বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
লেখক:রোমান্টিক হৃদয়[MH2]
ভালোবাসা শুরু হওয়ার আগেই ভালোবাসার মানুষ দুটোর মাঝে দূরত্ব বেড়ে গেল।তাই বলে কি তাদের ভালোবাসা কমে গেল বা তাদের ভালোবাসায় ফাটল ধরল??? না,তা কখনও সম্ভব না।কারণ আকাশের মনের সমস্ত জায়গা জুড়ে বিরাজ করছে তরী।আর তরীরও মনের সব জায়গায় শুধু আকাশ।দুজন দুজনের মনের রাজ্যের বহমান নদী,যেখানে তাদের মনের নদীতে দুজনই একসাথে নৌকায় চড়ছে।আবার কখনও তাদের মনের পাতায় তারা তাদের ভালোবাসার মানুষটির জন্য অজস্র কথা লিখে রাখছে,কখনও বলা হবে কিনা এই ভাবনা নেই তাদের,কারণ ভালোবাসা সবসময় মনের মাঝে এক দৃঢ় আত্মবিশ্বাস নিয়ে আসে,যার সামনে মনে হয় সব কিছুই সম্ভব।এই আত্মবিশ্বাস কেউ কেউ আজন্মকাল ধরে ধরে রাখে, আবার কেউ কেউ ব্যার্থতায়, হতাসায় আর বিশ্বাসের অভাবে দ্রুতই হারিয়ে ফেলে।কিন্তু আকাশ কিংবা তরী, দুজনের মনোবল এতোটাই দৃঢ় যে এ আত্মবিশ্বাস কখনও হারানোর নয়।তাদের বিশ্বাস একদিন দেখা হবে, আর মনের জমানো কথাগুলোও বলা হবে।তাই তো দুটি মন সারাক্ষণ অজস্র কথা লিখছে মনে মনে প্রিয় মানুষটিকে উদ্দেশ্য করে।
তরী এবং আকাশ দুজন দুজন হতে অনেক দূরে অবস্থান করছে,কেউ কাওকে ভুলতে পারছে না।সবসময় তাদের ভালোবাসা আরও বাড়ছে।ভালোবাসার মানুষ যখন কাছে থাকে তখন তার প্রতি ভালোবাসার তীব্রতা বা মূল্য কোনোটাই বোঝা যায় না, কিন্তু যখন সেই মানুষটি কাছে থাকে না,তখন তার মূল্য বা তার প্রতি ভালোবাসার তীব্রতা বোঝা যায়।সকল মানুষের ক্ষেত্রেই এটা হয়,কেননা এটাই মানুষের স্বভাব।আকাশ কিংবা তরীও তার ব্যাতিক্রম নয়।আজও প্রতিটা সন্ধ্যায় আকাশ যখন ছাদে যায়,তখন সেই দোলনা এবং দোলনায় বসা মেয়েটির কথা ভাবে আর নিরবে কান্না করে।তরীও যখন বিকালে ছাদে আসে তখন আকাশের কথা বারবার মনে হয়।সে ও কান্না করে,তখন রিহা তার কান্না থামায়।কিন্তু কতদিন এভাবে কাটবে???কতবার চেয়েছে ফোন করবে,কিন্তু একে অন্যের ফোন নাম্বার কখনও নেয় নি,কারণ তখনও তাদের কোনো নিজস্ব ফোন ছিল না,বা কল দেওয়ারও দরকার ছিল না,কারণ দরজা খোললেই মানুষটিকে দেখা যায়।কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতে এই কাজটার মূল্য হাড়েহাড়ে বুঝছে তারা।কিশোর বয়সী তারা, তাই এখনও তো পূর্ণাঙ্গ জ্ঞান হয় নি সব বিষয়ে।
নতুন বাসায় আকাশকে আর কখনও হাসতে দেখা যায় না,যদিও কখনও হাসতে দেখা যায় তবেও তা ক্ষনিকের জন্য।তরী থাকতে যে সে চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে গিয়েছিল আজ তাকে দেখলে কেউ তা বলতে পারবে না।কারণ আকাশের মাঝে এখন আবার ভর করেছে ছোট বেলাকার সেই গম্ভীরতা,এখনকার গম্ভীরতা আগের চেয়েও ছাড়িয়ে গিয়েছে।একবার ঈদের অনুষ্ঠানে দুজন একসাথে ছবি তোলেছিল,সেই ছবিটাকে সামনে নিয়ে সে সবসময় দেখে,মাঝেমাঝে ছবির সাথে কথাও হয়।রাতের বেলা যখন বাবা মা ঘুমিয়ে যায় তখন মাঝেমাঝে আকাশকে দেখা যায় তরীর ছবির দিকে তাকিয়ে কান্না করতে।
ওইদিকে তরীর চাঞ্চল্যটাও অনেকটা কমে গেছে,আগের মতো হাসি যদিও তার মুখে সবসময় থাকে কিন্তু সেই হাসির আড়ালে লুকিয়ে থাকে অজস্র কান্না অজস্র কষ্ট,যা কেবল সে অনুভব করে।সে অনেকসময় অমনোযোগী হয়ে বসে থেকে ভাবতে থাকে আকাশের কথা।তার অনেকসময় মনে হয় ভালোবাসা কী সত্যিই অমনোযোগী করে দেয় সকলকে??? রাতের বেলা ঈদের সময় তোলা আকাশের সেই ছবিটাকে দেখে সে ও কাঁদে,তবে শব্দ করে কাঁদে না,কারণ ও এখন বড় হয়েছে,শব্দ করে কাঁদতে লজ্জা করে।তবুও তো কান্না আর থেমে থাকে না।
কয়েক মাস পর,,,
আকাশ নতুন কলেজে ভর্তি হয়েছে, তবে সেখানে শুধু পড়াশোনা ছাড়া অন্যকিছুতে নেই সে।সে ততোটা মিশতে পারে না বলে তার কোনো বন্ধুও নাই।সবসময় তাকে বই হাতেই দেখা যায়।তবে আগের চেয়ে বিষণ্ণ ভাব খানিকটা কমে গেছে।এখন আর কান্না আসে না,আসলেও ততোটা না,তবে মনটা খারাপ হয়ে থাকে।মনের গভীরে কোথাও একটা অজানা কস্ট লুকিয়ে থাকে।তবে সে তরীকে একটুও ভুলে নি,বরং তরীর প্রতি ভালোবাসা বাড়ছে।
অন্যদিকে তরীও নতুন কলেজে ভর্তি হয়েছে,তবে একাকিত্ব কাটাতে একটা নতুন বান্ধবী হয়েছে তার।নাম হলো এলিসা।ইংরেজ মেয়ে ও,তবে তার সঙ্গে যতোই বন্ধুত্বই হোক না কেন,আকাশের অভাব তার মাঝে রয়েই গেছে।
২ বছর পর,,,
আকাশ ম্যানচেস্টার এ একটা বিশ্ববিদ্যালয় এ চান্স পেয়েছে।তাই এখন সে ম্যানচেস্টারে,আজ ভর্তির কাজ শেষ করে ও একটা বাসায় উঠল,বাসাটা আগে থেকেই ভাড়া করে রাখা ওর।গিয়ে জিনিস পত্র সব উঠালো।নিজ হাতে রান্নাবান্না করল।সব শেষে খেয়ে মোবাইল নিয়ে বসল।এখন তার নিজের ফোন আছে, ফেসবুকে একটা একাউন্টও খোলেছে সে।অনেকবার তরীর নাম দিয়ে সার্চ করেছে,কিন্তু যে সকল নাম আসে সেইসব তরীর নয়।প্রতিরাতেই সে কিছুক্ষন চেষ্টা করে,আজও করল।তবে পেল না,তাই যথারীতী হতাস হয়েই শুয়ে পড়ল।ঘুমিয়ে গেল ও।
সকাল বেলা ঘড়ির এলার্মের শব্দে ওর ঘুম ভাঙ্গল,দেখল আটটা বেজে গেছে,সময় বেশি নেই।আজ বিশ্ববিদ্যালয় এ প্রথমদিন ওর।তাই দ্রুত ফ্রেস হয়ে হালকা কিছু খাবার খেয়েই বিশ্ববিদ্যালয় এর উদ্দেশ্যে রওনা দিল।ক্লাস শুরু হওয়ার অনেক আগেই সে পৌছে গেছে। সামনের দিকে একটা সিটে ও বসে পড়ল।তার সবসময়ের অভ্যাস সামনে বসা যা আজও পরিবর্তন হয় নি।অন্যান্য ক্লাসমেটরা নিজেদের মাঝে কতাবার্তা করছে,কিন্তু আকাশ কারও সাথে কথা বলছে না।সে জানে স্কুল বা কলেজ লাইফের মতো বন্ধুত্ব বিশ্ববিদ্যালয় এ হয় না,এখানে সবাই স্বার্থপর,তাছাড়া তুমি যদি কথা না বল তাহলে অন্যকেউ যে এসে নিজের মতো করে কথা বলা শুরু করবে সেরকম নয়।কিন্তু আকাশের একাকিত্ব কাটাতে তার পাশে একটা মেয়ে বসল,মেয়েটাকে দেখে ইংরেজ মনে হয় না।মনে হচ্ছে ও বাঙ্গালি।মেয়েটাকে তার অনেক চেনা চেনা মনে হচ্ছে,কিন্তু কার সাথে??? ওহ, মনে পরেছে, এই মেয়েটার চোখ আর তরীর চোখের মাঝে অনেক মিল আছে,কেমন যেন একটা গভীরতা কাজ করত তরীর চোখে,যেন মনের সব কথা তরীর চোখেই ফোটে উঠত, আর মাঝেমাঝে যেন মনটাকেও পড়তে পারত ও।এই মেয়েটার মাঝেও ওইটা আছে।মেয়েটা বসার সময় ভদ্রতার খাতিরে বলল,
মেয়ে:Hi,Can I have a seat here???
আকাশf course, why not???
মেয়ে:Are you bengali???
আকাশ এবার বাংলাতেই বলল,
আকাশ: হ্যা,আমি বাঙ্গালি।আমার নাম আকাশ।আপনিও কি বাঙ্গালী???
মেয়েটা আকাশের দিকে একটু সময় স্থিরভাবে তাকাল।তারপর বলল,
মেয়ে: আমার নাম তরী,আমিও বাঙ্গালি।
তরী নামটা শুনে আকাশের মনে তরীর ছবিটা ফোটে উঠল।সে কী জিজ্ঞেস করবে যে ও সেই তরী কিনা যার সঙ্গে ও কিন্ডাল শহরের স্কুলটায় পড়ত।তবে সে আর ভাবল না,কারণ তরীর খবর জানার জন্য গত ২ বছরের বেশি সময় ধরে ও অধীর হয়ে বসে আছে।তাই দ্বিধা দ্বন্দে না গিয়ে বলল,
আকাশ: আপনার সঙ্গে আমার এক ফ্রেন্ডের মিল আছে।তার নামও ছিল তরী,তার চোখ আর আপনার চোখ একদম একরকম।আমরা একসাথে কিন্ডাল শহরে পড়তাম।
মেয়েটার চোখে মুখে হাসির আভাস ফুটে উঠল।অত্যন্ত চাঞ্চল্যের সাথে বলে উঠল,,,
মেয়ে: আপনিই কি সেই শান্ত শিষ্ট লেজ বিশিষ্ট???
আকাশ এবার নিশ্চিত যে এটাই সেই তরী,যে তার জীবনের বড় অংশ,তার ভালোবাসা।এভাবে হঠাৎ করে ওকে পেয়ে যাবে এটা সে ভাবতে পারে নি।অনেকদিন পর তরীকে ফিরে পেয়ে সে আনন্দে আত্মহারা।সে আর দেরী না করে বলল,
আকাশ: হ্যা,আমিই সে আকাশ।
তরী খুশিতে আত্মহারা হয়ে গেছে।ওর চোখে জল চলে আসল,তবে এটা দুঃখের নয় বরং খুশির।তবে সে খুশিটা প্রকাশ করার আগেই ক্লাসে শিক্ষক প্রবেশ করল।তারাও ক্লাসে মনোযোগ দিল।
ক্লাস শেষে আকাশ আর তরী একসাথে হাটতে লাগল।
তরী:আকাশ,তোমায় ফিরে পেয়ে কতো খুশি হয়েছি তা বলে বোঝাতে পারব না।
আকাশ: আমিও প্রচন্ড খুশি হয়েছি।তোমার কথা মনে করে প্রতিদিন কাঁদতাম।এখন তোমায় এভাবে পাব জানতাম না।
তরী: আমিও ভাবি নি।আমিও প্রতিরাতে কেঁদেছি।সবসময় তোমার কথা মনে পড়ত।
আকাশ: তরী তুমি কি আমায়,,,???
তরী: কথাটা সম্পূর্ণ কর।
আকাশ: না, কিছু না।
তরী বুঝেছে আকাশ বলতে চাইছে তুমি কি আমায় ভালোবাস।কিন্তু বলছে না।তবে তার ধারনা ভুলও হতে পারে।তাই আর কিছু বলল না।
তরী:তোমার বাবা মায়ের কী খবর???
আকাশ: সবাই ভালো আছে।ওনারা এখনও ইয়র্ক শহরে।তোমার বাবা মা এবং রিহার কী খবর???
তরী: সবাই ভালো আছে।রিহা এখন অনেকটা বড় হয়েছে,আর তোতলায় না।
আকাশ: তোমরা এখন কোথায় থাক???
তরী: বাবা মা এ শহরে বদলি হয়েছেন,চলো আমার বাসায় যাবে।
আকাশ: আজ না হয় থাকুক, আরেকদিন যাব।
তরী: না, আজই যাবে।
আকাশ কথা বলছে আর তার মাঝে তরীর দিকে তাকিয়ে আছে।তরী আগের চেয়ে এখন আরও ফর্সা হয়েছে।হাসিটার মাঝে আরও মায়া বেড়েছে।আকাশের শুধু তরীর দিকে তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছা করছে।
তরীও আকাশকে এতোদিন পর দেখেছে,বারবার আকাশকে দেখছে ও।ওরা কথা বলতে বলতে এগোয়।কিছুক্ষণের মাঝেই তরীদের বাসায় এসে পৌছায় ও।তরী দরজা খুলল,
তরী: ভিতরে আস আকাশ।
ভিতরে গেল আকাশ।তরীর বাবা মা এখন অফিসে,আসতে রাত হবে।সামনে বসার রূমটায় রিহা বসে আছে,বসে বসে টিভি দেখছে ও।কে এসেছে দেখার জন্য রিহা পিছনে ফিরল,আকাশকে অনেকদিন পর দেখেছে,যখন আকাশকে দেখেছিল তখন রিহা ছোট ছিল,তাই আকাশকে ও চিনতে পারে নি।আর চিনতে না পারার আরেকটা করণ,তখন আকাশের মুখে দাড়ি গোফ উঠে নি,এখন দাড়ি গোফ উঠেছে,যদিও সে শেভ করে রাখে,আর মুখটার আকার একটু পরিবর্তন হয়েছে।যার ফলে চিনতে না পারাই স্বাভাবিক।আর হলোও তাই,রিহা জিজ্ঞেস করল তরীকে,
রিহা: আপু,ইনি কে???
তরী: ইনি তোর আক্কু ভাইয়া।
রিহা: ওহ আকাশ ভাইয়া।চকলেট এনেছেন???
আকাশ: মনে ছিল না রিহামনী।কেমন আছ???
রিহা: আপনার সাথে কথা বলব না,দুইটা কারণ,এক চকলেট আনেন নি,দুই আপুকে কষ্ট দিয়েছেন,কতো কেঁদেছে ও জানেন???তাই আগামী ৩০ সেকেন্ড কথা বলব না।
আকাশ রিহার দুষ্টুমিগুলো উপভোগ করে।মজাও পায়।রিহা যদিও এখন লম্বা হয়েছে,আর কিছুটা অন্যরকম হয়েছে রিহার চেহারা,কিন্তু আগের মতোই আছে।
আকাশ: তোমার বোনও তো আমায় কষ্ট দিয়েছে,আমিও তো কাঁদতাম।এখন পেয়েছি ওকে,ও খুশি আমিও খুশি।
রিহা: ৩০ সেকেন্ড হয়েছে,তাই বলছি।কিন্তু কী বলব???
তরী: তোকে কিছুই বলতে হবে না।চা নে,আর আকাশ তুমিও চা নাও।
তরী সকলের জন্য চা বানিয়ে এনেছে।চা খেতে খেতে কথা হলো।সামনে রিহা থাকায় তরীকে মনের কথা কিছু বলতে পারল না আকাশ।অনেকক্ষণ কথা বলার পর আকাশ চলে যাবে বলে ঠিক করল।
আকাশ: আমায় এখন যেতে হবে।
তরী: তোমার মোবাইল নাম্বার আর ফেসবুক আইডির নাম বলো।আর ঠিকানাও বল যেখানে থাক।
আকাশ মোবাইল নাম্বার আর ঠিকানা দিল,আর ফেসবুকের আইডির নাম দিল।
তরী: তোমার ফেসবুক আইডির নাম একলা আকাশ।আর প্রোপিকে তোমার ছবিও নাই।এজন্যই পাই নি এতোদিন।আমার আউডির নাম আকাশের তরী।
আকাশ: এই নামের জন্য আমিও পাই নি।তুমিও প্রোপিকে নিজের ছবি দাও নি।
তরী: তাহলে এখন তো ফেসবুকেও কানেক্ট হলাম, রাতে যেন একটিভ পাই তোমায়,কথা আছে।
আকাশ: আচ্ছা।
তারপর আকাশ বেরিয়ে আসল।রাস্তায় হাটছে।উদ্দেশ্য নিজের ভাড়া বাসাটা।
[কেমন লাগল??? গুছিয়ে লিখতে পারি নি,তার জন্য দুঃখিত।কোনো ভুল নজরে এলে বলবেন]
বি.দ্র.: যথেস্ট সময় এবং মেধা ব্যায় করে গল্প লিখি,আর অতোটা ভালোও হয় না আমার লেখা।তাই কপি করবেন না,আর করলেও তা আমার নাম সহ করবেন।
চলবে,,,
আল বিদা,,,
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now
হৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেToumi
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেToumi
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেMahamud Hasan (Eion)
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেMahamud Hasan (Eion)
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSᴋ᭄Sᴀʙɪʀᴮᴼˢˢ
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বে⭐☕☕ EHSRAT JAHAN ☕☕⭐
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেM.H.H.RONI
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেM.H.H.RONI
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেMehedi Hasan Prova
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেN.O.V.A Legacy
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেMehedi Hasan Prova
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেARFA
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেJannatul Firdaus Suravi
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেসামিয়া
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেARFA
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেJannatul Firdaus Suravi
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেJannatul Firdaus Suravi
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেশিখা
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বে