ফুটবল নিউজ⚽ (STD with MR)

X আসসালামু আলাইকুম টেবিলে বসে বসে ঝিমাচ্ছিলাম তখনই রনি ভাই এসে দিলো একটা চিৎকার। আমি লাফ দিয়ে প্রায় ৫ ফুট ওপরে উঠলাম। তারপর নিচে নামলাম আর বললাম আমি:- কি হলো রনি ভাই এই সময় এত জোরে চিৎকার করছেন কেন? রনি ভাই:- আরে কাল নিউজ সংগ্রহ করতে যেতে হবে। বর্তমান , সাবেক ফুটবলারদের সাক্ষাৎ নিতে। আমি:- তাই। তাহলে এখন ডাকছেন কেনো? রনি ভাই:- আরে তোর ভাবি(আকিতা) এই প্রথম রান্না করছে আমার জন্য। নিউজ করতে যাবো আর একটু ভালো করে খাবো না?। তাই ভাবলাম তোকেও নিয়ে যাই। খাওয়াতে। আমি:- সত্যিইইইইই। চলেন তাহলে খাইতে যাই। ও হ্যা একটা কথা আমাদের নিউজ চ্যানেলের বসকে সমপ্রতি আমি আর রনি ভাই ষড়যন্ত্র করে নেপচুনে পাঠিয়েদিছি। ওখানে এখন সে সামিরের বাগানে মালির কাজ করছে। যাইহোক আমি আর রনি ভাই তাদের বাসায় ঢুকতেই দেখলাম টুবা আপু, সুস্মি,পুষ্পিতা,সাবিরা চলে আসছে। সুস্মি মোবাইল টিপছে। টুবা আপু ঘুমাচ্ছে। আর সাবিরা , পুষি আকিতা ভাবিকে রান্না করাতে সাহায্য করছে। যাইহোক রান্না শেষ হলে সবাই খেতে আসলো। টুবা আপু তখনও ঘুমাচ্ছে। আকিতা ভাবি টুবা আপুকে ডাকলো। আকিতা ভাবি:- তুবাআআআআআআআ। টুবা আপু লাফ দিয়ে ছয় ফুট। উপরে উঠে গেলো। আবার নেমে গেলো ভাবি:- কিরে এখনও ঘুমালে চলে? খাইতে আসো। টুবা আপু:- আসছি হাতমুখ ধুয়ে তারপর আমরা খেতে বসলাম। সবাই খাচ্ছে। রান্না অসাধারন হয়েছে। রনি ভাইতো চেটেপুটে খাচ্ছে। সুস্মি খাচ্ছে আর গান গাচ্ছে। এদিকে সাবিরা ঝালে চোখ নাক থেকে জীবাণুযুক্ত H2O পড়ছে। পুসি খাচ্ছে মোটামোটি। টুবা আপু নির্বিকার নিরিবিলি খাচ্ছে। খাওয়া শেষ হলে সবাইকে কাঠাল খেতে দেওয়া হলো। কাঠাল দেখার সঙ্গে সঙ্গে পুসি দেয়াল ভেঙে দৌড় দিলো। টুবা আপুর আবার মুরগির কথা মনে পড়লো তাই উনিও কেটে পড়লেন। সুস্মি একটু বাথরুমে যাবো বলে গেলো কিন্তু পরে ওকে পাওয়া যায় নি। সাবিরা তো। সব ভেঙেচুরে দৌড়। কিন্তু আমি ভালো মানুষ দুইকোষ কাঠাল খেয়ে কোনরকম চলে আসলাম:। এসে একটা ঘুম দিলাম। পরের দিন সকাল। ঘুমাচ্ছি। রনি ভাই ফোন দিলো। কিরে এখনও ঘুমাস। ওঠ এখনিও ১১ টার ভিতর রওনা হবো পৃথিবীতে। আমি তখন উঠে ব্রাশ করে নাস্তা করে অফিসের দিকে হাটা দিলাম। অফিসে পৌছানোর পর দেখলাম রনি ভাই অপেক্ষা করছে আমার জন্য। তারপর স্পেসশিপে ওঠার পর বললাম রনি তেল কেমন আছে চেক করেন একবার। রনি ভাই:- আরে আছে আছে আমি যখন বলছি তখন আছে। আমি:- থাকলেই ভালো। তারপর পৃথিবীর উদ্দেশ্যে এ রওনা দিলাম আমরা। এখন ব্রাজিলে যাবো আমরা পেলে দাদুর সাক্ষাত নিতে। তখন আমরা ব্রাজিলে পৌছে গেছি। ইচ্ছা ছিল পেলে দাদুর ছাদের উপরে নামাবো কিন্তু আ্যামাজন দিয়ে যখন উড়ছি তখনই স্পেসশিপটা গোলমাল শুরু করলো। আমি তেল আছে কি না চেক করলাম। গেলোরে একটুও তেল নাই। এই রনি ভাই আপনি না বলছিলেন তেল ভরা। এখন এসব কেন? রনি ভাই:- ইয়ে মানে কি আমি এমনি বলে ছিলাম। আমি:- হায়রে এখন ক্রাশ করার জন্য অপেক্ষা করি চলেন? সেপ্সশিপটা নিচে নেমে যাচ্ছে ক্রাশ করবে এখনই। বেচে থাকলে দেখা হবে বাই জগিং করবে,,,,,,,,,,,,,,,,,,