বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

স্বপনের ঠিকানা পেলাম♥… পাঠ ৮

"জীবনের গল্প" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান samia (০ পয়েন্ট)

X সুমনকে মাঠে নিয়ে গেলো কি হবে ওর সাথে ১ ঘন্টা হয়ে গেছে আমি বন্দি আছি কোনো খবরতো পাচ্ছিনা। নুসরাত নিজেই নিজের সাথে কথা বলছে কি করবে এখন সে,,, তখনি তার সুনমের কথা মনে পড়ে সুমন তাকে বলছিলো ডায়রিতে সব কছু লিখতে সব কষ্ট ডায়রির সাথে শেয়ার করতে। এখন আমি তাই করবো বলে যেই না নুসরাত ডায়রি খুললো ঠিক সেই মুহুতে বাহির হয়তে কারো একটা কান্নার শব্দ পাওয়া গেলো,,,। নুসরাত জানালাটা একটু খুলে দেখার চেষ্টা করতো কে দেখে একি এতো সুমনের মা মাটিতে বসে কান্নায় ভেঙ্গা পড়ছে,,নুসরাত তার পূরো কথাটা শুনলো দূর থেকে। সবা শেষে যা দাড়ালো সেটা একটু আপনাদের বলি তাহলে, , সুমনে ওরা অল্প মারতো যদি সুমন মিথ্যা কথা না বলতো। সুমন ওদের বলেছে নুসরাত ওকে পাত্তা দিতো না এভোয়েট করতো কিন্তু সুনম ওকে সবসময় বিরক্ত করতো এটা শুনে আরো বেশি মারছে সুমনকে নাদিমের লোকেরা। নুসরাতকে বাচাতে এই মিথ্যা বলেছে মারতে মারতে আদমরা করে ফেলেছে ওরা শুধু শ্বাস টুকু ছিলো সুনমের বাড়ির লোক গিয়ে তাকে বাচায় যা হাল করছে ওরা সুমনে চোখে দেখার মতো না।সাথেসাথে ওকে সদর হসপিটালে নিয়ে গেছে সবাই আর সুমনের মা এখন নুসরাতে বাড়ি। যানতে এসেছে কি দোষ করেছে সুনম শুধু তাদের বাড়ির মেয়ের সাথে কথা বলেছে এটাই তার দোষ।সুমনের মার একটায় অভিযোগ একবার নাদিম বলতো তাদের কেনো এভাবে মারলো কেনো কেনো বলছে আর কাদঁছে। নুসরাত সব শুনে নিজেকে আর ধরে রাখতে পারছিলো না সে এখন সুমনের কাছে যেতে চায় যে করেই হোক সে সিমা কে ডাকে জানালা দিয়ে সিমাও ওর ডাক শুনে চুপিচুপি এগিয়ে আসে নুসরাতের কাছে নুসরাত: সিমা সুমনের কি অব্স্থারে এখন? সিমা: আর বাচবে কিনা যানিনা যা হাল করছে মামার তাতে কি হবে জানিনা। নুসরাত: ডক্টর কি বলছে? সিমা: বলছে ঠিক সময় আনা হয়ছে আর একটু দেরি হলে আল্লাই যানে কি হলো। নুসরাত: আমি একবার যাবো সুমনের কাছে সিমা সিমা: তুই কি পাগল হয়ে গেছিস নাকি কি বলছিস তুই কি করে যাবি হে বাদ দে তোর এসব চিন্তা ভাবনা ওকে নুসরাত: আমি যানি এটা নাদিম ভাইয়ের ঘর এই ঘরে নাদিমের অনুমতি ছাড়া কেউ আসবে না,,আর তালাও কেউ ভাঙ্গার চেস্টাও করবে না আমি মরে গেলেও এখন ঘরের চাবি নাদিমের কাছে আর সুমনকে মারায় কি পুলিশ টুলিশ আসছে না কি সিমা সিমা; হে পুলিশ আসছে। নুসরাত: তাহলে নাদিম আর ২ দিনের ভিতর বাড়ি আসবেনা পুলিশের সাথে ঝামেলা মিটিয়ে তারপরে আসবে আমি জানি এই তো সুযোগ আমাকে একটি বার নিয়ে যা না তোর মামার কাছে সিমা প্লিজজজজজজজ। সিমা ঐই সিমা: কিন্তু কি করে নিয়ে যাবো বল তুই নুসরাত নুসরাত: তোর তো২ টা বোরখা আছে আজ সন্ধার পরে তুই শুধু একটা বোরখা আমার জন্য নিয়ে আসবি আর তুই একটা পড়বি দেখবি যা করবি খুব সাবধানে ওকে তুই এখন যা কেউ দেখে ফেল্লে আবার তোর সমস্যা হবে।সিমা ঠিক আচে আমি গেলাম বাই। সিমা চলে যাওয়ার পরে নুসরাত কি মনে করে যেনো আবার ডায়রি নিয়ে লেখতে বসে সে তার দূখের কথা নুসরত ও সুমনের জিবনের কথা তাদের দুজনের সুখ দুঃখ ভালোবাসার কথা লিখছে ডায়রিতে এমন ভাবে লিখছে যাতে মনে ওর কোনো চিন্তা নেই মনের আনন্দে লিখছে লিখতে লিখতে কখন যে সন্ধা হয়ে এলো সে যানেইনা হঠাং জানালার ওপাশ থেকে নুসরাতে মা কিরে হারামজাদি বেচে আছি না কি মরে গেলে শয়তান নুসরাত: চুপ করে আছে কথা বলছে না আরার নুসরাতে মা: কিরে হারামির কথা কানে গেলো না নুসরাত: বলে উঠলো এভাবে বেঁচে থাকার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো মা: তোর কপাল ভালো নাদিম বাড়ি নেই থাকলে তোর চটাং চটাং কথা বলা বের করতো শয়তানি। আমাদের বাড়িতে যার চৌদ্দ পুরুষ কাজ করে খেতো শেষে কি না তাদের বাড়ির ছেলের সাথ। আর বললো না শুধু বললো এই নে তোরখাবার রুটি আর ডাল খেয়ে নে। নুসরাত আর কথা না বাড়িয়ে জানালা দিয়ে খাবারটা নিয়ে নিলো এবং জানালা আটকে দিলো ওর মাও চলে গেলো নুসরাত তখন বললো সারাদিন পরে খারাব এখন কিছু খায়নায় আজ সারাদিনে খুব খিদে লাগছে বলে কেবল দুবার গালে নিলো খাবার তখনি সিমার ডাক এলো পিছলের দরজা থেকে নুসরাত চমকে উঠলো বললো কে। সিমা বললো আমি নুসরাত সিমা নুসরাত ওওওওও সিমা খিদের চোটে ভূলেই গেছিলাম যে আমি তো সুমনের কাছে যাবো। সিমা কে নুসরাত বললো রাস্তায় কেউ আছে না কি ভালো করে দেখতো। সিমা বলে না কেউ নেই তাড়াতাড়ি আই নুসরাত...................নুসরাত নুসরাত পিছনের দরজা খুলে বের হয়ে আসে তারপরে আবার দরজায় তালা দিয়ে রাখে তালাটা নাদিমের ঘরেই ছিলো,,, নুসরাত বোরখাটা পরে নেই এবং সেখান খান থেকে বেরিয়ে যাই তারা দুজনে হাটে কিছুক্ষণ পরে একটা অটো নিয়ে হসপিটালের দিকে যাই অটো আলা সিমাকে চিনে ফেলে বোরকা পড়া অব্স্থায় । কিন্তু নুসরাতকে চেনে না, তাই সিমাকে জিগ্যেস করে কে রে এটা নুসরাত ভয় পেয়ে যায় এখন কি বলবে সিমা বলো সিমা কোনো চিন্তাই করো না আমি সামলে নিচ্ছি তো ............!..!...................... চলবে।।!।।।।।।।।।। ........


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ৪৫২ জন


এ জাতীয় গল্প

→ স্বপনের ঠিকানা পেলাম♥… পাঠ ১৩
→ স্বপনের ঠিকানা পেলাম♥… পাঠ ৭
→ স্বপনের ঠিকানা পেলাম♥… পাঠ ৬

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

  • গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now
  • বকুল রায়
    Golpobuzz ৪ বছর, ৩ মাস পুর্বে
    ভালো হয়েছে

  • Tamim(Innocent boy)
    User ৪ বছর, ৩ মাস পুর্বে
    Nice............keep writing ... ......