।
তানিম ভাই: আমাদের ফলগুলো দাও,খেয়ে পেট ভড়ি।
সিয়াম: চলো সবাই খাই।
সবাই খেলাম,পেট ভরে।প্রচুর মিষ্টি ফল।খেতেও সুস্বাদু।
মি.A: এবার আমাদের ওই পাহাড়ে যাওয়ার পথ খুঁজতে হবে।
রুবি আপু: চলুন সামনের পথ দিয়েই যাই।
আমরা সবাই সামনের পথ দিয়েই এগুতে লাগলাম।প্রায় ২০ মিনিট হেটে আমরা আবার ওই খানেই হাজির।কী করে হলো??? আবার চললাম,কিন্তু এবারও চলতে চলতে ওই জায়গায় হাজির। কী হলো এটা???
হৃদয়: মি.A এটা কী হচ্ছে??? বারবার এক জায়গায় আসছি কেন???
মি.A : মনে হয় আমরা কোনো চতুর্ভূজ বা আপাত গোল রাস্তায় চলছি।এই পথের কোনো শেষ নেই।তাহলে মনে হচ্ছে জঙ্গল ভেদ করে যেতে হবে।
মাহিন: কী আর করা,চলুন।
জঙ্গল মানে বাগান ভেদ করে যাচ্ছি।তবে বারবার মনে হচ্ছিল কেউ আমাদের পিছু নিয়েছে।কিন্তু কী সেটা??? বারবার চারপাশে তাকাচ্ছি , বুঝছি না।প্রায় টিলার কাছে চলে এসেছি এমন সময় গড় গড় শব্দ শুনতে লাগলাম পিছনে।কোনো একটা প্রাণী শব্দ করছে।পিছন ফিরে তাকিয়ে দেখলাম একটা জাগুয়ার।জাগুয়ারটা আমাদের দিকে তাকিয়ে দৌড়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে, আমাদের পিছন দিকে ছিল জাগুয়ারটা। সবাই পিছন ফিরায় সামনের দিকে চলে আসল সামির, রুবি আপু, আনিকা,তুবা এরা।এরা দ্রুত পিছনে চলে গেল আমাদের।বাঘটা যেন আমাদের কিছু না করতে পারে তারজন্য দ্রুত গতিতে বন্দুক হাতে নিয়ে লক্ষ্য স্থির করল মি.A। বাঘটা দৌড় শুরু করার সাথে সাথে মি.A গুলি করল,গুলিটা সফলভাবে বাঘটার পায়ে লাগল।কিন্তু বাঘটাও দমবার পাত্র নয়।দৌড়ে আসছে।আর মাত্র ১০০ গজ,আবার গুলি চলল,তবে এবার অনেকগুলো গুলি।কারন আমরা সবাই গুলি করলাম।গুলিতে জর্জরিত হয়েছে বাঘটা।তবুও কাছে চলে এসেছে,যেন দমবার পাত্র না,আমি গুলি করলাম, লক্ষ্যে লাগল না,পিছনে একটা গাছে লাগল,বাঘটা কাছে চলে আসল, এতো গুলি খেয়েও বাঘটার শক্তি কমার নাম নাই।লাফ দিল,লাফ দিয়ে বাঘটা সামিরের উপর পড়ল।সামির এমনিতেই চিকন,তার উপর বাঘ পড়ায় তার অবস্থা কাহিল,বাঘটা থাবা উচিয়ে ধরল,সামির এবং সবাই চোখ বন্ধ করলাম।কারণ এ দৃশ্য দেখা যায় না।মনে মনে দোয়া করলাম যেন ওর কিছু না হয়।কিন্তু পরপর দুটো গুলির শব্দ হলো, চোখ খুললাম।বাঘটা মরে নি,গোঙাচ্ছে, বাঘটার এক চোখ গুলি ভেদ করেছে,আর আরেক গুলিতে বাঘটার মাথার খুলি ফুটো হয়ে গেছে।কিন্তু সামিরের উপর এখনও পরে আছে।আমরা সবাই ঠেলে ঠেলে বাঘটার মরদেহ ফেললাম।বাঘটা মরে নি, গোঙাচ্ছে।আমাদের থাবা দিতে চাইল।কিন্তু পারে নি।সামিরকে টেনে অন্যপাশে নিলাম,তার শ্বাসপ্রশ্বাস একদম কমে গেছে,হাপাচ্ছে।শিখা তাকে পানি দিল খেতে।আমরা বাঘটার দিকে নজর দিলাম।এতো সহজে বাঘ মরে না জানি।তাই কাছে যাচ্ছি না। বাঘটা আবার লাফিয়ে উঠল,এবার লক্ষ্য মফিজুল।মফিজুলকে কি বাঘটা ধরবে??? না পারে নি,কারন মফিজুল দৌড়ে গিয়ে একটা গাছের মগডালে উঠল।বাঘটা শুধু ওই লাফের পর পরে গিয়েছে,আর নড়ে নি,থেমে গিয়েছে চিরতরে।
আমরা মফিজুলকে নামতে বললাম, ও আমাদের কথা শুনছে কিনা আমরা অনিশ্চিত।কারণ ও চোখ বন্ধ করে গাছ আকড়ে ধরে আছে।একটা বুদ্ধি মাথায় আসল,বললাম, "মফিজুল তোমার পিছনে অ্যানাকোন্ডা সাপ।"
তৎক্ষনাত মফিজুল এতো দ্রুত গাছ থেকে নামল যে মনে হলো ও পরে যাবে।তবে যখন দেখল বাঘ মরে গেছে তারপরও ও কাঁপছিল।ওইদিকে সামিরের অবস্থা একটু ঠিক হয়েছে।মারাত্মক ভয়ের কারণে ও কাঁপছে।তাকে আর মফিজুলকে সেবার জন্য রাখলেন মেয়েদের কাছে।আমাদের কয়েকজনকে ডাকলেন মি. A।বললেন,,,
মি.A :গুহাটা খুঁজতে হবে অন্ধকার হওয়ার আগে।যাও খুঁজ।
আমরাও খুঁজতে লাগলাম।আমি আর সিয়াম খুঁজতে লাগলাম একসাথে।অন্যরাও খুঁজছে।আমরা টিলাটার চারদিকে ঘুরছি।হঠাৎই পেয়ে গেলাম গুহাটা।মাঝারি আকারের।প্রায় ১০ ফুট উঁচু আর ১৫ ফুট চওড়া।ডাক দিলাম সবাইকে।সবাই আসল।মফিজুল এবং সামিরও আসল।তবে সামির মেহরাজ ভাইয়ের কাঁধে ভর দিয়ে আসল।মি.A এর কথামতো কয়েকটা মশাল জ্বালালাম।আমরা রওনা দিলাম গুহার ভিতর।
এখন গুহার ভিতর যাচ্ছি।পরে কী হলো তা পরেই বলি।
[কেমন লাগল??? আর কোনো ভুল নজরে এলে বলবেন]
বি.দ্র. : যথেস্ট সময় এবং মেধা ব্যায় করে গল্প লিখি।তাই কপি করবেন না আমার নাম ছাড়া।
চলবে,,,
আল বিদা,,,
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now
হৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেNaiRa AhmEd
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেShariful Islam
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমোহাম্মাদ জাহিদুল ইসলাম
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেToumi
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেLutfun Nahar (Sabira)
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেTuba Rubaiyat
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেTuba Rubaiyat
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেTuba Rubaiyat
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেLutfun Nahar (Sabira)
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেTuba Rubaiyat
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেTuba Rubaiyat
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেTuba Rubaiyat
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেLutfun Nahar (Sabira)
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেLutfun Nahar (Sabira)
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমেহেরাজ হাসনাইন
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেESHRAT JAHAN
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেসাইম আরাফাত
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেসিয়াম
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেTuba Rubaiyat
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেTuba Rubaiyat
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমফিজুল.....
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেতানিম
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমফিজুল.....
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমফিজুল.....
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেPRINCE FAHAD
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSushmita
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমফিজুল.....
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেNil Queen
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমফিজুল.....
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমফিজুল.....
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSushmita
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমফিজুল.....
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSushmita
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSushmita
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSushmita
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেPuspita
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বে