বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
লকডাইনের জন্যে বাইরে বের হওয়াই যায় না।তবুও আজ বিকালে বাইরে বের হলাম অপরুপ প্রকৃতিকে অনুভব করে নিজেকে রিফ্রেশ করতে।সূর্য পশ্চিম আকাশে হেলে পড়েছে।আকাবাকা রাস্তাটি ছুটে চলছে সিমাহীন দূরত্বে। কিছুদূরেই যেয়ে দেখলাম রাস্তার পাশেই বসে আছে জামাল ভাই।কোন হিসাবে যে তিনি আমার ভাই তা আজও আমি জানি না।যাইহোক চুপচাপ আমি তার পিছনে গিয়ে দাড়িয়েই শুনতে পেলাম কতটুকু অশ্রু গড়ালে হৃদয় জ্বলে স্নিগ্ধ" এই গানটি বাজাচ্ছেন হালকা সাউন্টে। আমি গলাটা ঝেড়ে বললাম ভাই কার এতো অশ্রু ঝরে। ভাই আমার দিকে ফিরে বলল কে? ওহ তুই! কার আর ভাই এই হতভাগার।আমি বললাম হতভাগা? কে হতভাগা?ভাই বলল কে আবার এই কপাল পুড়া জামাল তোর ভাই।আমি বললাম তা কিভাবে যেন আপনি আমার ভাই হোন? ভাই রেগে গিয়ে বলল ঠাস করে দিব এক চড় আমি আছি আমার জ্বালায় আর তুই মজা নিস? আমি বললাম ওহ সরি কপাল পুড়া জামাল ভাই।ভাই এবার সজোরে আমার গালে আঘাত করতে চেয়েও থেমে গেল।তিনি বললেন কপাল পুড়া জামাল কে? আমি বললাম আপনিই না একটু আগে বললেন।ভাই এবার আমার কাদে মাথা দিয়ে কান্না শুরু করে দিয়ে বলল ভাইরে তাই বলে তুইও আমায় এটা বলবি?আমি বললাম তা ভাই আপনার দুঃখের কথাটা আমায় বলেন আমিও একটু দুঃখ পাই।ভাই বলা শুরু করে দিল। লেখা-পড়া শেষ করার পর একটা চাকরি পেলাম।বাবা-মা এবার উঠে পড়ে লেগে গেল আমার বিয়ে দিতে। অনেক মেয়ে দেখলাম কিন্তুু কোনমতেই আমার কোন মেয়ে পছন্দ হলো না।অবশেষে একটা মেয়ে দেখলাম।মেয়ের চেহারার দিকে একবার তাকিয়েই দ্বিতীয় বার আর তাকানোর সাহস হয়নি।আমি বললাম ছিঃ এত কুৎসিত চেহেরা ছিল মেয়েটার? ভাই বলল ধুর পাগলা না।মেয়ে প্রচুর সুন্দরী।আমি দ্বীতিয় বার তাকাই নি ভাবলাম আমার চোখ যদি জলসে যায় তাই। আমি বললাম ওহ তাই বলেন। ভাই আবার বলা শুরু করলেন।অবশেষে সেই মেয়েটাকে আমি বিয়ে করলাম।বিয়ের কিছুদিন তো আমি খুবই খুশি।বাসায়ও হিজাব পড়ে থাকে খুব লজ্জাবতি মেয়ে। কিন্তুু বিয়ের একমাস পড়েই আসল চেহারা বের হলো শয়তানীর।আমি বললাম তা ভাই শয়তাননীটা কে? ভাই বলল আরে আমার বউ। তারপর থেকে সারাদিন সারা রাত মোবাইল নিয়া পড়ে থাকে।একদিন আমি তাকে বললাম সারা দিন তুমি ফোনে এত কী কর? বউ বলল আরে ফেইসবুক চালাই।জানো ফেইসবুকে আইডি খুলা মানে পৃথিবী হাতের মুঠোয় নিয়ে আসা। তো আমি ভাবলাম এতো বড় পৃথিবীটা যদি হাতের মুঠোয় চলে আসে তাহলে তো ভালই।হাতের মধ্যেই রাশিয়া আমেরিকা রেখে দিব।তো বউকে দিয়ে আমিও একটা আইডি খুলে নিলাম। কিন্তুু কই আমার হাতের মুঠ আগে যা এখনও তাই।বউকে একথা বলতেই বউ আমার রেগে আগুন হয়ে বলল তুমি কী কিছুই বুঝ না।এটার মানে তুমি সবার সাথেই যোগাযোগ করতে পারবা।তো আমিও মেনে নিলাম।তার কিছুদিন পর আমি রাস্তায় দাড়িয়ে আছি।দেখলাম প্যান্ট,শার্ট পড়া লম্বা একটি মেয়ে রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছে। আমি ভাবলাম আমাদের বাংলাদেশে এইরকম মেয়ে আসল কই থেকে? এটা নিশ্চই আমেরিকার ফাস্ট লেডি হবে।তাই দৌড়ে গেলাম একটা অটোগ্রাফ নেওয়ার জন্যে।পিছন থেকে ডাক দিলাম এই যে ম্যাম একটা অটোগ্রাফ প্লিজ।মেয়েটা আমার দিকে তাকাতেই আমার অজ্ঞান হওয়ার মতো অবস্হা।আরে এ দেখি আমার একমাএ বউ।আমি বললাম কী তুমি এরকম ড্রেস পড়ে রাস্তা দিয়ে হাটছ কোথায় যাচ্ছ? বউ আমার দাতদুটো বের করে একটা হাসি দিয়ে বলল যাচ্ছি আমার এক ফেইসবুক ফ্রেন্ডের সাথে দেখা করতে।কোন রকমে টেনে হিচড়ে আমি তাকে বাসায় নিয়ে এলাম।পরের দিন আমি আমার বউকে একটা ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠালাম।পাচ মিনিট পড়েই দেখি আনএ্যাকসেপ্ট করে দিয়েছে।মাথা আমার পুরাই গরম হয়েগেল।বাসায় এসেই বউকে বললাম তুমি আমার ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট আনএ্য্যকসেপ্ট কেন করে দিলে? বউ আমার মুচকি হেসে বলল দেখ তুমি আমার রিয়েল লাইফের বেস্ট ফ্রেন্ড সেখানে তুমাকে আমি শুধু শুধু অনলাইনে ফ্রেন্ড বানিয়ে অপমান করব? না তা হয় না। তার এই কথাতে আমি মারাত্নকভাবে খুশি হলাম।তারপর বললাম আচ্ছা তাহলে তোমার ফেইসবুকের পাসওয়ার্ড আমাকে দাও।বউ আমার হাসি দিয়ে বলল ফেইসবুকের পাসওয়ার্ড দিয়ে কী করবে তুমি? এটা পার্সনাল বিষয় সবার। আমি বললাম আমার সাথে আবার কিসের পার্সনাল তোমার? তার এক কথা দিবে না।আমি শুয়ে পড়লাম।বউ এবার তার ঠোট দুটো বাকা করে একটা পিক তুলল।আমি বললাম ছোট বাচ্চাদের মতো এরকম করে পিক তুলে কী করবে? বউ বলল আসলে তোমার জন্ম সেই আদিম যুগে হওয়া উচিৎ ছিল।আধুনিক যুগে তো এরকম পিকই চলে।গুড নাইট বলব সবাইকে।সেদিন থেকে বউ আমার প্রতিদিন সকালে আর রাতে ঠোট বাকিয়ে তার পিক ফেইসবুকে আপলোড দেয়।তখন থেকে আমার মনে চিন্তা একটাই হয়ত কোনদিন দেখা যাবে তার বাকানো ঠোট আর সোজা হচ্ছে না।তো একদিন সকালে বললাম যাও নীল দেখে একটা শাড়ি পরে আস।বেরাতে বের হব আমরা।বউ বলল দাড়াও ভোট নিয়ে নেই আগে কোন কালার পড়ব।আমি বললাম ভোট মানে? বউ মুচকি হেসে বলল আরে বুঝ না ফেইসবুক হলো আমাদের সংসদ ভবন।এখন আমি পোস্ট দিব বন্ধুরা আমার স্বামী আমাকে বেড়াতে নিয়ে যাবে সে নীল শাড়ি পড়তে বলছে আপনারা কী বলেন? কোনটাতে মানাবে আমায়?আর এখন যারা যারা একটিবে আছে তারা কমেন্ট করে জানাবে।কিছুক্ষন পরে বউ হলুদ শাড়ি পড়ে বের হলো।আমি বললাম নীল শাড়ি না পড়তে বললাম তোমায়?হলুদ শাড়ি কেন পড়লে।বউ বলল ভোটে হলুদটাই পাস হয়েছে।আমি রেগে গিয়ে বললাম যাও তাহলে তোমাকে যারা ভোট দিয়েছে তাদের সাথেই বেড়াতে যাও।একদিন সন্ধাবেলা বউ বলল চলো আজকে মার্কেটে যাই। আমি বললাম না যেতে পারব না আমি।বউ অভিমান করে বলল আমি তোমার একমাএ বউ আর তুমি আমার এই ইচ্ছেটা পূরন করবে না আমার? আমি বললাম আমিও তো তুমার একমাএ স্বামী তুমার ফেইসবুক পাসওয়ার্টটা দাও।এই ইচ্ছাটা পূরন করবে না আমার? অনেক ভেবে বউ তার ফেইসবুক পাসওয়ার্ট টা দিল আমায় মার্কেটে যাওয়ার শর্তে।মার্কেটে যেয়েই আমি তার আইডিতে লগিন করলাম।বউ আমার এদিকে মনের সুখে কেনাকাটায় ব্যস্ত।লগিন করেই তো আমার মাথা পুরাই গরম হয়ে গেল।
প্রথমেই একটা পোস্ট চোখে পড়ল আমার।তাতে লেখা আমার স্বামীটা না পৃথিবীর সবচেয়ে গাধা।এই গাধাটাকে নিয়ে কিভাবে থাকব আমি বলেন আপনারা? দেখে চলতেও পারে না।তার সাথে আবার একটা দুঃখের ইমুজিও দিয়েছে।তাতে প্রচুর লাইক আর কমেন্টও পড়েছে। সেখানে একজন কমেন্ট করেছে আপু আপনার স্বামী অন্ধ নাকি? আরেকজন কমেন্ট করেছে চিন্তা নাই ম্যাডাম আমি তো আছি। তার নিচেই আরেকটা পোস্ট চোখে পড়ল তাতে লেখা আজ আমার স্বামীর হাত কেটে গেছে।আমার স্বামীটা না একটা আহম্মক।আমাকে ছাড়া ঘুমোতে পারে না।এটাকে নিয়ে যে কি করি আমি"! তারপর ভাই আমার দিকে ফিরে বলল আচ্ছা তুই-ই বল একটু হাত কেটেছে আর এটাও লিখে ফেইসবুকে আপলোট করতে হবে? আমি বললাম তাতে কমেন্টগুলো কী ছিল?ভাই বলল ওহ হ্যা কমেন্ট।সেখানে এক বেয়াদপ ছেলে কমেন্ট করেছে আপু আপনার স্বামী কী ছোট বাচ্চা যে একা ঘুমোতে পারে না।তার সাথে দাত বের করে একটা ইমুজিও দিয়েছে। আরেকটা মেয়ে দেখলাম বলেছে আপা আপনার স্বামীকে দিয়ে দেন আমাদের বাড়িতে একটা কাজের লোক দরকার। এমনসময় বউ আমাকে ডাক দিল মার্কেট করা শেষ। বিল পে করতে যেয়েই আমার অবস্হা বেহাল দশা।কী আর করার তবুও অগ্যতাই তা আমাকে দিতে হলো। বাসায় আসার পর বই বলল শুন আজকে তেমন একটা শপিং করতে পারি নি আরেকদিন যেতে হবে।এদিকে মনে মনে তো আমার রাগ উঠেই আছে এখন ঝারব ভাবছি।তারপর ভাবলাম আরেকবার লগিন করে সবগুলোকে আনফ্রেন্ড করে দিয়ে তারপরই বলি।যখনই লগিন করতে যাব দেখি পাসওয়ার্ড রং দেখায়।কয়েকবার এরকমভাবে ট্রাই করার পর বুঝলাম পাসওয়ার্ড চেইন্জ করে দিয়েছে।গেলাম বউয়ের কাছে বললাম কি তুমি ফেইসবুকের পাসওয়ার্ড চেইন্জ করে ফেলছ কেন?বউ বলল আমার ইচ্ছা।আমি বললাম ইচ্ছা মানে তুমি তো বললে মার্কেটে নিয়ে গেলে পাসওয়ার্ড দিবে। বউ বলল তো দিয়েছিই তো।আমি বললাম তাহলে চেইন্জ কেন করলে? বউ বলল শর্ত ছিল মার্কেটে নিয়ে গেলে পাসওয়ার্ড দিব এই শর্তটাতো আর ছিল না আমি কখনও পাসওয়ার্ড চেইন্জ করব না।এখন আমার মাথায় ১০০০ ডিগ্রি তাপ উৎপন্ন হচ্ছে তাই চলে আসলাম। আমি বললাম ভাই তারপর কী করলেন? ভাই বলল তারপর এখানে এসে এই গান শুনছি।পরক্ষনেই ভাই মুখে হাত দিয়ে বলল ধুর একি করলাম আমি।দেখ ভাই তুই আমার থেকে অনেক ছোট আর দুঃখে সবকিছু শেয়ার করে ফেললাম তোর কাছে বলিস না কাউকে এসব ঠিক আছে? আমি বললাম ভাবিকে বলব নি।ভাই আবার কান্নার মতো ভঙ্গিতে বলল তাহলে আরও তুই কী চাস তোর এই ভাই অকালেই মারা যাক?আমি বললাম আরে না ঠিক আছে বলব না কাউকে। তারপর ভাই বলল দেখ ভাই তোকে আমি নিজের ছোট ভাইয়ের মতো দেখি।আমি চাই না যে আমার মতো আর কোন ছেলের বিয়ে করে এ অবস্হা হোক। তুই কিন্তুু বিয়ে করবি না কখনও।আমি বললাম আচ্ছা দেখা যাবে।ভাই বলল দেখা যাবে মানে? বল বিয়ে করব না। ধুরর ভাইয়ের অত্যাচার আর ভালো লাগছে না তাই বললাম হুম ঠিক আছে।ভাই আবারও রেগে গিয়ে বলল হুম ঠিক আছে কী? বল কখনও বিয়ে করব না।আমি বললাম আচ্ছা যাও বললাম কখনও বিয়ে করতাম না।হয়েছে! যাই এখন।
.................................সমাপ্ত........................
ভুল ক্রটি ক্ষমা করবেন।আর একটা কথা গল্পটা পুরাই কাল্পনিক।তাই শুধু শুধু কষ্ট করে কেউ সিরিয়াসলি নিতে যাবেন না।
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now
হৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেM.H.H.RONI
Golpobuzz ৩ বছর, ১০ মাস পুর্বেNamika
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেSushmita
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেM.H.H.RONI
Golpobuzz ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেSushmita
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেSushmita
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেM.H.H.RONI
Golpobuzz ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেal-mahamud russell
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেM.H.H.RONI
Golpobuzz ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বে♦মোহাম্মদ মফিজুল হোসেন♦
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেM.H.H.RONI
Golpobuzz ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেTuba Rubaiyat
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বে♦মোহাম্মদ মফিজুল হোসেন♦
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বে♦মোহাম্মদ মফিজুল হোসেন♦
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেতুহিন
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেTuba Rubaiyat
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেতুহিন
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেMd.SaiM ArAFaT
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেTuba Rubaiyat
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেTuba Rubaiyat
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেMd.SaiM ArAFaT
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেতুহিন
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেMd.SaiM ArAFaT
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেতুহিন
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বে♦মোহাম্মদ মফিজুল হোসেন♦
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বে♦মোহাম্মদ মফিজুল হোসেন♦
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বে♦মোহাম্মদ মফিজুল হোসেন♦
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বে♦মোহাম্মদ মফিজুল হোসেন♦
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেM.H.H.RONI
Golpobuzz ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেRubaiya Islam
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেFarhan Hossain
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেM.H.H.RONI
Golpobuzz ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেTuba Rubaiyat
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেM.H.H.RONI
Golpobuzz ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেFarhan Hossain
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেM.H.H.RONI
Golpobuzz ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেM.H.H.RONI
Golpobuzz ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেTuba Rubaiyat
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেShikha
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেMd.SaiM ArAFaT
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেM.H.H.RONI
Golpobuzz ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেTuba Rubaiyat
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেTuba Rubaiyat
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেM.H.H.RONI
Golpobuzz ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেতুহিন
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেEshrat Jahan
Golpobuzz ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেLutfun Nahar (Sabira)
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেM.H.H.RONI
Golpobuzz ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেSHUVO SUTRADHAR
Golpobuzz ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেআমি কে.....
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেBaijid Hossain
Golpobuzz ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বেSIAM The Deadman
User ৩ বছর, ১১ মাস পুর্বে