বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

পরিকল্পনা যদি সত্যি হয়?????

"ইসলামিক" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান Refat Ahmed (০ পয়েন্ট)

X মুসলীমদের সোনালি অধ্যায়গুলোর সমাপ্তি হয়েছে অনেকদিন হলো।কালের পরিক্রমায় আমরা হারিয়ে ফেলেছি অনেক কিছুই।শুধু রয়ে গেছে গৌরবউজ্জল ইতিহাসগুলো।মুসলীমদের এই ক্রান্তিকালে আমাদের যেন হারানোর আর কিছুই নেই।কিন্তুু তবুও আমরাত আর নিজেদের ঐতিহ্যকে ভুলে যেতে পারি না।ভিবিন্নসময় মুসলীমদের আকাশে ভেসে এসেছিল অসংখ্য কালো মেঘের ছাড়া।ঠিক তেমনি আরেকটা ঝড় আসতে যাচ্ছে মুসলীম উম্মাহর আকাশে।আমেরিকা নতুন একটি মানচিএ অঙ্কন করেছে যাতে ইসরাইল মধ্যেপ্রাচ্য কোন প্রকার বাধা বিপওিহীনভাবে শাসন করতে পারে।পরিকল্পনাটি বাস্তবায়িত হতে হলে পৃথিবীকেও দেখতে হতে পারে আরেকটি বিশ্বযুদ্ধ এটা বলার অপেক্ষা রাখে না। ডিল অফ দ্যা সেন্সুরি নামে আগেই আমি এখানে একটি লেখা দিয়েছিলাম।যারা পড়েছিলেন তারা সহজেই বুঝতে পারবেন লেখাটা আশা করি।মধ্যেপ্রাচ্য ইসরাইলের ক্ষমতা, শক্তি বাড়াতে যুক্তরাষ্ট একটি মানচিএ প্রনয়ন করেছে।তার উল্লেখযোগ্য এখানে কিছু তুলে ধরা হলো সংক্ষিপ্তভাবে:: ১/ সৌদিকে ভেঙে আলাদা দুইটি রাষ্ট গঠন করা হবে।মক্কা মদিনা হবে একটি রাষ্ট। ২/ ইরাককে ভেঙে তিনটি রাষ্ট তৈরি হবে। ৩/ ইসরাইলের ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য পাশ্ববর্তী দেশ লিবিয়া ও সিরিয়াকে আরও ছোট করা হবে। ৪/ পাকিস্তানকে ভেঙে দুটি দেশ হবে। উল্লিখিত পরিকল্পনা সরুপ আমেরিকা মানচিএও তৈরি করে ফেলেছে।ঠিক এমনি আরেকটি মানচিএ তৈরি করেছিল ইংল্যান্ড অটোমেন সুলতান ২য় আব্দুল হামিদের সময় যাতে ইসরাইল রাষ্টের কথাও উল্লেখ করা হয়েছিল।তারা পরিকল্পনার নাম দিয়েছিল নতুন শতকের পৃথিবী।তা তারা বাস্তবায়ন করেছিল।ফলসরুপ পৃথিবী দেখেছিল প্রথম বিশ্ব যুদ্ধ।একটিবার চিন্তা করে দেখুন যখন একনই মুসলিমদের এই অবস্হা পরিকল্পনাটি বাস্তবায়িত হলে তখন কি অবস্হা হবে।কারন যেখানেই নেতৃত্ব বেশি সেখানেই বিশ্বাসগাতকতা বেশি।অচিরেই পৃথিবী দেখতে যাচ্ছে আরেকটি ভিবিষিকাময় কাহিনি। তবে জেনে রাখুন মুসলিমদের পরাজয় নেই।আমরা সেই জাতি যে জাতি কাপুরুষতা কি জানে না যে জাতি জানে না ভয় কাকে বলে কাকে বলে পরাজয়।কোন কোন বর্ননা মতে পাওয়া যায় নবি সা. বলেন পৃথিবীতে তিনটি বিশ্বযুদ্ধ হবে।আর সে শেষ যুদ্ধে মুসলীমরা এমনই দিশেহারা হবে যে তারা ইমাম মাহদির খুজ করবে আর ঠিক সেসময়ই ইমাম মাহদির আগমন গটবে।সেখানে ৩১৩ জন তার বাইয়াত গ্রহন করবে।। আর তার আগমন গটলে কি হবে মনে হয় আমার বলার প্রয়োজন নেই।তবে এতটুকু জেনে রাখুন অচিরেই মুসলীম বিশ্বের আকাশ অন্ধকারে ঢেকে যেতে যাচ্ছে।। ... বি.দ্র:: গল্পে কোন প্রকার ভুল ক্রটি থাকলে ক্ষমা করবেন আর আপনাদের যেকোন মতামত কমেন্টে বলতে পারেন। [প্রতিষ্ঠিত হোক ন্যায়বিচার]] [[প্রতিষ্ঠিত হোক স্বাধীনতা]] {আল্লাহ হাফেজ} ✋✋✋✋✋✋✋।


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ৪১৭ জন


এ জাতীয় গল্প

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

  • গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now
  • M.H.H.RONI
    Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বে
    হুমম ধন্যবাদ।।হয়ত সবকিছুরই একটা নির্দিষ্ট সময় আছে।।চলতে থাকুক না।।

  • Saiful
    User ৪ বছর, ১ মাস পুর্বে
    মিল্লাত ও মানবতার চলমান ধ্বংসাত্মক সংকটের জন্য নিজেরাই দায়ি এবং সমাধানও নিজেদের মধ্যে ===================== নিজেরা কলেমার চেতনা ও শাহাদাতে কারবালার শিক্ষা ও লক্ষ্য আড়াল করে মোয়াবিয়ার মুলুকিয়তের পক্ষে গিয়ে খেলাফতে ইনসানিয়াত তথা ইসলামের নির্দেশিত রাজনীতি ও রাষ্ট্রব্যবস্থা বাদ দিয়ে অরাজনৈতিক গন্ডীবদ্ধ হয়ে সকল বাতিলের হাতে জীবন ও দুনিয়ার কর্তৃত্ব তুলে দিয়ে দ্বীন মিল্লাতের সংকটের কথা বলা অর্থহীন। দ্বীনকে কয়েক শতাব্দি ধরে আকিদা- আদর্শ- আধ্যাত্মিক- রাজনৈতিক সবদিকে কলেমা কারবালার আলোকধারায় হকের চিরন্তন বিশুদ্ধ ও পূর্ণাঙ্গ ধারা না থাকায় দুনিয়ায় সব বাতিল জালিম অপশক্তির স্বৈরদস্যুতা কায়েম হয়েছে। বস্তুবাদি মতবাদের বিণাশী অন্ধকূপ ও মুলুকিয়তের ধ্বংসাত্মক গ্রাস থেকে মুক্তির দিশা কেবল খেলাফতে ইনসানিয়াতের মাধ্যমে উদ্ধার পাওয়া সম্ভব।এছাড়া অপশক্তির গ্রাস থেকে দ্বীন মিল্লাত মানবতার মুক্তির আর কোনো উপায় নেই, তা এড়িয়ে কেবল ইহুদি, খ্রিষ্টান,ইসলাম ধর্মের নামে অধর্ম উগ্রবাদীদের আগ্রাসনের নিন্দা করে কেয়ামত পর্যন্তও মুক্তি আসবে না।

  • Mr.Dhakas boy {Mofizul}
    Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বে
    gj

  • Mr.Dhakas boy {Mofizul}
    Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বে
    ভাই ধন্যবাদ বিষয়টা বুঝানোর জন্য

  • M.H.H.RONI
    Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বে
    ধন্যবাদ মফিজুল এবং ফারহান ভাইকে।।আর মফিজুল::: বিষয়টাকে স্পষ্টভাবে নিষেদ করেছে মুসলীমদেশগুলো।আবার কিছু কিছু মুসলীম দেশ মেনেও নিয়েছে।।আর তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে সম্ভবত মুসলীমরাই পরাজিত হবে।তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ হবেই যে এটা কিন্তুু আমি বলছি না হতে পারে।।আর মুসলীমরা পরাজিত হতে পারে বলছি কারন আমি এক বইয়ে পড়েছিলাম নাম মনে নেই:: তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পরিনতি এতটাই ভয়ভহ হবে যে মানবসভ্যতার অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ে যাবে।বর্তমান, পারমানবিক নিউক্লিয় হাইড্রোজেন বোমগুলোই তার প্রমান।তো তারপর বিশ্বের শীর্ষ স্হানীয় নেতৃবৃন্দরা বিচলিত হয়ে সকল পারমানবিক অস্এ সমূহ ধ্বংস করে দিবে মানব সভ্যতাকে টিকিয়ে রাখতে।ঐসময় কাফেররা কন্সটানটিপল দখল করে ফেলবে যা ১৪৫৩ সালে সুলতান মুহাম্মদ আল ফাতিহ এর মাধ্যমে অর্জিত হয়েছিল।কন্সটানটিপল হলো তুরস্কের বর্তমান শহর ইস্তাম্বুলের পূর্ব নাম।জেরুজালেম তো তারা এখনি নিয়ে ফেলেছে।তারপর মুসলীমরা এমনি হতাশ হবে যে তারা ইমাম মাহদির খুজ করবে অতঃপর তারা ইমাম মাহদিকে চিনতে পারবে কাবা শরিফ তাওয়াফরত অবস্হায়।(এখানে অনেক গটনা সংক্ষিপ্ত করলাম)তারপর তারা ইমাম মাহদির নেতৃত্বে বিশ্বব্যপি জয়ী হবে।।সুতরাং এতে হয়ত মুসলিমরাই পরাজিত হতে পারে।হবেই যে এটা আমি বলছি না।তবে গাজুয়াতুল হিন্দযুদ্ধে মুসলিমরা অবশ্যই জয়ি হবে।অারও অনেক কিছু বলার ছিল সম্ভব না কারন কমেন্ট এমনিতেই অনেক বড় হয়েগিয়েছে।

  • Farhan Hossain
    User ৪ বছর, ১ মাস পুর্বে
    দারুন দারুন!gj

  • Mofizul
    Golpobuzz ৪ বছর, ১ মাস পুর্বে
    । যুক্তরাষ্ট্রের এই আইন কি মুসলিমরা মেনে নিবে?? সৌদি আরব,পাকিস্তান,, ইরাককে কি সত্যি ই আলাদা রাস্ট্র করবে।এখন কি করেছে ভাই। আর তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে মুসলিম দেরই জয় হবে।